From: zoglul@hotmail.co.uk
To: zoglul@hotmail.co.uk
Subject: {PFC-Friends} Khaleda: Umrah postponed
Date: Fri, 10 Jul 2015 23:16:29 +0100
To: zoglul@hotmail.co.uk
Subject: {PFC-Friends} Khaleda: Umrah postponed
Date: Fri, 10 Jul 2015 23:16:29 +0100
Khaleda: Umrah postponed
ওমরাহ পালনে সৌদি আরব গেলে খালেদাকে আর দেশে ফিরতে দিত না সরকার!
Conspiracy thickens to oust Khaleda, and then, with carrot and stick, turn "BNP minus Khaleda" into a subservient political non-entity to the BKSAL fascist puppets, mentored by India. Though the present conspiracy has been averted, the conspirators will not sit idle, they have not been since 1/11 2007.
"বিএনপির ওই সূত্রে জানা গেছে, তারা জানতে পেরেছেন, সৌদি আরবে যাওয়ার পর খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারি হওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছিল। তাকে যেন বিশ্বের কোনো বিমান সংস্থার বিমানই বাংলাদেশে নিয়ে না আসে এমন পরিকল্পনা চূড়ান্ত করা হয়েছিলো।
এই সূত্র আরও জানায়, বেগম খালেদা জিয়ার ওমরাহ পালনের উদ্দেশ্যে সৌদি সফর নিয়ে বড়সড় ঘটনা ঘটতে যাচ্ছিল, তাই শেষ মুহূর্তে সফর বাতিল করেছেন খালেদা জিয়া। আন্তর্জাতিক বিমান চলাচল আইন অনুযায়ী যে কোন বিমান তার গন্তব্য দেশের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে কোন ব্যাক্তিকে বহন করতে পারে না। এই আইনের আওতায় ২০০৮ সালে বিতর্কিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে শেখ হাসিনাকে লন্ডন থেকে ঢাকায় আসার বিমান থেকে অফলোড করা হয়। একই ভাবে পাকিস্তানের স্বৈরশাসক জেনারেল পারভেজ মোশারফ এর আমলে পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী নেওয়াজ শরীফকে(বর্তমানে প্রধানমন্ত্রী) সপরিবারে সৌদী আরব থেকে ফিরতে বাধা দেয়া হয় এবং তিনি সে যাত্রায় প্রায় ৫ বছর সৌদী আরবে নির্বাসিত জীবন যাপন করতে বাধ্য হয়েছিলেন।"
এই সূত্র আরও জানায়, বেগম খালেদা জিয়ার ওমরাহ পালনের উদ্দেশ্যে সৌদি সফর নিয়ে বড়সড় ঘটনা ঘটতে যাচ্ছিল, তাই শেষ মুহূর্তে সফর বাতিল করেছেন খালেদা জিয়া। আন্তর্জাতিক বিমান চলাচল আইন অনুযায়ী যে কোন বিমান তার গন্তব্য দেশের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে কোন ব্যাক্তিকে বহন করতে পারে না। এই আইনের আওতায় ২০০৮ সালে বিতর্কিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে শেখ হাসিনাকে লন্ডন থেকে ঢাকায় আসার বিমান থেকে অফলোড করা হয়। একই ভাবে পাকিস্তানের স্বৈরশাসক জেনারেল পারভেজ মোশারফ এর আমলে পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী নেওয়াজ শরীফকে(বর্তমানে প্রধানমন্ত্রী) সপরিবারে সৌদী আরব থেকে ফিরতে বাধা দেয়া হয় এবং তিনি সে যাত্রায় প্রায় ৫ বছর সৌদী আরবে নির্বাসিত জীবন যাপন করতে বাধ্য হয়েছিলেন।"
(Please click to read the Amar Desh report, 10 July 2015)
The report is as follows:
ওমরাহ পালনে সৌদি আরব গেলে খালেদাকে আর দেশে ফিরতে দিত না সরকার!
পবিত্র ওমরাহ পালনের জন্য বুধবার বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ঢাকা ত্যাগ করার কথা ছিল। হঠাৎ করেই সৌদি সফর স্থগিত করেন তিনি। কিন্তু কেন তিনি হঠাৎ করে সফর স্থগিত করলেন তা নিয়ে ইতিমধ্যে গণমাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। অবশ্য খালেদা জিয়ার সফর নিয়ে গণমাধ্যমে প্রকাশিত সব খবরকে আন্দাজ-অনুমান নির্ভর সংবাদ বলে বিএনপির পক্ষ থেকে গতকাল দাবি করা হয়েছে।
তবে একটি বিশেষ আশঙ্কা থেকেই যে বিএনপি নেত্রী হঠাৎ করে তার পূর্ব নির্ধারিত সফর বাতিল করেছেন তার ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে দলের নীতিনির্ধারণী একটি সূত্র থেকে। জানা গেছে, বিএনপির উচ্চপর্যায়ে এমন সংবাদ ছিল যে, বেগম খালেদা জিয়া সৌদি আরব গেলে তাকে আর ফিরতে নাও দেয়া হতে পারে। বিএনপি চেয়ারপারসনকে দেশের বাইরে রেখেই দেশের রাজনীতিতে পরিবর্তনের নয়া প্রক্রিয়া শুরু করা হতে পারে। আগে থেকেই বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশের বাইরে রয়েছেন। তার দেশে আসা সম্ভব হচ্ছে না। এখন ওমরাহ পালনের জন্য খালেদা জিয়া দেশের বাইরে যাওয়ার পর যদি তাকে বাইরে থাকতে বাধ্য করা যায় তাহলে সরকার বিশেষ উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন করার সুযোগ পাবে। বাংলাদেশের রাজনীতিক অঙ্গনে তারেক রহমানের মত খালেদা জিয়ারও সরাসরি অংশ নেয়ার সুযোগ থাকবে না। আর এ সুযোগে সরকার যেনোতেনোভাবে একটি নতুন নির্বাচন করিয়ে নেবে। বিএনপির উচ্চপর্যায়ে এ ধরনের মেসেজ থাকার কারণে খালেদা জিয়া সৌদি সফর বাতিল করেছেন বলে সূত্রটি নিশ্চিতভাবে জানিয়েছে।
খালেদা জিয়া সৌদি আরব সফরে যেতে পারলে শুধু ওমরা পালনই নয়, নিজের পরিবারের অনেক সদস্যদের সঙ্গে তার সাক্ষাত হত। বিশেষ করে বড় ছেলে ও দলের দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি তারেক রহমানের সঙ্গে তার সাক্ষাত হত। আগামি দিনে দল পরিচালনা ও ২০ দলের বিরুদ্ধে অপতৎপরতা চালিয়ে যাওয়া রাজনৈতিক শক্তিগুলো মোকাবেলায় কর্মপন্থা তৈরি করতে পারতেন তিনি। কিন্তু বিএনপি নেত্রী এসবকে কেন গুরুত্ব দিলেন না, এমন প্রশ্ন গত দু'দিন ধরে ঘুরপাক খাচ্ছে।
বেগম খালেদা জিয়ার সফর স্থগিত করা নিয়ে গতকাল বিএনপির মুখপাত্র ড. আসাদুজ্জামান রিপন সংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেছেন। তবে কেন হঠাৎ করে খালেদা জিয়া গেলেন না তার বিস্তারিত ব্যাখ্যা দেননি তিনি। বিএনপি চেয়ারপারসন 'সময় মত ওমরাহ করতে যাবেন' উল্লেখ করে আসাদুজ্জামান রিপন বলেন, 'বেগম খালেদা জিয়া রোজার পরও সৌদি আরবে যেতে পারেন। আর এটা সম্পূর্ণ তার ওপর নির্ভর করবে।'
বিএনপির ওই সূত্রে জানা গেছে, তারা জানতে পেরেছেন, সৌদি আরবে যাওয়ার পর খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারি হওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছিল। তাকে যেন বিশ্বের কোনো বিমান সংস্থার বিমানই বাংলাদেশে নিয়ে না আসে এমন পরিকল্পনা চূড়ান্ত করা হয়েছিলো।
এই সূত্র আরও জানায়, বেগম খালেদা জিয়ার ওমরাহ পালনের উদ্দেশ্যে সৌদি সফর নিয়ে বড়সড় ঘটনা ঘটতে যাচ্ছিল, তাই শেষ মুহূর্তে সফর বাতিল করেছেন খালেদা জিয়া। আন্তর্জাতিক বিমান চলাচল আইন অনুযায়ী যে কোন বিমান তার গন্তব্য দেশের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে কোন ব্যাক্তিকে বহন করতে পারে না। এই আইনের আওতায় ২০০৮ সালে বিতর্কিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে শেখ হাসিনাকে লন্ডন থেকে ঢাকায় আসার বিমান থেকে অফলোড করা হয়। একই ভাবে পাকিস্তানের স্বৈরশাসক জেনারেল পারভেজ মোশারফ এর আমলে পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী নেওয়াজ শরীফকে(বর্তমানে প্রধানমন্ত্রী) সপরিবারে সৌদী আরব থেকে ফিরতে বাধা দেয়া হয় এবং তিনি সে যাত্রায় প্রায় ৫ বছর সৌদী আরবে নির্বাসিত জীবন যাপন করতে বাধ্য হয়েছিলেন।
উল্লেখ্য, ১/১১ এর সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমল বহু চাপ, ভয় ও প্রলোভন দেখিয়েও বেগম খালেদা জিয়াকে দেশ ত্যাগে বাধ্য করা যায়নি। তিনি কোন অবস্থাতেই দেশের জনগণকে ফেলে বিদেশ যেতে রাজি হননি।
সূত্র জানিয়েছে, বিএনপির উচ্চপর্যায়ে বিশেষ আশঙ্কা থেকে সৌদি সফর স্থগিত করা হলেও এ বিষয়ে এখনই মুখ খুলবেন না বিএনপি নেতারা।
__._,_.___