Banner Advertiser

Friday, August 7, 2015

[mukto-mona] ব্রিটেনের নিদ্রাভঙ্গ; চৌধুরী মঈনুদ্দীন, আর কতদূর?



ব্রিটেনের নিদ্রাভঙ্গ; চৌধুরী মঈনুদ্দীন, আর কতদূর?
জুয়েল রাজ, যুক্তরাজ্য থেকে
Published : Friday, 7 August, 2015 at 5:51 PMUpdate: 07.08.2015 6:21:25 PM
  
ব্রিটেনের নিদ্রাভঙ্গ; চৌধুরী মঈনুদ্দীন, আর কতদূর?চৌধুরী মঈনুদ্দীনঅন্ধ হলেই কি প্রলয় বন্ধ থাকে? ব্রিটেন দীর্ঘদিন উগ্রমৌলবাদ নিয়ে চোখ বন্ধ করেছিল। কিন্তু প্রলয় থেমে থাকেনি। উগ্রমৌলবাদের বিষে বিষিয়ে তুলেছে রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাকে। ডেভিড ক্যামেরন নিজে যখন স্বীকার করেন ব্রিটিশ মুসলিমদের একাংশের মধ্যে আত্মপরিচয়ের সঙ্কট ঘোচানোর চেষ্টা করবেন। ক্যামরন যখন  বলেন, ব্রিটেনে জন্মগ্রহণ করলেও অনেক মুসলিম ব্রিটিশ সমাজকে তাদের নিজেদের বলে ভাবতে পারে না।
মূল সমাজের সাথে "সম্পৃক্ত হওয়ার এই ব্যর্থতা" তিনি ঘোচানোর চেষ্টা করবেন। তিনি বলেন, "স্কুল থেকে শুরু করে গৃহায়ন সব পর্যায়ে মুসলিমদের বিচ্ছিন্ন হয়ে থাকার প্রবণতা কমানোর চেষ্টা করা হবে। কিভাবে মুসলিম তরুণ যুবকদের একাংশের মধ্যে কট্টরপন্থা জন্ম নিচ্ছে, তা নিয়ে সমীক্ষা চালানো হবে। উদারপন্থী মুসলিমরাও এই কট্টরপন্থাকে ঘৃণা করেন। উগ্র জঙ্গিবাদের এই বিষ নিধনে আমি আপনাদের সঙ্গে কাজ করতে চাই। শুধুমাত্র কিছু মানুষের সাংস্কৃতিক স্পর্শকাতরতাকে আঘাত করা হবে, এই ভয়ে চোখ বন্ধ করে রাখা যাবেনা।" তখন বুঝা যায় অবশেষে ব্রিটেনের নিদ্রাভঙ্গ ঘটেছে। শেখ আবু মুনতাসির যার হাত ধরে ব্রিটেনে আইএস'র দরজা খুলেছিলো। কয়েক দশক ধরে হাজার হাজার তরুণ-তরুণীকে মন্ত্রমুগ্ধ করে যিনি পাঠিয়েছেন জিহাদের ময়দানে। ব্রিটেনের সফোকে বসবাসকারী আবু মুনতাসির ব্রিটিশ মিডিয়ায় তার পরিচয় গডফাদার অব জিহাদ নামে। ব্রিটেনের তরুণদের জিহাদের পথে টেনে নিয়ে যাওয়ার অগ্রদূত  ৫৫ বছর বয়সী আবু মুনতাসির। তাঁকে নিয়ে নির্মিত প্রামাণ্য চিত্রে আবু মুনতাসির স্বীকার করেন, তিনি উগ্র জঙ্গীদের দলে যোগ দেয়ার জন্য বহু মানুষকে সহযোগিতা করেছেন এবং জঙ্গী গোষ্টীগুলোতে লোক ভর্তির কাজে নিয়োজিত ছিলেন। আবু মুনতাসির বলেন, দীর্ঘ ১৫-২০ বছর ধরে এই কাজ করার পরও নিরাপত্তা বাহিনী কেন আমাকে গ্রেফতার করেনি আমি জানি না। নিজেই কিছুটা অবাক হয়েছেন মুনতাসির।
মানবতা, উদার গণতন্ত্র আর বর্ণবাদকে  বর্ম হিসাবে ব্যবহার করে ব্রিটেন নিজেই তিল তিল করে সুযোগ করে দিয়েছে উগ্রবাদের ফ্রাংকেস্টাইনের নামক দানব তৈরির। সেই দানবের লক্ষ্যবস্তু এখন পার্লামেন্ট হাউজের চূড়া। যেখানে পতপত করবে জিহাদের কালো পতাকা। সাধারণ ধর্মপ্রাণ মুসলমান মসজিদের বিপক্ষে কিছু বলে না। সেই অনুভুতিকে কাজে লাগিয়েছে জামায়াত ইসলাম। স্টাডি সার্কেলের নামে অপ্রাপ্ত বয়স্ক কিশোর কিশোরীদের মনে বেহেস্তের লোভ ঢুকিয়ে পাঠিয়ে দিচ্ছে জিহাদে। সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী গত বছর শারমিনা নামের বাঙালি কিশোরীকে বেহস্তে তার মায়ের সঙ্গে সাক্ষাতের লোভ দেখিয়ে সিরিয়া জিহাদে শহীদ হতে উদ্বুদ্ধ্ব করেছিল বলে এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
ব্রিটেন থেকে বাণের জলের মতো পরিবার পরিজন শিশু নিয়ে  সিরিয়ায় আইএস যুদ্ধে যোগদানের যে প্রবণতা তৈরি হয়েছে তাতে নড়েচড়ে বসেছে কনজার্ভেটিভ সরকার। থেরেসা মে, ডেভিড ক্যামরেন তাঁদের বক্তৃতায় এখন বারবার উগ্রমৌলবাদ প্রতিরোধের নানারকম প্রেসক্রিপশন দিচ্ছেন। চলতি সপ্তাহে ডেইলি মেইল তাঁদের এক অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। যেখানে উঠে এসেছে ইস্ট লন্ডন মসজিদ ভিত্তিক সংগঠন আইএফই ও বাংলাদেশে একাত্তর সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ডের মূল পরিকল্পনাকারী ঘাতক চৌধুরী মঈনুদ্দীনের নাম। যদিও ডেইলি মেইল নাম প্রকাশ না করে বলেছে , আইএফই নিয়ে এর আগেও বিতর্ক ছিল, সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতাদের মধ্যে অন্যতম উগ্র ইসলামি মৌলবাদি, বাংলাদেশে ১৮ টি হত্যা মামলায় আন্তর্জাতিক যুদ্ধ্বাপরাধী ও মানবাধিকার বিষয়ক ট্রাইব্যুনাল দ্বারা অভিযুক্ত। আমরা বাঙালি কমিউনিটি জানি, কে সেই ব্যাক্তি। যার হাত ধরে জামায়াত ইসলাম ব্রিটেনে তাঁদের অবস্থানকে পাকাপোক্ত করেছে।
আর এর প্রমাণ পাওয়া গেছে যুদ্ধ্বাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার পর। মূলত লন্ডন থেকেই  জামায়াত ইসলামের আন্তর্জাতিক লবিং পরিচালিত হচ্ছে। যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচাতে নানারকম সভা সমাবেশ তাদের ব্রিটেনের অবস্থানকে প্রমাণ করেছে। শুধুমাত্র লন্ডন নয়, ব্রিটেনের প্রত্যেকটা শহরে তাদের জাল বিস্তৃত এখন। চৌধুরী মঈনুদ্দীন সম্পর্কে সংক্ষেপে পাঠকদের আবারও স্মরণ করিয়ে দিতে চাই।
চৌধুরী মঈনুদ্দীন বাংলাদেশের স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে পালিয়ে আসেন যুক্তরাজ্যে। এরপর থেকে এখানেই বসবাস করছেন এবং এই দীর্ঘ সময়ে  নিজেকে একজন মুসলিম নেতা হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। গড়ে তুলেছেন মুসলিম এইড নামক চ্যারাটি প্রতিষ্ঠান। ইস্ট লন্ডন মসজিদের পরিচালনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ছিলেন দীর্ঘ দিন। আরেক যুদ্ধ্বাপরাধী আবু সাঈদকে নিয়ে একবার গড়ে তুলেন দাওয়াতুল ইসলাম নামক সংগঠন। পরে নেতৃত্বের দ্বন্দ্বে আলাদা হয়ে ইসলামী ফোরাম ইউরোপ ( আইএফই) গঠনের মধ্য দিয়েই মুসলিম নেতা হিসাবে বিলেতের রাজপরিবারের সঙ্গে গড়ে তুলেছিলেন ব্যাক্তিগত সম্পর্ক। পাশাপাশি যুক্ত হন ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিসের সঙ্গে। যুদ্ধ্বাপরাধী বিচার শুরু হওয়ার পর বিতর্কের মুখে মুসলিম এইড ও ইস্ট লন্ডন মসজিদের পরিচালনা পর্ষদ থেকে নিজেকে সরিয়ে নিলেও নেপথ্যে থেকে  বিলেতের জামায়াত ইসলামের  কলকাঠি নাড়ছেন। মানবতা বিরোধী অপরাধের বিচার চলাকালীন সময়ে কাতারভিত্তিক আন্তর্জাতিক বেসরকারি টেলিভিশন স্টেশন আল-জাজিরাকে এক সাক্ষাৎকারে চৌধুরী মুঈনুদ্দীন বলেছেন, তিনি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির হবেন না। এবং এর কারণে হিসেবে তিনি বলছেন, বাংলাদেশের ট্রাইব্যুনাল একটি কৌতুক। তারা একটি সাজানো বিচার করছে। যদিও বিচার চলাকালীন সময় ব্রিটিশ  ব্রডকাস্টিং কর্পোরেশনকে (বিবিসি) এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছিলেন, যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ থেকে নিজের নাম কাটাতে তিনি একটি 'স্বচ্ছ' বিচারের মুখোমুখি হতে চান।
ব্রিটেনে বসবাসরত তিনজন বাংলাদেশির একাত্তরে সংঘটিত যুদ্ধাপরাধ সম্পর্কে ১৯৯৫ সালে একটি প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণ করে ব্রিটিশ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টুয়েন্টি টুয়েন্টি টেলিভিশন। কয়েক পর্বের এ প্রামাণ্যচিত্রটি প্রচার করে চ্যানেল ৪ অভিযুক্ত এই তিন যুদ্ধাপরাধী হলো চৌধুরী মঈনুদ্দীন, আবু সাঈদ ও লুৎফর রহমান। 'ওয়ার ক্রাইমস ফাইল নামের ওই প্রামাণ্যচিত্রে চৌধুরী মঈনুদ্দীনের বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগের তথ্যপ্রমাণ (প্রত্যক্ষদর্শীদের বিবরণসহ) তুলে ধরা হয় সেগুলো হলো– অধ্যাপক মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরীকে অপহরণ ও গুম করা, সাংবাদিক সিরাজুদ্দীন হোসেনকে অপহরণ ও গুম করা সাংবাদিক আতাউস সামাদকে অপহরণের চেষ্টা। প্রামাণ্যচিত্রের শেষপর্বে একজন ব্রিটিশ আইনপ্রণেতার সাক্ষাৎকার রয়েছে। ওই আইনপ্রণেতা বলেন, ব্রিটেনের জেনেভা কনভেনশন অ্যাক্ট ১৯৫৭ অনুযায়ী যে কোনো দেশের যুদ্ধাপরাধীর বিচার করার এখতিয়ার ব্রিটিশ সরকারের আছে। পরবর্তী কালে চ্যানেল-৪ সহ সংশ্লিষ্ট সংগঠন এবং প্রবাসী বাংলাদেশিদের পক্ষ থেকে ব্রিটিশ পুলিশ বিভাগের (স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড) ওয়ার ক্রাইমস ইউনিটের কাছে দাবি জানানো হয় ওই তিন অভিযুক্ত যুদ্ধাপরাধীর বিষয়ে তদন্ত ও বিচারকাজ শুরু করার জন্য। ব্রিটিশ সরকার বিচারকাজ শুরু করার জন্য বাংলাদেশ সরকারের কাছে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র পাঠিয়ে দেয় ১৯৯৬ সালের প্রথমার্ধেই। ওই তিন জনের বিষয়ে তদন্ত ও বিচারকাজ সম্পর্কে জানতে চেয়ে আইন ও সালিশ কেন্দ্রের পক্ষ থেকে দেওয়া এক চিঠির জবাবে ব্রিটিশ মেট্রোপলিটন পুলিশ সার্ভিসের ওয়ার ক্রাইমস ইউনিটের ডিটেকটিভ ইন্সপেক্টর মি. ম্যাকডারমেট ২২-১০-৯৬ তারিখে এক পত্রের মাধ্যমে জানিয়েছিলেন ১৯৯৫ সালের মে মাসে চ্যানেল-৪ এর ডেভিড লয়েসের কাছ থেকে তারা চৌধুরী মঈনুদ্দীনসহ অভিযুক্ত তিনজন যুদ্ধাপরাধী প্রসঙ্গে বেশ কিছু সংরক্ষিত তথ্য সংগ্রহ করেছেন। এরপর ক্রাউন প্রসিকিউশন সার্ভিসেস এবং পররাষ্ট্র ও কমনওয়েলথ অফিসের পরামর্শক্রমে ওইসব তথ্য তারা পাঠিয়েছেন বাংলাদেশ সরকারের কাছে। চিঠিতে ম্যাকভারমেট এ কথাও উল্লেখ করেন যে, একাত্তরে ওই তিন ব্যক্তি যুদ্ধাপরাধ সংঘটিত করে থাকলে তার বিচার করার প্রাথমিক এখতিয়ার বাংলাদেশ সরকারের।
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের শেষ লগ্নে বুদ্ধিজীবীদের হত্যার দায়ে আলবদর কমান্ডার চৌধুরী মঈনুদ্দিন ও আশরাফুজ্জামান খানের মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২। বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে গঠিত ৩ সদস্যের ট্রাইব্যুনাল পলাতক দুই আসামির বিরুদ্ধে ৩ নভেম্বর এই রায় দেয়। তাদের বিরুদ্ধে প্রসিকিউশনের দাখিলকৃত ১১টি অভিযোগের সবগুলো প্রমাণিত হওয়ায় প্রতিটিতে তাদেরকে ফাঁসির রশিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার নির্দেশ দেন ট্রাইব্যুনাল।  
ট্রাইব্যুনাল চেয়ারম্যান এ সময় বলেন, অভিযুক্তদের অপরাধ ঘৃণ্যতম। আলবদরের হাইকমান্ড জামায়াতে ইসলামী ও পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর প্রত্যক্ষ মদদ ও নির্দেশে দুই আসামি পরিকল্পিতভাবে বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ডের মিশন সফল করে। যে অপরাধ তারা করেছে এ জন্য শুধুমাত্র মৃত্যুদণ্ডই তাদের উপযুক্ত শাস্তি। এই সাজা না দিলে এটি হবে বিচার ব্যবস্থার ব্যর্থতা। আসামিরা যে দিন গ্রেফতার বা আত্মসমর্পণ করবে সেদিন থেকেই রায় কার্যকরের প্রক্রিয়া শুরু হবে বলে রায়ে উল্লেখ করা হয়।
এবার ব্রিটেনের পালা। চৌধুরী মঈনুদ্দীনকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো।
ব্রিটেনের নিদ্রাভঙ্গ; চৌধুরী মঈনুদ্দীন, আর কতদূর?একাত্তরের গণহত্যাকারী চৌধুরী মঈনুদ্দীন লন্ডনে বসে আইএসের নিয়োগ কর্তা হিসাবে কাজ করছে। একাত্তরের বহু ঘাতকের নিরাপদ আশ্রয়স্থল এখন  লন্ডন। ইস্ট লন্ডন মসজিদকে কেন্দ্র করে যে বলয় জামায়াত ইসলামী চক্র তৈরি করেছে তার নেতৃত্বে আছে চৌধুরী মঈনুদ্দীন ও যুদ্ধাপরাধী মতিউর রহমান নিজামী, দেলোয়ার হোসেন সাঈদীর আত্নীয় পরিজন। লন্ডনে বসে তাই রাষ্ট্রের যাবতীয় সুযোগ সুবিধা ভোগ করে জঙ্গি কার্যক্রমে তরুণ প্রজন্মকে সম্পৃক্ত করছে। ধর্মীয় অনুভূতিকে কাজে লাগিয়ে সাধারণ মানুষের চোখে ধূলা দিয়ে মূলত উগ্রবাদের দীক্ষাই দিয়ে আসছে তাঁরা। ডেইলি মেইলের প্রতিবেদনে এমন তথ্যই প্রকাশিত হয়েছে। শারমিনা ও তার তিন কিশোরী বান্ধবীর সিরিয়ায় জিহাদে যোগ দেয়ার জন্য পরিবার থেকে আইএফই মহিলা শাখাকে দায়ী করা হচ্ছে।
মানবাধিকার ও গণতন্ত্রের  স্বর্গ রাজ্য ব্রিটেন। সেই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে সাধারণ উদারপন্থী মুসলমানদের যাপিত জীবনকেও প্রশ্নবিদ্ধ্ব করে তুলেছে। এখন যতো তাড়াতাড়ি চৌধুরী মঈনুদ্দীনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে ব্রিটেন ততোই মঙ্গল।
গত ২১শে জুন হিথ্রো বিমানবন্দর থেকে কারেঞ্জি কারাকি নামের ৫৪ বছর বয়সী রুয়ান্ডা যুদ্ধ্বাপরাধীকে স্পেন কতৃপক্ষের অনুরোধে গ্রেফতার করেছে ব্রিটেনের পুলিশ। তার বিরুদ্ধ্বে ১৯৯৪ সালে রুয়ান্ডা গণহত্যার অভিযোগ রয়েছে। কিন্তু চৌধুরী মঈনূদ্দীনের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধ ও মানবতা বিরোধী অপরাধের  অভিযোগ আদালত কতৃক প্রমাণিত ও দণ্ডপ্রাপ্ত। সেইক্ষেত্রে তাঁকে বাংলাদেশে ফেরত দিতে ব্রিটেন সরকারের সমস্যা কি? চৌধুরী মঈনুদ্দীনকে ফিরিয়ে নিতে বাংলাদেশ সরকারের অগ্রগতি কতদূর আমরা জানি না। ব্রিটেনের প্রগতিশীল ও স্বাধীনতার পক্ষ দাবিদার আইনজীবীদের দায়িত্ব বিষয়টি নিয়ে কাজ করার।
- See more at: http://www.manobkantha.com/2015/08/07/56214.php#sthash.QjevM158.dpuf



__._,_.___

Posted by: "Jamal G. Khan" <M.JamalGhaus@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___