Banner Advertiser

Thursday, August 6, 2015

Re: [mukto-mona] Fwd: মুসলমানগণের সঙ্গে বৈষম্যমূলক আচরণ এবং প্রতারণাযুক্ত শুভেচ্ছা বিবৃতি



The problem with these halfwits is that the civil society will not just bend over and start respecting some ideology that does not offer anything new but the backwardness of human progress. We are human first and then comes our political, social and religious associations. Respect is not any automatic thing that can be demanded. If something is required to be respected, it will be respected no matter who is asking for it.
 




On Wednesday, August 5, 2015 10:23 PM, "Dristy Pat dristypat5@gmail.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com> wrote:


 
Will all these good messages bring Muslims any closer to non-Muslims? I don't think so. No smooth talk will erase ideological divide. Ideological battle, once started, will go on until one side is weakened so much that it can't raise it's head again. That will take time. Communism did not die overnight. So, Islamists will not give up overnight also.

2015-08-05 5:51 GMT-05:00 মাওলানা আহমদ শফী sipahi13@gmail.com [mukto-mona] <mukto-mona@yahoogroups.com>:
 
Subject: মুসলমানগণের সঙ্গে বৈষম্যমূলক আচরণ এবং প্রতারণাযুক্ত শুভেচ্ছা বিবৃতি


মুসলমানগণের সঙ্গে বৈষম্যমূলক আচরণ এবং  প্রতারণাযুক্ত শুভেচ্ছা বিবৃতি

পবিত্র মাহে রমযান উপলক্ষে বিশ্ব মুসলিমকে শুভেচ্ছা জানিয়েছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। গত ১৮ জুন-২০১৫ ঈসায়ী, ইয়াওমুল খামীস (বৃহস্পতিবার) যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ ইউরোপ এবং মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস শুরু হয়েছে। আর দক্ষিণ এশিয়ায় শুরু হচ্ছে ইয়াওমুল জুমুয়াবার থেকে। ইয়াওমুল আরবিয়া বা বুধবার এক বিবৃতিতে ওবামা বলেছে, 'নতুন চাঁদ পবিত্র মাহে রমাদ্বান শরীফ নিয়ে হাজির হয়েছে। এ উপলক্ষে মিশেল (ফার্স্ট লেডি) এবং আমি যুক্তরাষ্ট্র এবং বিশ্বজুড়ে রোযাদার মুসলিমদের প্রতি শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।' সে বলেছে, পবিত্র রমাদ্বান শরীফ এমন এক সময় যখন পরিবার এবং কমিউনিটির সর্বস্তরের মানুষ ইফতার এবং নামাযের জন্য উৎসবমুখর পরিবেশে একত্রিত হন। এটা মুসলিম সমাজ ও সংস্কৃতিরসমৃদ্ধ একটি দিককেই সামনে নিয়ে আসে। ওবামা বলেছে, আমার পরিবার থেকে আপনাদের পরিবার- সবার জন্য 'রমযানুল কারীম'!
মার্কিন প্রেসিডেন্ট আরো বলেছে, এই ত্যাগের মাসে বিশ্বজুড়ে মুসলিমরা সংঘাত, ক্ষুধা, দারিদ্র্য এবং রোগে জীর্ণ মানুষের সহায়তায় ছুটে যান। আমেরিকাতেও অন্য নাগরিকদের সাথে মিলে অভাগা মানুষদের ভাগ্যন্নোয়নে মিলেমিশে কাজ করেন। সে প্রতিবছরের মতো এবারও হোয়াইট হাউজে ইফতার আয়োজনের জন্য মুখিয়ে আছে বলেও বিবৃতিতে জানায় ওবামা। 
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরনও ইয়াওমুল আরবিয়া বা বুধবার এক ভিডিও বার্তায় বলেছে, পবিত্র রমযান মাস উপলক্ষে বিশ্বের সমস্ত প্রান্তের মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। নিজেদের বিশ্বাসের ভিতকে শক্ত করতে এই সময় ব্রিটেন ও বিশ্বের সকল মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষের উচিত এক হয়ে কাজ করা। এসময় ব্রিটেনে মুসলমানদের সমৃদ্ধ ঐতিহ্যের প্রতি আলোকপাত করে। সে বলেছে, 'প্রথম বিশ্বযুদ্ধ থেকে শুরু করে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধেও ব্রিটিশ যোদ্ধাদের সঙ্গে বিশ্বস্ত সঙ্গী হয়ে যুদ্ধ করেছেন মুসলিমরা।' এসময় সে আরো বলে যে, ব্রিটেনে দাতব্য সংস্থাগুলোতে সর্বাধিক অবদান মুসলমানদের। এজন্য তিনি মুসলিম জাতিকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে। এদিকে দক্ষিণ এশিয়ায় ইয়াওমুল আরবিয়া বা বুধবার থেকে শুরু হওয়া পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উপলক্ষে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মুসলিমদের শুভেচ্ছা জানানোর পাশাপাশি আশা প্রকাশ করে বলেছে, এই পবিত্র মাস সমাজে ভ্রাতৃত্ব এবং ঐক্যের চেতনাকে সুদৃঢ় করবে, সবার জীবনে শান্তি নিয়ে আসবে।
প্রসঙ্গত বলার অপেক্ষা রাখে না, টুইন টাওয়ারে সন্ত্রাসী হামলার পর মার্কিন কর্মকর্তারা, দেশটির গণমাধ্যম ও উগ্র রাজনৈতিক গোষ্ঠীগুলো জ্ঞাত কিংবা অজ্ঞাতসারে মুসলিমবিরোধী ব্যাপক প্রচারণা চালায় এবং মুসলমানগণকে সহিংসকামী, উগ্র মৌলবাদী এবং সন্ত্রাসবাদের সমর্থক হিসেবে তুলে ধরার চেষ্টা চালায়। 
এক জরিপে দেখা গেছে, গত এক দশকে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকারী মুসলমানগণের সঙ্গে বৈষম্যমূলক আচরণ কয়েকগুণ বেড়ে গেছে। এমনকি কেবল মুসলিম নামসম্পন্ন হওয়ার অপরাধে অনেককে বিমানে উঠতে দেয়া হয়নি অথবা বিনা কারণে ও সন্দেহের বশবর্তী হয়ে নিরাপত্তা বাহিনী অনেক মুসলমানের বাড়িতে এখনো তল্লাশী চালানোর নামে মহা হয়রানি করে যাচ্ছে। সেক্ষেত্রে মুসলমানগণের সম্মানে এ ইফতারীর আয়োজন এবং ওবামার ভাষণ কতটা সঙ্গতিপূর্ণ অথবা প্রতারণাযুক্ত তা অবশ্যই নির্ণয়ের বিষয়।
উল্লেখ্য, মুসলমানগণের উদ্দেশ্যে সম্প্রীতিমূলক ভাষণ ওবামা প্রায়ই দিয়ে থাকে এবং তাতে তার অনিচ্ছায় পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার স্বীকৃতিও এসে যায়।
পবিত্র রমাদ্বান শরীফ উপলক্ষে ইফতার পার্টিতে সে বলে যে, মুসলিম বিশ্ব এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সুসম্পর্ক তৈরিতে সে বদ্ধপরিকর। বারাক ওবামা বলেছে, যুক্তরাষ্ট্রের জন্য মুসলিমগণের অবদানের তালিকা অনেক দীর্ঘ। দেশ ও সমাজ গঠনে নিবিড় ভূমিকা রয়েছে তাদের। পবিত্র দ্বীন ইসলাম ধর্মকে ন্যায় বিচার ও উন্নয়নের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এক মহান ধর্ম বলে অভিহিত করে সে। 
ওবামা বলেছে, পারস্পরিক স্বার্থ ও সম্মানের জন্য আরো বেশি সম্পৃক্ত হতে আমাদের প্রত্যেকের দায়িত্ব রয়েছে। এজন্য দেশে ও বিদেশ উভয় ক্ষেত্রেই প্রেসিডেন্ট হিসেবে আমার প্রতিশ্রুতিগুলির অন্যতম হচ্ছে মুসলিম বিশ্বের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়ন।
২০১১ সালের গত ১৯ মে হোয়াইট হাউসে ওবামা অনুরূপ বিষয়ে বক্তৃতা করেছিল। এর আগে ১০ নভেম্বর ২০১০ ঈসায়ী বারাক ওবামা ইন্দোনেশিয়া সফরকালে বলেছে, মুসলিম বিশ্বের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নে যুক্তরাষ্ট্রকে আরো অনেক কাজ করে যেতে হবে। তারও আগে ২০০৯ সালের শেষে কায়রোয় মুসলমানগণের উদ্দেশ্যে বক্তৃতা দিয়ে অনেককেই আপাত মুগ্ধ করেছিলো সে। নির্বাচিত হওয়ার পর সেটাই ছিল তার প্রথম বিশ্বমাপের বক্তৃতা। তার পাশে ছিলো স্বৈরশাসক হোসনি মোবারক। সেই বক্তৃতা শুনে এক লেফাফা দুরস্ত মহানুভব সম্রাটের প্রতি সম্মানে কেবল উপস্থিত শ্রোতারাই নয়, অনেকেই মঞ্চের মধ্যে খাড়া হয়ে তাকে অভিবাদন জানিয়েছিলো। তারপর সে পেলো নোবেল পুরস্কার। বিশ্বের দেয়া সম্মান গায়ে মেখে এবং শান্তির মেডেল গলায় ঝুলিয়ে সে বিশ্বত্রাতার ভাব নিলো! এদিকে ইরাক আগ্রাসন প্রসারিত হতে থাকল ইরান ও সিরিয়ার দিকেও, আর আফগান যুদ্ধ সীমান্ত ডিঙিয়ে ঢুকে পড়লো পাকিস্তানেও।
অতি সম্প্রতি লাদেনের নামে পাকিস্তানের আকাশসীমা লঙ্ঘন মুসলমানগণের জন্য অবমাননামূলক ঘটনা। কিন্তু ৬ই জুন/২০০৯ তারিখে ওবামার মিশরের কায়রো ভাষণ আজো মুছে যায়নি। সাধারণ মুসলমানগণের খ্রিস্টান তথা ওবামাদের প্রতারণা বুঝে উঠার লক্ষ্যে নিম্নে হুবহু উল্লেখ করা গেল-
বারাক ওবামা: শুভ বিকেল। অনন্তকালের এই কায়রো নগরীতে আসতে পেরে এবং দুটি মর্যাদাপূর্ণ প্রতিষ্ঠানের অতিথি হতে পেরে আমি সম্মানিত বোধ করছি। হাজার বছরেরও বেশি সময় ধরে 'আল আজহার' ইসলামী শিক্ষা-দীক্ষার প্রতীক হয়ে আছে; এবং এক শতকেরও বেশি সময় ধরে মিসরের অগ্রসরতার উৎসভূমি হয়ে আছে কায়রো বিশ্ববিদ্যালয়। একত্রে এ দুুইটিকে মিলিয়ে আপনারা ঐতিহ্য এবং প্রগতির মধ্যে সমন্বয়ের প্রতিনিধিত্ব করছেন। আমি আপনাদের এবং মিসরের জনগণের আতিথেয়তায় কৃতজ্ঞ। একই সঙ্গে মার্কিন জনগণের এবং আমার দেশের মুসলিম সম্প্রদায়ের শুভেচ্ছা নিয়ে আসতে পারায় আমি গর্বিত: 
আসসালামু আলাইকুম!
যুক্তরাষ্ট্র এবং বিশ্বজুড়ে মুসলিমগণের মধ্যে মহা-উত্তেজনার এক কালে আমরা মিলিত হয়েছি --। এই উত্তেজনার শিকড় ঐতিহাসিক শক্তিগুলোর মধ্যে প্রোথিত, যা আজকের দিনের যে কোনো নীতিনির্ধারণী বিতর্কের অনেক উর্ধ্বে। ইসলাম এবং পশ্চিমের সম্পর্কে শত শত বছরের সহাবস্থান এবং সহযোগিতা ছিল, কিন্তু একইসঙ্গে সংঘাত ও ধর্মযুদ্ধও ছিল। নিকট অতীতে উপনিবেশিকরণের মধ্য দিয়ে আবারও উত্তেজনা উসকে উঠেছে, যে উপনিবেশিকরণ বহু মুসলিমের অধিকার এবং সুযোগকে অস্বীকার করেছিল এবং একটি স্নায়ুযুদ্ধ যেখানে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশগুলোর আশা-আকাঙ্খার মূল্য না দিয়ে তাদের কেবলই একটি বিকল্প হিসেবে কাজে লাগানো হয়েছে। তদুপরি আধুনিকতা এবং বিশ্বায়নের বল্গাহীন পরিবর্তনের ধারা অনেক মুসলিমের মধ্যে এমন ধারণার জন্ম দিয়েছে যে পশ্চিমারা ইসলামী রীতিনীতির প্রতি বৈরী।
সহিংস চরমপন্থীরা এসব উত্তেজনাকে ব্যবহার করে মুসলিমগণের একটি ক্ষুদ্র হলেও শক্তিমান অংশের মধ্যে ঠাঁই করে নিয়েছে। ২০০১ সালের ১১ই সেপ্টেম্বরের হামলা এবং বেসামরিক মানুষের বিরুদ্ধে সহিংসতায় লিপ্ত হতে এসব চরমপন্থীর লাগাতার চেষ্টা আমার দেশের কিছু মানুষকে এমন ভাবতে শিখিয়েছে যে, পবিত্র দ্বীন ইসলাম আবশ্যিকভাবে শুধু আমেরিকা কিংবা পশ্চিমা দেশগুলোর প্রতি বৈরী নয়, বরং মানবাধিকারের বিষয়েও বৈরী। এসবই আরো ভীতি এবং অবিশ্বাস জন্ম দিয়েছে।
যতোদিন পর্যন্ত আমাদের পার্থক্য দিয়ে আমাদের সম্পর্ক ব্যাখ্যা করা হবে, ততোদিন আমরা কেবল তাদেরই শক্তিশালী করে যাব-যারা শান্তির বদলে ঘৃণার বীজ বপন করেছিল, যারা সহযোগিতার বদলে সংঘাত উসকে দিয়েছিল; যেই সহযোগিতা আমাদের সব জনগণকে ন্যায়বিচার ও সমৃদ্ধি অর্জনে সহায়তা করতে পারতো। সন্দেহ এবং বিরোধের এই পরিক্রমার অবসান হতেই হবে।
যুক্তরাষ্ট্র এবং বিশ্বজুড়ে মুসলিমগণের মধ্যে সম্পর্কের এক নব-সূচনা চাইতে আমি এখানে এই কায়রোতে এসেছি, যে সম্পর্ক হবে পারস্পরিক স্বার্থ এবং শ্রদ্ধার এবং যা এই সত্যের ওপর ভিত্তি করে গড়ে উঠবে যে, আমেরিকা ও পবিত্র দ্বীন ইসলাম একরোখা নয় এবং তাদের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতার প্রয়োজন নেই। বরং তারা কিছু কিছু ক্ষেত্রে একই মৌলনীতিতে বিশ্বাসী ও ন্যায়বিচার এবং প্রগতির নীতি; সহিষ্ণুতা এবং সব মানুষের মর্যাদার নীতি।
আমি এটা স্বীকার করি যে, রাতারাতি পরিবর্তন সম্ভব নয়। আমি জানি আজকের এই ভাষণ নিয়ে অনেক প্রচার হয়েছে, কিন্তু একটিমাত্র ভাষণে বহু বছরের অবিশ্বাস দূর করা যায় না। আর যেসব জটিল প্রশ্ন আজকে আমাদের এখানে মুখোমুখি করে দিয়েছে তার উত্তরও আমি আজকের এই বিকেলে আমার হাতে যতোটুকু সময় আছে তাতে দিতে পারবো না। কিন্তু আমি নিশ্চিত, অগ্রসর হতে হলে আমাদের অবশ্যই একে অন্যের সঙ্গে খোলাখুলি কথা বলতে হবে, সেইসব কথা যা আমরা প্রায়শই বুকের মধ্যে পুষে রাখি কিংবা দরজা বন্ধ করে ফিসফিস করে বলি। একে অন্যের কথা শোনার জন্য, একে অন্যের কাছ থেকে শেখার জন্য, একে অন্যকে শ্রদ্ধা করার জন্য এবং একটি ঐকমত্য খোঁজার জন্য আমাদের লাগাতার চেষ্টা থাকা উচিত। যেমনটা 
পবিত্র কুরআন শরীফ আমাদের বলেছে, "মহান আল্লাহ পাক উনাকে মনে রাখ এবং সর্বদা সত্য কথা বল।" আজকে আমি সেই চেষ্টাই করবো ---যতোটা সম্ভব সত্য বলবো, আমাদের সামনে যে কাজ পড়ে আছে তার প্রতি ঐকান্তিক থেকে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, যে শক্তি আমাদের বিভক্ত করে রাখে তার চেয়ে মানব সন্তান হিসেবে আমাদের সাধারণ স্বার্থ অনেক বেশি শক্তিশালী।
এই বিশ্বাসের অনেকটাই আমার নিজের অভিজ্ঞতা থেকে অর্জিত। আমি একজন খ্রিস্টান, কিন্তু আমার বাবা একটি কেনীয় পরিবারের সন্তান, যারা বংশানুক্রমিকভাবে মুসলিম। শৈশবে আমি ইন্দোনেশিয়ায় বহুবছর কাটিয়েছি। ভোরের আলো ফোটার আগে আর সন্ধ্যা নেমে আসার সময় আজানের ধ্বনি আমার কানে গিয়েছে। যুবক বয়সে আমি শিকাগোতে এমন সম্প্রদায়গুলোর মধ্যে কর্মজীবন পার করেছি, যেখানে অনেকেই মুসলিম বিশ্বাসের মধ্যে নিজেদের আত্মমর্যাদা ও শান্তি খুঁজে পেয়েছেন।
(ইনশাআল্লাহ চলবে)






__._,_.___

Posted by: Shah Deeldar <shahdeeldar@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___