ট্রাকের হেলপার থেকে একজন 'নূর হোসেন'
অনলাইন ডেস্ক
আলোচিত এক নাম নূর হোসেন। ট্রাকের সামান্য হেলপার থেকে প্রতাপশালী এক ব্যক্তি। কি নেই তার! ক্ষমতা-অর্থ সব তার হাতের মুঠোয়। দেশ থেকে বিশ্ব মিডিয়া পর্যন্ত তার নাম। এ যেন আলাদীনের চেরাগের কাহিনীকেও হার মানানো এক বাস্তব ঘটনা।
গত বছরের ২৭ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সাত খুনের পর আলোচনায় আসেন নুর হোসেন। সাত খুনের পর তিনি ভারতে পালিয়ে যান। ওই বছরের ১৪ জুন ভারতের পুলিশের হাতে ধরা পড়েন তিনি। তার বিরুদ্ধে অবৈধভাবে ভারতে অবস্থানের মামলা হয়। সবশেষে বৃহস্পতিবার তাকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়।
নূর হোসেন নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি। র্যাব ও পুলিশের 'মোস্ট ওয়ান্টেড' সন্ত্রাসীদের তালিকায় তার অবস্থান ৩ নম্বর। একটি হত্যা মামলাসহ ২০টিরও বেশি মামলার আসামি সে। নূর হোসেনের বিষয়ে অনুসন্ধানে এমনই সব চাঞ্চল্যকর তথ্য বেরিয়ে এসেছে।
কে এই নূর হোসেন :
সিদ্ধিরগঞ্জের শিমরাইল টেকপাড়া এলাকার মৃত হাজী বদর উদ্দিনের ছেলে নূর হোসেন। তিনি ছয় ভায়ের মধ্যে তৃতীয়। তার বাব দাদা বহু জায়গা জমির মালিক থাকলেও শিক্ষা দীক্ষা না থাকায় নূর হোসেন সখ করে গাড়ি চালক হওয়ার ইচ্ছা পোষণ করেন। এ সময় তিনি সিদ্ধিরগঞ্জের আ. মান্নান কনট্রাকটরের ট্রাক হেলপার হিসেবে কাজ নেন। এভাবেই শুরু হয় তার কর্মজীবন।
যেভাবে উত্থান
১৯৮৫ সাল। ট্রাকের হেলপার নূর হোসেন। বছরখানেক হেলপারি করেন তিনি। এরপর ট্রাক ড্রাইভার হয়ে যান। ১৯৯২ সালে বিএনপিদলীয় সাবেক সংসদ সদস্য গিয়াস উদ্দিনের আশীর্বাদে সিদ্ধিরগঞ্জ ইউপির চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। এর তিন বছর পর ১৯৯৫ সালের এপ্রিলে আদমজীতে খালেদা জিয়ার জনসভায় আনুষ্ঠানিকভাবে বিএনপিতে যোগ দেন। শুরু করেন প্রকাশ্যে রাজনীতি। এ সময় বিএনপি নেতা বর্তমানে এলডিপির প্রেসিডেন্ট কর্নেল (অব.) অলি আহমেদের গাড়িতে বোমা হামলা চালিয়ে আলোচনায় আসেন তিনি।
১৯৯৮ সাল। তার রাজনীতি মোড় নেয়। নারায়ণগঞ্জের আওয়ামী লীগ নেতা শামীম ওসমান সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর দল বদল করেন নূর হোসেন। গিয়াসউদ্দিনের সঙ্গ ত্যাগ করে শামীম ওসমানের ছত্রছায়ায় চলে আসেন। গড়ে তোলেন নিজস্ব সন্ত্রাসী বাহিনী। শুরু হয় তার প্রকাশ্যে খুন, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, দখল আরও অনেক অন্যায়।
এরই মধ্যে ১৯৯৬ সালের মার্চে শিমরাইল মোড়ে নূর হোসেনের বাহিনীর গুলিতে নিহত হন রিকশাচালক আলী হোসেন। এরপর ২০০০ সালের ১ অক্টোবর থানা যুবলীগ নেতা মতিনকে গুলি করে হত্যা করে সে। ২০০১ সালে নির্বাচনে আওয়ামী লীগ পরাজিত হলে দেশ ছেড়ে ভারতে পালিয়ে যান নূর হোসেন। ২০০৮ সালে বর্তমান সরকার ক্ষমতা নেয়ার পর দেশে ফিরে আসেন তিনি। মোটা অংকের টাকা খরচ করে ২০১৩ সালের ২৯ মে সিদ্ধিরগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতির পদটি বাগিয়ে নেন।
নারায়ণগঞ্জের অন্যতম চাঁদাবাজ ছিলেন নূর হোসেন। নিজস্ব বাহিনী দিয়ে প্রকাশ্যে প্রতিদিন কোটি কোটি টাকা চাঁদাবাজি করতেন তিনি। তবে এ বিষয়ে নূর হোসেনের দাবি, অন্তত সাড়ে ৩০০ লোকের কর্মসংস্থান করেছেন তিনি। তারা নিয়মিত ভাড়া (চাঁদা) আদায় করে। তারা নানা রকম ফুটফরমায়েশ, ট্রাক, বিভিন্ন যানবাহন, ফুটপাতের দোকান, বালু-পাথর ঘাট, কাঁচাবাজার, মুরগি-মাছের ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে ভাড়া (চাঁদা) তোলার কাজ করছে। এই লোকদের প্রতিজনকে দৈনিক পারিশ্রমিক ৫০০ টাকা করে এক লাখ ৭৫ হাজার টাকা দিচ্ছেন তিনি।
এখানেই তার কর্মকাণ্ড শেষ নয়, ছোট ভাই জজ মিয়া ওরফে ছোট মিয়াকে দিয়ে কাঁচপুর ব্রিজের নিচে বালু ও পাথর ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করেন তিনি। এছাড়া ব্রিজের উত্তরে পার্শ্বে পাথর ভাঙানো মেশিন মালিকদের (৩৫ গদি) প্রত্যেকের থেকে মাসে ৩০ হাজার টাকা করে চাঁদা নিতেন এই ভয়ানক অপরাধী।
এ ছাড়া তার নিয়ন্ত্রিত এলাকায় ফেনসিডিল, ইয়াবা, হেরোইন, গাঁজা, মদ, বিয়ারসহ সব ধরনের মাদক প্রকাশ্যেই বিক্রি করে তার লোকজন। তার ট্রাক স্ট্যান্ড এবং নিরালয় সিএনজি পাম্পের পার্শ্বে দোতলা ভবনে হাউজি, জুয়া ও যাত্রায় নারী নৃত্য, প্রকাশ্যে মাইকিং করে লটারি বিক্রি চলে। এসব অপরাধের যেই প্রতিবাদ করতো তার জীবন দুর্বিষহ করে দিতেন তিনি। তাদের উপর নেমে আসতো হামলা ও মামলা। সে যেই হোক না কেন।
এ অবস্থায় শিমরাইলের বাসিন্দা আইয়ুব আলী মুন্সীকে পিটিয়ে জাল টাকা রাখার অভিযোগে মিথ্যা মামলা দেয় নূর হোসেন। একইভাবে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের কার্যকরী কমিটির সদস্য মনিরুল ইসলামকে পিটিয়ে গুরুতর জখম করে তার বিরুদ্ধে ৫টি মামলা দেয়া হয়। ঠিকাদারি কাজ ও চাঁদা না দেয়ায় ঠিকাদার হযরতকে সড়ক এবং জনপদ অফিসের ভেতরে নিয়ে মারধর করে নূর হোসেনের লোকজন।
তার অত্যাচারের বিষয়ে সিদ্ধিরগঞ্জ ইউনিয়ন যুবলীগের নজরুল ওরফে ছোট নজরুল বলেন, মাদক ব্যবসার প্রতিবাদ করায় আমার ভাই মনির ও তুহিনের বিরুদ্ধে অসংখ্য মামলা দেয় নূর হোসেন। আওয়ামী লীগ করার পরও ২০১২ সালের ডিসেম্বরে আমার বিরুদ্ধে অস্ত্র মামলা করার পাঁয়তারা করা হয়। এত সব অপরাধের মধ্যে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তার কাছ থেকে মোটা অংকের উৎকোচ পেতো। এ কারণে তার বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়া হত না।
এ সব অপরাধে নারায়ণগঞ্জ সদর ও ফতুল্লা থানা এবং সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় চাঁদাবাজি, বিস্ফোরক, মাদক, ভূমি দখলসহ বিভিন্ন ধারায় ২০টি মামলা হয় নূর হোসেনের বিরুদ্ধে। তবে ১৯৯৬ সালে আলী হোসেন হত্যাসহ ৯টি মামলায় খালাস পান তিনি। বাকি মামলাগুলোতে জামিন পান। বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে তাকে ধরিয়ে দিতে ইন্টারপোলে রেড নোটিশও পাঠানো হয়েছিল।
নূর হোসেনের নিজের নামে লাইসেন্স করা দুটি অস্ত্র একটি বাইশ বোর রাইফেল ও একটি এনপিবি পিস্তল ছিল। কিন্তু ৭ খুনের পর অস্ত্রের লাইসেন্স বাতিল করা হয়। সর্বশে
গত বছরের ২৭ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সাত খুনের পর আলোচনায় আসেন নুর হোসেন। সাত খুনের পর তিনি ভারতে পালিয়ে যান। ওই বছরের ১৪ জুন ভারতের পুলিশের হাতে ধরা পড়েন তিনি। তার বিরুদ্ধে অবৈধভাবে ভারতে অবস্থানের মামলা হয়। সবশেষে বৃহস্পতিবার তাকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়।
নূর হোসেন নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি। র্যাব ও পুলিশের 'মোস্ট ওয়ান্টেড' সন্ত্রাসীদের তালিকায় তার অবস্থান ৩ নম্বর। একটি হত্যা মামলাসহ ২০টিরও বেশি মামলার আসামি সে। নূর হোসেনের বিষয়ে অনুসন্ধানে এমনই সব চাঞ্চল্যকর তথ্য বেরিয়ে এসেছে।
কে এই নূর হোসেন :
সিদ্ধিরগঞ্জের শিমরাইল টেকপাড়া এলাকার মৃত হাজী বদর উদ্দিনের ছেলে নূর হোসেন। তিনি ছয় ভায়ের মধ্যে তৃতীয়। তার বাব দাদা বহু জায়গা জমির মালিক থাকলেও শিক্ষা দীক্ষা না থাকায় নূর হোসেন সখ করে গাড়ি চালক হওয়ার ইচ্ছা পোষণ করেন। এ সময় তিনি সিদ্ধিরগঞ্জের আ. মান্নান কনট্রাকটরের ট্রাক হেলপার হিসেবে কাজ নেন। এভাবেই শুরু হয় তার কর্মজীবন।
যেভাবে উত্থান
১৯৮৫ সাল। ট্রাকের হেলপার নূর হোসেন। বছরখানেক হেলপারি করেন তিনি। এরপর ট্রাক ড্রাইভার হয়ে যান। ১৯৯২ সালে বিএনপিদলীয় সাবেক সংসদ সদস্য গিয়াস উদ্দিনের আশীর্বাদে সিদ্ধিরগঞ্জ ইউপির চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। এর তিন বছর পর ১৯৯৫ সালের এপ্রিলে আদমজীতে খালেদা জিয়ার জনসভায় আনুষ্ঠানিকভাবে বিএনপিতে যোগ দেন। শুরু করেন প্রকাশ্যে রাজনীতি। এ সময় বিএনপি নেতা বর্তমানে এলডিপির প্রেসিডেন্ট কর্নেল (অব.) অলি আহমেদের গাড়িতে বোমা হামলা চালিয়ে আলোচনায় আসেন তিনি।
১৯৯৮ সাল। তার রাজনীতি মোড় নেয়। নারায়ণগঞ্জের আওয়ামী লীগ নেতা শামীম ওসমান সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর দল বদল করেন নূর হোসেন। গিয়াসউদ্দিনের সঙ্গ ত্যাগ করে শামীম ওসমানের ছত্রছায়ায় চলে আসেন। গড়ে তোলেন নিজস্ব সন্ত্রাসী বাহিনী। শুরু হয় তার প্রকাশ্যে খুন, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, দখল আরও অনেক অন্যায়।
এরই মধ্যে ১৯৯৬ সালের মার্চে শিমরাইল মোড়ে নূর হোসেনের বাহিনীর গুলিতে নিহত হন রিকশাচালক আলী হোসেন। এরপর ২০০০ সালের ১ অক্টোবর থানা যুবলীগ নেতা মতিনকে গুলি করে হত্যা করে সে। ২০০১ সালে নির্বাচনে আওয়ামী লীগ পরাজিত হলে দেশ ছেড়ে ভারতে পালিয়ে যান নূর হোসেন। ২০০৮ সালে বর্তমান সরকার ক্ষমতা নেয়ার পর দেশে ফিরে আসেন তিনি। মোটা অংকের টাকা খরচ করে ২০১৩ সালের ২৯ মে সিদ্ধিরগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতির পদটি বাগিয়ে নেন।
নারায়ণগঞ্জের অন্যতম চাঁদাবাজ ছিলেন নূর হোসেন। নিজস্ব বাহিনী দিয়ে প্রকাশ্যে প্রতিদিন কোটি কোটি টাকা চাঁদাবাজি করতেন তিনি। তবে এ বিষয়ে নূর হোসেনের দাবি, অন্তত সাড়ে ৩০০ লোকের কর্মসংস্থান করেছেন তিনি। তারা নিয়মিত ভাড়া (চাঁদা) আদায় করে। তারা নানা রকম ফুটফরমায়েশ, ট্রাক, বিভিন্ন যানবাহন, ফুটপাতের দোকান, বালু-পাথর ঘাট, কাঁচাবাজার, মুরগি-মাছের ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে ভাড়া (চাঁদা) তোলার কাজ করছে। এই লোকদের প্রতিজনকে দৈনিক পারিশ্রমিক ৫০০ টাকা করে এক লাখ ৭৫ হাজার টাকা দিচ্ছেন তিনি।
এখানেই তার কর্মকাণ্ড শেষ নয়, ছোট ভাই জজ মিয়া ওরফে ছোট মিয়াকে দিয়ে কাঁচপুর ব্রিজের নিচে বালু ও পাথর ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করেন তিনি। এছাড়া ব্রিজের উত্তরে পার্শ্বে পাথর ভাঙানো মেশিন মালিকদের (৩৫ গদি) প্রত্যেকের থেকে মাসে ৩০ হাজার টাকা করে চাঁদা নিতেন এই ভয়ানক অপরাধী।
এ ছাড়া তার নিয়ন্ত্রিত এলাকায় ফেনসিডিল, ইয়াবা, হেরোইন, গাঁজা, মদ, বিয়ারসহ সব ধরনের মাদক প্রকাশ্যেই বিক্রি করে তার লোকজন। তার ট্রাক স্ট্যান্ড এবং নিরালয় সিএনজি পাম্পের পার্শ্বে দোতলা ভবনে হাউজি, জুয়া ও যাত্রায় নারী নৃত্য, প্রকাশ্যে মাইকিং করে লটারি বিক্রি চলে। এসব অপরাধের যেই প্রতিবাদ করতো তার জীবন দুর্বিষহ করে দিতেন তিনি। তাদের উপর নেমে আসতো হামলা ও মামলা। সে যেই হোক না কেন।
এ অবস্থায় শিমরাইলের বাসিন্দা আইয়ুব আলী মুন্সীকে পিটিয়ে জাল টাকা রাখার অভিযোগে মিথ্যা মামলা দেয় নূর হোসেন। একইভাবে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের কার্যকরী কমিটির সদস্য মনিরুল ইসলামকে পিটিয়ে গুরুতর জখম করে তার বিরুদ্ধে ৫টি মামলা দেয়া হয়। ঠিকাদারি কাজ ও চাঁদা না দেয়ায় ঠিকাদার হযরতকে সড়ক এবং জনপদ অফিসের ভেতরে নিয়ে মারধর করে নূর হোসেনের লোকজন।
তার অত্যাচারের বিষয়ে সিদ্ধিরগঞ্জ ইউনিয়ন যুবলীগের নজরুল ওরফে ছোট নজরুল বলেন, মাদক ব্যবসার প্রতিবাদ করায় আমার ভাই মনির ও তুহিনের বিরুদ্ধে অসংখ্য মামলা দেয় নূর হোসেন। আওয়ামী লীগ করার পরও ২০১২ সালের ডিসেম্বরে আমার বিরুদ্ধে অস্ত্র মামলা করার পাঁয়তারা করা হয়। এত সব অপরাধের মধ্যে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তার কাছ থেকে মোটা অংকের উৎকোচ পেতো। এ কারণে তার বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়া হত না।
এ সব অপরাধে নারায়ণগঞ্জ সদর ও ফতুল্লা থানা এবং সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় চাঁদাবাজি, বিস্ফোরক, মাদক, ভূমি দখলসহ বিভিন্ন ধারায় ২০টি মামলা হয় নূর হোসেনের বিরুদ্ধে। তবে ১৯৯৬ সালে আলী হোসেন হত্যাসহ ৯টি মামলায় খালাস পান তিনি। বাকি মামলাগুলোতে জামিন পান। বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে তাকে ধরিয়ে দিতে ইন্টারপোলে রেড নোটিশও পাঠানো হয়েছিল।
নূর হোসেনের নিজের নামে লাইসেন্স করা দুটি অস্ত্র একটি বাইশ বোর রাইফেল ও একটি এনপিবি পিস্তল ছিল। কিন্তু ৭ খুনের পর অস্ত্রের লাইসেন্স বাতিল করা হয়। সর্বশে
ষ নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের প্যানেল মেয়র নজরুলসহ সাত খুনের প্রধান আসামি হিসেবে তার নাম তালিকাভুক্ত হয়। বর্তমানে তিনি ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে আটক আছেন।
মানবকণ্ঠ/জেডএইচ
মানবকণ্ঠ/জেডএইচ
- See more at: http://www.manobkantha.com/2015/11/15/80496.php#sthash.VQC3pdbI.dpuf
__._,_.___