Banner Advertiser

Thursday, May 5, 2016

[mukto-mona] যে পথে মন্ত্রী হন বদর নেতা মতিউর রহমান নিজামী



যে পথে মন্ত্রী হন বদর নেতা

উদিসা ইসলাম১১:৫৯, মে ০৫, ২০১৬

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা বলছেন নিজামী১৯৭১ এ মুক্তিযুদ্ধকালে জামায়াত নেতা মতিউর রহমান নিজামী ছিলেন আলবদর নেতা। রাজনীতির খেলায় একসময় হয়ে উঠলেন দু-দুটি মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী। নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দলকে সম্মুখে আনতে পরিকল্পনায় কেবল সরিয়ে দিতে হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের অবিসংবাদিত নেতা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। কারণ, দেশ স্বাধীনের পরপরই জামায়াত ও এর সহযোগী সংগঠনগুলোর কার্যক্রম নিষিদ্ধ করেন তখনকার সরকার প্রধান শেখ মুজিবুর রহমান।
১৯৭৫ এর ১৫ অগাস্ট শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পর ক্ষমতায় আসেন জিয়াউর রহমান। তিনি ১৯৭৮ সালে গোলাম আযম ও মতিউর রহমান নিজামীকে দেশে ফিরে আসার অনুমতি দেওয়ার মাধ্যমে আবার বৈধভাবে দেশে রাজনীতি শুরু হয় দলটির।
পঁচাত্তর পরবর্তী সময়ে যুদ্ধাপরাধের বিচার কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়েছিলেন মেজর জেনারেল (অব.) জিয়াউর রহমান। সামরিক ফরমান জারির মাধ্যমে ১৯৭৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর জিয়াউর রহমান যুদ্ধাপরাধের বিচারের জন্য গঠিত ৬৩টি ট্রাইব্যুনাল বাতিল করে দেন। এর মাধ্যমে মৃত্যদণ্ডাদেশপ্রাপ্ত ২০, যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৬২ যুদ্ধাপরাধীসহ মোট ৭৫২ সাজাপ্রাপ্ত রাজাকারকে মুক্ত করে দেওয়া হয়। এরপরই শুরু হয় এ দেশে রাজাকার পুনর্বাসন কার্যক্রম।
জিয়ার সঙ্গে করমর্দনকেবল তাই নয়, নিষিদ্ধ আলবদর নেতা, একজন চিহ্নিত মানবতাবিরোধী অপরাধী নিজামী একসময় মন্ত্রিত্বও পান। তাকে মন্ত্রী করার বিষয়ে ট্রাইব্যুনালের রায়ে বলা হয়, 'এটা বিশ্বাস করা খুবই কঠিন যে, সক্রিয়ভাবে যিনি বাংলাদেশে স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছিলেন, তাকে এই প্রজাতন্ত্রের মন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। আমাদের পর্যবেক্ষণ হচ্ছে, তৎকালীন সরকার কর্তৃক এই অভিযুক্তকে মন্ত্রী হএসবে নিয়োগ দেওয়া একটা বড় ধরনের 'ব্লান্ডার' ছিল। পাশাপাশি এটা ৩০ লাখ শহীদ ও সম্ভ্রম হারানো দুই লাখ নারীর প্রতি ছিল সুস্পষ্ট চপেটাঘাত। এই লজ্জাজনক ঘটনা পুরো জাতির জন্য অবমাননাকর।'
কিভাবে হলেন নিজামী মন্ত্রী। ১৯৭৫ এর পর সামরিক সরকারের বৈধতার সুযোগে মতিউর রহমান নিজামী প্রথমে ১৯৭৮ থেকে ১৯৮২ সাল পর্যন্ত জামায়াতের ঢাকা মহানগরীর আমির ও কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। এরপর ১৯৮৩ সালে দলের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এবং ১৯৮৮ সালে সেক্রেটারি জেনারেলের দায়িত্ব পান।
আরও পড়ুন: চূড়ান্ত বিচারে নিজামীর ফাঁসির রায় বহাল
'জামায়াতের গুরু' গোলাম আযম আমিরের পদ থেকে অবসরে গেলে ২০০০ সাল থেকে নিজামীর নেতৃত্বেই পরিচালিত হয় জামায়াতে ইসলামী। ১৯৯১ সাল থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত চারবার জামায়াতে ইসলামীর হয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচনে অংশ নিয়ে নিজামী দুবার নির্বাচিত হন তার নির্বাচনি এলাকা পাবনা-১ আসন থেকে। ১৯৯১ সালের পর ২০০১ সালে বিএনপির সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচনে অংশ নিয়ে তিনি জয়ী হন এবং তখনকার সরকার তাকে প্রথমে কৃষিমন্ত্রী (২০০১-২০০৩) ও পরে শিল্পমন্ত্রীর (২০০৩-২০০৬) দায়িত্ব দেয়।

নিজামীর বিবৃতির অংশএকজন মানবতাবিরোধী অপরাধীর গাড়িতে জাতীয় পতাকা কী ধরনের মানসিক কষ্ট দিতো, এ প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে শহীদ বুদ্ধিজীবী ড. আলীম চৌধুরীর স্ত্রী শ্যামলী নাসরিন চৌধুরী বলেন, ৪৫বছর ধরে আমাদের কুরেকুরে খাচ্ছে। যে জঘন্য মানবতাবিরোধী অপরাধী দেশের সূর্য সন্তানদের চোখের সামনে থেকে ধরে নিয়ে হত্যা করেছিলেন, যে লোকটি এ দেশকে স্বীকৃতি দেননি, যে জঘন্য আলবদর নেতা এ দেশকে ধ্বংস করতে কৃতিসন্তানদের নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করে, তাদের অঙ্গ ছিন্নভিন্ন করেছিলেন, সেই আলবদর আমাদেরই দেশের মন্ত্রী হিসেবে পতাকাবাহী গাড়ি হাঁকিয়েছেন। সে সব যন্ত্রণার দিন আর মনে করতে চাই না। এখন আমরা তার ফাঁসির রায় চাই, সে রায় দ্রুত কার্যকর হোক, সেটাই চাই।
জামায়াতে ইসলামীর ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্র সংঘের পাকিস্তান প্রধান হিসেবে থাকা নিজামী ১৯৬১ সালে তখনকার জামায়াতে ইসলামী পাকিস্তানের ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্র সংঘে যুক্ত হন। এরপর ১৯৬৬ থেকে ১৯৬৯ পর্যন্ত পরপর তিনবার পূর্ব পাকিস্তান ইসলামী ছাত্র সংঘের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। মুক্তিযুদ্ধ শুরুর পর ২২ এপ্রিল গঠিত হয় আল-বদর বাহিনী এবং এই বাহিনীর সারা পাকিস্তান প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পান নিজামী।

আরও পড়ুন: নিজামীর বিরুদ্ধে যত অভিযোগ 


বুদ্ধিজীবী হত্যা; ২৫ মার্চ থেকে ১৪ ডিসেম্বর, ১৯৭১ - ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

http://www.somewhereinblog.net/blog/onujibblog/28882040

নিজামীর মৃত্যুদণ্ডাদেশ বহাল

  নিজস্ব প্রতিবেদক | আপডেট: ১১:৩৯, মে ০৫, ২০১৬

যে তিন অভিযোগে মৃত্যুদণ্ড:

অভিযোগ ২: ১৯৭১ সালের ১৪ মে ভোর সাড়ে ৬টার দিকে নিজামীর নির্দেশে পাবনার সাঁথিয়া উপজেলার বাউশগাড়ি, ডেমরা ও রূপসী গ্রামের প্রায় সাড়ে ৪০০ মানুষকে পাকিস্তানি সেনারা হত্যা করে। এ ছাড়া প্রায় ৩০-৪০ জন নারীকে ধর্ষণ করে পাকিস্তানি সেনা ও রাজাকার বাহিনীর সদস্যরা।
অভিযোগ ৬: ১৯৭১ সালের ২৭ নভেম্বর নিজামীর নির্দেশে পাবনার ধুলাউড়ি গ্রামে আব্দুল আউয়াল ও তার আশেপাশের বাড়িতে হামলা চালিয়ে নারী, পুরুষ ও শিশুসহ ৫২ জনকে হত্যা করে পাকিস্তানি সেনা ও রাজাকার বাহিনী।
অভিযোগ ১৬: মুক্তিযুদ্ধে দেশের বুদ্ধিজীবী শ্রেণীকে ধ্বংস করার জন্য পরিকল্পিতভাবে আলবদর সদস্যরা গণহত্যা চালায়। এ সময় জামায়াতের তৎকালীন ছাত্রসংগঠন ইসলামী ছাত্রসংঘ ও আলবদর বাহিনীর প্রধান হিসেবে ওই গণহত্যার দায় নিজামীর ওপর পড়ে। - See more at: http://www.manobkantha.com/2016/05/05/123867.php#sthash.Z4L9pWwf.dpuf

2016-05-04 20:32 GMT-04:00 SyedAslam <syed.aslam3@gmail.com>:

এই নিজামীই সেই নিজামী

 

  বাংলাদেশে ছাত্রসংঘ নামে পরিচিত একাত্তরে আলবদর বাহিনী গঠনকারী এই সংগঠনের মূল নাম জমিয়তে তালাবা। Details at:

 

http://www.banglatribune.com/others/news/102087/এই-নিজামীই-সেই-নিজামী

বদর বাহিনী প্রধান নিজামীর চূড়ান্ত রায় আজ

প্রকাশিত : ৫ মে ২০১৬

বদর বাহিনী প্রধান নিজামীর চূড়ান্ত রায় আজ

See more at: https://www.dailyjanakantha.com/details/article/189194/বদর-বাহিনী-প্রধান-নিজামীর-চূড়ান্ত-রায়-আজ


জামায়াতে ইসলামীর আমির মতিউর রহমান নিজামী






__._,_.___

Posted by: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___