নূর হোসেন, তারেক সাঈদসহ ২৬ জনের মৃত্যুদণ্ড
| আপডেট: ১১:০৫, জানুয়ারি ১৬, ২০১৭
এজলাসে গম্ভীর নূর হোসেন, কাঁদছিলেন তারেক সাঈদ - Bangla Tribune
www.banglatribune.com › দেশ
নারায়ণগঞ্জে আলোচিত সাত খুন মামলায় আটক ২৩ আসামির সবাইকে সকাল সাড়ে নয়টার দিকে গাজীপুরের কাশীমপুর কারাগার থেকে আদালত কক্ষে হাজির করা হয়। এ সময় তাদের এসলাসে তোলা হলে বেশ গম্ভীর দেখা যায় মামলার প্রধান আসামি নূর হোসেন ও তার সহযোগীদের। আর কান্নাকাটি শুরু করেন মামলার অন্যতম আসামি...নারায়ণগঞ্জের সেভেন মার্ডার
বড় কারণ অবৈধ অর্থ উপার্জন
নূর হোসেনসহ ২৬ আসামির ফাঁসির রায়http://bangla.bdnews24.com/samagrabangladesh/article1273551.bdnews
RELATED STORIES
৭ খুন মামলার রায় আজ অপেক্ষায় সারা দেশ
আবার মায়া পরিবার!
সূত্র মতে, নারায়ণগঞ্জের আলোচিত এ হত্যা মামলার প্রধান আসামি নূর হোসেনের সঙ্গে মায়াপুত্র দীপু চৌধুরীর ব্যবসায়িক অংশীদারত্ব রয়েছে। সে সূত্রেই মন্ত্রী মায়ার জামাতা র্যাব-১১-এর তখনকার কমান্ডিং অফিসার তারেক সাঈদ মোহাম্মদের সঙ্গে নূর হোসেনের যোগাযোগ হয়। টাকা লেনদেন হয় সিদ্ধিরগঞ্জের শিমরাইল ও রাজধানীর রায়েরবাগের দুটি বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে। হাতে হাতেও পৌঁছানো হয়েছে টাকার একটি অংশ।
জানা যায়, ছয় কোটি টাকার বিনিময়ে খুনের সমঝোতা হয়। দীপু চৌধুরীর মধ্যস্থতায় র্যাবের সঙ্গে এ সমঝোতা করেন নূর হোসেন। ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতা জানান, নূর হোসেনের সঙ্গে সড়ক ও জনপথের কাজ করতেন দীপু। এ ছাড়া দীপুর একটি ফিলিং স্টেশন দেখাশোনা করতেন নূর হোসেন। সম্প্রতি তাঁরা ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক চার লেনে উন্নীতকরণ প্রকল্পের একটি অংশের উপকরণ সরবরাহের কাজ যৌথভাবে করছিলেন।
গোয়েন্দা সূত্রে জানা যায়, মন্ত্রীপুত্র দীপুর মাধ্যমেই র্যাব-১১-এর সাবেক অধিনায়কের সঙ্গে সখ্য গড়ে ওঠে নূর হোসেনের। এর পরই নূর হোসেন র্যাবের ওই কর্মকর্তাকে নিয়ে হত্যার পরিকল্পনা করেন। নূর হোসেনের ক্যাশিয়ার হিসেবে কাজ করেন হাসমত আলী হাসু। হাসমত অ্যান্ড ব্রাদার্স, জসিম অ্যান্ড ব্রাদার্স, আমান, শাহজালাল, সুফিয়ান মিলে ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা দেয়।
অভিযোগ উঠেছে, নূর হোসেন এর আগেও পাঁচবার নজরুলকে হত্যার চেষ্টা করেন। কিন্তু তখন সফল হননি। এবার র্যাব কর্মকর্তাদের সহায়তা পাওয়ায় তাঁর চেষ্টা সফল হয়।
গোয়েন্দা সূত্রে জানা যায়, মন্ত্রীপুত্র দীপুর মাধ্যমেই র্যাব-১১-এর সাবেক অধিনায়কের সঙ্গে সখ্য গড়ে ওঠে নূর হোসেনের। এর পরই নূর হোসেন র্যাবের ওই কর্মকর্তাকে নিয়ে হত্যার পরিকল্পনা করেন। নূর হোসেনের ক্যাশিয়ার হিসেবে কাজ করেন হাসমত আলী হাসু। হাসমত অ্যান্ড ব্রাদার্স, জসিম অ্যান্ড ব্রাদার্স, আমান, শাহজালাল, সুফিয়ান মিলে ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা দেয়।
অভিযোগ উঠেছে, নূর হোসেন এর আগেও পাঁচবার নজরুলকে হত্যার চেষ্টা করেন। কিন্তু তখন সফল হননি। এবার র্যাব কর্মকর্তাদের সহায়তা পাওয়ায় তাঁর চেষ্টা সফল হয়।
Source : Internet
__._,_.___