Banner Advertiser

Friday, March 17, 2017

[mukto-mona] বঙ্গবন্ধু ফাঁসির মঞ্চে যেতে প্রস্তুত ছিলেন



তিনি ফাঁসির মঞ্চে যেতে প্রস্তুত ছিলেন


আজ ১৭ মার্চ, সেই মহান বাঙালি বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন। ১৯২০ সালের এই দিন ফরিদপুর জেলার গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন ইতিহাসের রাখাল বালক, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতিরজনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সেদিন কেউ ভাবতেই পারেনি- ছোট্ট এই শিশু এক সময় জাতিমুক্তির পথ প্রদর্শক হবেন। হবেন দিশারী, দুঃসময়ের কাণ্ডারি। যার আঙ্গুলের ইশারায় বাংলার দামাল সন্তানরা বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিবে নির্ভয়ে। কাঁপাবে রাজপথ, আলিঙ্গন করবে মৃত্যুকে। ওই দিন থেকে বাংলার আকাশে বাতাসে ধ্বনিত হয়েছিল মুক্তির জয়গান। রচিত হয়েছিল রাজনীতির এক ঐতিহাসিক মহাকাব্যর। প্রকৃতির রাজা বসন্তের পাতাঝরা সেই দিনটি যে অন্যান্য দিনের মতো নয়। একটি রোদ্দুরমাখা বসন্ত বিকেল জন্ম দিয়েছিল ইতিহাসের নতুন মোড়। আজ এই দিনে আমরা পরম শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করি এই মহান নেতাকে। স্মরণ করি তার কর্মকাণ্ড আর আদর্শময় জীবনকে।

১৯২৭ সালে গিমাডাঙ্গা প্রাথমিক স্কুল থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত, প্রতিটি স্তরে অধিকার আদায়ের সংগ্রাম করেছেন তিনি। স্কুলের ছাদ সংস্কারের দাবি এবং নেতৃত্ব, সাহসিকতা আর দরাজ কণ্ঠস্বরের মধ্য দিয়ে মূলত নজরকাড়েন একে ফজলুল হক, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, মওলানা ভাষানীর মতো প্রাজ্ঞজনদের। ১৯৪০ সালে ভারত মুসলিম ফেডারেশনে যোগদানের মধ্য দিয়ে শুরু রাজনীতি। '৪৮-এর ৪ জানুয়ারি মুসলিম ছাত্রলীগের একজন জনপ্রিয় নেতা হিসেবে আবির্ভূত হন তিনি। পরের বছর ২৩ জুন আওয়ামী লীগে যোগদান করেন বঙ্গবন্ধু। ভাষা আন্দোলনের সময় কারাবরণ, '৫৪ নির্বাচন, '৬২ আন্দোলন, '৬৬ ছয় দফা, '৬৮-তে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা, '৬৯ গণ-অভুত্থ্যান, '৭০-এর নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয়, '৭১-এর ৭ মার্চ বাঙালি মুক্তির সনদ, ২৫ মার্চ গ্রেফতার এবং ১৬ ডিসেম্বর রক্তের বিনিময়ে লাল সবুজের পতাকা অর্জন সব যেন মহাকালের সাক্ষী। জাতির জনকের দৃঢ়চেতা, বলিষ্ঠ নেতৃত্ব, দুঃসাহসীকতায় এ অর্জন বিশ্বকে কাঁপিয়ে দিয়েছিল।

তার বলিষ্ঠ নেতৃত্ব পবিত্র করেছিল বাংলার মাটিকে। এ জাতি ধন্য আজ এমন এক মহান নেতার জন্ম দিয়ে। তাই ১০ জানুয়ারি দেশে ফেরার পরই তিনি মাটি-মানুষের কথা ভেবে চারণের মতো সারা দেশ ঘুরে মানুষকে জাগিয়েছেন। প্রান্তিক মানুষের ঘরে ঘরে গিয়েছেন- কৃষকদের দুঃখ দুদর্শার গল্প শুনেছেন, সঠিক ব্যবস্থাপনার অভাবে কৃষকদের এই বেহাল দশা। তাই '৭২-এর এপ্রিলে তিনি বলেছিলেন, 'আমাদের চাষিরা সবচেয়ে দুঃখী ও নির্যাতিত শ্রেণী। তাদের অবস্থার উন্নতির জন্য আমাদের বিরাট এক অংশকে অবশ্যই তাদের পেছনে নিয়োজিত করতে হবে।' দেশ স্বাধীনের পর অনেকেই এই বাংলাকে নিয়ে চক্রান্তসহ নানা বিরূপ মন্তব্য করেছিলেন। তাদের প্রতি হুঙ্কার দিয়ে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, 'আমার দেশ স্বাধীন দেশ। ভারত হোক, আমেরিকা হোক, রাশিয়া হোক, গ্রেট ব্রিটেন হোক, কারো এমন শক্তি নাই যে, আমি যতক্ষণ বেঁচে আছি, ততক্ষণ আমার দেশে অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করতে পারে (মার্চ-১৯৭৩)। পশ্চিমা বিশ্বের দেয়া প্রেসক্রিপশন, জাতি বিরুদ্ধ নীতি বা প্রলোভনকে ঘৃণা ভরে প্রত্যাখ্যান করেছেন জাতির পিতা। তাদের ক্ষমতার কাছে মাথানত করেননি স্বাধীনতার মহানায়ক বঙ্গবন্ধু। তিনিই তার নেতৃত্বের মাধ্যমে জাতিকে পৌঁছে দিয়ে গেছেন স্বাধীনতার স্বর্ণতোরণে।

কিন্তু এই জাতির সবচেয়ে ভয়াল রাত নেমে আসে ১৯৭৫-এর ১৫ আগস্টে। একদল বিপথগামী সেনা সদস্য স্ব-পরিবারে হত্যা করে জাতির জনককে। রেহাই পায়নি ছোট্ট শিশু শেখ রাসেলও। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর তার বিচার করা যাবে না- এই লক্ষ্যে ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছিল। ষড়যন্ত্রকারীরা নতুন করে অন্য রকম অধ্যায়ের জন্ম দিতে চেয়েছিল। রাষ্ট্রীয় প্রচারমাধ্যম থেকে বঙ্গবন্ধুর কর্মকাণ্ড বা তার অবদান প্রচার বন্ধ করে দেয়া হয়। এক কথায়, মানুষের মন থেকে বঙ্গবন্ধুর কথা, তার স্মৃতি, তার অবদান মুছে ফেলার যাবতীয় চেষ্টা করা হয় সে সময়। কিন্তু ইতিহাস বিকৃত করা, বঙ্গবন্ধুর নাম মুছে ফেলা, তাকে বিতর্কিত করার পাঁয়তারা ইত্যাদি নানা অপচেষ্টা যে সম্পূর্ণ ব্যর্থতার পর্যবসিত হয়েছে তার সাক্ষী মহাকাল। ষড়যন্ত্র দিয়ে সত্যকে আড়াল করা যায়নি আর কোনো তা সম্ভবও নয়।
আজ সেই মহান নেতার জন্মদিন। সোনার বাংলা গড়াই ছিল বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন। তার আদর্শ ছিল অসাম্প্রদায়িক, ধর্মনিরপেক্ষ নীতি। জনকের নীতি অনুসরণ করে, তার রেখে যাওয়া দলের নেতৃত্বেই বর্তমান সরকার দেশ পরিচালনা করছে জনগণের বিপুল সমর্থনে। প্রযুক্তির এই দুনিয়ায়- সরকারের সামনে প্রধান কাজটিই হচ্ছে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন বাস্তরায়নের লক্ষ্যে দৃঢ়ভাবে এগিয়ে যাওয়া।

লেখক: উপাচার্য
বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

  • শুক্রবার ১৭ মার্চ ২০১৭, ৩ চৈত্র ১৪২৩ বঙ্গাব্দ, বসন্তকাল

http://www.manobkantha.com/%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A6%BF-%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A6%81%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9A%E0%A7%87-%E0%A6%AF%E0%A7%87%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%AA%E0%A7%8D/

On Fri, Mar 10, 2017 at 11:12 AM, Post Card <abahar.canada@gmail.com> wrote:

MUJIB'S 7TH MARCH SPEECH, NEGOTIATION, SURRENDER AND DEATH
Abid Bahar

Mujib's 7th March speech has been hailed by members of Mujib cult as the declaration of independence. A careful examination of the speech shows
something different from what is projected for people's consumption.Although on 7th March, Mujib made a good deliberation but research shows, it
 was only an" If Speech" (Jodi Akta Goli Pora). It was not much different from Maulana Bhasani's "if speech." The latter saying if autonomy demand wasn't accepted, then "Assalamu Alikum" meaning goodbye that is independence. 

Surprisingly, what BKSALITe overenthusists Mujib worshippers are making of the speech was not seen in newspapers after the speech. On the other hand newspapers reported people's frustration for not declaring independence. Then the worst happened. The hypocrite Mujib negotiated with the enemy to save Pakistan.then as the top leader of the country even motivated by his self interest of safety for himself
 and his family even voluntarily surrendered to the enemy, making him the greatest betrayer of all times. Upon his return from
Pakistan, he should have been arrested as a razakar and like Golam Azam who was also known as the  "Bhasha Sainik," Mujib the razakar #1 and
Hasina the razakar #2 should have been tried by the court for treason. Mujib wasn't killed by the Pakistani army but died in the hand of freedom fighters.

Today, Hasina carries the burden of Mujib's razakar legacy, lately she removed from the museum Zia's medal of valor at the liberation war . This move by Hasina  says a lot. that Hasina's "Mukti Juddher Chatona" is in disguise the razakar #2's  fight against this brave Mukti juddha. It says more when we see Hasina is selling Bangladesh to India for "one dollar" what we had earned in exchange for huge pool of blood.

In not understanding Mujibbadi fascism, and not taking proper nonviolent measures, today, through Indian puppetry, Mujibbadi extremism is growing leaps and bound because it remained unabated. The Mujibbadi hero-worshippers lately even made a law for jail terms to people criticize Mujib. In this latest fascist measure, surely freedom of speech by historians taken away.

Surely, freedom struggle against fascism and razakarism still continues.

-- 




__._,_.___

Posted by: "Jamal G. Khan" <M.JamalGhaus@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___