Banner Advertiser

Friday, September 1, 2017

[mukto-mona] Re: {PFC-Friends} বিএনপির সহস্রাধিক নেতা-কর্মীকে গুম-খুন করা হয়েছে : মির্জা ফখরুল



Moniruzzaman Khan added 3 new photos — with Abul Manzur BU and 14 others.

"মমতা
আমি আসি। তোমার কাছে ক্ষমা চেয়ে যেতে পারলাম না। সুমী ও রুমীকে মেরো না। তুমি এখন থেকে বাবা-মা হয়ে তাদেরকে বড় করো, লেখাপড়া শিখিও।........।
গিয়াস।" 
মেজর এ জেড গিয়াস উদ্দিন আহম্মেদকে ফাঁসির কাষ্ঠে ঝুলিয়ে হত্যার রাতে তিনি তাঁর শেষ চিঠিতে স্ত্রীকে উপরের কথাগুলি লিখেন।

"সকালবেলা সবাই রেডি হচ্ছে দেখা করতে যাওয়ার জন্য, তার মধ্যে আগের নাতেই তাঁকে (মেজর গিয়াস) মেরে ফেলা হয়েছে। 
কিন্তু কি বিচার হলো ওদের কিছুই জানতাম না, কি অপরাধ সেটিও জানতে পারলাম না আজ পর্যন্ত। ওরা কী আসলেই দোষী?"
-মিসেস মমতা আহম্মেদ (শহীদ মেজর গিয়াসের স্ত্রী)। 
মুক্তিযোদ্ধা সেনা কর্মকর্তা মেজর আবু জাফর গিয়াস উদ্দিন আহম্মেদকে ১৯৮১ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর কুমিল্লা কারাগারে ফাঁসির কাষ্ঠে ঝুলিয়ে হত্যা করা হয়। ঐদিন আরো ১১ জন মুক্তিযোদ্ধা সেনা কর্মকর্তাকে (ব্রিগেডিয়ার মহসীন উদ্দিন আহমেদ বীরবিক্রম, কর্নেল নওয়াজেশ উদ্দিন, কর্নেল আব্দুর রশিদ বীরপ্রতীক, লে. কর্নেল এ. ওয়াই. মাহফুজুর রহমান বীরবিক্রম, লে. কর্নেল এম দেলাওয়ার হোসেন বীর প্রতীক, মেজর রওশন ইয়াজদানী ভুঁইয়া বীরপ্রতীক, মেজর কাজী মমিনুল হক, মেজর মুজিবুর রহমান, ক্যাপ্টেন আবদুস সাত্তার, ক্যাপ্টেন জামিল হক, লেফটেন্যান্ট রফিকুল হাসান) দেশের বিভিন্ন কারাগারে ফাঁসির কাষ্ঠে ঝুলিয়ে হত্যা করা হয়। ২ বছর পর ১৯৮৩ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর আরেক সূর্যসন্তান লে. কর্নেল শাহ মোহাম্মদ ফজলে হোসেনকে একই প্রহসনমূলক মামলায় ফাঁসিতে ঝুলিয়ে হত্যা করা হয়।


১৯৮১ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর ঐ ১২ জন মুক্তিযোদ্ধা সেনা কর্মকর্তাকে প্রহসন মূলক বিচারের মাধ্যমে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে ঠান্ডা মাথায় খুন করা হয়। জিয়াউর রহমান হত্যাকান্ডকে কেন্দ্র করে 'সেনা বিদ্রোহে'র নামে এক সাজানো ষড়যন্ত্র মূলক মামলায় তড়িগড়ি করে ঐ সূর্যসন্তানদের ললাটে কলঙ্কের তিলক এঁকে দিয়ে ফাঁসির কাষ্ঠে ঝুলিয়ে হত্যা করা হয়েছিল। এঁদের স্ত্রী-সন্তান-স্বজনরা আজও জানেন না তাঁদের অপরাধ কি ছিল? ৩৬ বছর যাবত তাঁরা আকুতি জানিয়ে আসছেন হত্যাকান্ডের শিকার ঐসব সূর্যসন্তানদের হত্যার পুনঃতদন্ত সহ প্রচলিত আদালতে পুনঃবিচারের, তাঁদের ললাটে এঁকে দেয়া কলঙ্কের তিলক মুছে সম্মান ফিরে পাওয়ার।

জিয়া হত্যাকান্ডকে কেন্দ্র করে 'সেনা বিদ্রোহে'র নামে গঠিত হয় কোর্ট মার্শাল, যার মূল লক্ষ্য ছিল সেনাবাহিনীতে মুক্তিযোদ্ধা ক্লিনজিং মিশন। আর এর নেতৃত্বে ছিল পাকিস্তান ফেরত, মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী তৎকালীন সেনা প্রধান লে.জে. হু. মু. এরশাদ। আগে থেকে তৈরি করা রায়টি ঘোষণা করতে সময় লেগেছিল মাত্র ১৮ দিন অর্থাৎ ১৯৮১'র ১০ জুলাই থেকে শুরু হয়ে ২৮ জুলাই এই প্রহসনমূলক বিচারের কাজটি শেষ করে রায় ঘোষণা করা হয় এবং গ্রেফতারের চার মাস ও বিচার শুরুর তিন মাসের মধ্যে এসব সূর্যসন্তানদের ফাঁসিতে ঝুলিয়ে হত্যা করা হয়। এঁদের আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগটি পর্যন্ত দেয়া হয়নি। অমানুষিক নির্যাতনের মাধ্যমে পূর্ব থেকে তৈরি করা জবানবন্দীতে বলপূর্বক স্বাক্ষর করিয়ে নেয়া হয়। 
চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে প্রতিষ্ঠিত কোর্টে যখন অভিযুক্তদের হাজির করা হতো, তখন তাঁদের পায়ে লোহার বেড়ি পরিয়ে আনা হতো। বিচারের আগে ও পরে তাঁদের রাখা হতো কনডেম সেলে- যেন অভিযুক্তরা বিচারের রায়ের আগেই মৃত্যুদন্ডাদেশ প্রাপ্ত আসামী। এতেই বুঝা যায়- বিচারের রায় আগেই নির্ধারিত হয়ে গিয়েছিল; বিচারটা ছিল শুধু- আনুষ্ঠানিকতা মাত্র।
আরও লক্ষনীয় বিষয় হলো- মৃত্যুদণ্ডাদেশপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তাগণ রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা প্রার্থনার সুযোগ পেয়েছিলেন কিনা, বিষয়টি নিশ্চিত নয়। কেননা, কোর্ট মুলতবি হওয়ার কারণে কেউই জানতেন না মৃত্যুদণ্ডাদেশ সম্পর্কে। ১৯৮১ সালের ৩০ মে জিয়া হত্যার পর সেনা বিদ্রোহের এ বিচারটি সবচেয়ে সংক্ষিপ্ত সময়ে দ্রুততার সাথে শেষ করা হয়। ১৮ দিনে বিচার শেষ করে ঘটনার চার মাসের মধ্যে ফাঁসি দেয়া হয়। তখন সেনা প্রধান ছিলেন পাকিস্তান ফেরত সেনা কর্মকর্তা লে: জেনারেল হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। তিনিই ঐ সামরিক আদালতের আদেশ দেন এবং শাস্তি নিশ্চিতকরণে স্বাক্ষর করেন। অথচ যদি কোন সামরিক কর্মকর্তা সামরিক বাহিনীর চাকরি হতে বরখাস্ত হন বা জেল হয় কিংবা মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত হন সে ক্ষেত্রে মহামান্য রাষ্ট্রপতির অনুমতি নিতে হয়। তখন রাষ্ট্রপতি ছিলেন বিচারপতি আব্দুস সাত্তার।
জিয়া হত্যাকান্ডের পর সেনা বিদ্রোহের বিচারের নামে গঠিত কোর্ট মার্শালটি ছিল সামরিক বাহিনীতে মুক্তিযোদ্ধা ক্লিনজিং মিশন। আর এর নেতৃত্বে ছিল পাকিস্তান ফেরত সেনা কর্মকর্তা তৎকালীন সেনা প্রধান লেঃ জেনারেল হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ।
৩৬ বছর যাবত মিথ্যে অপবাদ আর কলঙ্কের দাগ বয়ে চলেছে সেইসব শহীদ সেনা কর্মকর্তাদের স্বজন যাঁরা জীবনবাজী রেখে এনে দিয়েছিলেন আমাদের প্রিয় স্বাধীন স্বদেশ। 
এই শহীদ সেনা কর্মকর্তা মুক্তিযোদ্ধাদের স্বজনদের মিথ্যে অপবাদের কালিমা মোচনের দায় কি আমাদেরও নয়??? 
এই দায় এড়িয়ে যাওয়া কি গর্বিত পূর্বসূরীদের প্রতি অকৃতজ্ঞতা নয়???
তাই এ কলঙ্কের বোঝা নামাতে এর পুনঃতদন্ত সহ প্রচলিত আদালতে বিচারের দাবি তুলুনWow


Comments
Moniruzzaman Khan এ অবিচারের প্রতিকারের জন্য বিচার বিভাগীয় পুনঃতদন্ত সহ প্রচলিত আইনে পুনঃ বিচারের দাবি জানাচ্ছি।
Reply1 hr
Manage
Mahid Imran Jitu One of the biggest tragedies in our history




From: pfc-friends@googlegroups.com <pfc-friends@googlegroups.com> on behalf of Jalal Uddin Khan <jukhan@gmail.com>
Sent: Wednesday, August 30, 2017 8:06 PM
To: Capt Hossain; Javed Helali; Khalifa Malik; Mohammad Aleem; Mohammad Auwal; Mohammad Gani; Mohammed Shoaib; Muazzam Kazi; pfc; Post Card; qamruddin chowdhury; ranu51@hotmail.com; rashed Anam; Rezaul Karim; S akhter; Saidul Islam; Sameer Syed; serajul7@gmail.com; Shabbir A Bashar; Syed SerajulIslam; Taj Hashmi; zainul abedin; Zoglul Husain
Subject: {PFC-Friends} বিএনপির সহস্রাধিক নেতা-কর্মীকে গুম-খুন করা হয়েছে : মির্জা ফখরুল
 

বিএনপির সহস্রাধিক নেতা-কর্মীকে গুম-খুন করা হয়েছে : মির্জা ফখরুল

নিজস্ব প্রতিবেদক

৩০ আগস্ট ২০১৭,বুধবার, ১৯:৩৪ | আপডেট: ৩০ আগস্ট ২০১৭,বুধবার, ১৯:৩৬


নিজস্ব প্রতিবেদক

৩০ আগস্ট ২০১৭,বুধবার, ১৯:৩৪ | আপডেট: ৩০ আগস্ট ২০১৭,বুধবার, ১৯:৩৬

সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দিচ্ছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দিচ্ছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

২০০৯ সাল থেকে এ পর্যন্ত দলের এক হাজারেরও বেশি নেতা-কর্মীকে গুম-খুন করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

আন্তর্জাতিক গুম প্রতিরোধ দিবসের দিন আজ বুধবার বিকেলে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ অভিযোগ করেন।

মির্জা ফখরুল বলেন, দেশে অপহরণ-গুমের সংখ্যা বেড়ে চলেছে। গত এক সপ্তাহে আমরা অত্যন্ত গভীর উদ্বেগের সাথে লক্ষ্য করছি যে এর মাত্রা আরো বেড়েই চলেছে। মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যানও স্বীকার করেছেন এখানে গুমের সংখ্যা ক্রমেই বেড়ে চলেছে।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ এখন রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের জনপদ। বিনা বিচারে হত্যা-গুম এখন নিত্যদিনকার ঘটনা। বাংলাদেশে বিরোধী রাজনৈতিক নেতা-কর্মী থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ গুম-হত্যার শিকার হচ্ছে প্রতিনিয়ত। গুম হওয়া পরিবার, মানবাধিকার সংস্থা ও গণমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী ২০০৯ সাল থেকে এ পর্যন্ত সংঘটিত সব গুমের আঙ্গুল আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর র‌্যাব-পুলিশের প্রতি।

বিএনপি মহাসচিব জানান, বিশ দলীয় জোটের অন্যতম শরিক কল্যাণ পার্টির মহাসচিব এ এম এম আমিনুর রহমান গত ২৭ আগস্ট রাতে নয়া পল্টনের বাসা থেকে সাভারে নিজ বাড়িতে যাওয়ার পথে নিখোঁজ হন, এখনো তার সন্ধান পাওয়া যায়নি।

গুমের সাথে রাষ্ট্রযন্ত্র জড়িত থাকার অভিযোগ করে মির্জা ফখরুল বলেন, অধিকাংশ ক্ষেত্রে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী প্রথমে ধরে নিয়ে যাওয়ার কথা অস্বীকার করলেও পরবর্তিতে কারো কারো লাশ পাওয়া বা আটক ব্যক্তিটিকে জনসমক্ষে হাজির অথবা কোনো থানায় তাকে হস্তান্তর করা হয়। অতীতে গুমের ঘটনাগুলো সরকারের দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা ও অভিযুক্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মকর্তারা বার বার অস্বীকার করেছেন।

তিনি বলেন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তদন্তে গুম প্রমাণিত হওয়ার পরও অভিযুক্ত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা না নেয়ায় এই ঘটনা ক্রমেই বেড়ে চলেছে।

নয়া পল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এই সংবাদ সম্মেলনে ২০০৯ সাল থেকে ২০১৭ সালের জুন মাস পর্যন্ত 'গুম' হওয়া নেতা-কর্মী ও তাদের পরিবারের দুদর্শার ওপর নির্মিত 'এনফোর্স ডিসএপিয়ারেন্স ইন বাংলাদেশ' নামে তৈরি একটি প্রামাণ্য চিত্র সাংবাদিকদের দেখানো হয়।

'গুম' ও 'অপহরণ' ঘটনা গণমাধ্যম গুরুত্বের সাথে তুলে ধরা হয় না বলে অভিযোগ করেন মির্জা ফখরুল।

তিনি বলেন, আমরা মনে করি, গুম করা হচ্ছে মানবাধিকার লঙ্ঘনের সবচেয়ে বড় হীনতম অপরাধের একটি। বিষয়টি যদি হালকা করে দেখা হয়, তাহলে কেউই নিরাপদ নয়।

এম ইলিয়াস আলী (বিএনপির সাবেক এমপি), চৌধুরী আলম (ঢাকা সিটি করেপারেশনের কাউন্সিলর), বিগ্রেডিয়ার জেনারেল (অব.) আমান আজমী ও ব্যারিস্টার মীর আহমেদ বিন কাশেম আরমানের দীর্ঘদিন ধরে গুম হওয়ার বিষয়টি তুলে ধরেন বিএনপি মহাসচিব।

তিনি বলেন, গত এক সাপ্তাহের মধ্যে তিনজন বিশিষ্ট ব্যক্তিকে অপহরণ করে গুম করে রাখা হয়েছে। বেলারুশের অনারারি কাউন্সিলর অনিরুদ্ধ রায়, বিএনপির নেতা সৈয়দ সাদাত আহমেদকে গুম হয়েছে।

কেনো গুমের ঘটনা ঘটছে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, সরকারের উদ্দেশ্য একটাই- ভীতি সৃষ্টি করে, ত্রাস সৃষ্ট করে, যারা সক্রিয়ভাবে গণতন্ত্রের পক্ষে কাজ করে, যারা বাংলাদেশের স্বার্থে কাজ করে, স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের পক্ষে কাজ করে তাদেরকে নিস্তব্ধ করে দেয়া, নিশ্চিহ্ন করে দেয়া।

ফখরুল জানান, গুমের প্রায় সব ঘটনার বিষয়গুলো জাতিসংঘের মানবাধিকার সংস্থার কাছে পাঠানো হয়েছে। কয়েকটি ঘটনার তদন্তও চলছে।

সংবাদ সম্মেলনে কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নজরুল ইসলাম খান, ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, কেন্দ্রীয় নেতা সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, মীর সরফত আলী সপু, আবদুস সালাম আজাদ, আবদুল আউয়াল খান, শহিদুল ইসলাম বাবুল, কাজী আবুল বাশার, ডা. সাখাওয়াত হোসেন সায়ন্থ প্রমূখ নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

--
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "PFC-Friends" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to pfc-friends+unsubscribe@googlegroups.com.
For more options, visit https://groups.google.com/d/optout.


__._,_.___

Posted by: Farida Majid <farida_majid@hotmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___