Banner Advertiser

Saturday, September 30, 2017

[mukto-mona] Re: {PFC-Friends} দূর্গা পূজা কিন্তু কখনই হিন্দুদের কোন ধর্মীয় অনুষ্ঠান ছিলো না।



Mr. Guha,
      Idol warships not 1,000 years old. It's much more older than anyone can imagine. Any book of religion you read, will explain the same. 

Following story you will find in four books:

""আর, আমি ইতিপূর্বে ইব্রাহীমকে তার সৎপন্থা দান করেছিলাম এবং আমি তার সম্পর্কে সম্যক পরিজ্ঞাত ও ছিলাম।
যখন তিনি তাঁর পিতা ও তাঁর সম্প্রদায়কে বললেনঃ এই মূর্তিগুলো কী, যাদের তোমরা পূজারী হয়ে বসে আছ।
তারা বললঃ আমরা আমাদের বাপ-দাদাকে এদের পুজা করতে দেখেছি।
তিনি বললেনঃ তোমরা প্রকাশ্য গোমরাহীতে আছ এবং তোমাদের বাপ-দাদারাও।

তারা বললঃ তুমি কি আমাদের কাছে সত্যসহ আগমন করেছ, না তুমি কৌতুক করছ?
তিনি বললেনঃ না, তিনিই তোমাদের পালনকর্তা যিনি নভোমন্ডল ও ভুমন্ডলের পালনকর্তা, যিনি এগুলো সৃষ্টি করেছেন; এবং আমি এই বিষয়েরই সাক্ষ্যদাতা।

আল্লাহর কসম, যখন তোমরা পৃষ্ঠ প্রদর্শন করে চলে যাবে, তখন আমি তোমাদের মূর্তিগুলোর ব্যাপারে একটা ব্যবস্থা অবলম্বন করব।

অতঃপর তিনি সেগুলোকে চূর্ণ-বিচুর্ণ করে দিলেন ওদের প্রধানটি ব্যতীতঃ যাতে তারা তাঁর কাছে প্রত্যাবর্তন করে।

তারা বললঃ আমাদের উপাস্যদের সাথে এরূপ ব্যবহার কে করল? সে তো নিশ্চয়ই কোন জালিম।

কতক লোকে বললঃ আমরা এক যুবককে তাদের সম্পর্কে বিরূপ আলোচনা করতে শুনেছি; তাকে ইব্রাহীম বলা হয়।

তারা বললঃ তাকে জনসমক্ষে উপস্থিত কর, যাতে তারা দেখে।

তারা বললঃ হে ইব্রাহীম তুমিই কি আমাদের উপাস্যদের সাথে এরূপ ব্যবহার করেছ?

তিনি বললেনঃ না এদের এই প্রধানই তো একাজ করেছে। অতএব তাদেরকে জিজ্ঞেস কর, যদি তারা কথা বলতে পারে।

অতঃপর মনে মনে চিন্তা করল এবং বললঃ লোক সকল; তোমরাই বে ইনসাফ।

অতঃপর তারা ঝুঁকে গেল মস্তক নত করে, তুমি তো জান যে, এরা কথা বলে না

তিনি বললেনঃ তোমরা কি আল্লাহর পরিবর্তে এমন কিছুর এবাদত কর, যা তোমাদের কোন উপকার ও করতে পারে না এবং ক্ষতিও করতে পারে না ?

ধিক তোমাদের জন্যে এবং তোমরা আল্লাহ ব্যতীত যাদেরই এবাদত কর, ওদের জন্যে। তোমরা কি বোঝ না?

তারা বললঃ একে পুড়িয়ে দাও এবং তোমাদের উপাস্যদের সাহায্য কর, যদি তোমরা কিছু করতে চাও।

আমি বললামঃ হে অগ্নি, তুমি ইব্রাহীমের উপর শীতল ও নিরাপদ হয়ে যাও।

তারা ইব্রাহীমের বিরুদ্ধে ফন্দি আঁটতে চাইল, অতঃপর আমি তাদেরকেই সর্বাধিক ক্ষতিগ্রস্থ করে দিলাম।"""

"কতক মানুষ জ্ঞান; প্রমাণ ও উজ্জ্বল কিতাব ছাড়াই আল্লাহ সম্পর্কে বিতর্ক করে।"

""মানুষের মধ্যে কেউ কেউ দ্বিধা-দ্বন্দ্বে জড়িত হয়ে আল্লাহর এবাদত করে। যদি সে কল্যাণ প্রাপ্ত হয়, তবে এবাদতের উপর কায়েম থাকে এবং যদি কোন পরীক্ষায় পড়ে, তবে পূর্বাবস্থায় ফিরে যায়। সে ইহকালে ও পরকালে ক্ষতিগ্রস্ত। এটাই প্রকাশ্য ক্ষতি""



Razzak A. Syed


Sent from my iPhone



On 1 Oct 2017, at 3:48 am, Sitangshu Guha <guhasb@gmail.com> wrote:

আমি মাঝে মধ্যে ভাবি ১০০০ হাজার বছরের এত নির্যাতনের পরও কেন হিন্দু ধর্ম শেষ হয়ে যায়নি? নীচের ছোট্ট দু'টি ভিডিও সম্ভবত: এর উত্তর:

https://www.facebook.com/sitangshu.guha/videos/10214679230720369/

https://www.facebook.com/sitangshu.guha/videos/10214682262756168/


প্রকৃতি ও উৎসব মুখর এই ধর্ম শেষ হবার নয়, বিশ্বব্যাপী ইসলামী নির্যাতনের প্রেক্ষিতে সকল ধর্মের মানুষ এখন জাগছে, হিন্দুরাও জাগছে। এতকাল হিন্দু ধর্ম থেকে শুধু গেছে, এখন হিন্দুরা অন্যদের গ্রহণ শুরু করেছে। যদিও ধর্মভিত্তিক জাগরণ মনুষ্যের জন্যে শুভ নয়, কিন্তু ইসলামী সন্ত্রাস সেই অশুভ কাজটি করে দিয়েছে। 


নয়ন চ্যাটার্জী কোন হিন্দু নন, ইনি 'বাঁশের কেল্লার' ছদ্দবেশী হিন্দু। উনি কি লিখেছেন তা পড়ে খুশি হবার কোন কারণ দেখিনা। হিন্দুধর্ম সমুদ্রের মত, এটি বুঝতে হলে জ্ঞান চাই, পড়তে হবে, জানতে হবে। একখান বই পড়ে এটি বোঝা যাবেনা। আমি নিজেও বুঝিনা, তবে এটুকু বুঝেছি যে, 'ভক্তি ও ভালবাসা' এই ধর্মের শেষ কথা। এই ভালবাসা শুধু মানুষকে নয়, 'জীব'-কে, প্রকৃতিকে। দূর্গা প্রকৃতির একটি ক্ষুদ্র অংশ মাত্র? ধন্যবাদ। 



2017-09-30 12:16 GMT-04:00 Rezaul Karim <akmrpatwari@msn.com>:

It's good to know, why Hindus do things what they do as puja, worshipping idols, even they are not prescribed in their scriptures.

দূর্গা পূজা কিন্তু কখনই হিন্দুদের কোন ধর্মীয় অনুষ্ঠান ছিলো না।

 ইতিহাসে দুর্গাপূজা সর্বপ্রথম পালিত হয় অত্যাচারী রাজা কংসনারায়ণের দ্বারা ঘোড়শ শতাব্দীতে ধনরত্নের দাপট দেখানোর উদ্দেশ্যে। তখন হিন্দু জমিদার ও মহাজনরা টাকার খেলা দেখানোর জন্য এই দুর্গাপূজা নামক মচ্ছবে লিপ্ত হতো। কিন্তু এটা ছিলো বাসন্তী (চৈত্র মাসের) দুর্গাপূজার ইতিহাস, (আশ্বিন মাসের) শারদীয় নয়। শারদীয় দূর্গা পূজা নামক উৎসবের প্রথম সৃষ্টি ১৭৫৭ সালের পলাশী যুদ্ধের পর। পলাশীর যুদ্ধের পর ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির দস্যুদের এক সংবর্ধনা দিতে চেয়েছিলো বাংলার কতিপয় বিশ্বাসঘাতক হিন্দু। মূলত ঐ সংবর্ধনা অনুষ্ঠান থেকেই আজ এই 'শারদীয় দূর্গা পূজা'র সৃষ্টি। উল্লেখ্য পলাশীর যুুদ্ধে যারা বাংলার সাথে যারা বিশ্বাসঘাতকতা করেছিলো তার মধ্যে অন্যতম ছিলো নবকৃষ্ণ নামক এক হিন্দু। নবকৃষ্ণ পেশায় ছিলো মুন্সি এবং আরবী,ফার্সী, ইংরেজী, সংস্কৃত সহ অনেক ভাষা জানতো। পলাশী চক্রান্তে মূলত এই নবকৃষ্ণই ক্লাইভের দোভাষী হিসাবে কাজ করেছিলো। এই নবকৃষ্ণ না থাকলে ক্লাইভ এত সহজ ভাবে এবং দ্রুত দেশীয় জমিদার ও রাজাদের সাথে সম্পর্ক স্থাপন করতে পারতো না, পারতো না বাংলা দখল করতে। পলাশীর যুদ্ধের পর বৃটিশরা মুর্শিদাবাদের ৫০ কোটি টাকা লুন্ঠন করেছিলো। ভাগের বাটোয়ারা অনুযায়ী নবকৃষ্ণ পেয়েছিলো আট কোটি টাকা। পলাশী যুদ্ধের পর বিশ্বাসঘাতক নবকৃষ্ণ চেয়েছিলো ক্লাইভকে সংবর্ধনা দিতে। কিন্তু সে সময় কলকাতায় বড় কোন গির্জা ছিলো না। তাই নবকৃষ্ণ এক ফন্দি আটলো। সে বাড়িতে ৪দিন দিন ব্যাপী এক পার্টি দিতে চাইলো, যা সেকলের কাছে পরিচিত ছিল কোম্পানীর পূজো হিসেবে। যা আজও শোভাবাজার রাজবাড়ির পূজো বলে টিকে আছে। কালক্রমে এই সংবর্ধনা অনুষ্ঠান পরিণত হয় শারদীয় দূর্গা পূজা রূপে। তাই দেশপ্রেমিকরা এই পুজোকে 'বেইমানের পুজো' বলে আখ্যা দিতো৷ বঙ্কিমচন্দ্রও জানত যে লর্ড ক্লাইভের আমলেই দুর্গার সৃষ্টি। সে এও জানত যে ওটা ইংরেজদেরই কারসাজি। "বঙ্কিমচন্দ্র বিদ্রুপ করিয়া লিখিয়াছিল যে, পরে দুর্গাপূজার মন্ত্রও ইংরাজিতে পঠিত হইবে।" (তথ্যসূত্র : এ এক অন্য ইতিহাস- গোলাম আহমদ মোর্তজা, বিশ্ববঙ্গীয় প্রকাশন, কলকাতা, পৃষ্ঠা ৩২-৩৪) পূজা নামক এ অনুষ্ঠানগুলোতে মদ-বাইজি এবং বারবাণিতাদের অবাধ আয়োজন থাকতো। সাথে ব্রিটিশদের জন্যে থাকতো গোমাংস সহযোগে ডিনার। উনবিংশ শতকে নবকৃষ্ণের দেখা দেখি সব পুজোতেই মদ্যপান, নারী এবং গোমাংস সহযোগে উদ্যোম পার্টি করা হতো ব্রিটিশদের নিয়ে। দুর্গাপুজোর জনপ্রিয়তার এটাই মূল কারন যে তা বৃটিশদের পৃষ্ঠপোষকাতে তাদের উমেদারদের জন্যেই জনপ্রিয় হয়েছে। ১৮৪০ সাল পর্যন্ত এই ট্রাডিশন বজায় ছিল। অনেক ব্রিটিশ নিজেরাই পুজো দিতো-পার্টি দিতো। শেষে পুজোর সময় বারবানিতা এবং বাইজিদের নিয়ে এত টানাটানি এবং টানাটানি থেকে রেষারেশি,মারামারি হতে লাগল, কোম্পানী আইন করে, বৃটিশদের দূর্গাপুজো থেকে বিরত করে। দূর্গা পূজা যদি হিন্দুদের ধর্মীয় পূজাই হতো তবে সারা ভারত জুড়ে তার অস্তিত্ব মিলতো। কিন্তু দেখা যাচ্ছে শুধু বঙ্গতেই এই পূজার অস্তিত্ব মিলছে। তার মানে ইতিহাস অনুসারে এটা হিন্দুদের কোন ধর্মীয় অনু্ষ্ঠান নয়, বরং ব্রিটিশদের মনোরঞ্জনে বাংলার বিশ্বাসঘাতক হিন্দুদের সৃষ্টি করা একটি পার্টি মাত্র, যা ২০০ বছর ব্রিটিশ দাসত্বের কথাই স্মরণ করিয়ে দেয়। বিশ্বাস কতিপয় বিশ্বাসঘাতক হিন্দু ও যবন খ্রিস্টানদের বানানো এ পূজা কিছুতেই কোন ধর্মীয় অনুষ্ঠান হতে পারে না। তাই এ পূজা বর্জন করাই খাটি হিন্দুত্বের লক্ষণ হওয়ার কারণ বলে মনে করি। পড়তে পারেন:১৯৯৭-এর ৫ই অক্টোবর তারিখের কলকাতার আনন্দবাজার পত্রিকার রবিবাসরীয়তে 'ক্লাইভের দুর্গোৎসব' প্রবন্ধ।


--
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "PFC-Friends" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to pfc-friends+unsubscribe@googlegroups.com.
For more options, visit https://groups.google.com/d/optout.



--
Sitanggshu Guha

--
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "PFC-Friends" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to pfc-friends+unsubscribe@googlegroups.com.
For more options, visit https://groups.google.com/d/optout.


__._,_.___

Posted by: Razzak Syed <amsmel@aol.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___