Banner Advertiser

Thursday, December 14, 2017

[mukto-mona] Re: {PFC-Friends} Re: Int'l media come up with Khaleda's moneylaundering issue



Why anti-corruption drive in Saudi Arabia spells bad news for Bangladesh's Khaleda Zia
The previous BNP government encouraged religious extremist forces against India.
POLITICS


<< As investigations are underway, more facts have surfaced about huge investments by the BNP chief's late son Arafat alias Koko, who died in January 2015. Koko allegedly made enormous investments in Saudi Arabia - all from ill-gotten wealth. He was also wanted in Bangladesh for multiple charges of corruption. Similarly, his brother Tareq Rahman, now in hiding in England, invested several millions of dollars in many foreign destinations with a large chunk of sum in Saudi Arabia and other West Asian countries.  >>


https://defence.pk/pdf/threads/why-anti-corruption-drive-in-saudi-arabia-spells-bad-news-for-bangladeshs-khaleda-zia.532242/








From: pfc-friends@googlegroups.com <pfc-friends@googlegroups.com> on behalf of RANU CHOWDHURY <ranu51@hotmail.com>
Sent: Thursday, December 14, 2017 9:56 AM
To: pfc-friends@googlegroups.com; s.mortoza@gmail.com; nabdc@googlegroups.com
Subject: Re: {PFC-Friends} Re: Int'l media come up with Khaleda's moneylaundering issue
 

আমার মোটা মাথায় মোটা ছিন্তা । সাংবাদিক গোলাম মরতজার প্রতিবেদন সঠিক হলে, এবং জিয়া পরিবার এই অভিযোগ থেকে মুক্ত থাকলে, বেগম জিয়া এবং বি এন পি হাই কোর্টে প্রথান মন্ত্রির বিরুদ্ধে মান হানির মামলা করে না কেন ? সংসদে দাঁড়িয়ে দাম্বিরজের সাথে দেশের সর্বময় কর্ত্রীর এত গুরুতর অভিজগের উপর বড় মান হানি আর কী হতে পারে।?  অবশ্য দুটো কথা আছে।


প্রথমত, হাই কোর্ট মামলাটি নিতে আদৌ রাজি হবে কিনা। কোর্ট ত তাদেরই হাতে গড়া "ধর লক্ষন" ।


দ্বিতীয়ত, কোন একজন আওয়ামী পাতি নেতা নাকি বলেই দিয়েছেন, মামলা করলে যারা সংবাদ পরিবেশন করেছে তাদের বিরুদ্ধে করুন। অর্থাৎ গালমন্দ দেবে, হয়রানি করবে, শুনা কথার অভিযোগ  জোরগলায় প্রচার করবে, কিন্তু দায়ভার নেবে না। খবর মিথ্যা হলেও অপমান বা ক্ষতি যা হবার তাত হয়েই গেছে। অবশ্য বাংলাদেশের লোকজন হাসিনাকে ভালই চেনে, জানে । গাজাখরি ও মিথ্যার বেসাতি ছড়াতে তার জুড়ি পাওয়া মুশকিল । 





From: pfc-friends@googlegroups.com <pfc-friends@googlegroups.com> on behalf of Jalal Uddin Khan <jukhan@gmail.com>
Sent: Saturday, December 9, 2017 3:00 PM
To: pfc-friends@googlegroups.com; s.mortoza@gmail.com; nabdc@googlegroups.com
Subject: Re: {PFC-Friends} Re: Int'l media come up with Khaleda's moneylaundering issue
 
So far so good. Thank you Mr Golam M.

2017-12-09 18:48 GMT+04:00 'Raza Mia' via PFC-Friends <pfc-friends@googlegroups.com>:

জিয়া পরিবারের টাকা পাচার এবং

গোলাম মোর্তোজা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিদেশ সফর করে এসে নিয়মিত একটি সংবাদ সম্মেলন করেন। এটা খুবই ভালো একটি বিষয় যে, তিনি বিদেশ সফরে কেন গিয়েছিলেন, কী করলেন- সেসব দেশের মানুষের জানার সুযোগ তৈরি হওয়ার কথা। তিনি যা বলবেন, উপস্থিত সাংবাদিকরা প্রশ্ন করে আরো কিছু বের করবেন। তিনি প্রশ্নোত্তরের জন্যেই প্রায় ঘণ্টাখানেক সময় বরাদ্দ রাখেন।

এই প্রশ্নোত্তর পর্বটা পৃথিবীর অন্য যে কোনো সংবাদ সম্মেলনের চেয়ে ভিন্নমাত্রা পেয়েছে। অত্যন্ত আকর্ষণীয় এবং সাধারণ জনমানুষের বিনোদনের অনেক উপাদান থাকে প্রধানমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলনে। যে উদ্দেশ্যে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন, সে বিষয়ে তেমন কোনো প্রশ্ন থাকে না। ভূমিকা থাকে প্রশ্নের চেয়ে অনেক বেশি। যেমন একজন প্রশ্ন করতে উঠে দাঁড়িয়ে ন্যাকা ন্যাকা কণ্ঠে বলতে শুরু করলেন 'মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনি সাংবাদিকদের বকা দেন... তবে...। 'মনে হচ্ছিল তিনি সম্ভবত কোনও পারিবারিক দাওয়াতে এসেছেন। যাই হোক আর কোনো উদাহরণের দিকে না গিয়ে সরাসরি মূল প্রসঙ্গে আসি।

এবারের সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অত্যন্ত গুরুতর একটি অভিযোগে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন গণমাধ্যমকে। 'খালেদা জিয়ার পরিবার সৌদি আরবসহ বিদেশে বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচার করেছেন। সেখানে মার্কেটসহ আরো অনেক কিছুতে বিনিয়োগ করেছেন। বিদেশের গণমাধ্যমে এসব সংবাদ প্রকাশের পরও দেশের তিনটি পত্রিকা ছাড়া আর কোনো পত্রিকা সেই সংবাদ প্রকাশ করেনি।'

এই অভিযোগ এনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণমাধ্যমকে শুধু অভিযুক্তই করেননি, রীতিমতো ভর্ৎসনা করেছেন। অভিযোগ সত্যি হলে, ভর্ৎসনা গণমাধ্যমের প্রাপ্য। উপস্থিত সাংবাদিক-সম্পাদকরা কেউই এ বিষয়ে নিজেদের অবস্থান পরিষ্কার করে কিছু বলেননি। ধরে নেয়া যায় যে, তারা অভিযোগটি হয়তো মেনে নিয়েছেন।

গণমাধ্যমের একজন ক্ষুদ্র কর্মী হিসেবে বিষয়টি একটু বিশ্লেষণ বা পর্যালোচনা করে দেখার চেষ্টা করি।

০১.
২০১৬ সালের সেপ্টেম্বর মাসে জাতীয় সংসদে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছিলেন, 'জিয়া পরিবারের ১২টি দেশে ১২শ'কোটি টাকা পাচার সংক্রান্ত 'গ্লোবাল ইন্টিলিজেন্স নেটওয়ার্ক (জিআইএন)' রিপোর্ট সরকারের হাতে এসেছে। এ নিয়ে তদন্ত চলছে। তদন্তে প্রমাণিত হলে যারা দেশের জনগণের সম্পদ লুণ্ঠন করে বিদেশে পাচার করেছেন, তাদের বিরুদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা নেয়া হবে। একই সঙ্গে পাচারকৃত অর্থ আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে দেশে ফেরত আনা হবে।'

এত গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ দেশের গণমাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী বলার আগে প্রকাশিত হলো না! গণমাধ্যমের তো অভিযুক্ত হওয়ারই কথা। প্রধানমন্ত্রীর অভিযুক্ত করাটাকে অবশ্যই সমর্থন করা দরকার।

এক্ষেত্রে ব্যতিক্রমী ভূমিকা যে দু'তিনটি গণমাধ্যম পালন করেছে তার মধ্যে ডেইলি অবজারভার একটি। ডেইলি অবজারভার জিয়া পরিবারের দুর্নীতির মাধ্যমে অর্থ পাচার বিষয়ে লিখেছে, 'আরবভিত্তিক একটি টিভি চ্যানেলে জিআইএনকে (গ্লোবাল ইন্টিলিজেন্স নেটওয়ার্ক) উদ্ধৃত করে প্রতিবেদনের পর পশ্চিমা দুনিয়ায় খবরটি প্রকাশ করেছে কানাডিয়ান টেলিভিশন চ্যানেল 'দ্য ন্যাশনাল'।

০২.
জিয়া পরিবারের দুর্নীতির অভিযোগ বিষয়ে দুটি সূত্র 'গ্লোবাল ইন্টিলিজেন্স নেটওয়ার্ক (জিআইএন)' এবং 'দ্য ন্যাশনাল'। বিডিনিউজ২৪ডটকম এ বিষয়ে অনুসন্ধান করে লিখল, 'প্রধানমন্ত্রীর তথ্য বিষয়ক উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী সম্পাদিত দ্য ডেইলি অবজারভারে এই সংবাদটি প্রকাশিত হয়েছিল গত ১ ডিসেম্বর। প্রতিবেদনের সংবাদের উৎস বলা হয়েছিল 'গ্লোবাল ইন্টিলিজেন্স নেটওয়ার্ক (জিআইএন) এবং কানাডার টিভি চ্যানেল দ্য ন্যাশনাল এই খবর দিয়েছে।

ইন্টারনেট ঘেঁটে দ্য ন্যাশনাল নামে কানাডার কোনো টিভি চ্যানেলের অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। কানাডার রাষ্ট্রীয় টিভি চ্যানেলে দ্য ন্যাশনাল নামে একটি নিউজ প্রোগ্রামের অস্তিত্ব পাওয়া যায়। তবে সেখানে সার্চ দিয়ে খালেদা সংক্রান্ত কোনো খবর পাওয়া যায়নি। আর 'গ্লোবাল ইন্টিলিজেন্স নেটওয়ার্ক'নামে কোনো গণমাধ্যম ইন্টারনেটে খুঁজে পাওয়া যায়নি।'

নিজেও অনলাইনে খোঁজ করতে গিয়ে এমন কিছু খুঁজে পেলাম না। বলে রাখা দরকার যে, বর্তমান পৃথিবীতে অস্তিত্ব থাকলে অনলাইনে খুঁজে পাওয়া যাবে না, তা অবিশ্বাস্য।

০৩.
'জিআইএন'র কথা প্রধানমন্ত্রী জাতীয় সংসদে বলেছেন। ডেইলি অবজারভার 'জিআইএন'র সঙ্গে আরও একটি তথ্যসূত্র উল্লেখ করেছে কানাডিয়ান টিভি চ্যানেল 'দ্য ন্যাশনাল'। প্রধানমন্ত্রী যে তথ্য দিয়ে জাতীয় সংসদে কথা বলেছেন, সেই তথ্য নিশ্চয় রাষ্ট্রীয় কোনো সংস্থা সরবরাহ করেছে। আর যাই হোক এটা বিশ্বাস করতে চাই না যে, রাষ্ট্রীয় কোনো সংস্থা রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীকে ভুল বা অসত্য তথ্য সরবরাহ করেছেন।

এখন যখন 'জিআইএন' খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না, তখন সরকারের তথ্য, পররাষ্ট্র বা অন্য কোনো মন্ত্রণালয় বা সংস্থার দায়িত্ব বিষয়টি পরিষ্কার করে ব্যাখ্যা দেয়া। 'জিআইএন'র অস্তিত্ব যদি থেকে থাকে, দেশের গণমাধ্যম যদি খুঁজে না পায়- তাহলে দেশের গণমাধ্যমের দৈন্যতা ফুটিয়ে তোলার জন্যও সরকারের এগিয়ে আসা দরকার।

সংবাদ প্রকাশকারী ডেইলি অবজারভারও যে সূত্র থেকে অর্থাৎ 'জিআইএন' এবং 'দ্য ন্যাশনাল'র লিংক প্রকাশ করে অন্য গণমাধ্যমগুলোর অদক্ষতা প্রমাণ করে দিতে পারে। তাদের কাছে তো এই লিংক না থাকার কোনো কারণ থাকতে পারে না।

০৪.
গণমাধ্যম সরকারের দুর্নীতি নিয়ে কথা বলে, কিন্তু বিএনপি বা জিয়া পরিবারের দুর্নীতি নিয়ে কথা বলে না- প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই অভিযোগটিকে আরও জোরালো করতে পারেন, তদন্ত রিপোর্ট বা তদন্তের অগ্রগতির সংবাদ প্রকাশ করে। গত সেপ্টেম্বরে 'জনকণ্ঠ' লিখেছিল জিয়া পরিবারের দুর্নীতির প্রমাণ সরকারের হাতে এসেছে। প্রধানমন্ত্রী সংসদেও যা বলেছিলেন। 'জিআইএন'র সূত্র থেকেই যেহেতু দুর্নীতির প্রমাণ সরকারের হাতে এসেছে, তদন্তের জন্যে ৩ মাস খুব কম সময়ও নয়। গত ৩ মাসে তদন্তের কিছুটা হলেও অগ্রগতি হওয়ার কথা। সরকার তদন্তের সেই অগ্রগতির সংবাদ জানালে 'জিআইএন'র অস্তিত্বও জানা যাবে।

০৫.
৮ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় একটি টেলিভিশন চ্যানেলের টকশোতে টেলিফোনে একজন সাংবাদিক জিয়া পরিবারের দুর্নীতির তথ্যসূত্র হিসেবে 'আরব নিউজ' পত্রিকার কথা বললেন। তিনি বললেন, 'আরব নিউজসহ মধ্যপ্রাচ্যের আরও কিছু পত্রিকায় এই সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। আরব নিউজের সম্পাদক আল জাজিরার সঙ্গে সাক্ষাৎকার দিয়েও জিয়া পরিবারের টাকা পাচারের কথা বলেছেন।'

এই সাংবাদিক ইতিপূর্বে প্রধানমন্ত্রীর নোবেল পাওয়া বিষয়ক সংবাদ প্রচার করে ব্যাপক আলোচনা এবং কৌতূহলের জন্ম দিয়েছিলেন। বলে রাখা দরকার যে, আরব নিউজ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি পত্রিকা। তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত না হয়ে আরব নিউজের কোনো সংবাদ প্রকাশ করার কথা নয়, সম্পাদকের আল জাজিরার সঙ্গে সাক্ষাৎকার দেয়ারও কথা নয়। যেহেতু 'আরব নিউজ' সংবাদ প্রকাশ করেছে বলে বলা হলো, সম্পাদক আলজাজিরার সঙ্গে কথাও বলেছেন- সুতরাং অবশ্যই জিয়া পরিবারের দুর্নীতির সংবাদটি সঠিক হওয়ার কথা।

'আরব নিউজ'র ওয়েবসাইটে ঢুকে জিয়া পরিবারের দুর্নীতির সংবাদটি বের করার উদ্যোগ নিলাম। 'জিয়া পরিবারের দুর্নীতি' 'খালেদা জিয়ার দুর্নীতি' 'তারেক জিয়ার দুর্নীতি' 'বাংলাদেশের একটি পরিবারের দুর্নীতি' ইত্যাদি বাক্য লিখে অনুসন্ধান করলাম বারবার। খালেদা জিয়ার মামলা, কোর্টে হাজির, খালেদা জিয়ার উপর আক্রমণ, খালেদা জিয়ার জনসভা, তারেক রহমানের কিছু সংবাদের লিংক পাওয়া গেল। কিন্তু দুর্নীতি বা টাকা পাচারের কোনো সংবাদ লিংক পাওয়া গেল না।

সৌদি গেজেট, আল রিয়াদ, ওকাজ, গালফ নিউজ- প্রভৃতি পত্রিকার ওয়েবসাইটে ঢুকেও এ বিষয়ক কোনো সংবাদের লিংক খুঁজে পেলাম না। সৌদি আরব এবং দুবাইয়ে কর্মরত কয়েকজন বাংলাদেশি যারা সংবাদপত্র এবং চ্যানেলের সঙ্গে সম্পৃক্ত, তাদের ৩ জনের সঙ্গে কথা বললাম। জানতে চাইলাম, খালেদা জিয়া বা জিয়া পরিবারের দুর্নীতি, টাকা পাচারের সংবাদ বিষয়ে তারা কিছু জানেন কিনা। আরব নিউজ বা অন্য কোনো পত্রিকায় এমন কোনো সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে কিনা। তারা এমন কোনো সংবাদ জানেন না। দেশের সংবাদ মাধ্যম থেকে, বিশেষ করে প্রধানমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলনের পর তারা জেনেছেন।

০৬.
প্রধানমন্ত্রীর অভিযোগের পর বিএনপির পক্ষ থেকে দুর্নীতির বিষয়টি কাল্পনিক ও অসত্য বলা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী ক্ষমা না চাইলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার কথাও বলেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এর উত্তরে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, 'আল জাজিরা এবং গার্ডিয়ান'র বিরুদ্ধে মামলা করেন। কারণ তারা জিয়া পরিবারের দুর্নীতির সংবাদ প্রকাশ করেছে।'

আল জাজিরা এবং গার্ডিয়ান-এ খুঁজেও এই জাতীয় কোনো সংবাদের লিংক পাওয়া গেল না। আওয়ামী লীগ সংবাদের লিংক সরবারাহ করে গণমাধ্যমকে সহায়তা করতে পারে। নিশ্চয় তারা আলজাজিরা বা গার্ডিয়ান'র রিপোর্ট দেখে, জেনে-বুঝেই কথা বলেছেন।

০৭.
বাংলাদেশের দুর্নীতি এবং টাকা পাচারের প্রসঙ্গে 'পানামা পেপারস' এবং 'প্যারাডাইস পেপারস'-এর প্রসঙ্গ আলোচনা হয়। অভিযোগ পাল্টা অভিযোগ করা হয। দেখা যায় পানামা পেপারসে নাম আছে আওয়ামী লীগ নেতা জাফরউল্যার পরিবারের। প্যারাডাইস পেপারসে নাম আছে বিএনপি নেতা আবদুল আউয়াল মিন্টুর পরিবারের। আরও কিছু ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের নাম আছে এই দুটি পেপারসে। যারা দেশের অর্থ বিদেশে পাচার করেছেন।

প্রায় নিয়ম করে দেশ থেকে পাচার হয়ে যায় প্রতিবছর ৭৬ হাজার কোটি টাকা। প্রসিদ্ধ গবেষণা প্রতিষ্ঠান এই তথ্য প্রকাশ করে, বিশ্ব গণমাধ্যম তা প্রচার করে। দেশে কোনো তদন্ত হয় না। কোকোর পাচার করা ২০ বা ২২ কোটি টাকা ফিরিয়ে আনা হয়েছে। কাজটি প্রশংসার। জিয়া পরিবারের এখনকার দুর্নীতি-পাচারেরও তদন্ত-ব্যবস্থা নেয়া প্রত্যাশিত। তবে তার আগে এই তথ্য নিশ্চিত করতে হবে 'অভিযোগটি সত্য'। 'অসত্য অভিযোগ'তা যদি প্রমাণ হয়, তবে এরপর সত্য কোনও অভিযোগ নিয়েও প্রশ্ন তৈরি হবে। পানামা পেপারস, প্যারাডাইস পেপারসে নাম থাকাদের, ৭৬ হাজার কোটি টাকা পাচারকারীদের তদন্ত-বিচারও তো সরকারকেই করতে হবে। কিন্তু তেমন কোনো আলামত তো দৃশ্যমান নয়।

জিয়া পরিবারের দুর্নীতির বা পাচারের তথ্য যদি সঠিক না হয়, যারা অসত্য তথ্যহীন অভিযোগ প্রধানমন্ত্রীকে সরবরাহ করলেন, তাদের বিষয়েও তো তদন্ত হওয়া দরকার। কারণ প্রধানমন্ত্রীর ভাবমূর্তি বা ইমেজ এর সঙ্গে সম্পৃক্ত।

০৮.
প্রধানমন্ত্রীর করা অভিযোগের ভিত্তিতে অনুসন্ধান করে জিয়া পরিবারের অর্থ পাচারের তথ্য বের করতে পারলাম না। গণমাধ্যম কর্মী হিসেবে এটা খুবই লজ্জার। এক্ষেত্রে নিরুপায় হয়ে সরকারের সহায়তা প্রত্যাশা করি। সরকারের হাতে যেহেতু এই রিপোর্টটি আছে বলে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, সেহেতু এই রিপোর্টের অস্তিত্ব বিষয়ে গণমাধ্যমকে একটু ধারণা দেওয়া হোক।

দেশের টাকা, তা যেই পাচার করুক- ব্যবস্থা নেওয়া এবং ফিরিয়ে আনা অপরিহার্য। গণমাধ্যমের অবশ্যই দায়িত্ব সেই সংবাদ প্রচার করা। দেশের গণমাধ্যমের সঙ্গে জিয়া পরিবারের এমন কোনও সম্পর্ক বিরাজ করছে না যে, তাদের দুর্নীতি বা টাকা পাচারের সংবাদ প্রকাশ করা হবে না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী অভিযোগের কাঠগড়ায় দাঁড় করানোর পর, এবার তথ্যে অস্তিত্ব এবং সত্যতা প্রমাণে গণমাধ্যমকে সহায়তার উদ্যোগ নিন। সৌদি আরবসহ সংশ্লিষ্ট দেশের দূতাবাসকে এসব তথ্য বা সংবাদের লিংক সরবারাহ করতে বলেন। যা গণমাধ্যম কর্মী হিসেবে আমরা খুঁজে পাচ্ছি না। সহায়তা করলে গণমাধ্যম সেই সংবাদ প্রকাশ করবে, ব্যবস্থা নেওয়া সহজ হবে। সহায়তা না করলে বা না পারলে 'অভিযোগ অসত্য'প্রমাণ হবে।

সরকারের উদ্যোগের প্রত্যাশায় রইলাম।

গোলাম মোর্তোজা : সম্পাদক, সাপ্তাহিক।
s.mortoza@gmail.com

http://www.poriborton.com/opinion-news/90338


On Thursday, December 7, 2017, 5:51:11 PM GMT+6, Raza Mia <razamia1971@yahoo.com> wrote:


Int'l media come up with Khaleda's money laundering issue



Now the issue of BNP Chairperson Khaleda Zia's money laundering has surfaced in the international media at a time when she is facing corruption charges in the country.

Saudi Arabia's Anti Corruption Committee has brought allegations against some foreign nationals including Khaleda Zia and her late younger son Arafat Rahman Koko for siphoning off money.

Quoting Arab-based television channel Global Intelligence Network (GIN), Canadian Channel The National recently broadcast the news on their assets abroad.

Apart from 19 detained Saudi officials and businessmen, names of five foreign nationals including three former and incumbent heads of government came in the report.

The three are former Bangladesh prime Minister and BNP chief Khaleda Zia, former Pakistan prime minister Nawaz Sharif and Lebanese prime minister Saad Hariri.

The Saudi government has already announced to confiscate the money of the detained Saudi officials and businessmen.

The committee has asked the banks and financial institutions concerned to provide all information regarding the overall money transaction of three foreign heads of state.   

According to a source in the committee, the alleged heads of government have indulged in corruption like money laundering through bribery, extortion and siphoning off money.

Mentioning their corruption, the GIN's report said Saudi Arabia should be cooperated internationally to probe the matter.

The report also said Khaleda Zia family have assets worth about US dollar 12 billion in 12 countries.    

It said Khaleda Zia owns Al Arafa Shopping Mall in Saudi Arabia and a commercial multi-storey building 'Tipra' in Qatar.

Besides, Arafat Rahman Koko was the owner of 'Iqra', a multi-storey office building in Qatar.

Denying details about the matter right now, a member of the Anti Corruption Committee said they would investigate the issue. Necessary steps would be taken after the investigation.

Earlier on September 13, Prime Minister Sheikh Hasina in a parliament session said her government is investigating BNP Chairperson Khaleda Zia's offshore assets.

http://www.observerbd.com/details.php?id=108759

--
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "PFC-Friends" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to pfc-friends+unsubscribe@googlegroups.com.
For more options, visit https://groups.google.com/d/optout.

--
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "PFC-Friends" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to pfc-friends+unsubscribe@googlegroups.com.
For more options, visit https://groups.google.com/d/optout.

--
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "PFC-Friends" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to pfc-friends+unsubscribe@googlegroups.com.
For more options, visit https://groups.google.com/d/optout.


__._,_.___

Posted by: Farida Majid <farida_majid@hotmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___