নিজেকে একজন বাবার আসনে বসিয়ে চিন্তা করুন
নটর ডেম কলেজে পড়া অবস্থায় একদিন শ্রদ্ধেয় জওহর লাল স্যারের মুখ থেকে একটি গল্প শোনার সৌভাগ্য হয়েছিল। গল্পটি এরকম,
এক দেশে এক রাজা ছিল। রাজার ছিল খুব সুন্দরী একটি মেয়ে। বয়স ষোল সতের হবে। রাজা মেয়েকে তার জীবনের থেকে বেশি ভালবাসতো। তো হঠাৎ একদিন রাজার কুষ্ঠ রোগ হল। কুষ্ঠ হলো আবার ভয়াভহ ছোঁয়াচে রোগ। রাজ্যের সব বদ্দি কবিরাজ রাজার চিকিৎসা করলো। কিন্তু রাজার কিছুতেই কিছু হয় না। রাজ দরবারে কিছুদিন পর এক দরবেশ এসে হাজির। দরবেশ রাজাকে সুস্থ হবার উপায় বাতলে দিল। এরজন্য রাজাকে কোন একটি নির্জন দ্বীপে নির্বাসনে যেতে হবে। সাথে থাকতে হবে তাকে যাকে রাজা তার জীবনের থেকে বেশি ভালবাসে। যদি রাজা তা করতে পারে তাহলে রাজা দুই বছর পর ভালো হয়ে যাবে। রাজা তো মহা ভাবনায় পরল। এই বিশাল সাম্রাজ্যের ভার কার কাঁধে তুলে দিয়ে যাবে। রাজার ছিল এক ছোট ভাই। কিন্তু তার বুদ্ধি শুদ্ধি কিছুই ছিল না। কিন্তু কি আর করা। ভাইকে দায়িত্ব দিয়ে রাজা তার মেয়েকে নিয়ে নির্বাসনে গেল। এদিকে মন্ত্রী ছিল অত্যন্ত লোভী। রাজা যাওয়ার কিছু দিন পর থেকে মন্ত্রী কৌশলে রাজা ও তার মেয়ে কে নিয়ে আজে বাজে কথা বলা শুরু করল যে আসলে কুষ্ঠ টুষ্ঠ কিছু না। রাজা তার অবৈধ বাসনা পূর্ণ করার জন্য রূপবতী মেয়ে কে নিয়ে ভ্রমনে বেরিয়েছে। এমন রাজার শাসন মানা যাবে না। ইত্যাদি ইত্যাদি। কথায় আছে, কান কথা বাতাসের আগে ছড়ায়। সারা রাজ্যে গুঞ্জন উঠলো। সবাই রাজার সমালোচনা করতে লাগল। এদিকে রাজার যত সমালোচনা হতে লাগল রাজার কুষ্ঠও ভালো হয়ে যেতে লাগল। প্রতিদিন রাজার সমালোচনা হয় আর প্রতিদিন একটু একটু করে রাজার কুষ্ঠ ভালো হতে থাকে। বিষে বিষক্ষয় আর কি। অপরদিকে তার ছোট ভাই বোকা বিধায় এর কোন প্রতিবাদ করে না। সে শুধু মাস শেষে ভাই ও ভাতিজির জন্য রসদ পাঠিয়েই খালাস। এমনি করে দুই বছর শেষ হয়ে গেল। রাজা আবার তার রাজ্যে সুস্থ হয়ে ফিরে আসে। মন্ত্রীর সকল চক্রান্ত বিচক্ষণতার সাথে নস্যাৎ করে দিয়ে সুখে শান্তিতে রাজ্য চালাতে থাকে।
এটা নিছকই একটি গল্প মাত্র। কিন্তু আমার এই গল্পটি লেখার পেছনে একটি উদ্দেশ্য আছে। আজ কয়েক দিন ধরেই দেখছি আমার দেশের কিছু অপাংক্তেয় গোষ্ঠীবদ্ধ চক্রান্তকারী জাফর ইকবাল স্যার এবং তার মেয়েকে নিয়ে অপপ্রচার চালাচ্ছে। তাদেরকে উদ্দেশ্য করে লেখা আমার এই গল্পটি।
এখন চক্রান্তকারীদের নিয়ে কিছু কথা বলি। কারা এই চক্রান্তকারী? কি তাদের উদ্দেশ্য? প্রথম কথা বলি তাদের দেয়ার মত এক অর্থে কোন পরিচয় নেই। আবার অনেক পরিচয়ই আছে। যদি কিছুটা আগ থেকে শুরু করি তাহলে দেখব যে, এই গোষ্ঠীবদ্ধ চক্রান্তকারীদের সূচনা মোটামুটি সেই একাত্তরে। আগেও ছিল কিন্তু একাত্তরে তারা খোলস ছেড়ে বেরিয়ে আসে। তারা আমাদের দেশের স্বাধীনতা চায় নি তো চায় নি এটা না ঠেকাতে পেরে একাত্তরে পরিকল্পনা মাফিক আমাদের বুদ্ধিজীবীদের একে একে হত্যা করে। তার পরিক্রমায় তারা এখনো আমাদের বুদ্ধিজীবীদের পেছনে লেগে রয়েছে। কিন্তু তাদের উদ্দেশে বলতে চাই তখন ছিল একাত্তর একটি যুদ্ধে রক্তাক্ত বাংলাদেশ। আজ একটি স্বাধীন বাংলাদেশ। তোমরা এদেশে একাত্তর ফিরিয়ে আনার চিন্তা করলে বোকার স্বর্গে বসবাস করছ। আমরা তরুন সমাজ জানি তিনবেলা ডাল ভাত খাওয়ার মতো জাফর ইকবাল স্যারদের মতো গুনী লোকদের নিয়ে ষড়যন্ত্র, তাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার তোমাদের দলীয় কার্যক্রমের একটা অংশ। দলের মধ্যে নিজেদের সি জি পি এ বাড়ানোর জন্য আর ভণ্ড প্রভুদের মন পাওয়ার জন্য তোমরা নিজেদের মধ্যে অপপ্রচারের নোংরা প্রতিযোগিতা করতে পারো কিন্তু তোমাদের কথায় কান দেয়ার কেউ নেই। তোমাদের এই নষ্ট খেলার তোমরাই খেলোয়াড় তোমরাই দর্শক। কোন সমর্থকই তোমরা পাবে না। আজ তোমাদের মুখে ইসলামের কথা শোনা যায়। কিন্তু ইসলামের প্রকৃত দুর্দশার জন্য তোমরাই দায়ী। ব্যক্তি স্বার্থে যে তোমরা ইসলাম ব্যবহার কর এ কথা সকলেরই জানা। আমাদের ইসলামেই তো আছে গীবত বা পরচর্চা করা মৃত ভাইয়ের গোশত খাওয়ার সমান। আর এই কাজটাই তোমরা সবচেয়ে ভালো কর। নইলে কি আর জাফর ইকবাল স্যার এর ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে মাথা ঘামাও। আমাদের বোন ইয়েশিমের ছবি দেখে আজ তোমাদের মধ্যে বাঙ্গালিয়ানা মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে। সারাজীবন তো ধর্মের ঝুনঝুনি বাজিয়েছ। রমনা বটমূলে বোমা হামলা হয় পহেলা বৈশাখে। সেদিন কই ছিল তোমাদের বাঙ্গালিয়ানা। এরকম শত উদাহরণ দেয়া যাবে তোমাদের কুলষিত চরিত্র নিয়ে। তোমাদেরকে বলি আমার বাংলার রয়েছে হাজার বছরের নিজস্ব ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি। তোমাদের জোর করে চাপিয়ে দেয়া সংস্কৃতি আমরা কখনই গ্রহণ করব না। ইসলাম কখনো জোর জবরদস্তি পছন্দ করে না। আর আমাদের বাঙালি পোশাকে কোন কালে বোরকার স্থান ছিল না, থাকবেও না। তাই বলে আমাদের নারীরা সব ধর্ষিতা হয়ে আসে নি যুগে যুগে। হে হয়েছে। সেই একাত্তরে তাও আবার তোমাদের মতো কুকুরদের দ্বারাই। আমার বঙ্গভূমিকে আরব বানানোর মিথ্যা স্বপ্ন দেখে থাকলে ফ্রিজ থেকে ঠাণ্ডা জল বের করে চোখে ঝাপটা দাও তাড়াতাড়ি। স্বপ্ন ভেঙে যাবে। আর আরব পাকি প্রভুদের মতো অণ্ডকোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি ঘটে থাকলে সে সব দেশেই যাও। বাংলার বুকে থেকে বোরকা পরিয়ে চার বউ পুষবে এমন আশা কর না। তোমরা দলে কত জন আমার জানা নেই। কিন্তু জেনে রেখো জাফর স্যারদের রয়েছে আমার মত লক্ষ সন্তান। তাদের বোনের সম্মান রক্ষার জন্য কারো চাপিয়ে দেয়া বোরকার দরকার নেই, লক্ষ ভাই যথেষ্ট।
সবশেষে কিছু কথা বলি। যদি মানুষের একটি বৈশিষ্ট্য ও থেকে থাকে তাহলে শোন তোমরাও একদিন বাবা হবে। যেদিন নিজের সন্তানকে নিয়ে এমন অপপ্রচার হবে সে দিন বুঝবে কেমন লাগে। জন্মেছ তো দু পা নিয়েই চার পেয়ো জন্তুর মতো আচরন কর না। নিজেকে একজন বাবার আসনে বসিয়ে একবার চিন্তা করে দেখ।
এক দেশে এক রাজা ছিল। রাজার ছিল খুব সুন্দরী একটি মেয়ে। বয়স ষোল সতের হবে। রাজা মেয়েকে তার জীবনের থেকে বেশি ভালবাসতো। তো হঠাৎ একদিন রাজার কুষ্ঠ রোগ হল। কুষ্ঠ হলো আবার ভয়াভহ ছোঁয়াচে রোগ। রাজ্যের সব বদ্দি কবিরাজ রাজার চিকিৎসা করলো। কিন্তু রাজার কিছুতেই কিছু হয় না। রাজ দরবারে কিছুদিন পর এক দরবেশ এসে হাজির। দরবেশ রাজাকে সুস্থ হবার উপায় বাতলে দিল। এরজন্য রাজাকে কোন একটি নির্জন দ্বীপে নির্বাসনে যেতে হবে। সাথে থাকতে হবে তাকে যাকে রাজা তার জীবনের থেকে বেশি ভালবাসে। যদি রাজা তা করতে পারে তাহলে রাজা দুই বছর পর ভালো হয়ে যাবে। রাজা তো মহা ভাবনায় পরল। এই বিশাল সাম্রাজ্যের ভার কার কাঁধে তুলে দিয়ে যাবে। রাজার ছিল এক ছোট ভাই। কিন্তু তার বুদ্ধি শুদ্ধি কিছুই ছিল না। কিন্তু কি আর করা। ভাইকে দায়িত্ব দিয়ে রাজা তার মেয়েকে নিয়ে নির্বাসনে গেল। এদিকে মন্ত্রী ছিল অত্যন্ত লোভী। রাজা যাওয়ার কিছু দিন পর থেকে মন্ত্রী কৌশলে রাজা ও তার মেয়ে কে নিয়ে আজে বাজে কথা বলা শুরু করল যে আসলে কুষ্ঠ টুষ্ঠ কিছু না। রাজা তার অবৈধ বাসনা পূর্ণ করার জন্য রূপবতী মেয়ে কে নিয়ে ভ্রমনে বেরিয়েছে। এমন রাজার শাসন মানা যাবে না। ইত্যাদি ইত্যাদি। কথায় আছে, কান কথা বাতাসের আগে ছড়ায়। সারা রাজ্যে গুঞ্জন উঠলো। সবাই রাজার সমালোচনা করতে লাগল। এদিকে রাজার যত সমালোচনা হতে লাগল রাজার কুষ্ঠও ভালো হয়ে যেতে লাগল। প্রতিদিন রাজার সমালোচনা হয় আর প্রতিদিন একটু একটু করে রাজার কুষ্ঠ ভালো হতে থাকে। বিষে বিষক্ষয় আর কি। অপরদিকে তার ছোট ভাই বোকা বিধায় এর কোন প্রতিবাদ করে না। সে শুধু মাস শেষে ভাই ও ভাতিজির জন্য রসদ পাঠিয়েই খালাস। এমনি করে দুই বছর শেষ হয়ে গেল। রাজা আবার তার রাজ্যে সুস্থ হয়ে ফিরে আসে। মন্ত্রীর সকল চক্রান্ত বিচক্ষণতার সাথে নস্যাৎ করে দিয়ে সুখে শান্তিতে রাজ্য চালাতে থাকে।
এটা নিছকই একটি গল্প মাত্র। কিন্তু আমার এই গল্পটি লেখার পেছনে একটি উদ্দেশ্য আছে। আজ কয়েক দিন ধরেই দেখছি আমার দেশের কিছু অপাংক্তেয় গোষ্ঠীবদ্ধ চক্রান্তকারী জাফর ইকবাল স্যার এবং তার মেয়েকে নিয়ে অপপ্রচার চালাচ্ছে। তাদেরকে উদ্দেশ্য করে লেখা আমার এই গল্পটি।
এখন চক্রান্তকারীদের নিয়ে কিছু কথা বলি। কারা এই চক্রান্তকারী? কি তাদের উদ্দেশ্য? প্রথম কথা বলি তাদের দেয়ার মত এক অর্থে কোন পরিচয় নেই। আবার অনেক পরিচয়ই আছে। যদি কিছুটা আগ থেকে শুরু করি তাহলে দেখব যে, এই গোষ্ঠীবদ্ধ চক্রান্তকারীদের সূচনা মোটামুটি সেই একাত্তরে। আগেও ছিল কিন্তু একাত্তরে তারা খোলস ছেড়ে বেরিয়ে আসে। তারা আমাদের দেশের স্বাধীনতা চায় নি তো চায় নি এটা না ঠেকাতে পেরে একাত্তরে পরিকল্পনা মাফিক আমাদের বুদ্ধিজীবীদের একে একে হত্যা করে। তার পরিক্রমায় তারা এখনো আমাদের বুদ্ধিজীবীদের পেছনে লেগে রয়েছে। কিন্তু তাদের উদ্দেশে বলতে চাই তখন ছিল একাত্তর একটি যুদ্ধে রক্তাক্ত বাংলাদেশ। আজ একটি স্বাধীন বাংলাদেশ। তোমরা এদেশে একাত্তর ফিরিয়ে আনার চিন্তা করলে বোকার স্বর্গে বসবাস করছ। আমরা তরুন সমাজ জানি তিনবেলা ডাল ভাত খাওয়ার মতো জাফর ইকবাল স্যারদের মতো গুনী লোকদের নিয়ে ষড়যন্ত্র, তাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার তোমাদের দলীয় কার্যক্রমের একটা অংশ। দলের মধ্যে নিজেদের সি জি পি এ বাড়ানোর জন্য আর ভণ্ড প্রভুদের মন পাওয়ার জন্য তোমরা নিজেদের মধ্যে অপপ্রচারের নোংরা প্রতিযোগিতা করতে পারো কিন্তু তোমাদের কথায় কান দেয়ার কেউ নেই। তোমাদের এই নষ্ট খেলার তোমরাই খেলোয়াড় তোমরাই দর্শক। কোন সমর্থকই তোমরা পাবে না। আজ তোমাদের মুখে ইসলামের কথা শোনা যায়। কিন্তু ইসলামের প্রকৃত দুর্দশার জন্য তোমরাই দায়ী। ব্যক্তি স্বার্থে যে তোমরা ইসলাম ব্যবহার কর এ কথা সকলেরই জানা। আমাদের ইসলামেই তো আছে গীবত বা পরচর্চা করা মৃত ভাইয়ের গোশত খাওয়ার সমান। আর এই কাজটাই তোমরা সবচেয়ে ভালো কর। নইলে কি আর জাফর ইকবাল স্যার এর ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে মাথা ঘামাও। আমাদের বোন ইয়েশিমের ছবি দেখে আজ তোমাদের মধ্যে বাঙ্গালিয়ানা মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে। সারাজীবন তো ধর্মের ঝুনঝুনি বাজিয়েছ। রমনা বটমূলে বোমা হামলা হয় পহেলা বৈশাখে। সেদিন কই ছিল তোমাদের বাঙ্গালিয়ানা। এরকম শত উদাহরণ দেয়া যাবে তোমাদের কুলষিত চরিত্র নিয়ে। তোমাদেরকে বলি আমার বাংলার রয়েছে হাজার বছরের নিজস্ব ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি। তোমাদের জোর করে চাপিয়ে দেয়া সংস্কৃতি আমরা কখনই গ্রহণ করব না। ইসলাম কখনো জোর জবরদস্তি পছন্দ করে না। আর আমাদের বাঙালি পোশাকে কোন কালে বোরকার স্থান ছিল না, থাকবেও না। তাই বলে আমাদের নারীরা সব ধর্ষিতা হয়ে আসে নি যুগে যুগে। হে হয়েছে। সেই একাত্তরে তাও আবার তোমাদের মতো কুকুরদের দ্বারাই। আমার বঙ্গভূমিকে আরব বানানোর মিথ্যা স্বপ্ন দেখে থাকলে ফ্রিজ থেকে ঠাণ্ডা জল বের করে চোখে ঝাপটা দাও তাড়াতাড়ি। স্বপ্ন ভেঙে যাবে। আর আরব পাকি প্রভুদের মতো অণ্ডকোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি ঘটে থাকলে সে সব দেশেই যাও। বাংলার বুকে থেকে বোরকা পরিয়ে চার বউ পুষবে এমন আশা কর না। তোমরা দলে কত জন আমার জানা নেই। কিন্তু জেনে রেখো জাফর স্যারদের রয়েছে আমার মত লক্ষ সন্তান। তাদের বোনের সম্মান রক্ষার জন্য কারো চাপিয়ে দেয়া বোরকার দরকার নেই, লক্ষ ভাই যথেষ্ট।
সবশেষে কিছু কথা বলি। যদি মানুষের একটি বৈশিষ্ট্য ও থেকে থাকে তাহলে শোন তোমরাও একদিন বাবা হবে। যেদিন নিজের সন্তানকে নিয়ে এমন অপপ্রচার হবে সে দিন বুঝবে কেমন লাগে। জন্মেছ তো দু পা নিয়েই চার পেয়ো জন্তুর মতো আচরন কর না। নিজেকে একজন বাবার আসনে বসিয়ে একবার চিন্তা করে দেখ।
__._,_.___