Banner Advertiser

Wednesday, December 28, 2011

[ALOCHONA] FW: Article written by Sarmial Bose [2 Attachments]

[Attachment(s) from S A Hannan included below]

 

 

 


From: Dr FM Kamal [mailto:info@drfirozmahboobkamal.com]
Sent: Wednesday, December 28, 2011 3:04 AM
To: undisclosed-recipients:
Subject: Article written by Sarmial Bose

 

Assalamu alaikum

Please find an article written by Sarmial Bose as an attached pdf and word file. You can also click the following link to get the article in the website: http://www.drfirozmahboobkamal.com/events-a-opinion/797-revealation-of-truth-on-971-is-being-obstructed-by-one-groupe-group-o.html

With regards.

Firoz Mahboob Kamal

The article is also pasted here:

একটি মহল একাত্তর নিয়ে সত্য প্রকাশে বাধা দিচ্ছে

 

অতিরঞ্জিত,বানোয়াট ও বিকৃত তথ্য

ভারতীয় সাংবাদিক ও বুদ্ধিজীবী শর্মিলা বসু বলেন একটি মহল ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধসম্পর্কিত যথাযথ তথ্য প্রকাশে বাধা দিচ্ছে। তারা অতিরঞ্জিত, বানোয়াট, বিকৃত তথ্য প্রকাশ করে লোকজনকে বিভ্রান্ত করছে। এমনকি ১৯৭১ সালের যুদ্ধ নিয়ে আরো কিছু তথ্য থাকতে পারে, সেটাও তারা জানতে দিচ্ছে না। তিনি জানান, ১৯৭১ সালের যুদ্ধটা বিরাট ঘটনা হলেও এ নিয়ে বস্তুনিষ্ঠ কাজ হয়েছে খুবই কম। তিনি তার "ডেড রেকনিং:মেমরিজ অব দ্য ১৯৭১ বাংলাদেশ ওয়ার" এর সমালোচনার জবাবে এ কথা বলেন।কলকাতার বিখ্যাত সুভাষ বসু পরিবারের মেয়ে শর্মিলা বিশ্বাস বলেন, ১৯৭১ নিয়ে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমেও ওই ধারণাই ব্যাপকভাবে ছড়ানো হচ্ছে।


তিনি তার বইটি রচনা প্রসঙ্গে বলেন,
সত্য উদঘাটনের জন্যই তিনি উদ্যোগটি গ্রহণ করেছিলেন। আর সেটা করতে গিয়ে তিনি স্মৃতিচারণকেই প্রধান মাধ্যম হিসেবে গ্রহণ করেছেন। তিনি বলেন, তিনিও প্রচলিত ধারণায় বিশ্বাস করতেন। সে সম্পর্কে আরো কিছু জানতে আগ্রহী হয়েই তিনি এ পথে আসেন। তিনি জানান, তিনি বাংলা ও ইংরেজিতে প্রকাশিত সব স্মৃতিকথা ও স্মৃতিচারণ পড়েছেন। সেই সাথে তিনি ওই যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী, ক্ষতিগ্রস্তদেরও সাক্ষাৎকার নিয়েছেন। আর তিনি যুদ্ধের উভয় পক্ষের লোকদের কাছেই গিয়েছিলেন। ফলে তিনি পূর্ণাঙ্গ কাহিনী লিপিবদ্ধ করেছেন, একতরফা ভাষ্য তিনি গ্রহণ করেননি, সংশ্লিষ্ট সবার কাছে গেছেন। 
 

সত্যি ঘটনা সম্পূর্ণ ভিন্ন

তিনি জানান, তৃণমূল পর্যায়ে গবেষণা করতে গিয়ে তিনি দেখতে পান, প্রচলিত ধারণার বেশির ভাগই অসত্য। তিনি তৃণমূল পর্যায়ে কাজ করতে গিয়ে দেখতে পান যে ওই যুদ্ধের অনেক তথ্যই অতিরঞ্জিত, বানোয়াট। অনেক তথ্যই বিকৃতভাবে পরিবেশন করা হচ্ছে। আবার অনেক তথ্য পরিকল্পিতভাবে চেপে যাওয়া হচ্ছে। তিনি বলেন, কাজ করতে গিয়ে তিনি দেখেছেন, সত্যি ঘটনা সম্পূর্ণ ভিন্ন। তিনি বলেন, পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী মানেই 'বদমায়েশ'- এমন একটি ধারণা ছড়ানো হয়েছে। বিজয়ী জাতীয়তাবাদীরা বাঙালিমাত্রই নির্যাতনের শিকার এবং পাকিস্তানি মাত্রই দুর্বৃত্ত- এত সাদামাটাভাবে একাত্তরের ঘটনা বিশ্লেষণ করা যায় না। হিসাবটা এত সহজ নয়।


এক পক্ষ দেবতুল্য আর অপর পক্ষ শয়তান- এই ধারণা নাকচ করে শর্মিলা বসু যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংবাদমাধ্যম সিবিএস-এর সাংবাদিক লারা লগানের কাহিনীও তুলে ধরেন। তিনি বলেন, মিসরের
'তাহরির স্কোয়ারের' আন্দোলনকারীরা বিশ্বজুড়ে গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পতাকাবাহী হিসেবে স্বীকৃত। কিন' তাদেরই একটি অংশ ওই নারী সাংবাদিকের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন চালিয়েছিল। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম ওই ঘটনাটি চেপে গিয়েছিল। কিন' লারা সাহসী পদক্ষেপ গ্রহণ করেন, ফলে তার কাহিনী প্রচারিত হয়। লারা জানান, হোসনি মোবারকের পতনের পর তাহরির স্কোয়ারে আন্দোলনকারীরা যখন উল্লাস করছিল, তখন একদল (বিক্ষোভকারীদেরই একটি অংশ) লোক তাকে ধর্ষণ করে। তারা এখানেই ক্ষান্ত হয়নি। তারা ওই সময়ের বিকৃত ছবিও মোবাইল ফোনে ধারণ করে। পরিসি'তি আরো ভয়াবহ দিকে যেতে পারত। তবে বোরকা পরিহিতা একদল নারী তাকে উদ্ধার করলে তিনি রক্ষা পান। পরে সৈন্যরা তার নিরাপত্তা নিশ্চিত করে। অর্থাৎ যারা স্বৈরশাসকের বিরোধিতাকারী মাত্রই যে তারা সবাই অহিংস, গণতন্ত্র বা মানবাধিকারের প্রবক্তা নয়, ব্যাপারটা তা নয়। ওই ঘটনা আমাদের এই ধারণা দেয় যে, রাজনৈতিক সংগ্রাম ও গৃহযুদ্ধ জটিল ব্যাপার এবং ওই ঘটনাগুলো কেমন হওয়া উচিত তা কল্পনা অনুযায়ী বর্ণনা না করে বরং প্রমাণের দিকে নজর দেয়া উচিত। ১৯৭১ সালের ঘটনার ক্ষেত্রেও এ কথা প্রযোজ্য।
শর্মিলা বসু বলেন, ১৯৭১ সালের যুদ্ধেরও এ ধরনের ভিন্ন মাত্রা রয়েছে।
 

জ্ঞানই শক্তি

শর্মিলা বসু বলেন, বইটি প্রকাশের আগে যেসব বিশেষজ্ঞ ও সাংবাদিক এটি পড়েছেন, তারা সবাই এর অকুণ্ঠ প্রশংসা করেছিলেন। অনেকেই এটাকে 'সাহসী' উদ্যোগ হিসেবে অভিনন্দিত করেছেন। তিনি বলেন, ১৯৭১ সাল নিয়ে সব পক্ষই নিজ নিজ অবস্থান থেকে নিজেদের বক্তব্য বলে যাচ্ছে। তবে বিশ্বব্যাপী বিজয়ী বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদী ও তাদের ভারতীয় মিত্রদের বক্তব্যই ব্যাপকভাবে প্রাধান্য পাচ্ছে। তাদের প্রচারের ডামাডোলে অন্য সব বক্তব্য পুরোপুরি ঢেকে রয়েছে। এই গ্রুপটাই ১৯৭১ সাল নিয়ে অন্য বক্তব্যগুলোকে প্রকাশ হতে দিচ্ছে না। এ কারণেই ডেড রেকনিং - এর প্রকাশ ও প্রচারের বিরোধিতা করছে। তারা মনে করছে, বইটি ব্যাপকভাবে প্রচারিত হলে গোমর ফাঁস হয়ে যাবে। এ কারণেই তারা এমনকি প্রকাশের আগে থেকেই বইটির তীব্র বিরোধিতা করছে। তারা সম্ভব সব উপায়ে বইটির প্রচার বন্ধ করার চেষ্টা করছে। এমনও দেখা গেছে, যারা বইটি পড়েনি, তারাও এর বিরুদ্ধে কলম ধরেছে। 'জ্ঞানই শক্তি'- কথাটি যে কত �

Attachment(s) from S A Hannan

2 of 2 File(s)


__._,_.___


[Disclaimer: ALOCHONA Management is not liable for information contained in this message. The author takes full responsibility.]
To unsubscribe/subscribe, send request to alochona-owner@egroups.com




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___