Banner Advertiser

Wednesday, December 28, 2011

[mukto-mona] US GRATEFUL TO SHEIKH HASINA !!!!!



Dear All,
 
Along with US , lets pay gratitudes to our Hon. PM for her outstanding role to fight the terrorism in Bangladesh . Her prudent ,strong leadership has made it possible. Otherwise Bangladesh would have turned into another Afganistan or Pakistan ! Please read the posted article .
 
Regards,
Muhammad Ali Manik,M.D.
Adviser, US Awami League.
 
পাক-আফগান সন্ত্রাসের প্রভাব রুখেছে বাংলাদেশ`
স্টাফ করেসপন্ডেন্ট
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
ঢাকা: 'পাকিস্তান ও আফগানিস্তান থেকে আসা সন্ত্রাসবাদের তীব্র প্রভাব আপনার নেওয়া ব্যবস্থার কারণেই বাংলাদেশ রুখে দিতে পেরেছে।'

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে পাঠানো এক চিঠিতে একথা বলেছেন মার্কিন কংগ্রেসের হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভসের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা বিষয়ক কমিটির (কমিটি অন হোমল্যান্ড সিকিউরিটি) সভাপতি কংগ্রেসম্যান পিটার টি কিং।

যুক্তরাষ্ট্র সরকার বাংলাদেশে সন্ত্রাস দমনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের দৃঢ় সংকল্পের আবারও প্রশংসা করেছে। কংগ্রেসম্যান পিটার টি কিং গত ১৩ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লেখা চিঠিতে সন্ত্রাস দমনে তার সংকল্পের প্রশংসা করেন।

কয়েক মাস আগে প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠানো অপর এক চিঠিতেও তিনি অনুরূপ প্রশংসা করে বলেছিলেন, 'বাংলাদেশের সন্ত্রাস দমনে আপনার পদক্ষেপ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।'

গত ১৩ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রীকে লেখা চিঠিতে কংগ্রেসম্যান পিটার টি কিং গত ২২ নভেম্বর তারিখে বাংলাদেশ থেকে প্রেরিত চিঠির প্রাপ্তি স্বীকার করেন। তিনি বলেন, 'সন্ত্রাস দমনে আপনার সরকারের অত্যন্ত দৃঢ় সংকল্পের কথা জেনে আমি আশ্বস্ত হয়েছি। আপনি জানেন, আন্তর্জাতিক সহযোগিতা সন্ত্রাস দমনের চাবিকাঠি।'

এছাড়া আগামী দিনগুলোতে উভয় দেশের অগ্রগতির ক্ষেত্রে তিনি প্রধানমন্ত্রী ও বাংলাদেশের জনগণের সঙ্গে কাজ করার ব্যাপারেও আগ্রহ প্রকাশ করেন।

পিটার টি কিং তার সাম্প্রতিক ওই চিঠিতে প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্ব ও ভূমিকারও প্রশংসা করেন।

উল্লেখ্য, এর আগে পিটার কিং বলেছিলেন, 'শেখ হাসিনার রাজনৈতিক অবস্থান ও সন্ত্রাস দমনে তাঁর সরকারের অব্যাহত সহযোগিতার কারণেই বাংলাদেশে হরকাত-উল-জিহাদ আল-ইসলামী (হুজি, জাগ্রত মুসলিম জনতা বাংলাদেশ (জেএমজেবি) এবং জামা'আতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশসহ অন্য চরমপন্থী গোষ্ঠিকে দমন করা সম্ভব হয়েছে। আর এভাবেই যুক্তরাষ্ট্রের সন্ত্রাসবাদবিরোধী লড়াইকে গতিশীল করেছে বাংলাদেশ।'
চলমান সন্ত্রাসবিরোধী এই লড়াইয়ে বাংলাদেশকে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃস্থানীয় সহযোগী হিসেবে উল্লেখ করে পিটার কিং আরও বলেন, 'পাকিস্তান ও আফগানিস্তান থেকে আসা সন্ত্রাসবাদের তীব্র প্রভাব আপনার নেওয়া ব্যবস্থার কারণেই বাংলাদেশ রুখে দিতে পেরেছে।'

চিঠিতে পিটার কিং সাধারণ মানুষের জীবন ও সম্পদ রক্ষায় সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সংগ্রামে বিশ্বের দেশগুলোর পক্ষ থেকে আরো সহযোগিতার প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরেন। এছাড়া সন্ত্রাসবাদবিরোধী কার্যক্রমে বাংলাদেশ সরকারের প্রয়াসকে যুক্তরাষ্ট্র সরকার সবসময় সহায়তা দিয়ে যাবে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।

পিটার কিং ছাড়া কমিটি অন হোমল্যান্ড সিকিউরিটির অন্য সদস্যরা হচ্ছেন, টেক্সাসের ল্যামার স্মিথ, ক্যালিফোর্নিয়ার ড্যানিয়েল ই লাংগ্রেন, অ্যালাবামার মাইক রজার্স, টেক্সাসের মাইকেল টি ম্যাকাউল, ফ্লোরিডার গাস এম বিলারাকিস, জর্জিয়ার পল সি ব্রাউন, মিশিগানের ক্যানডিস এস মিলার, মিনেসোটার চিপ ক্র্যাভাক, ইলিনয়ের জো ওয়ালশ, পেনসিলভিনিয়ার প্যাট্রিক মিহান, আরিজোনার বেন কোয়াইল, ভার্জিনিয়ার স্কট রিগেল, মিসৌরির বিলি লং, দক্ষিণ ক্যালিফোর্নিয়ার জেফ ডানকান, পেনসিলভানিয়ার টম ম্যারিনো, টেক্সাসের ব্লেক ফ্যারেন্টহোল, অ্যালাবামার মো ব্রুকস, মিসিসিপির জি থমসন, ক্যালিফোর্নিয়ার লোরেটা স্যানচেজ, টেক্সাসের শিলা জ্যাকসন লি, টেক্সাসের হেনরি কুয়েলার, নিউইয়র্কের ইভেটি ডি ক্লার্ক, ক্যালিফোর্নিয়ার লরা রিচার্ডসন, ইলিনয়েসের ড্যানি কে ড্যাভিস, নিউইয়র্কের ব্রায়ান হিংগিস, ক্যালিফোর্নিয়ার জ্যাকি স্পিয়ার, লুসিয়ানার কেড্রিক এল রিচমন্ড, মিশিগানের হ্যানসেন ক্লার্ক, ম্যাসাচুসেটসের উইলিয়াম আর কিটিং, নিউইয়র্কের ক্যাথলিন সি হোচুল ও ক্যালিফোর্নিয়ার জ্যানিস হান।
ঢাকায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা জানান, পিটার টি কিং ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃবৃন্দ বাংলাদেশের সন্ত্রাসবিরোধী উদ্যোগের প্রশংসা করেছেন।

তিনি জানান, বিগত ২০০২-২০০৮ সালে বাংলাদেশ বহির্বিশ্বে যে নেতিবাচক পরিচয়ে পরিচিত হয়েছিল সন্ত্রাস, দুর্নীতি, জঙ্গীবাদ, মানবাধিকার লংঘন, নারী নির্যাতন, সাংবাদিক নির্যাতনের দেশ হিসেবে, সেই পরিচয় ঘুচিয়ে দিয়ে আজ সারাবিশ্বে বর্তমান সরকার বাংলাদেশকে একটি অগ্রসরমান, গণতান্ত্রিক ও মানবাধিকার রক্ষাকারী দেশ হিসেবে বিশ্ব পরিমণ্ডলে তুলে ধরতে সক্ষম হয়েছে।

জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুন গত ১৩ ও ১৪ নভেম্বর বাংলাদেশ সফরকালে এ দেশকে বারংবার উন্নয়নশীল বিশ্বের জন্য একটি 'মডেল দেশ' হিসেবে উল্লেখ করেছেন। জার্মানির প্রেসিডেন্ট ক্রিশ্চিয়ান ভোলফও গত ২৮ থেকে ৩০ নভেম্বর বাংলাদেশ সফরকালে এ দেশকে দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে 'স্থিতিশীল শক্তি' হিসেবে উল্লেখ করেছেন।



__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___