Banner Advertiser

Monday, December 12, 2011

[mukto-mona] Re: [Ovimot] বিদেশের মাটিতে দেশের বারোটা বাজাচ্ছে যারা-১



Watch this video to know who are those who support BNP-jamaat.

Thanks

On Dec 12, 2011, at 4:09 PM, Mohiuddin Anwar <almuntakim@gmail.com> wrote:



---------- Forwarded message ----------
From: Mohiuddin Anwar <mohiuddin1626@live.com>
Date: 2011/12/11
Subject: RE: [Ovimot] বিদেশের মাটিতে দেশের বারোটা বাজাচ্ছে যারা-১
To: Ovimot group <ovimot@yahoogroups.com>, dahuk@yahoogroups.com, almuntakim@gmail.com, Babu sharafat <faithcomilla@gmail.com>



 



 

 
 
বিদেশের মাটিতে দেশের বারোটা বাজাচ্ছে যারা-১
এক শ্রেনীর লম্পটের দল বিদেশে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করছে। এইসব টাউটেরা দেশের মান-মর্যাদা যে কোথায় নিয়ে যাচ্ছে তা ভাবলে গা শিহরিয়ে উঠে। বড় বড় দেশের দূতাবাসগুলো যেন আজ আওয়ামী লীগের এক একটা দোকান। এই দোকানের কাজই হল দলের ডিজিটালীয় চামচাগিরির লুচ্চামি আদর্শ ফেরি করে বেড়ানো। চুরি করা। বিদেশে মাটিতে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করাই যাদের একমাত্র ব্রত হওয়া উচিৎ ছিল, তারা এখন দলবাজি করতে গিয়ে দেশেরই বারোটা বাজাচ্ছে। আর তাই ই বা করবে না কেন? এদের না আছে শিক্ষাগত যোগ্যতা, না আছে চরিত্রগত আদর্শ। তাদের একমাত্র যোগ্যতা হানিফ-কামরুল মার্কা হাম্বালীগ সাজা, হাসিনার গুণকীর্তন করতে করতে ভবলীলা সাঙ্গ করা। বানরের হাতে কাঁচি পড়লে যা হয় এদের অবস্থাও আজ তাই। 

ভূমিকা আর না বাড়িয়ে চলুন যাই দেখি বাংলাদেশের এই রাষ্ট্রদূতেরা কেমন করছে কিইবা করছেঃ 

১। নেপালে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ড. নিমচন্দ্র ভৌমিক

এমন কোন অভিযোগ নাই ভারতের দালাল এই লম্পটের বিরুদ্ধে। চরিত্র শব্দটাই যেন এর জন্য অপ্রযোজ্য। যার কাজ হল বাংলাদেশকে রিপ্রিজেন্ট করা সে কিনা ভারতের পতাকা গাড়ীতে করে বেড়ায়, অনুষ্ঠানে ভারতের জাতীয় সংগীত গাওয়ায়। নারী কেলেংকারী, বৃত্তির জন্য ঘুষ, পার্টিতে মদ খেয়ে বুদ হয়ে থাকাই এর কাজ। বিভিন্ন প্রকাশ্য সভায়ও নেপালের বর্তমান বিরোধী দল মাওবাদীদের সমালোচনা করে বক্তব্য রাখে। আওয়ামী লীগের গত শাসনামলে টাঙ্গাইলের মওলানা ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদে নিয়োগ পেয়েছিলেন তিনি। সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমলে ছাত্র বিক্ষোভের সময় তিনজন শিক্ষকের সঙ্গে নিমচন্দ্রও গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। 

পড়ুন একজন ডক্টরেটধারী শিক্ষক নেতার কথা 

ক. নেপালে বাংলাদেশী ৫ চিত্রশিল্পীর চিত্র প্রর্দশনী হবে। উদ্ভোধনে আসবেন নেপালের কৈরালা পরিবারের সদস্যা, অভিনেত্রী মণিষী কৈরালা। প্রদর্শনীর উদ্ভোধন করে তিনি বাসায় চলে গেলেন। তার পিছন পিছন গেলেন নেপালের বাংলাদেশী রাষ্ট্রদূত। মণিষার রুপে-গুণে মুগ্ধ হয়ে তিনি একান্ত সাক্ষাৎকার চান। কিন্তু মণিষার বাসার দাড়োয়ান বড় বেয়াড়া। আধাঘন্টার উপর অনেক ইনিয়ে বিনিয়েও তিনি দারোয়ানের মন গলাতে পারেন নি। ব্যার্থ মনোরথে ফিরে আসেন জনগণের ট্র্যাক্সের টাকায় ভাড়া করা সরকারী বাসায়। 



খ. একই ধরণের ঘটনা তিনি ঘটিয়েছেন ভারতীয় দূতাবাসের কর্মকর্তা অপূর্ব শ্রীবাস্তবের বাসায়। গাড়ীতে আধাঘন্টা বসে থেকে তিনি গেট খোলাতে পারেননি বাসার। কিন্তু মাদকাসক্ত এই রাষ্ট্রদূত এইসবের থোড়াই পরোয়া করতেন! 

গ. বাংলাদেশী দূতাবাসের অফিস-বাসভবনে স্হানীয় নেপালী নারীদের নিয়ে ঘন্টার পর ঘন্টা গোপন অভিসার চালাতেন এই ভদ্রলোক। দূতাবাসে নানা অনুষ্ঠানে আসা নারীদেরকেও নানান কায়দায় উত্যক্ত করতেন তিনি। 

ঘ. ড্যান্স বারে যাবার প্রবল শখ তার। দূতাবাস থেকে তাকে একটি মার্সিডিস বেন্জ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু পরিচয় প্রকাশ হয়ে যেতে পারে এই কারণে তিনি দূতাবাসের এক কর্মচারীর বাইকে করে যান ড্যান্স বারে। মদ ও মাদকে নৃত্যে মৌজ হন। 

ঙ. সাইড নোট: ২১ শে জুনের একটি সংবাদ নিউজঃ 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও নেপালের রাষ্ট্রদূত ড. নিমচন্দ্র ভৌমিক অন্যকারো মোটরসাইকেলে চড়ে মদের আসর ও ড্যান্স পার্টিতে যেতে পারেন না। তার ও দূতাবাসের মর্যাদা ক্ষুণ্ণ করতে মহলবিশেষ এ সম্পর্কিত অপপ্রচার চালিয়েছে। আজ দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি করেছেন প্রাক্তন সেনা প্রধান কেএম শফিউল্লাহ। 



বিক্ষুব্ধ মুক্তিযোদ্ধা নেতৃবৃন্দ আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে নিমচন্দ্র ভৌমিকের প্রশংসা করে তিনি বলেন, নেপালে বাংলাদেশ দূতাবাসের কূটনৈতিক সাফল্যে স্বার্থান্বেষী মহল অপপ্রচারে নেমেছে। কয়েকটি পত্রিকায় গত ৪ জুন এ সম্পর্কিত সংবাদ ছাপা হয়। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন মনোয়ারুল হক খান লাভলু, আবির আহাদ, আবদুস সালাম পিন্টু প্রমুখ। 

চ. এই ভদ্রলোক ভারত-বাংলাদেশ সম্প্রীতি পরিষদের নেতা। সম্প্রীতির নির্দশন স্বরুপ মাঝে-মাঝেই তিনি গাড়ীতে ভারতীয় পতাকা লাগিয়ে চলেন। জয় হিন্দের চেতনায় উজ্জীবিত তিনি। 

ছ. নেপাল থেকে সার্ক চু্ক্তির আওতায় বাংলাদেশে শিক্ষার্থী আসে বৃত্তি নিয়ে। এই সিলেকশন-ভিসার প্রক্রিয়ায় তিনি ঘুষের সিস্টেম চালু করেছেন। তিনি ঘুষ খেয়ে খেয়ে সিলেকশন করেছেন কে বৃত্তি পাবার যোগ্য। 

জ. তার পরিচয় নিয়ে যদি কৌতুহল থাকে তবে জেনে নিন, তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলিত পদার্থবিদ্যার অধ্যাপক, তারচেয়েও বড় পরিচয় তিনি আওয়ামী সমর্থিত নীল দলের নেতা। গত আওয়ামী আমলে ছিলেন একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি। তার বিরুদ্ধে উঠা সব অভিযোগের সকল সত্যতা প্রমাণ হয়ে তদন্ত রিপোর্ট পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ে জমা হয়ে আছে ২ মাসের উপর। তার বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ শাস্তি হবে রাষ্ট্রদূত পদ থেকে সরিয়ে আবার বিশ্ববিদ্যালয়ে ফেরৎ আনা, লিখে রাখতে পারেন। 

আরো পড়ুনঃ একজন ডক্টরেটধারী শিক্ষক নেতার কথা 
গত বছরের ২৪ ডিসেম্বর নিমচন্দ্রের বিরুদ্ধে নারী কেলেঙ্কারির সরাসরি অভিযোগ তোলেন কাঠমান্ডু দূতাবাসের সাবেক ফার্স্ট সেক্রেটারি নাসরিন জাহান লিপি। তিনি নিজেকে কয়েকটি নারী কেলেঙ্কারির প্রত্যক্ষ সাক্ষী হিসেবে মন্ত্রণালয়কে জানান। 
নিমচন্দ্রের কেলেঙ্কারি নেপাল যাচ্ছে তদন্ত কমিটি 
তিন সদস্যের তদন্ত কমিটির অপর দু'জন- জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব (শৃঙ্খলা ও আইন) রাইসুল ইসলাম মণ্ডল ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পরিচালক সুব্রত রায় মৈত্রী। 

নিজ দেশের মর্যাদা এই কূলাংগার কিভাবে ভূলন্ঠিত করেছেন তা জানতে আরো পড়ুন 

বিস্তারিত পড়ুন 

এই নিমচন্দ্র কি সেই নিমচন্দ্র? 

কেলেঙ্কারি প্রমাণ হলেও নেপালে বহাল রাষ্ট্রদূত নিমচন্দ্র 
কালের কন্ঠ, ১৯ জুলাই ২০১১
 

২। বদ্ধ উন্মাদ, তালি পাগল ওমানে বাংলাদেশী রাষ্ট্রদূতঃ 
এমপি নূরুল আলম চৌধুরী
 


নো টক, আই উইল নট এলাউ ইট! বলেন তালি টালি কই? 
ইউটিউবে নিজ চোখেই দেখেন কি অর্বাচীনকে আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রদূতের মত পদ দিয়ে দেশকে পচাচ্ছে? 
ভিডিও টি দেখলে আপনারা ওনার ইংরেজি জ্ঞান দেখলে অজ্ঞান হয়ে পরবেন . ভিডিও টির শুরুতে দেখবেন উনি সবার থেকে হাত তালি খুঁজে নিচ্ছেন . কিন্তু উনি হয়তো ভুলে গেছেন নিজের যোগ্যতা থাকলে হাত তালি খুঁজে নিতে হয় না , এমনিতে পাওয়া যায়। 
http://www.youtube.com/watch?v=ji0079JtYV0&feature=colike 

উনি মাঝে মাঝে বক্তব্য দিচ্ছেন, যেনো রাজনৈতিক মাঠের বক্তব্য, যেমন বিশ্বকাপের উদ্বোধনী উনুষ্ঠানে আমাদের দেশের নেতারা দিয়েছেন ......... 



আওয়ামী লীগের তিনবারের নির্বাচিত এমপি নূরুল আলম চৌধুরীকে ওমানে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয় ২০১০ সালের ২২ মে। ওমানের সুলতানের কাছে পরিচয়পত্র পেশের আগে তিনি পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইউসুফ বিন আলাউই বিন আবদুল্লাহর সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। সাক্ষাৎকারের একপর্যায়ে নূরুল আলম চৌধুরী ওমানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কাঁধে হাত তুলে দেন। এ আচরণকে কূটনৈতিক রেওয়াজের লঙ্ঘন বলে ওমান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের চিফ অব প্রটোকল ও আঞ্চলিক ডেস্কের প্রধান বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে উষ্মা প্রকাশ করেছেন। গোয়েন্দা প্রতিবেদন অনুযায়ী নূরুল আলম চৌধুরী মাস্কাটে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসের মর্যাদা ক্ষুণ্ন করে এটিকে একটি আড্ডাস্থলে পরিণত করেছেন। এনএসআই বিষয়টি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়কে অবহিত করেছে। 

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, ওই ঘটনার পর রাষ্ট্রদূত নুরুল আলমের সঙ্গে স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে আলোচনায় আগ্রহী নয় ওমান সরকার। মাস্কাটে বাংলাদেশ দূতাবাসের সঙ্গে ওমানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যোগাযোগ রাখছে না, যে কোনো প্রয়োজনে সরাসরি বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করে ওমান। । সম্প্রতি পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনি ওমানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানিয়ে চিঠি দেন। রাষ্ট্রদূত নূরুল আলম চিঠিটি হস্তান্তর করতে ওমানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে বারবার সময় চেয়েও পাননি। ওমানের কোন রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানেও বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত সাদরে আমন্ত্রিত হন না। গোয়েন্দা প্রতিবেদন অনুযায়ী নূরুল আলম চৌধুরী মাস্কাটে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসের মর্যাদা ক্ষুণ্ন করে এটিকে একটি আড্ডাস্থলে পরিণত করেছেন। ওমানে কর্মরত বাংলাদেশীর সংখ্যা প্রায় তিন লাখ। আরো বেশি সংখ্যক শ্রমিক রফতানির সুযোগ আছে ওমানে। সেই সুযোগ কাজে লাগাতে দরকার জোর কূটনৈতিক তত্পরতা। কিন্তু শিষ্টাচার বহির্ভূত অকূটনৈতিক আচরণের জন্য ওমানের সঙ্গে সম্পর্ক দিনে দিনে শীতল হচ্ছে। 

এ ধরনের রাষ্ট্রদূত কিভাবে দেশকে উপস্থাপন করবে ?? 
আর অন্য দেশের মানুষরাই বা কি ভাববে বাংলাদেশ নিয়ে ???
 

৩। আজিব চিজ ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত! এনামুল কবির শুধুই ঘুমান 

চ্যানেল এস নিউজের ভিডিও দেখুন ফ্রান্সে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত একুশে দিবসের অনুষ্ঠানে ঘুমিয়ে পড়েছেন 
http://www.youtube.com/watch?v=WpDhxQ_eHNk&feature=player_embedded 



এনামুল কবির শুধুই ঘুমান 
ফ্রান্সের প্যারিসে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এনামুল কবির বড়ই ক্লান্ত। অফিসে এবং অফিসের বাইরে যখন তখন ঘুমিয়ে পড়েন। আন্তর্জাতিক গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠান বা নিজ দেশের সরকার প্রধানের বক্তব্য কোনো কিছুই তার কাছে কোনো গুরুত্ব বহন করে না। তিনি শুধুই ঘুমান। ঘুমাতে ঘুমাতে পাশে বসা ব্যক্তির গায়ে এলিয়ে পড়েন। এ বছরের প্রথমার্ধে ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্য দেওয়ার সময় এবং ইউনেস্কোর সদর দফতরে একটি আন্তর্জাতিক সেমিনারে রাষ্ট্রদূত এনামুল কবিরের ঘুমানোর দুটি ভিডিও বাংলাদেশ প্রতিদিনের সংগ্রহেও আছে। 

প্রধানমন্ত্রীর সর্বশেষ ফ্রান্স সফরে গত ২৫ মে প্যারিসের হোটেল কন্টিনেন্টালে ফ্রান্স আওয়ামী লীগের আয়োজনে 'প্রবাসী নারী সমাজ'র ব্যানারে শেখ হাসিনাকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। বাংলাদেশে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে বিশেষ অবদানের জন্য প্যারিসের দোফিন বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে শেখ হাসিনাকে স্বর্ণপদক ও ডিপ্লোমা দেওয়া হয়। সেদিনই বিকালে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনি, মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী শিরিন শারমিন চৌধুরী, মূকাভিনেতা পার্থ প্রতিম মজুমদার ও ইউরোপ শাখা আওয়ামী লীগের নেতারা উপস্থিত ছিলেন। ভিডিওচিত্রে দেখা যায়, রাষ্ট্রদূত মো. এনামুল কবির প্রধানমন্ত্রীর ভাষণের পুরো সময় তার আসনে বসে ঘুমাচ্ছেন। ঘুমাতে ঘুমাতে রাষ্ট্রদূত তার পাশে বসা ব্যক্তির কাঁধে এলিয়েও পড়েন। প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তার এসএসএফ'র এক সদস্য এ সময় সরে এসে রাষ্ট্রদূতের সামনে এসে দাঁড়ান। দূতাবাসের এক কর্মকর্তার মন্তব্য, না হলে হয়তো প্রধানমন্ত্রীর মঞ্চের দিকে পড়েই যেতেন রাষ্ট্রদূত। 

এর আগে, গত ২২ ফেব্রুয়ারি প্যারিসে ইউনেস্কোর সদর দফতরে বাংলাভাষার উপর এক আন্তর্জাতিক সেমিনার আয়োজন করে ইউনেস্কো। দুই দিনের এ সেমিনারে ইউনেস্কো নির্বাহী পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান আজিজা ব্যানার্জি, সংস্কৃতি বিভাগের সহকারী পরিচালক ফ্রান্সিস রিভিয়া উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়াও কানাডা, নিউজিল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, নেদারল্যান্ড, আলজেরিয়া, জাপানসহ প্রায় ২৫ দেশের প্রতিনিধিরা বাংলাদেশের একুশে ফেব্রুয়ারির গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা করেন ও শ্রব্ধা জানান। সেমিনারে বাংলাদেশের পক্ষে রাষ্ট্রদূত এনামুল কবিরও বক্তব্য রাখেন। বাংলাদেশের প্রতিনিধি হিসেবে তাকে উদ্দেশ্য করেই বাংলা ভাষার প্রতি শ্রদ্ধা জানাচ্ছিলেন বিদেশিরা। কিন্তু এ সময়ও নিজের চেয়ারে ঘুমিয়ে পড়েন রাষ্ট্রদূত। ভিডিও চিত্রে দেখা যায়, সেমিনারে উপস্থিত একাধিক ভিনদেশি প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূতের এ ঘুমের বিষয়ে নিজেদের মধ্যে কৌতুককর দৃষ্টি বিনিময় করেন। কিন্তু রাষ্ট্রদূত বসে বসে ঘুমিয়েই কাটান প্রায় দুই ঘণ্টা। এমনকি তাকে অনুষ্ঠানের শেষে দূতাবাসের এক কর্মকর্তা রাষ্ট্রদূতের কাছে গিয়ে জানান সেমিনার শেষ। এরপর রাষ্ট্রদূতের ঘুম ভাঙে। 

পরপর একাধিক গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠানে ঘুমিয়ে পড়ার বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে অভিযোগ অস্বীকার করেন রাষ্ট্রদূত এনামুল কবির। তিনি এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি নন। কারণ এই রাষ্ট্রদূতের মতে, এ ধরনের কোনো ঘটনাই ঘটেনি। 

১৯৮১ সালে পররাষ্ট্র ক্যাডারে যোগ দেওয়া রাষ্ট্রদূত এনামুল কবির ফ্রান্সে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের পাশাপাশি ইউনেস্কোতে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করছেন। তিনি বাড়তি দায়িত্ব হিসেবে পর্তুগাল ও রোমানিয়ায় বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত হিসেবে কাজ করছেন। পেশাদার এ সফল কূটনীতিক ২০০৮ সালে প্যারিসে যোগ দেওয়ার আগে ভিয়েতনাম ও ভুটানে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি লন্ডনে বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনার হিসেবেও দুই বছর দায়িত্ব পালন করেন। 

(চলবে)

Regards,
NK
'Awami League' is not a name of a political party, it's a name of disease in Bangladesh.

Desh-Bondhu,
'Desher Kotha Bolay'





__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___