Banner Advertiser

Thursday, December 1, 2011

Re: [ALOCHONA] Re:



HAKKA HUA DONT FORGET YOUR MEDS XANTAC

-----Original Message-----
From: Faruque Alamgir
Sent: Nov 23, 2011 11:02 AM
To: Robin Khundkar , notun_bangladesh@yahoogroups.com, dahuk , "Dr. Abid Bahar" , delwar , mohiuddin@netzero.net, Nayan Khan , anis.ahmed@netzero.com, zoglul@hotmail.co.uk, wideminds , alochona , "Md. Aminul Islam" , amin chaudhury
Subject: [ALOCHONA] Re:

 

roooobin daaaada


raag na dukhkha hoi HIDU  Staaaner HIDU ra tomader moto bejonma poida diey cherey diey chey ei pobitro Bangladesh ey !! Ar kichu noi 

2011/11/23 Robin Khundkar <rkhundkar@earthlink.net>
HAKKA HUA CHAGOL RAJA TUMI AJKAL PORANER DAKTAR HOCHO. SHANGHATIK MANUSH TO TUMI.  ATO RAAG KANO TOMAR. KICHU KHARAP KORECHILLO HINDU RA TOMAR UPOR.
!-----Original Message-----
From: Faruque Alamgir
Sent: Nov 23, 2011 10:03 AM
To: notun_bangladesh@yahoogroups.com, mohiuddin@netzero.net, Nayan Khan , serajurrahman@btinternet.com, Sitangshu Guha , Robin Khundkar , Eastside Peds , Muhammad Ali , Desh Bondhu , zoglul@hotmail.co.uk, farhadmazhar@hotmail.com
Subject:

manik da/rubin da/guh da 0..

INU DAAAAAAAAA KI BOLEY REY KI BOLEY ?? 
MONEY HOI PORANER BHALOBASHAR HISHAB NIKASH SHESH HOIA GACHEY TAI  NA DADAAAAAAA RA 

---------- Forwarded message ----------
From: Desh Bondhu <desh_bondhu@ymail.com>
Date: 2011/11/23
Subject: [Bangladesh-Zindabad] সরকারের সবখানে '৭২-৭৫ এর ছাপ
To: YG Dahuk <dahuk@yahoogroups.com>


 



আবারও মুখর প্রধানমন্ত্রী : সরকারের সবখানে '৭২-৭৫ এর ছাপ

কবি ফরহাদ মজহারের কবিতায় আছে—'আমার মুখ মুখরা হয় জ্ঞানের প্রয়োজনে'। কিন্তু আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মুখর হন নিজেদের স্তূপ স্তূপ ব্যর্থতাকে চাপা দিয়ে, সেই ধ্বংসস্তূপের ওপর বিজয় নিশান ওড়াতে। এক্ষেত্রে তিনি ভদ্রতা কিংবা চক্ষুলজ্জা কোনো কিছুরই পরোয়া করেন না। করলে রোববার তিনি আবারও বলতে পারতেন না, বলা হচ্ছে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা খারাপ। টাকা নেই টাকা নেই বলে হাহাকার করা হচ্ছে। কিন্তু কিসের টাকা নেই? চালাতে পারলে ঠিকই চালানো যায়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সময় দেশে কোনো রিজার্ভ মানি ছিল না। তখন কি দেশ চলেনি? দেশের অর্থনীতি এবং সরকারের ব্যাংক থেকে ঋণ গ্রহণ নিয়ে কিছু ব্যক্তি টকশোসহ বিভিন্ন স্থানে দেশবাসীর মনে হতাশা সৃষ্টির চেষ্টা করছে। তবে এ নিয়ে হতাশার কিছু নেই। আর সরকারও বসে নেই। দেশের সার্বিক উন্নয়নের জন্য কাজ করে যাচ্ছে।— এটা তার আগের বক্তব্যের পুনরাবৃত্তি।
প্রধানমন্ত্রীর আগের বক্তব্যকে কেন্দ্র করে দেশে সমালোচনার ঝড় বয়ে গেছে। কিন্তু সেসব ঝড়কে যে তিনি থোরাই কেয়ার করেন অথবা ওসব সমালোচনাকে গুরুত্ব দেয়ার কানাকড়িরও গরজ অনুভব করেননি, তা তো দেখাই যাচ্ছে। উল্টো তিনি একই বিষয় নিয়ে আবার চড়াও হয়ে সাক্ষী হিসেবে হাজির করেছেন তার মরহুম পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের শাসনামলকে। প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ, এর ভিতর দিয়ে একটি ঋণ ও দেউলিয়া শাসনামলের সঙ্গে জড়িয়ে তিনি নিজের অবস্থান নিজেই পরিষ্কার করে দিয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রীর এই বক্তব্যের পাশাপাশি একই দিনের পত্র-পত্রিকায় বেশ কয়েকটি রক্ত হিম করা খবর ছাপা হয়েছে। বলা হয়েছে, উদ্বেগজনক পর্যায়ে চলে গেছে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার বিজার্ভ। অস্বাভাবিক হারে আমদানি বৃদ্ধি, রেমিট্যান্স আয়ের শ্লথগতি, প্রত্যাশিত বৈদেশিক সহায়তা না পাওয়া এবং রফতানি আয় থমকে যাওয়ায় বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ১০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে গেছে। জাতীয় সংসদের সম্মানিত স্পিকার বলেছেন, এভাবে দেশ চলতে পারে না। রেন্টাল বিদ্যুতে দুই মাসেই ১২৩৭ কোটি টাকা ভর্তুকি। সরকারের ক্ষমতার অংশীদার জাসদের হাসানুল হক ইনু বলেছেন, বর্তমান সরকার বেঈমান। সব মিলিয়ে দেশ একটা মারাত্মক সংকটে যে পতিত, তা তো কাউকে চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিতে হয় না। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী যেন শপথ করেছেন, তিনি দেয়ালের লিখন পাঠ করবেন না, তিনি রাজপথের ভাষা বোঝার চেষ্টা করবেন না; ফলে জাতির উদ্ধারের আশা সুদূরপরাহত।
প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের চল্লিশ বছরের ইতিহাসে একটি সরকারকে নিজের ব্যর্থতা আড়ালের ঢাল হিসেবে ব্যবহার করতে চেয়েছেন। সেই সময়টা তার পিতার। যে সময়কে একেবারে অন্ধ ও হিতাহিত বোধবর্জিত চাটুকার ইতিহাসবিদ ছাড়া সবাই একবাক্যে বলেছেন, ব্যর্থ ও দেউলিয়ার শাসনামল। কারণ তার শাসনামলেই বাংলাদেশের মানুষ জাল টাকার সঙ্গে পরিচিত হয়। পরিচিত হয় লুণ্ঠন, চোরাচালান, কম্বল চুরি, গম চুরি, বাড়ি দখল, গদি দখলের সঙ্গে। ব্যাপক সামনে চলে আসে দুর্নীতি। তার শাসনামলেই খাদ্যাভাবে দেশের ১০ লাখ মানুষ না খেয়ে মরেছে। ইতিহাস যে অধ্যায়কে বলে চুয়াত্তরের দুর্ভিক্ষ। আবার দুর্ভিক্ষের সিংহভাগই ছিল আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের সৃষ্টি। তাদের নিয়ন্ত্রাহীন লালসাই ডেকে আনে এই ভায়নক দুর্ভিক্ষ। সে সময় যে পরিমাণ বৈদেশিক সাহায্য এসেছিল তার বেশিরভাগই চোরাচালানের মাধ্যমে চলে যায় ভারতে। বাংলাদেশ আখ্যা পায় 'তলাবিহীন ঝুড়ি'। ৩০ থেকে ৪০ হাজার বিরোধী দলের নেতাকর্মীর হত্যার যে রক্তাক্ত ইতিহাস তার উল্লেখমাত্র না করেও বলা যায়, দায়িত্বজ্ঞানহীনতাও যখন লঙ্ঘন করেছিল সব সীমানা। দেশের মানুষ যখন না খেয়ে মরছে, সেই সময় সর্বোচ্চ নেতার ছেলেদের বিয়ে হচ্ছে সোনার মুকুট পরিয়ে। লুণ্ঠন ও চুরিতে ত্যক্ত-বিরক্ত শেখ মুজিব নিজের দলের লোকদেরই চোরের দল, চাটার দল হিসেবে অভিহিত করে গেছেন। অর্থনীতির অন্যান্য খতিয়ান উল্লেখ না করেও বলা যায়, শেখ মুজিব সরকারের ব্যর্থতার যে তিনটি প্রধান কারণ সব কিছুর দলীয়করণ, চুরি এবং অযোগ্যতা—এই সবকিছুর আলামতই বর্তমান সরকারের কাজ-কর্মে ভেসে উঠেছে।t
অর্থাত্ শেখ মুজিবের পতনের আগের বাংলাদেশের সঙ্গে এখনকার বাংলাদেশের পার্থক্য সত্যিই খুব বেশি নেই। সেদিক থেকে সেই সরকারের সঙ্গে নিজের সরকারের তুলনা করে এক অর্থে সত্য উচ্চারণ করেছেন প্রধানমন্ত্রী। আর এর ভিতর দিয়ে বেরিয়ে এসেছে থলের বিড়াল। মনে রাখতে হবে, নেতা শেখ মুজিবের সাফল্য অনেক। বাংাদেশের অন্যতম প্রধান স্থাপতি তিনি। কিন্তু শাসক শেখ মুজিবের ব্যর্থতা পাহাড়প্রমাণ—যে ব্যর্থতা এখন বর্তমান সরকারকে কাণ্ডজ্ঞানহীন করে ফেলেছে; করে ফেলছে বিচলিত।
অন্ধ হলেও কখনো প্রলয় বন্ধ থাকে না। আমাদের প্রধানমন্ত্রীর এই চাপান উতোর সমস্যার সমাধান ডেকে আনবে না। সমস্যার সমাধান পেতে হলে মাথা ঠাণ্ডা করে সবাইকে নিয়ে বসে দায়িত্বশীল অভিভাবকের মতো পথ বের করতে হবে। নইলে নাই রে পরিত্রাণ! সেই পরিত্রাণ জাতি ও বর্তমান সরকার উভয়ের জন্যই প্রাসঙ্গিক।





__._,_.___


[Disclaimer: ALOCHONA Management is not liable for information contained in this message. The author takes full responsibility.]
To unsubscribe/subscribe, send request to alochona-owner@egroups.com




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___