Banner Advertiser

Tuesday, January 17, 2012

[mukto-mona] Fw: Fwd: Shibirs Infiltrates Chatro League !!!!!





----- Forwarded Message -----
From: muhammad ali <eastsidepc71@gmail.com>
To: Mainka <manik195709@yahoo.com>
Sent: Tuesday, January 17, 2012 12:34 PM
Subject: Fwd: Shibirs Infiltrates Chatro League !!!!!



---------- Forwarded message ----------
From: Muhammad Ali <manik195709@yahoo.com>
Date: 2012/1/17
Subject: Shibirs Infiltrates Chatro League !!!!!
To:


Chatro Dol and Shibirs are in heinous acts since 2001 and they are still in business in DISGUISE ( Infiltrating Chatro League ) ! 



 undefined 
 









 

From: Muhammad Ali <manik195709@yahoo.com>
To:
Sent: Monday, 16 January 2012, 20:00
Subject: HEINOUS SHIBIR !!!!!!

শিবিরের বিষদাঁতে রক্তাক্ত পুলিশ
ড. হারুন রশীদ
যুদ্ধাপরাধী ঘাতককুল শিরোমণি গোলাম আযমকে গ্রেফতারের পর স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াত-শিবির ভয়ঙ্কর রূপ নিয়েছে। সাধারণ মানুষ তো দূরের কথা, পুলিশ বাহিনীর সদস্যরাও রক্ষা পাচ্ছে না তাদের জঙ্গী আক্রমণ থেকে। বৃহস্পতিবার আবারও ভয়ঙ্কররূপে দেখা গেল জামায়াত-শিবির ক্যাডারদের। তারা জামায়াতের সাবেক আমির গোলাম আযমকে গ্রেফতারের প্রতিবাদে বায়তুল মোকাররম থেকে মিছিল বের করে। কিছুৰণের মধ্যেই মিছিলটি জঙ্গীরূপ ধারণ করে। তারা এ সময় নির্বিচারে গাড়ি ভাংচুর করে। দায়িত্বরত এক পুলিশ অফিসারের ওপরও তারা জঙ্গী স্টাইলে হামলা চালায়। শিবির ক্যাডাররা ওই পুলিশ অফিসারকে বেধড়ক পেটায়। তার মাথা ফাটিয়ে দেয়। এ কা- যখন তারা করছিল তখন পুলিশ অফিসারের কোমরে থাকা পিস্তলটিও নিয়ে নেয় এক ক্যাডার। পিস্তলে ৮ রাউন্ড গুলি ছিল। এ কা- চালাচ্ছিল তারা বিনা উস্কানিতে।
শিবির ক্যাডারা এমন অবস্থার সৃষ্টি করে যে হামলার শিকার ওই পুলিশ কর্মকর্তা করজোড়ে মাফ চেয়ে জীবন রক্ষা পান। সেই ছবি পত্রিকার পাতায় ছাপা হয়েছে। একটি স্বাধীন দেশে আইনশৃঙ্খলা রৰাকারী বাহিনীর ওপর দিনেদুপুরে খোদ রাজধানীতে এমন হামলা হবে এটা মেনে নেয়া যায় না। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরু হওয়া এবং যুদ্ধাপরাধের দায়ে জামায়াতের নেতাদের আটক হওয়ার পর থেকেই বেপরোয়া হয়ে উঠেছে জামায়াত-শিবির চক্র। তার সঙ্গে যোগ দিয়েছে তাদের রাজনৈতিক মিত্র বিএনপিও। এর আগেও এ মিলিত দুষ্টচক্র রাজধানীব্যাপী ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে। এ তা-বে প্রাণ হারান দু'জন। রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে মুক্তিযোদ্ধাদের সমাবেশ ডেকেছিল বিএনপি। সমাবেশকে কেন্দ্র করে সকাল থেকেই বিভিন্ন স্থান থেকে বিএনপি-জামায়াত নেতাকর্মীরা একত্রিত হতে থাকেন। বিএনপির দাবি, পুলিশ সমাবেশে আগতদের বাধা দেয়। এর পরপরই পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। সকাল ন'টার দিকে হঠাৎই জামায়াত-শিবিরকর্মীরা সেস্নাগান দিতে দিতে মতিঝিল, বিজয়নগর, ফকিরেরপুল, ফার্মগেট, শাহবাগ, কাওরানবাজার, প্রেসক্লাবের সামনের রাসত্মাসহ বিভিন্ন এলাকায় গাড়িতে হামলা চালায়। এ সময় গাড়ি ভাংচুর করা হয়। জ্বালিয়ে দেয়া হয় পুলিশ ভ্যানসহ কয়েকটি গাড়ি। মতিঝিলে ককটেল বিস্ফোরণে আরিফুজ্জামান নামে এক যুবক মারা যায়। শুধু তাই নয়, সারাদেশেও তাৎৰণিকভাবে ভাংচুর ও অগি্নকা-ের ঘটনা ঘটে। সিলেটে যাত্রীবাহী বাসে আগুন ধরিয়ে দিলে ভেতরে আটকাপড়ে অগি্নদগ্ধ হয়ে এক যাত্রীর করম্নণ মৃতু্য হয়।
পুলিশের পৰ থেকে বলা হয়, বিএনপি-জামায়াত নেতাকর্মীরা তাদের সমাবেশকে কেন্দ্র করে নাশকতা ঘটাবে_ এমন খবর তাদের কাছে আগে থেকেই ছিল। এ কারণে ৰতির পরিমাণ কমানো গেছে এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়া সম্ভব হয়েছে। অন্যদিকে বিএনপির অভিযোগ, সমাবেশ প- করতেই পুলিশ এতে বাধা দিয়েছে। কিন্তু একাধিক পত্রিকায় প্রকাশিত তথ্য মতে, বিএনপি মুক্তিযোদ্ধা সংবর্ধনার নামে আসলে সারাদেশ থেকে লোকজনকে ঢাকায় আনার পরিকল্পনা নিয়েছিল। এরপর লোক জমায়েত করে ৩ দিন অবস্থান কর্মসূচী পালন করার পরিকল্পনা ছিল। সরকার পতনের জন্য তাদের এ কর্মসূচী অত্যনত্ম গোপনীয়।
এজন্য আড়াই শ' গাড়ি ভাড়া করা হয় এবং নেতাকর্মীদের জন্য ৩ দিনের খাবারের অর্ডারও দেয়া হয়। দেখা যাচ্ছে, বিএনপি-জামায়াতের এসব কর্মকা- পূর্বপরিকল্পিত। যে হামলা চালানো হয়েছে সেটিও এ পরিকল্পনারই অংশ। নইলে স্বল্পসময়ে এত জায়গায় একসঙ্গে হামলা-ভাংচুর, ককটেল বিস্ফোরণ ও অগি্নকা-ের ঘটনা ঘটল কি করে? এর আগে গত সেপ্টেম্বর মাসেও যুদ্ধাপরাধীর বিচার বন্ধ এবং আটক নেতাদের মুক্তির দাবিতে শিবিরকর্মীরা কমান্ডো স্টাইলে হামলা চালিয়ে রাজধানীতে ব্যাপক ভাংচুর চালায়। তারা পুলিশের ওপরও চড়াও হয়। জ্বালিয়ে দেয় ২০টি গাড়ি ও ১৬টি মোটরসাইকেল। প্রসঙ্গত, ওই দিনই ছিল একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে জামায়াত নেতা নিজামী, মুজাহিদ ও কামারম্নজ্জামানের বিরম্নদ্ধে আনা অভিযোগ আমলে নেয়ার দিন।
সকাল ১০টার দিকে তাদের আনত্মর্জাতিক ট্রাইবু্যনালে হাজিরও করা হয়। এ দিনই কেন রাজধানীসহ সারাদেশে বিএনপি-জামায়াতকর্মীরা হামলা চালাল তা কি বুঝতে কারও বাকি থাকে? সবচেয়ে অবাক করা ব্যাপার হচ্ছে, যারা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বন্ধের দাবি জানায় তারাই আবার মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনার আয়োজন করে! এ প্রহসনের মানে কি?
গণতন্ত্রে আন্দোলন-সংগ্রাম, সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ কোন বিষয় নয়। কিন্তু তা যদি জঙ্গীরূপ ধারণ করে তা কঠোর হসত্মে দমন করাই হবে আইনশৃঙ্খলা রৰাকারী বাহিনীর গুরম্নদায়িত্ব। কিন্তু দেখা যাচ্ছে পুলিশ নিজেই এখন আক্রমণের শিকার হচ্ছে। যে পুলিশের দায়িত্ব হচ্ছে জনগণের জানমালের নিরাপত্তা দেয়া_ সেই পুলিশই যদি নিজেদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে না পারে সেটি অত্যনত্ম উদ্বেগের বিষয়।
জামায়াত-শিবিরের হিংস্ররূপ তো অজানা কোন বিষয় নয়। একাত্তরে পাকবাহিনীর দোসর হিসেবে তারা যে নৃশংসতা চালায় তা বিশ্ব ইতিহাসেই বিরল ঘটনা। পৃথিবীর কোন যুদ্ধেই এত সাধারণ মানুষকে অকাতরে প্রাণ দিতে হয়নি। নারীরা এভাবে লাঞ্ছিত হয়নি। বৃদ্ধিজীবীদের বেছে বেছে চরম নৃশংসতায় হত্যা করা হয়নি। এ কাজটি করেছে জামায়াত নেতারা গোলাম আযমের নেতৃত্বে। আলবদর আলশামস বাহিনী গঠন করে। তারা অখ- পাকিসত্মান রৰার নামে এ হত্যা-ধ্বংসলীলা চালিয়েছে অবলীলায়। তাদের এ অবস্থান ছিল প্রকাশ্য। গোষ্ঠীগত এবং দলগত। এমনকি মুক্তিযুদ্ধে বিজয় লাভের পর স্বাধীনতা লাভ করলেও রাজাকাররা সেই স্বাধীনতা মনেপ্রাণে মেনে নেয়নি। স্বাধীনতার পর জামায়াতের রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হয়। প্রধান ঘাতক গোলাম আযম পলাতক থাকে। কিন্তু পঁচাত্তরে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পর এ চক্র আবার প্রকাশ্যে সক্রিয় হয়ে ওঠে। সামরিক শাসন আমলে তারা হৃষ্টপুষ্ট হয়। জিয়াউর রহমান গোলাম আযমকে দেশে ফিরে আসার সুযোগ দেন। সেই সঙ্গে জামায়াতের কার্যক্রমও শুরম্ন হয়। জিয়াউর রহমানের মন্ত্রিসভায় অনেক রাজাকারকে ঠাঁই দেয়া হয়। এরশাদ আমলেও নামকরা রাজাকাররা মন্ত্রীসহ সরকারের শীর্ষপদে অধিষ্ঠিত হয়। এ ধারাবাহিকতা বজায় রেখে বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়াও একাত্তরের চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধীদের দুজনকে মন্ত্রী বানান। তাদের গাড়িতে তুলে দেন লাখ লাখ শহীদের রক্তে রঞ্জিত লাল-সবুজের পতাকা।
একাত্তরের ঘাতকরা প্রশ্রয় পেতে পেতে এমন এক বিশ্বাসে উপনীত হয়েছিল যে তারা বোধহয় পার পেয়ে যাবে। কেউ তাদের বিচারের মুখোমুখি দাঁড় করাতে পারবেন না। কিন্তু ইতিহাসের রায় বড় নিষ্ঠুর, বড় নির্মম! কথায় বলে, পাপ বাপকেও ৰমা করে না। তাই চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধীদের অনেকেই আজ বিচারের মুখোমুখি। আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার তাদের নির্বাচনী প্রতিশ্রম্নতি অনুযায়ী যুদ্ধাপরাধের বিচারের জন্য গঠন করেছে আনত্মর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবু্যনাল। জাতীয় এবং আনত্মর্জাতিকভাবে স্বীকৃত এ বিচার ব্যবস্থায় দোষী সাব্যসত্ম হলে ঘাতকদের পরিণতি কী হতে পারে সেটা অাঁচ করতে পেরেই চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধী এবং তাদের সাঙ্গোপাঙ্গরা বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। তারা মরণ কামড় দিচ্ছে শেষ রৰার জন্য। এজন্য তারা পুলিশের গায়ে হাত তুলতেও দ্বিধা করছে না। জামায়াত তাদের প্রশিৰিত ক্যাডার বাহিনী শিবিরকে লাগিয়ে দিয়েছে এ মিশন সফল করতে। জামায়াত-শিবির যারা করে তারা দল থেকে নানা সুযোগসুবিধা পায়। তাদের নিজস্ব প্রতিষ্ঠানে ব্যাংক, বীমা, মিডিয়ায় তাদের চাকরি হয়। কাজেই অনেকেই নগদপ্রাপ্তির আশায় ফাঁদে পা দিয়ে এ ধ্বংসাত্মক কর্মকা-ে লিপ্ত হচ্ছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক, ইতিহাসবিদ ড. মুনতাসীর মামুন তাঁর এক লেখায় উলেস্নখ করেছেন, অন্য দেশে রাজাকারের ছেলে রাজাকার হয় না। কিন্তু বাংলাদেশের চিত্র এর ব্যতিক্রম। এখানে রাজাকারের ছেলে রাজাকার হয়। এটা দেশের জন্য খুবই বিপদের ব্যাপার। শিবির যারা করে তাদের অধিকাংশই তরম্নণ। তারা জানে জামায়াত এবং তাদের নেতারা একাত্তর সালে এ দেশে কী নির্মম পাশবিকতায় মেতে উঠেছিল। কিন্তু পিতার এ পাশবিকতার কথা জেনেও সনত্মান আজ তারই অনুসারী! একেই বলে বাপ গুণে বেটা। সে কারণেই যুদ্ধাপরাধীদের রৰায় শিবিরকে মাাঠে নামানো সহজ হচ্ছে। তারা শুধু পুলিশের গায়েই হাত তুলছে না; বিভিন্ন শিৰাপ্রতিষ্ঠানে অরাজকতা সৃষ্টি করছে। সিলেট শাহ্জালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে তারা ধর্মঘট পর্যনত্ম ডেকেছে! ভাবতে অবাক লাগে, এ দুর্বৃত্তচক্র এখনও এ দুঃসাহস পায় কোত্থেকে! স্বাধীন দেশে এ অপশক্তির আস্ফালন আর কত দেখতে হবে? এখন তো মুক্তিযুদ্ধের পক্ষশক্তি ক্ষমতায়।
গোলাম আযমকে গ্রেফতারের পর সারা জাতি যখন স্বসত্মির নিঃশ্বাস ফেলেছে তখন ঘাতকচক্র মেতেছে নারকীয় তা-বে। এ দুষ্টচক্রটি যে ঘাতকদের রৰার জন্য সব রকম নাশকতামূলক কর্মকা- চালাতে পারে পুলিশ কি তা জানে না? তা হলে শিবির পুলিশের ওপর এ আক্রমণ চালাতে পারল কী করে? এখানে কিন্তু পুলিশের প্রয়োজনীয় প্রস্তুতির বিষয়টিতে ঘাটতি ধরা পড়ে না? এর আগেও রাজধানীসহ সারাদেশের অরাজকতা চালায় এ দুর্বৃত্তচক্র। তারপরও কেন পুলিশ বাহিনীর হুঁশ হলো না। মনে রাখতে হবে দুর্বৃত্তচক্র নিজেদের রৰা করতে বার বার কৌশল পাল্টাবে। তারা নানা কূটকৌশলেরও আশ্রয় নেবে। এজন্য অত্যনত্ম দৰতা এবং পেশাদারিত্ব প্রদর্শন করে অপশক্তির সকল অপচেষ্টা রম্নখে দিতে হবে। ঘাতকদের বিচার কার্যক্রমকে কেন্দ্র করে কোথাও যাতে কেউ জননিরাপত্তা বিঘি্নত এবং জনসাধারণের জানমালের ৰতি করতে না পারে সেদিকে সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। ৪০ বছর ধরে যে ঘাতকবাহিনী দেশের বিচারব্যবস্থাকে এড়িয়ে চলতে সৰম হয়েছে তারা যে এখন বিচারের সম্মুখীন হয়ে লম্ফঝম্প করবে, শেষবারের মতো মরণ কামড় দিবে এটাই তো তাদের জন্য স্বাভাবিক। কিন্তু এটা নিয়ে শঙ্কার কিছু নেই। তবে সাবধান ও সতর্ক থাকতে হবে। আশার কথা হচ্ছে, এ বুদ্বুদ হাওয়ায় মিলিয়ে যেতে বেশি সময় লাগবে না। সত্যের অমোঘ বাণী তাই বলছে।
harun_press@yahoo.com


 
 
Send







__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___