Arif sahib,You are wrong.
Even now the constitution starts with Bismillahir Rahmanir Rahim and the state religion is Islam.
Hijab can be and is practiced everywhere, in
Shah Abdul Hannan
From:
Sent: Monday, March 12, 2012 1:37 AM
To:
Subject: Re: [KHABOR] The Daily Sangram and other newspapers--Steps against Hijab/Burqa in some educational institutions----Ulama expresses deep anguish--government should take action
My dear Moulana Sahebs,
From: S A Hannan <sahannan@sonarbangladesh.com>
To:
Sent: Sunday, March 11, 2012 8:19:24 AM
Subject: [KHABOR] The Daily Sangram and other newspapers--Steps against Hijab/Burqa in some educational institutions----Ulama expresses deep anguish--government should take action
শীর্ষ ওলামা ও ফতোয়া বোর্ডের বিবৃতি
বোরকা পরা ছাত্রীদের হয়রানি থেকে বিরত থাকুন জড়িতদের শাস্তি দিন
স্টাফ রিপোর্টার : বোরকা পরার ওপর বিধি নিষেধ আরোপ করার সাম্প্রতিক ঘটনায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেছেন দেশের শীর্ষ উলামায়ে কেরাম ও জাতীয় ফতোয়া বোর্ড নেতৃবৃন্দ। গতকাল শনিবার পৃথক বিবৃতিতে নীলফামারীর সৈয়দপুরের লায়ন্স স্কুল এন্ড কলেজের বোরকা পরা ছাত্রীদের হয়রানি করার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন তারা। বিবৃতিতে বলা হয়, পর্দা হলো মুসলমানদের জন্য ফরয বিধান। এই বিধান পালনে কোন মুসলমান বাধা দিতে পারে না। সৈয়দপুর লায়ন্স স্কুল এন্ড কলেজে নিয়ম-কানুনের অজুহাতে ছাত্রীদের বোরকা পরায় যে আচরণ করা হয়েছে, তা সম্পূর্ণ বেআইনী। মুসলিম অধ্যুষিত বাংলাদেশে এ ধরনের আচরণ মেনে নেয়া যায় না। বিবৃতিতে সম্মিলিত উলামা-মাশায়েখ পরিষদ ও জাতীয় ফতোয়া বোর্ডের পক্ষ থেকে বোরকা নিষিদ্ধকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করে বলা হয়েছে, অন্যথায় তৌহিদী জনতাকে সাথে নিয়ে ঈমানী দাবি ও নৈতিক অধিকার আদায় করা হবে।
উলামা-মাশায়েখ পরিষদ : একজন মুসলমানের ফরয বিধান মেনে চলা আবশ্যক। পর্দা ইসলামের আবশ্যক একটি ফরজ বিধান। এ বিধান পালন করতে কেউ বাধা দিতে পারে না। বাধা দেয়ার চক্রান্তকারীরা ইসলামের দুশমন, নাস্তিক মুরতাদের পেতাত্মা হিসেবে পরিগণিত হবে। কিন্তু সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানের এ দেশে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে একের পর এক বোরকা বা পর্দাকে যেভাবে নিষেধ করা হচ্ছে তাতে এটা কোন মুসলমানের দেশ বলে মনে হয় না। এ ব্যাপারে সরকারকে অবহিত করা হলেও সরকার কোন কর্ণপাত করছে না। বরং শরয়ী বিধান পর্দা বা বোরকাকে ঐচ্ছিকীকরণ করে সরকার কুরআন সুন্নাহর বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করছে। এরই ফলশ্রুতিতে ইসলামের দুশমনরা ছাত্রীদের বোরকা খুলতে সুযোগ পাচ্ছে। গত কিছু দিন আগে রাজউক কলেজের নাস্তিক অধ্যক্ষ ছাত্রীদের বোরকা খোলার নির্দেশ দিয়ে অমার্জনীয় অপরাধ করলেও তাকে শাস্তি দেয়া হয়নি। এর ধারাবাহিকতায় নীলফামারীর সৈয়দপুর লায়ন্স স্কুলের ইসলাম বিদ্বেষী কর্তৃপক্ষ এ ধরনের একটি ইসলাম বিরোধী সিদ্ধান্তে মুসলিম জাতি হতবাক হয়েছে। এ দেশের সত্যিকার মুসলমানরা তা কখনো মেনে নিতে পারে না। একজন বালেগ মহিলা বোরকা পরে স্কুল, কলেজ, মাদরাসা বা বাড়ির বাইরে যে কোন জায়গায় যাবে এটাই স্বাভাবিক। তাই আমরা লায়ন্স স্কুল কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করতে চাই আপনার আপনাদের ভুল সিদ্ধান্ত থেকে ফিরে আসুন। তা না হলে এদেশের মুসলমানরা আপনাদেরকে ছাড়বে না। আর সরকারকে আমরা বলতে চাই সরকার যদি ইসলাম বিরোধী ষড়যন্ত্রকারীদের শাস্তি না দেয় এবং সরকারি ষড়যন্ত্র বন্ধ না করে বিশেষ করে আল্লাহর প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস পুনঃস্থাপনসহ সকল ইসলামী দাবি অচিরেই মেনে না নিলে উলামায়ে কেরাম সর্বস্তরের জনতাকে সাথে নিয়ে তাদের ঈমানী দাবি ও নৈতিক অধিকার আদায় করে ছাড়বে ইনশাআল্লাহ। বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেন, সম্মিলিত উলামা-মাশায়েখ পরিষদের সভাপতি মাওলানা মহিউদ্দীন খান, সাবেক মন্ত্রী খেলাফত মজলিসের আমীর মাওলানা মোহাম্মদ ইসহাক, খেলাফত আন্দোলনের আমীরে শরীয়ত মাওলানা শাহ আহমুদুল্লাহ আশরাফ, অধ্যক্ষ মাওলানা যাইনুল আবেদিন, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন মহাসচিব মাওলানা জাফরুল্লাহ খান, ইসলামী ঐক্যজোটের মহাসচিব মাওলানা আব্দুল লতিফ নেজামী, আইম্মাহ পরিষদ সভাপতি মাওলানা মহিউদ্দীন রববানী, সম্মিলিত উলামা-মাশায়েখ পরিষদের যুগ্ম মহাসচিব ড. মাওলানা খলিলুর রহমান মাদানী, ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের আমীর ড. মাওলানা ঈসা শাহেদী, শাহতলীর পীর মাওলানা আবুল বাসার, হক্কানী পীর মাশায়েখ পরিষদের মহাসচিব মাওলানা শাহ আরিফ বিল্লাহ সিদ্দিকী, মীরেরসরাইর পীর সাহেব মাওলানা আ. মোমেন নাছেরী প্রমুখ।
জাতীয় ফতোয়া বোর্ড : জাতীয় ফতোয়া বোর্ডের নেতৃবৃন্দ এক যৌথ বিবৃতিতে বলেছেন, ইসলামী বিধান অনুসারে পর্দা হলো অন্যতম একটি ফরজ বিধান। এই ফরজ বিধান পালন করার ক্ষেত্রে সত্যিকার অর্থে কোন মুসলমান বাধা দিতে পারে না। কিন্তু সৈয়দপুরের অভিজাত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান লায়ন্স স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ রেজাইল ইসলাম রাজু পরিচালনা বোর্ডের চেয়ারম্যান লায়ন নজরুল ইসলাম ও সহকারী প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলাম কিশোর প্রাতিষ্ঠানিক নিয়ম-কানুনের অজুহাতে বোরকা পরা ছাত্রীদেরকে যেভাবে হয়রানি ও অপমান করেছে তা জঘন্য অন্যায়মূলক আচরণ, একটি মুসলিম অধ্যুষিত দেশে তা কখনোই মেনে নেয়া যায় না। আমরা অচিরেই তাদেরকে গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি। বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেন, মুফতি মাওলানা আব্দুল কুদ্দুস, মুফতি মাওলানা ফয়জুল্লাহ, মুফতি মাওলানা আব্দুর রহমান, মুফতি মাওলানা নুর হুসাইন আল কাশেমী, মুফতি ড. মাওলানা খলিলুর রহমান মাদানী, মুফতি মাওলানা আবুল বাশার, মুফতি মাওলানা ডা. এম আব্দুল কাইয়ূম আল আযহারী, অধ্যাপক মুফতি মাওলানা রফীকুর রহমান মাদানী, মুফতি ড. সিকান্দার আলী মাদানী, মুফতি ড. তরিকুল ইসলাম মাদানী, মুফতি মাওলানা লুৎফর রহমান আলমাদানী, মুফতি মাওলানা নুরুল্লাহ আলমাদানী, মুফতি মাওলানা মোহাম্মাদ ইউসুফ আল-মাদানী, ড. মুফতি নিজামুদ্দীন, মুফতি আবুল কালাম পাটোয়ারী, ড. মুফতি মাওলানা আবু ইউসুফ খান, মুফতি ড. মানজুর-এ-ইলাহী আল-মাদানী, প্রফেসর মুফতি ড. আবুল কালাম আযাদ আল মাদানীসহ শতাধিক আলেম।
__._,_.___
[Disclaimer: ALOCHONA Management is not liable for information contained in this message. The author takes full responsibility.]
To unsubscribe/subscribe, send request to alochona-owner@egroups.com
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe
__,_._,___