Banner Advertiser

Sunday, March 18, 2012

[mukto-mona] Fw: ডাইনী, পাগল : সংসদে গিয়েই বিএনপি এমপির বোলচাল


----- Forwarded Message -----
From: SyedAslam <syed.aslam3@gmail.com>
To: Khobor <khabor@yahoogroups.com>
Sent: Sunday, March 18, 2012 6:53 PM
Subject: ডাইনী, পাগল : সংসদে গিয়েই বিএনপি এমপির বোলচাল




ডাইনী, পাগল
সংসদে গিয়েই বিএনপি এমপির বোলচাল
সংসদ রিপোর্টার ॥ পুরনো চেহারায় জাতীয় সংসদ! অশালীন-আক্রমণাত্মক বক্তব্যে প্রায় এক বছর পর উত্তপ্ত অধিবেশন। সংসদ সদস্যপদ রক্ষায় রবিবার সংসদ অধিবেশনে যোগ দিয়েছে বিএনপির নেতৃত্বাধীন বিরোধী দল। সংসদে যোগ দিয়ে বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়া কোন কথা না বললেও রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর সাধারণ আলোচনায় সংরক্ষিত আসনের বিএনপির সংসদ সদস্য রেহানা আক্তার রানুর প্রধানমন্ত্রী, প্রধান বিচারপতি, মন্ত্রীদের উদ্দেশ করে ব্যক্তিগত আক্রমণমূলক অশালীন ও অসংসদীয় বক্তব্যে দফায় দফায় উত্তপ্ত হয়ে ওঠে অধিবেশন। দফায় দফায় সংসদ অধিবেশন উত্তপ্ত হলেও রবিবার একবারের জন্যও সংসদ থেকে ওয়াক-আউট করেনি বিরোধী দল। অবশ্য খালেদা জিয়া মাগরিবের নামাজের বিরতির সময় অধিবেশন ছেড়ে চলে যান। 
রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর সাধারণ আলোচনায় বিএনপির মহিলা সংসদ সদস্য রেহানা আক্তার রানু প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ করে 'কালনাগিনী, ডাইনী', প্রধান বিচারপতিকে 'পাগল' ইত্যাদি অশালীন ভাষায় আক্রমণ করলে সংসদ অধিবেশন দফায় দফায় উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। এক পর্যায়ে সরকার ও বিরোধী দলের দু'জন নারী সংসদ সদস্যদের মধ্যে হাতাহাতির উপক্রম হয়। স্পীকার বারংবার হাতুড়ি পিটিয়ে সবাইকে সতর্ক করার পর দু'দলের সিনিয়র নেতাদের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি শান্ত হয়। পরে স্পীকার সাংসদ রানুর সকল অশালীন বক্তব্য এক্সপাঞ্জ করলে পরিস্থিতি শান্ত হয়। 
পরে পয়েন্ট অব অর্ডারে দাঁড়িয়ে জাসদের মইনউদ্দীন খান বাদল জাতীয় সংসদে এমন অশালীন এক্সপাঞ্জ করার দাবি জানিয়ে বলেন, সমগ্র জাতি এই সংসদের দিকে তাকিয়ে রয়েছে। অথচ বিরোধী দলের এক সংসদ সদস্য সংসদে যে ভাষা ব্যবহার করেছে, তা ন্যূনতম শালীনতাকেও অতিক্রম করেছে। সংসদের পরিবেশ পরিকল্পিতভাবে নষ্ট করা হলে, জনগণের কাছে তা বাজে উদাহরণ সৃষ্টি হবে। বিরোধী দল ইচ্ছাকৃতভাবে সংসদের পরিবেশ নষ্ট করতে চায়। ওই মহিলা সাংসদ যে ভাষায় কথা বলেছেন, তা শুনলে জাতিও লজ্জা পাবে। 
জবাবে বিরোধীদলীয় চীফ হুইপ জয়নুল আবদিন ফারুক মইনউদ্দীন খান বাদলের প্রতি ইঙ্গিত করে বলেন, সরকারের শেষ বেলায় কথা বলে বাদল সাহেবরা মন্ত্রিত্ব পাবেন না। তারেক রহমান সম্পর্কে যখন সংসদে অশালীন মন্তব্য করা হয় তখন বাদল সাহেবরা কোথায় ছিলেন? সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে খালেদা জিয়াকে প্যাকিং করে পাকিস্তানে যেতে বলেন। কিন্তু আর বেশি দিন নেই, এই সরকারকেই জনগণ প্যাকিং করে ভারতে পাঠিয়ে দেবে। চারদলীয় জোটের মহাসমাবেশে বাধা দেয়ার জন্য স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি করে তিনি বলেন, যে মন্ত্রী জনগণের জানমালের নিরাপত্তা দিতে পারে না, সাগর-রুনীর হত্যাকারীদের গ্রেফতার করতে পারে নাÑ সেই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর উচিত পদত্যাগ করা। আর যে দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সৌদি আরবের ভিসা পায় না, সেই সরকারকে আমরা ঘৃণা করি। 
এ সময় ফ্লোর নিয়ে সরকারদলীয় চীফ হুইপ উপাধ্যক্ষ আবদুস শহীদ বলেন, বিরোধী দলের চীফ হুইপের কথা শুনলে মনে হয়Ñ 'ভূতের মুখে রাম নাম'। খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে বিরোধী দল শুধু সংসদ সদস্যপদ এবং বেতন-ভাতা রক্ষায় সংসদে যোগ দিয়েছেন। এটা দেশবাসী ভাল করেই জানেন। কারণ আর মাত্র ৮ দিন অধিবেশন চললেই তাঁদের সংসদ সদস্যপদ চলে যেত। তিনি বলেন, বিএনপির এক নারী সংসদ সদস্য যে ভাষায় সংসদে কথা বলেছেন, তা কোন সভ্যসমাজে কেউ-ই আশা করে না। ওই এমপির কথা শুনে মনে হয়েছে কোন আফ্রিকার জঙ্গল থেকে কেউ এসে সংসদে বক্তব্য দিচ্ছেন। বিরোধী দলের আচরণ দেখে মনে হয়, তারা সংসদকে কার্যকর নয় বরং পরিবেশ নষ্ট করার জন্য এসেছেন। 


যেভাবে সংসদে এলো বিরোধী দল

স্পীকার এ্যাডভোকেট আবদুল হামিদের সভাপতিত্বে বিকেল সোয়া পাঁচটায় অধিবেশন শুরু হয়। কোরান তেলাওয়াত চলাকালে গোলাপী রঙের শাড়ি পরে ৫টা ১২ মিনিটে খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে বিরোধী দল অধিবেশন কক্ষে প্রবেশ করে। এলডিপির কর্নেল (অব.) অলি আহমদও বিরোধীদলীয় নেত্রীর সঙ্গে সংসদে যোগ দেন। প্রায় একই সময় প্রধানমন্ত্রী ও সংসদ নেতা শেখ হাসিনাও কক্ষে প্রবেশ করেন। দেশের প্রধান এই দুই নেত্রীর মুখে স্মিত হাসি থাকলেও ব্যতিক্রম হচ্ছে টানা ৭৭ কার্যদিবস বর্জনের পর বিরোধী দল যোগ দিলেও বিরোধী দলের নেতা খালেদা জিয়া কোন কথা বলেননি। 
বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়াসহ বিরোধী দলের নেতাদের স্বাগত ও শুভেচ্ছা জানিয়ে স্পীকার বলেন, 'আপনারা সংসদে যোগ দেয়ায় খুব, খুব, খুবই খুশি হয়েছি। আপনাদের সংসদে ফিরে আনাতে আমার দাওয়াতের কোন কমতি ছিল না। আপনারা এসেছেন, সবাইকে শুভেচ্ছা জানাই। আশা করি আপনারা সকল অধিবেশনে উপস্থিত থেকে সংসদকে প্রাণবন্ত করে রাখবেন।'
বিরোধীদলীয় নেত্রী খালেদা জিয়ার সদস্যপদ স্থগিতের ছয় কার্যদিবস আগে রবিবার বিকেলে বিরোধী দলের সংসদীয় দলের সভা করে সংসদে যোগদানের সিদ্ধান্ত হয়। সর্বশেষ গত ২৪ মার্চ সংসদে যোগ দিয়েছিল বিএনপির নেতৃত্বাধীন বিরোধী দল। বিএনপির একাধিক সূত্র জানিয়েছে, বিরোধীদলীয় নেত্রী খালেদা জিয়া সদস্য পদের ক্ষেত্রে 'ডেঞ্জার পয়েন্টে' থাকায় বিএনপি রবিবার সংসদে যোগ দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়, অধিবেশনের শুরুতেই বিরোধী দলের নেতার বক্তব্যের পর সংসদ থেকে ওয়াক আউট করলে জনগণের কাছে প্রচার পাবে যে, বিরোধী দল শুধু সংসদ সদস্য পদ রক্ষার্থেই অধিবেশনে যোগ দিয়েছে। এটা যেন না হয় সেজন্যই যোগদানের দিন অধিবেশনে বক্তব্য রাখা থেকে বিরত থাকেন খালেদা জিয়া।
এক বছর পর বিরোধী দল আসবে, তাই আগে থেকেই সংসদে সাজানো হয় ভিন্নরূপে। স্পীকারের সামনের ফাঁকা গ্রাউন্ডে সংসদ নেতা ও বিরোধী দলের নেতাসহ তিন দিকে লাগানো হয় তিনটি বড় বড় এলসিডি মনিটর। ভিভিআইপি গ্যালারির দেয়ালেও লাগানো হয় বিশাল স্ক্রীণ। সংসদের বাইরে নিরাপত্তা ব্যবস্থাও ছিল উল্লেখ করার মতো। সাংবাদিক গ্যালারি থেকে শুরু করে দর্শক গ্যালারি, ভিআইপি, ভিভিআইপি গ্যালারিগুলোও ছিল পরিপূর্ণ। 
অধিবেশনের শুরুতেই দিনের কার্যসূচী অনুযায়ী নির্ধারিত প্রশ্নোত্তর পর্ব টেবিলে উত্থাপনের পর স্পীকার এ্যাডভোকেট আবদুল হামিদ বিরোধী দলের নেতাসহ বিরোধীদলীয় সংসদ সদস্যদের স্বাগতম জানান। এরপর তিনি গুরুতর অসুস্থতার কারণে ৮৪ কার্যদিবস ধরে অনুপস্থিত বিএনপির সংসদ সদস্য কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসাইন কায়কোবাদের ছুটির আবেদন পড়ে শোনান এবং মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে ছুটি মঞ্জুরের জন্য উপস্থিত সংসদ সদস্যদের সম্মতি চান। সে সময় স্পীকার জানান, ১৯৭৪, ১৯৭৫ ও ১৯৮৬ সালে কয়েক সংসদ সদস্যদের এভাবে ছুটি মঞ্জুর করা হয়েছিল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ সরকার ও বিরোধী দলের সংসদ সদস্যরা ছুটির মঞ্জুরে সম্মতি দেন। স্পীকার আগামী আরও ৯০ কার্যদিবসের জন্য কায়কোবাদের ছুটি মঞ্জুর করেন। উল্লেখ্য, সংবিধানের ৬৭ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী স্পীকারের অনুমতি ছাড়া টানা ৯০ কার্যদিবস সংসদে অনুপস্থিত থাকলে সদস্যপদ চলে যাওয়ার বিধান রয়েছে।
এর আগে ৪টা ১৫ মিনিটে সংসদে প্রবেশ করেন বিএনপি চেয়ারপার্সন ও বিরোধীদলীয় নেতা বেগম খালেদা জিয়া। এরপর তিনি সংসদে বিরোধী দলের সম্মেলন কক্ষে দলীয় সংসদ সদস্য ও চারদলীয় জোটের সদস্যদের নিয়ে বৈঠকে বসেন। বৈঠকে দলের ৩৪ সংসদ সদস্য উপস্থিত ছিলেন। অসুস্থতার কারণে কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসাইন কায়কোবাদ ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে বিশেষ ট্রাইব্যুনালে আটক সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন না। সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর অনুপস্থিতি ১৬১ কার্যদিবস হলেও তিনি স্পীকারের অনুমোদন নেয়ায় তাঁর অনুপস্থিতিও সংসদ সদস্য পদের জন্য হুমকি হবে না। এছাড়া বিরোধী দলের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন চারদলীয় জোটের শরিক বিজেপির একমাত্র সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ এবং জামায়াতে ইসলামীর আনম শামসুল ইসলাম ও হামিদুর রহমান আযাদ।
যোগদানের শুরুতে বিএনপির সংসদ সদস্য শহীদউদ্দিন চৌধুরী এ্যানি ব্যক্তিগত আক্রমণ না করে বরং সরকারের গঠনমূলক সমালোচনা করায় সংসদ অধিবেশন প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে। এ সময় স্পীকারকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, 'মাননীয় স্পীকার, অনেকদিন পর সংসদে এসেছি। আপনার চায়ের দাওয়াতের অপেক্ষায় ছিলাম। দাওয়াত দিলে অনেক আগেই আমরা সংসদে ফিরতাম।' জবাবে স্পীকার তাঁর স্বভাবসুলভ ভঙ্গিতে বলেন, 'আপনাদের দাওয়াত দিতে দিতে টায়ার্ড (ক্লান্ত) হয়ে গেছি। আপনারা এসেছেন সেজন্য আমি খুবই খুশি হয়েছি। আপনাদের দেখতেও ভাল লাগছে।'
কিন্তু অধিবেশনের চিত্র পাল্টে যায় সংরক্ষিত আসনের বিএনপির সংসদ সদস্য রেহানা আক্তার রানুর অশালীন ও অসংসদীয় বক্তব্যের কারণে। তিনি প্রধানমন্ত্রী, প্রধান বিচারপতি, প্রধানমন্ত্রীর পুত্র, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, স্থানীয় সরকারমন্ত্রীসহ সরকারের বেশ ক'জন মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীকে ব্যক্তিগত আক্রমণ করে অশালীন বক্তব্যে রাখতে থাকলে সরকারী দলের সংসদ সদস্য একযোগে ক্ষীপ্ত হয়ে ওঠে। 
এক পর্যায়ে সংরক্ষিত আসনের সরকারী দলের সংসদ সদস্য এ্যাডভোকেট ফজিলাতুন্নেছা বাপ্পি ও বিএনপির শাম্মি আক্তার মধ্যে তীব্র বাগবিত-া বেঁধে যায়। শাম্মী আক্তার আসন থেকে উঠে সরকারী দলের বাপ্পির দিকে তেড়ে গেলে এক পর্যায়ে তা হাতাহাতির উপক্রম হয়। এ সময় সরকার ও বিরোধী দলের সিনিয়র সদস্যরা ছুটে এসে তাঁদেরকে নিবৃত্ত করেন। স্পীকার বারংবার অনুরোধের পরও রানুর অশালীন বক্তব্য চলতেই থাকে। 
রেহানা আক্তার রানু তাঁর ১২ মিনিটের বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ করে কালনাগিনী, ডাইনী, প্রধানমন্ত্রীর পুত্রকে মাতাল, প্রধান বিচারপতিকে পাগল বলেন। আইন প্রতিমন্ত্রীকে হুমকি দিয়ে বলেন 'আর ক'দিন পর তিনি কাপড় নিয়ে পালাতে পারবেন না।' স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর হাসিকে 'ভেটকির হাসি', স্থানীয় সরকার মন্ত্রীকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের 'মহিলা সদস্য দিয়ে কাপড় খুলে পেটানো'সহ বেশ ক'জন মন্ত্রীকে আক্রমণ করে অশালীন উক্তি করেন। পরে পরিস্থিতি শান্ত রাখতে স্পীকার অবশ্য সকল অশালীন বক্তব্য এক্সপাঞ্জ করে দেন। 


যে কারণে সংসদে ফিরতে হলো বিরোধী দলকে
টানা তিন অধিবেশন বর্জনের পর বিরোধী দলকে মূলত সংসদ সদস্যপদ রক্ষায় সংসদে ফিরতে হয়েছে। গত ২৫ জানুয়ারি থেকে শুরু হওয়া দ্বাদশ সংসদ অধিবেশন গত ৮ মার্চ শেষ করার কথা ছিল। তবে হঠাৎ করেই অধিবেশনের মেয়াদ বাড়ানোয় বিরোধী দলকে সংসদে ফিরতে হয়েছে। 
সংসদ সচিবালয় সূত্রে জানা গেছে, চলতি দ্বাদশ অধিবেশনের ৩০ কার্যদিবসসহ নবম জাতীয় সংসদ অধিবেশনের মোট কার্যদিবস ২৮৪। এর মধ্যে প্রধান বিরোধী দল বিএনপিসহ শরিকরা অনুপস্থিত ২৩৩ কার্যদিবস। বিরোধীদলীয় নেতা বেগম খালেদা জিয়া এ সংসদে মাত্র ৬ কার্যদিবস উপস্থিত ছিলেন। তিনি রেকর্ডসংখ্যক টানা ৮৩ কার্যদিবস সংসদ অধিবেশনে অনুপস্থিত। ৯০ কার্যদিবস অনুপস্থিত থাকলে সদস্যপদ শূন্য হয়ে যাওয়ার বিধান থাকায় বিরোধী দল সময়ে সময়ে অধিবেশনে যোগ দিয়ে তাঁদের পদ রক্ষা করে চলেছেন। সর্বশেষ গত ২৪ মার্চ অষ্টম অধিবেশনের শেষ কার্যদিবসে চারদলীয় জোটের অধিকাংশ সদস্য সংসদে গিয়েছিলেন। এরপর নবম, দশম ও একাদশ এ তিনটি অধিবেশন টানা বর্জন করে বিরোধী দল। নবম অধিবেশনের ৩০, দশম অধিবেশন ৪, একাদশ অধিবেশন ১৩ এবং চলতি দ্বাদশ অধিবেশনের ৩০ কার্যদিবসসহ মোট ৭৭ কার্যদিবস বর্জন করেছে বিএনপি।
http://www.dailyjanakantha.com/news_view.php?nc=15&dd=2012-03-19&ni=90388
সোমবার, ১৯ মার্চ ২০১২, ৫ চৈত্র ১৪১

এক বছর পর সংসদে বিএনপি

অশালীন ভাষা, তির্যক বাক্য, হাতাহাতির উপক্রম

বিশেষ প্রতিনিধি | তারিখ: ১৯-০৩-২০১২


ঢাকা, সোমবার,১৯ মার্চ ২০১২, ৫ চৈত্র ১৪১৮, ২৫ রবিউস সানি ১৪৩৩