Banner Advertiser

Thursday, April 12, 2012

[mukto-mona] Fw: [KHABOR] "Khaleda Zia's sons are Chor" ....Do you deny that, Mr. Mohammad Rahman?


----- Forwarded Message -----
From: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>
To: khabor@yahoogroups.com
Sent: Thursday, April 12, 2012 12:11 AM
Subject: [KHABOR] "Khaleda Zia's sons are Chor" ....Do you deny that, Mr. Mohammad Rahman?

 
Mr.  Mohammad Rahman

The Amader Shomoy: Hasina asks Suranjit to resign!
http://www.amadershomoy2.com/content/2012/04/12/news0980.htm

Of course, Khaleda Zia's sons are Chor ....Do you deny that ...?

Think about your mentor Lutfuzzaman Babor .... and Hawa Bhobon
cover ups ..... Suranjit's involvement is not clear yet .... if he was
involved ...he will be put in the same bracket with Tarek, Koko,
Babor and other thieves and others who thrives on corruption ...
Do you to condone the Hawa Bhobon regime by making
Suronjeet episode, a scapegoat ?

But bear in mind Suranjit's "corruption" can noway justify 
your  আলবদর বাহিনী , it's killing missions and  it's crimes against the people of 
Bangladesh !

 আলতাফ মাহমুদকে হত্যা করা হয় মুজাহিদ নিজামীর নির্দেশে




2012/4/11 Mohammad Rahman <mrahman246@yahoo.com>
You guys always says Khaleda Zia's sons are Chor. What about your very honest and innocent minister Suronjit Babu? Are you and your PM going to give him the same title as you haven for Tariq and koko? Just answer the question. The people of Bangladesh wants to know and see the face of honest Awami Leaguers.


From: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>
To: Khobor <khabor@yahoogroups.com>
Sent: Wednesday, April 11, 2012 6:59 PM
Subject: Re: [KHABOR] যুদ্ধাপরাধী বিচার : অভিযোগপত্র ৩ আলতাফ মাহমুদকে হত্যা করা হয় মুজাহিদ নিজামীর নির্দেশে

 
Are you using the Surunjeet issue to protect the  আলবদর বাহিনী  and justify  it's crimes
against the people of Bangladesh ?

Please, keep the issues separated ...


2012/4/11 Mohammad Rahman <mrahman246@yahoo.com>
Mr Syed
Pay attention to Mr San Guptos and awami cadres unthinkable corruption. Talk about the honesty of Awamist if you are really a man of principles.


Sent from Yahoo! Mail on Android


From: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>;
To: Khobor <khabor@yahoogroups.com>; notun Bangladesh <notun_bangladesh@yahoogroups.com>; <chottala@yahoogroups.com>;
Subject: [KHABOR] যুদ্ধাপরাধী বিচার : অভিযোগপত্র ৩ আলতাফ মাহমুদকে হত্যা করা হয় মুজাহিদ নিজামীর নির্দেশে
Sent: Wed, Apr 11, 2012 10:24:09 PM

 
অভিযোগপত্র ৩ ॥ আলতাফ মাহমুদকে হত্যা করা হয় মুজাহিদ নিজামীর নির্দেশে
যুদ্ধাপরাধী বিচার
বিকাশ দত্ত ॥ একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সময় জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ শুধু ফরিদপুর নয়, অন্যান্য স্থানের ন্যায় ঢাকাতেও তার নির্দেশে হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে। আসামি তৎকালীন ইসলামী ছাত্রসংঘের সেক্রেটারি মুজাহিদ ও ইসলামী ছাত্রসংঘের সভাপতি মতিউর রহমান নিজামীর নির্দেশে সুরকার আলতাফ মাহমুদসহ ৬ জনকে হত্যা করা হয়, যা আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনালস) আইন, ১৯৭৩-এর ৩ (২) (এ) (জি) এবং ৪ (১) ও (২) ধারায় বর্ণিত অপরাধ করে আসামি ওই আইনের ২০ ধারার সর্বোচ্চ শাস্তিযাগ্য অপরাধ সংঘটন করেছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ প্রসিকিউটরদের দেয়া অভিযোগপত্র থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ঘটনার বিবরণে জানা যায়, ১৯৭১ সালের ৩০ আগস্ট রাত ৮টায় পূর্ব পাকিস্তান ইসলামী ছাত্রসংঘের সেক্রেটারি আসামি আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ পাকিস্তান ইসলামী ছাত্রসংঘের সভাপতি মতিউর রহমান নিজামীসহ ঢাকার নাখালপাড়ার পুরনো এমপি হোস্টেলের আর্মি ক্যাম্পে যায়। সেখানে তারা আটক সুরকার আলতাফ মাহমুদ, জহিরউদ্দিন জালাল, বদি, রুমি, জুয়েল ও আজাদকে দেখে তাদের গালিগালাজ করে এবং পাকিস্তানী আর্মি ক্যাপ্টেনকে বলে যে, প্রেসিডেন্টের সাধারণ ক্ষমা ঘোষণার আদেশের পূর্বেই তাদরে হত্যা করতে হবে। আসামি অন্যদের সহায়তায় আটকদের একজনকে ব্যতীত অন্য নিরীহ নিরস্ত্র বন্দীদের অমানুষিক নির্যাতনের পর হত্যা করে লাশ গুমের মাধ্যমে মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটিত করে। 
আসামি আলী আহসান মুজাহিদ শুধুমাত্র হত্যার নির্দেশ দিয়েই মানবতাবিরোধী অপরাধ করেনি, বিভিন্ন স্থানে সভা সমিতিতে বক্তৃতায় ও বিবৃতির মাধ্যমেও মানবাতাবিরোধী অপরাধ করেছে। ১৯৭১ সালের অক্টোবর মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহের যে কোন এক বুধবার ঢাকায় সংবাদ মাধ্যমে প্রদত্ত এক বিবৃতিতে পূর্ব পাকিস্তান ইসলামী ছাত্রসংঘের অস্থায়ী সভাপতি আসামি আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানের কয়েক রাজনৈতিক নেতার রাজাকারদের ভূমিকা সম্পর্কে বিরূপ মন্তব্যে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বলেন, 'পূর্ব পাকিস্তানের দেশপ্রেমিক যুবকরা ভারতীয় চরদের জঘন্য ষড়যন্ত্রের হাত থেকে জাতিকে রক্ষার জন্য আজ এগিয়ে এসেছে এবং রাজাকার ও অন্যান্য স্বেচ্ছাসেবক বাহিনী হিসেবে জাতির সেবা করছে।' 
তিনি বিবৃতিতে আরও বলেন, 'যখন আমাদের দেশপ্রেমিক যুবকরা তাদের সময়, অর্থ এবং এমনকি জান কোরবানি দিচ্ছেন সে সময় এসব রাজনৈতিক নেতা বিলাসবহুল শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টস ও অন্যান্য স্থানে অবস্থান করে আপত্তিকর মন্তব্য, বিবৃতি ও অন্যান্য কার্যকলাপের মাধ্যমে সকল দেশপ্রেমিক পাকিস্তানী নাগরিকদের নিন্দা করছেন এবং সেই সঙ্গে তাদের নিরুৎসাহিত করছেন। আসামি আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ফিরিয়ে আনার ক্ষেত্রে সেনাবাহিনীকে সহায়তা করার জন্য দেশহিতৈষী ছাত্রদের প্রতি আহ্বান জানান। 
অভিযোগপত্রে আরও বলা হয়, মুক্তিকামী বাঙালীদের 'ভারতীয় চর' হানাদার দখলদার বাহিনীর সহযোগী বাহিনীর সদস্যদের 'পূর্ব পাকিস্তানের দেশপ্রেমিক যুবক দেশহিতৈষী ছাত্র' উল্লেখ্য দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ফিরিয়ে আনার ক্ষেত্রে সেনাবিাহিনীকে সহায়তা করার আহ্বান জানিয়ে আসামি আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ প্রকারান্তরে মুক্তিকামী বাঙালী জনগোষ্ঠীকে নিশ্চিহ্নের প্ররোচনা দেন এবং এরই ধারাবাহিকতায় তার নেতৃত্বে ও নির্দেশে দেশের বিভিন্ন স্থানে রাজাকার, আলবদর, আলশামস বাহিনীর সদস্যসহ ইসলামী ছাত্রসংঘের কর্মীরা ওই বাহিনী গঠন করে স্বাধীনতাকামী নিরীহ নিরস্ত্র বাঙালীদের আটক, নির্যাতন ও হত্যাযজ্ঞসহ নানাবিধ অপরাধ ব্যাপকভাবে অব্যাহত রাখে। 
একই ধারাবাহিকতায় একাত্তরের ১৭ অক্টোবর রংপুর শহরেও পাকিস্তান ইসলামী ছাত্রসংঘের রংপুর শাখার সম্মেলনে আলবদর বাহিনীর প্রধান পূর্ব পাকিস্তান ইসলামী ছাত্রসংঘের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আসামি আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ দেশের বিদ্যমান পরিস্থিতি ব্যাখ্যা করে ইসলামী ভাবধারায় উদ্বুদ্ধ যুবকদের সংগঠিত করে ইসলামবিরোধী কার্যকলাপের বিরুদ্ধে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তোলার জন্য দলীয় কর্মীদের আহ্বান জানান। তিনি তার বক্তব্যে অভ্যন্তরীণ ও বহির্আক্রমণ থেকে দেশকে রক্ষায় বিভিন্ন পর্যায়ে আলবদর বাহিনী গড়ে তোলার জন্যও তাদের প্রতি আহ্বান জানান। 
ওইরূপ বক্তব্যে মুক্তিকামী বাঙালীদের হানাদার দখলদার বাহিনীর আগ্রাসনের বিরুদ্ধে গড়ে ওঠা প্রতিরোধের যুদ্ধকে 'ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ' এবং স্বাধীনতার লড়াইকে 'অভ্যন্তরীণ ও বহিরাক্রমণ' হিসেবে আখ্যায়িত করে দেশকে রক্ষার নামে 'আলবদর বাহিনী' হিসেবে সহযোগী বাহিনী গঠনের মাধ্যমে আসামি যাবতীয় মানবতাবিরোধী অপরাধ, গণহত্যা ইত্যাদি সংঘটনের উস্কানি ও প্ররোচনা দান করেন, যা আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনালস) আইন ১৯৭৩-এর ৩ (২) (এ) (জি) ও ৪ (২) ধারায় বর্ণিত অপরাধ করে আসামি ওই আইনের ২০ ধারায় সর্বোচ্চ শাস্তিযোগ্য অপরাধ সংঘটন করেছে।
মুক্তিযুদ্ধের সময় ১৮ অক্টোবর বগুড়া শহরের আলতাফুন্নেছা ময়দানে অনুষ্ঠিত জনসভায় পূর্ব পাকিস্তান ইসলামী ছাত্রসংঘের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আলবদর বাহিনীর প্রধান আসামি আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ পাকিস্তান সেনাবাহিনীকে সর্বাত্মক সহযোগিতা দেয়ার জন্য ছাত্র ও জনগণের প্রতি আহ্বান জানান। ওইরূপ বক্তব্যে 'পাকিস্তান সেনাবাহিনীকে সর্বাত্মক সহযোগিতা দেয়ার' নামে মুক্তিকামী বাঙালীদের বিরুদ্ধে তাদের পরিচালিত মানবতাবিরোধী অপরাধ, শান্তির বিরুদ্ধে অপরাধ, গণহত্যা ইত্যাদিসহ যাবতীয় অপরাধকে সর্বাত্মক সমর্থন যুগিয়ে এসব কাজে সর্বাত্মক অংশগ্রহণের মাধ্যমে আসামি যাবতীয় মানবতাবিরোধী অপরাধ, গণহত্যা ইত্যাদি সংঘটনের উস্কানি ও প্ররোচনা দান করেন। 
একই বছরের ২৩ অক্টোবর যে কোন সময় সংবাদপত্রে প্রদত্ত এক বিবৃতিতে পূর্ব পাকিস্তান ইসলামী ছাত্রসংঘের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আসামি আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ ১৭ রমজান বদর দিবস হিসেবে পালনের জন্য জনগণের প্রতি আবেদন জানিয়ে বলেন, এ বছর এ দিনটি আমাদের বিশেষ করে পাকিস্তানের মুসলমানদের জন্য বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। আমরা আজ ইসলামবিরোধী শক্তি ও ভারতীয় চরদের হুমকি ও চ্যালেঞ্জের সম্মুুখীন। তিনি বলেন, এ পবিত্র দিবেসে আমরা জাতির স্বার্থে এবং এ দেশে ইসলামী জীবনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার জন্য পুনরায় আত্মোৎসর্গের শপথ গ্রহণ করব। 
আসামি আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ মুক্তিকামী বাঙালীদের 'ইসলামবিরোধী শক্তি ও ভারতীয় চর' উল্লেখ এবং হানাদার দখলদার পাক বাহিনীর সহযোগীদের 'পাকিস্তানের মুসলমান' পরিচয়ে আত্মোৎসর্গের আহ্বান জানিয়ে প্রকারান্তরে প্ররোচনা দেন। এরই ধারাবাহিকতায় তার নেতৃত্বে ও নির্দেশে দেশের বিভিন্ন স্থানে রাজাকারসহ অন্যান্য বাহিনী গড়ে তোলা হয়। একাত্তরের ২৫ অক্টোবর ঢাকার ইসলামিক একাডেমীতে আয়োজিত এসলামী ছাত্রসংঘের সম্মেলনে পূর্ব পাকিস্তান ইসলামী ছাত্রসংঘের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি, আলবদর বাহিনীর প্রধান আসামি আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ সভাপতির ভাষণে পাকিস্তানের অখ-তা ও সংহতি রক্ষায় আত্মত্যাগে প্রস্তুত থাকার জন্য জনগণের প্রতি আহ্বান জানান। 
ওইরূপ বক্তব্যে 'পাকিস্তানের অখ-তা ও সংহতি রক্ষার' নামে মুক্তিকামী বাঙালীদের হানাদার পাকিস্তানী দখলদার বাহিনীর আগ্রাসনের বিরুদ্ধে প্রতিরোধের লড়াইয়ে বিরোধিতা করে 'আত্মত্যাগে প্রস্তুত থাকার' আহ্বানের মাধ্যমে পাকিস্তান সেনাবাহিনীকে সর্বাত্মক সহায়তা দিয়ে নিরস্ত্র নিরীহ বাঙালীর বিরুদ্ধে তাদের পরিচালিত মানবতাবিরোধী অপরাধ, শান্তির বিরুদ্ধে অপরাধ, গণহত্যা ইত্যাদিসহ যাবতীয় অপরাধকে সর্বাত্মক সমর্থন যুগিয়ে এসব কাজে সর্বাত্মক অংশগ্রহণের মাধ্যমে আসামি যাবতীয় মানবতাবিরোধী অপরাধ, গণহত্যা ইত্যাদি সংগঠনের উস্কানি ও প্ররোচনা দান করে।
একাত্তরের ৭ নবেম্বর বায়তুল মোকাররম প্রাঙ্গণে ঢাকা শহর ইসলামী ছাত্রসংঘের উদ্যোগে আয়োজিত গণজমায়েতে পূর্ব পাকিস্তান ইসলামী ছাত্রসংঘের সভাপতি আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ ঘোষণা করেন যে, আগামীকাল থেকে হিন্দু লেখকদের বই অথবা হিন্দুদের দালালী করে লেখা পুস্তকাদি লাইব্রেরীতে স্থান দিতে পারবে না বা বিক্রি বা প্রচার করতে পারবে না। যদি কেউ করে তবে পাকিস্তানের অস্তিত্বে বিশ্বাসী স্বেচ্ছাসেবকরা জ্বালিয়ে ভস্ম করে দেবে। ওইরূপ ধর্মীয় বিদ্বেষসূচক উস্কানিমূলক বক্তব্যের পরপর ঢাকার কোতোয়ালি থানাধীন পাটুয়াটুলীর ব্রাহ্ম সমাজের ঐতিহ্যবাহী শত বছরের পুরনো রামমোহন লাইব্রেরীর অমূল্য গ্রন্থাদি লুটপাট করা হয়।
১৯৭১ সালের ১০ ডিসেম্বর আলবদর বাহিনী আয়োজিত গণসমাবেশে আলবদর প্রধান ও পূর্ব পাকিস্তান ইসলামী ছাত্রসংঘের সভাপতি আসামি আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ হিন্দুস্থানের সম্প্রসারণবাদের প্রতি মরণ আঘাত হানার আহ্বান জানান। তিনি পাকিস্তানের নিরাপত্তার জন্য হিন্দুদের খতম করা অপরিহার্য হয়ে পড়েছে বলে জানান। আসামি আলবদর বাহিনীর প্রধান হিসেবে সমাবেশে প্রদত্ত বক্তব্যে মহান মুক্তিযুদ্ধকে 'হিন্দুস্তানের সম্প্রসারণবাদ' হিসেবে অভিহিত করে পাকিস্তানের নিরাপত্তার জন্য হিন্দুস্তানকে খতম করা অপরিহার্য উল্লেখ করে প্রকারান্তরে মুক্তিসংগ্রামীদের হত্যা, গণহত্যার জন্য প্ররোচনা দেয়। যার ফল স্বরূপ আসামির কৃতিত্ব ও নেতৃত্বাধীন আলবদর বাহিনী এ দেশের মুক্তিকামী বুদ্ধিজীবীদের ও নিরীহ নিরস্ত্র মুক্তিকামী বাঙালীদের তাদের নিজ নিজ বাড়ি থেকে ধরে এনে নির্মমভাবে হত্যা করে, গণহত্যা চালায়
http://www.dailyjanakantha.com/news_view.php?nc=15&dd=2012-04-12&ni=93055
অভিযোগপত্র ২ ॥ সিরাজউদ্দিন হোসেনকে ধরে নিয়ে যায় মুজাহিদ নিয়ন্ত্রিত অস্ত্রধারীরা
যুদ্ধাপরাধী বিচার

Related:

মুজাহিদের বিরুদ্ধে ৩৪ অভিযোগ:

সেই রাজাকার' সিরিজের ২৯ প্রতিবেদন আদালতে উপস্থাপন
সাঈদীর বিরুদ্ধে আলামত