Banner Advertiser

Thursday, May 24, 2012

[mukto-mona] Re: [KHABOR]OLD BAR HUQ: How much he will earn and take same to KHABORSTAN

DIRECT AND INDIRECT INSTIGATION for Firing in the vehicles are UNDER SAME acts with non-bailable option. Because of FAKKA, there was Chaos during political strike..All offices were open, Buses are running fm Mirpur to Mothizheel or fm UTTARA..Firing the vehicles made many staffs of multi international offices in danger..Fakka shud not be released soon...Drinks lot at night that's why sick like last BNP Secy..
I saw number of Barristers with attachment ship by hook n crook with plenty bucks in the pocket.
Do they show that earning during TAX filing  !
Mostly not and doesn't pay tax.
Notably, they are not Maritime Lawyer. BIG BIG TALK !
We talk about judges..how about some so called reputed lawyers !! 
Time has come to expose those Barristers..
Look at in England..How many Barristers didn't get job and return to Bangladesh !!!!
Ask Old man to give them a job otherwise the brains will be wasted with so much of money drained from Bangladesh.
 
rom: S A Hannan <sahannan@sonarbangladesh.com>
To: dahuk@yahoogroups.com; khabor@yahoogroups.com; mukto-mona@yahoogroups.com; sahannan@yahoogroups.com; mirahmad01@hotmail.com
Sent: Thursday, May 24, 2012 2:54:56 PM
Subject: [KHABOR] Please see the submission of Barrister Rafiqul Huq in the proceedings on bail petition for senior politicians, also anothe report on discrepency between FIR and facts of the case

 
Please see the submission of Barrister Rafiqul Huq in the proceedings on bail petition for senior politicians, also another report on discrepancy between FIR and facts of the case

দায়রা জজ আদালতেও জামিন হয়নি ৩৩ নেতার

আদালত প্রতিবেদক | তারিখ: ২৪-০৫-২০১২
  •  
গাড়ি পোড়ানোর মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ ১৮ দলীয় জোটের ৩৩ নেতার জামিন আবেদন মহানগর দায়রা জজ আদালতও নাকচ করে দিয়েছেন।
গতকাল বুধবার সকালে আসামিদের অনুপস্থিতিতে ৩৩ নেতার পক্ষে ১৬টি আবেদনের ওপর শুনানি করেন দুই পক্ষের আইনজীবীরা। শুনানি শেষে আবেদন নাকচ করে আদেশ দেন ঢাকার মহানগর দায়রা জজ জহুরুল হক।
১৬ মে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ ৩৩ নেতা মুখ্য মহানগর হাকিমের আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন। আদালত আবেদন নাকচ করে তাঁদের কারাগারে পাঠান। পরদিন ওই আদেশের বিরুদ্ধে মহানগর দায়রা জজ আদালতে পৃথক ১৬টি আবেদনের মাধ্যমে ৩৩ নেতার পক্ষে জামিনের আবেদন করা হয়।
গতকাল শুনানিতে আসামিপক্ষে প্রবীণ আইনজীবী রফিক-উল হক আদালতকে বলেন, মির্জা ফখরুল বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব হওয়ায় রাজনৈতিক কারণে তাঁকে মামলায় জড়ানো হয়েছে। এই আসামির পক্ষে গাড়িতে আগুন দেওয়া সম্ভব নয়। মির্জা ফখরুল ইসলাম একজন বয়স্ক অসুস্থ ব্যক্তি। একটি দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসিচব। ফৌজদারি কার্যবিধির ৪৯৭ ধারায় আদালত জামিন দিতে পারেন। বিষয়ে উচ্চ আদালতের অনেক সিদ্ধান্ত রয়েছে।
রফিক-উল হক আরও বলেন, রাজপথে মিছিল হয়েছে, কিন্তু কোন আসামি কোথায় কীভাবে গাড়িতে আগুন দিয়েছেনএমন কোনো তথ্য রাষ্ট্রপক্ষের কাছে নেই। রাজনৈতিক ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে না হলে এই মামলার আসামিরা সহজেই জামিন পেতেন। অধিকাংশ আসামিই জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি। অনেকেই আছেন জাতীয় সংসদ সদস্য। মন্ত্রিপরিষদের সাবেক সচিবও আছেন।
আসামিপক্ষের অন্য আইনজীবীরা আদালতকে বলেন, এটি রাজনৈতিক মামলা। আদালত ন্যায়বিচারের প্রতীক। তাই ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করতে না পারলে সমাজে শান্তি বিঘ্নিত হবে। আদালতের উচিত যাতে অশান্তি সৃষ্টি না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখা। আসামিদের অনেকেই ঘটনার দিন ঢাকায় ছিলেন না, অথচ তাঁদেরও মামলায় জড়ানো হয়েছে। তাঁরা সবার জামিন প্রার্থনা করেন।
আসামিপক্ষে শুনানিতে আরও অংশ নেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মওদুদ আহমদ, রফিকুল ইসলাম মিয়া, খন্দকার মাহবুব হোসেন, জয়নুল আবেদীন, আমিনুল হক, নিতাই রায় চৌধুরী, কুতুব উদ্দিন চৌধুরী, মোসলে উদ্দিন প্রমুখ।
মহানগর সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) আবদুল্লাহ আবু জামিনের বিরোধিতা করে আদালতকে বলেন, একটি দল হরতালের নামে সরকারি সম্পদ ধ্বংস করেছে। অনেকেই ঢাকায় না থেকেও মুঠোফোনের মাধ্যমে গাড়ি ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগের নির্দেশ দিয়ে জনমনে ভীতি ত্রাসের সৃষ্টি করে।
সময় বিচারক বলেন, বিষয়ে কি প্রমাণ আছে?
জবাবে পিপি বলেন, মুঠোফোনে আসামিদের কথোপকথনের রেকর্ড আছে। পুলিশ ঘটনার তদন্ত করে সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতেই অভিযোগপত্র দিয়েছে।
সময় আদালত রাষ্ট্রপক্ষের কাছে জানতে চান, অভিযোগপত্রে এসব তথ্য আছে, নাকি জামিনের বিরোধিতার কারণেই এসব কথা বলছেন। কারণ, যাঁদের মামলায় আসামি করা হয়েছে, তাঁদের মধ্যে অনেকই আছেন সাংসদ এবং সাবেক মন্ত্রী সাবেক কেবিনেট সচিব।
জবাবে পিপি আবদুল্লাহ আবু বলেন, ঘটনাস্থল থেকে তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁদের দেওয়া জবানবন্দি এবং সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিইে এসব ব্যক্তির বিরুদ্ধে পুলিশ তদন্ত প্রতিবেদন দিয়েছে। অভিযোগপত্রে অপরাধের বিষয়ে সুনির্দিষ্ট করেই বলা হয়েছে। ২১ মে হাকিম আদালত অভিযোগপত্র আমলে নিয়েছেন। তা ছাড়া আসামিদের হাইকোর্ট থেকেও জামিন দেওয়া হয়নি। তাই জামিনের সুযোগ নেই।
পর্যায়ে বিচারক আসামিপক্ষের আর কোনো বক্তব্য আছে কি না, জানতে চাইলে মওদুদ আহমদ আদালতকে বলেন, 'রাষ্ট্রপক্ষ বললেই হবে না। আমরা অভিযোগপত্র দেখার সুযোগ পাইনি। ধরে নিলাম সব ঠিক আছে। কিন্তু আদালত আসামিদের জামিন দিতে পারেন। মামলা প্রমাণ হলে সাজা হবে। তখন জেলে যাবে। আসামিরা দলের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি, তাই জামিনে মুক্তি দিতে পারেন।'
রাষ্ট্রপক্ষের পিপি আবদুল্লাহ আবুকে শুনানিতে সাহায্য করেন ফকির দেলোয়ার হোসেন, শাহ আলম তালুকদার, আবদুস সাত্তার, এফ এম রেজাউল করিম, আলী আসগর, এফ এম রেজাউর রহমান, তাপস কুমার পাল, কবির হোসাইন প্রমুখ।
সকাল সাড়ে নয়টায় শুরু হয়ে বেলা ১১টা পাঁচ মিনিট পর্যন্ত শুনানি হয়। এরপর বিচারক জহুরুল হক উভয় পক্ষের আইনজীবীদের ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, 'যদি বিদ্যু-বিভ্রাট না ঘটে, তবে এক ঘণ্টা পর লিখিত আদেশ দেব।' বেলা পৌনে দুইটার দিকে তিনি আদেশ দেন।
এর আগে আওয়ামী লীগ বিএনপি-সমর্থিত আইনজীবীরা পাল্টাপাল্টি মিছিল-সমাবেশ করেন। তবে আদালত ভাঙচুরের ঘটনায় করা মামলায় এজাহারভুক্ত আসামি ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি বোরহান উদ্দিন, সানাউল্লাহ মিয়া, মাসুদ আহমেদ তালুকদার, মহসীন মিয়াসহ বিএনপি-সমর্থিত ২৯ আইনজীবীকে জামিন শুনানিকালে গতকাল আদালতে দেখা যায়নি
xxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxx
 

গাড়ি পোড়ানো মামলা

এজাহারের সঙ্গে ঘটনার অমিল

গোলাম মর্তুজা কাজী আনিছ | তারিখ: ২৪-০৫-২০১২
  •  
  •  
বাস পুড়েছে সত্য। তবে বাস পোড়ানো মামলার এজাহারের বিবরণ ঠিক নেই। বাসের চালক যাত্রীদের বক্তব্য অনুযায়ী, ঘটনার স্থান সময় ছাড়া বাকি সবই সাজানো।
এজাহারে বলা হয়েছে, ৩৬ জন আসামি ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন। কিন্তু ঘটনাস্থলে যাত্রীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, আসামিদের মধ্যে শুধু বাসের কন্ডাক্টর চালকের সহকারী (হেলপার) উপস্থিত ছিলেন।
গত ২৯ ৩০ এপ্রিল হরতাল ডেকেছিল বিএনপি। ২৯ এপ্রিল রাতে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অদূরে ফ্যালকন টাওয়ারের সামনে গুলিস্তান-উত্তরা পথে চলাচলকারী একটি বাসে আগুন দেওয়া হয়। ঘটনায় বাসের কন্ডাক্টর হেলপার ছাড়াও বিএনপি ১৮ দলীয় জোটের ৪২ জন প্রথমসারির নেতাকে আসামি করে মামলা করে পুলিশ। তাঁদের মধ্যে ৩৬ জনের বিরুদ্ধে সরাসরি ভাঙচুর অগ্নিসংযোগ এবং আটজনের বিরুদ্ধে পরিকল্পনা অর্থায়নের অভিযোগ আনা হয়েছে।
ঘটনায় ১১ দিনেই তদন্ত শেষ করে 'সাক্ষ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে নিশ্চিত হয়ে' ৪৫ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশ। মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ ৪২ নেতা এখন কারাগারে। ২২ দিনের মাথায় অভিযোগপত্র গ্রহণও করেন আদালত।
মামলার এজাহারে বাদী তেজগাঁও থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ইসমাইল মজুমদার তাঁর 'চোখে দেখা' ঘটনার বর্ণনা দিয়েছেন। এতে বলা হয়, রোববার রাত নয়টা পাঁচ মিনিটে ফ্যালকন টাওয়ারের সামনে এসে তিনি দেখতে পান, ছয়-সাতটি মাইক্রোবাসে এক থেকে ৩৬ নম্বর আসামিরা বাসটির গতি রোধ করছেন। বাসটি থামাতে না চাইলে বাসে থাকা নম্বর আসামি (কন্ডাক্টর হেলপার) চালককে জিম্মি করে জোর করে বাসটি দাঁড় করান। সময় তিন থেকে ৩৬ নম্বর আসামি বাসে ভাঙচুর চালান। এসআই ভাঙচুরকারীদের প্রতিহত করার চেষ্টা করেন। ভাঙচুরের ভয়ে যাত্রীরা বাস থেকে নেমে গেলে একজন আসামি বাসে অগ্নিসংযোগ করেন।
তদন্ত শেষে পুলিশের দেওয়া অভিযোগপত্রে বলা হয়, হরতাল সফল করার জন্য আসামিরা মুঠোফোনের মাধ্যমে যে কথাবার্তা বলেন, তা ধারণ করা সিডি সংগ্রহ করা হয়েছে। এক থেকে ৩৬ নম্বর আসামি ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন। তাঁরা সবাই ছয়-সাতটি মাইক্রোবাসে করে ঘটনাস্থলে এসে বাসটির গতি রোধ করেন। এরপর নম্বর আসামি সোহেল মিয়া জসিম বাস ভাঙচুর করে আগুন ধরিয়ে দেন।
তবে বাসটির চালক যাত্রীরা প্রথম আলোকে বলেন, বাসটির চাকা ফেটে যাওয়ায় তা মেরামতের সময় কয়েকজন দুর্বৃত্ত বাসে আগুন দেয়। মাইক্রোবাস দিয়ে বাস থামানোর কোনো ঘটনা ঘটেনি।
ঘটনাস্থলে বাসচালক আবু বকর সাংবাদিকদের বলেছিলেন, উত্তরা থেকে আসার পথে বাসের সামনের একটি চাকা ফেটে যাওয়ায় তিনি বাসটি থামান। হেলপার জসিম কন্ডাক্টর সোহেলকে সঙ্গে নিয়ে তিনি সেই বাসের চাকা খুলছিলেন। এমন সময় বাসের পেছন দিকে আগুন দিয়ে পালিয়ে যায় কয়েকজন দুর্বৃত্ত। তাঁরা তাদের দেখেননি। ঘটনার একই বর্ণনা দেন কয়েকজন যাত্রীও।
এজাহারে বলা হয়েছে, গ্রেপ্তার হওয়া হেলপার কন্ডাক্টরসহ তিনজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ জানতে পেরেছে, ঘটনার পরিকল্পনা অর্থায়নকারীর নাম। তাঁরা হলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির সাত জামায়াতের একজন নেতা।
বাসটির মালিক তৌহিদুল ইসলাম গতকাল বুধবার প্রথম আলোকে বলেন, ঘটনার পর চালক আবু বকরের ফোন পেয়ে তিনি গিয়ে দেখেন, বাসটি পুড়ে গেছে। বাসে কে আগুন দিল, তা চালক বা যাত্রীরা কেউ তাঁকে বলতে পারেননি। তিনি পুলিশকেও কথা বলেছেন বলে জানান। তবে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে বাসের দুই কর্মীকে ধরে নিয়ে যায়। ঘটনার সময় পুলিশ বলছে, চার-পাঁচ দিন পর কর্মীদের বিষয়ে জানাবে। কিন্তু এখনো কিছু বলেনি।
ত্যক্তবিরক্ত তৌহিদুল বলেন, তিনি কোনো দোষ করেননি, অথচ ভোগান্তির শিকার। তাঁর উপার্জনের অবলম্বন বাসটি বিনা কারণে ২৫ দিন ধরে আটকে রেখেছে পুলিশ। কবে ছাড়বে বা আদৌ ছাড়বে কি না, তার কোনো নিশ্চয়তা নেই।
কারাবন্দী হেলপার জসিমের বাসা তেজগাঁও রেল কলোনিতে। তাঁর স্ত্রী শাহিনা প্রথম আলোকে বলেন, কারাগারে সাক্ষাতের সময় জসিম তাঁকে বলেছেন, কারা যেন বাসে আগুন দিয়েছে। জন্য পুলিশ তাঁকে ধরেছে। তাঁরা ভেবেছিলেন পুলিশ জিজ্ঞাসা করে ছেড়ে দেবে। জসিমকে বাসমালিক বলেছিলেন, 'পুলিশের সঙ্গে যা, সকালে ছাড়ায়া আনুমনে' জসিমের বিরুদ্ধে গাড়ি পোড়ানোর অভিযোগ শুনে শাহিনা বলেন, 'হায় আল্লাহ, হ্যাতে গাড়িত আগুন দিব ক্যা, হেয় তো গাড়ির ইস্টাপ।'
দুই কর্মী সম্পর্কে বাসমালিক তৌহিদুল বলেন, 'মামলার বিষয়গুলান দ্যাখতাছে পরিবহন মালিক শ্রমিক নেতারা। আমি এহন কিছু কইবার পারুম না। আপনারা অবস্থা বোঝেন না।'
এদিকে বাসচালক আবু বকরের সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়নি। বাসমালিক জানিয়েছেন, ঘটনার পর পুলিশ চালকের মুঠোফোনটি জব্দ করেছে। চালক নিজে থেকে আর তাঁর সঙ্গে যোগাযোগও করছেন না। তাঁর সঙ্গে চালকের কোনো যোগাযোগই হচ্ছে না।
এজাহারের সঙ্গে চালক যাত্রীদের বক্তব্য না মেলার বিষয়ে জানতে চাইলে মামলার বাদী এসআই ইসমাইল মজুমদার প্রথম আলোকে বলেন, 'এখন ব্যাপারে বলার কিছু নাই।'
অভিযোগপত্রের ব্যাপারে জানতে চাইলে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের পরিদর্শক নূরুল আমিন বলেন, তদন্তে পাওয়া সাক্ষ্য-প্রমাণের ভিত্তিতেই অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে। সুনিশ্চিত হওয়ার মতো কোনো প্রমাণ মিলেছে কি না, জানতে চাইলে তিনি বলেন, 'এটা তো ব্যাখ্যা করে বলতে পারব না।'
তবে যেকোনো মামলার অভিযোগপত্র দেওয়ার প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানতে চাইলে পুলিশের তেজগাঁও বিভাগের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, শুধু ধর্ষণ মামলার ক্ষেত্রে এজাহারের বক্তব্যের ওপর নির্ভর করে অভিযোগপত্র দেওয়া যায়। অন্য মামলার ক্ষেত্রে বাদী, আসামি, প্রত্যক্ষদর্শীসহ সবার সঙ্গে কথা বলে এবং ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে পরিপূর্ণভাবে নিশ্চিত হওয়ার পর মামলার অভিযোগপত্র দিতে হয়। অভিযোগপত্র হতে হবে বিশ্বাসযোগ্য। তিনি বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি যাকে সন্দেহ করবে, তাকেই আসামি করতে পারে। তবে পুলিশের তদন্তে যদি আরও নাম আসে তাহলে সেগুলোও অন্তর্ভুক্ত হবে। আবার অভিযোগ প্রমাণিত না হলে নাম বাদ দেওয়া হয়