হাসিনার রাজাকার বেয়াই তত্ব ও মির্জা ফখরুল এবং রাজাকার সন্তানদের যুদ্ধাপরাধ
বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর যুদ্ধাপরাধের বিচার শুরুর পর থেকেই একটা মিথ্যা অপপ্রচার চালু করা হয়েছে, আর তা হলো বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেয়াই শ্রমমন্ত্রী ইন্জি: খন্দকার মোশাররফ হোসেন একজন রাজাকার; তিনি শান্তি কমিটির সদস্য ছিলেন। নিজের মেয়েকে রাজাকারের সাথে বিয়ে দিয়ে ও মন্ত্রী সভায় এই রাজাকারকে রেখে তিনি কিভাবে রাজাকারদের বিচার করেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা বলেন?
বিগত তিন বছর যাবৎ ব্লগ-ফেসবুকে বিভিন্ন ব্লগার ও ফেবু ইউজার এর বিরুদ্ধে জবাব দিয়ে এসেছেন। কিন্তু তারপরও রাজাকারদের আন্ডাবাচচা মিথ্যাচারীরা বরাবরই মিথ্যা বলে এসেছে এবং কৌশলে সত্যকে আড়াল করে মিথ্যাটাকে প্রচার করে যাচ্ছে। এরা সত্যকে কখনো গ্রহন করেনা। আমি ফেসবুকে অনেকের ওয়ালে এটা নিয়ে সত্যটা সাঁটিয়ে দেওয়ার মিনিট পাঁচেক পর দেখি তা হাওয়া হয়ে গেছে এবং আমি ব্যান খেয়েছি। এবং বিগত এক বছরের উপর হয় বেশ কয়েকজনের সাথে আমার বিতর্ক ছিল তারা এই বিষয়ে প্রমান দিবে। কিন্তু কেউ তা করতে পারেনি। তবে বেশ কয়েকজন " আমার দেশ" নামক ৩য় শ্রেণীর টয়লেট পেপারের কয়েকটা প্রতিবেদন আমাকে দিয়েছিল। কিন্তু সেখানে তারা উনাকে (মোশাররফ) রাজাকার না বলে তার বাবাকে রাজাকর উল্লেখ করেছে।
বিগত তিন বছর যাবৎ ব্লগ-ফেসবুকে বিভিন্ন ব্লগার ও ফেবু ইউজার এর বিরুদ্ধে জবাব দিয়ে এসেছেন। কিন্তু তারপরও রাজাকারদের আন্ডাবাচচা মিথ্যাচারীরা বরাবরই মিথ্যা বলে এসেছে এবং কৌশলে সত্যকে আড়াল করে মিথ্যাটাকে প্রচার করে যাচ্ছে। এরা সত্যকে কখনো গ্রহন করেনা। আমি ফেসবুকে অনেকের ওয়ালে এটা নিয়ে সত্যটা সাঁটিয়ে দেওয়ার মিনিট পাঁচেক পর দেখি তা হাওয়া হয়ে গেছে এবং আমি ব্যান খেয়েছি। এবং বিগত এক বছরের উপর হয় বেশ কয়েকজনের সাথে আমার বিতর্ক ছিল তারা এই বিষয়ে প্রমান দিবে। কিন্তু কেউ তা করতে পারেনি। তবে বেশ কয়েকজন " আমার দেশ" নামক ৩য় শ্রেণীর টয়লেট পেপারের কয়েকটা প্রতিবেদন আমাকে দিয়েছিল। কিন্তু সেখানে তারা উনাকে (মোশাররফ) রাজাকার না বলে তার বাবাকে রাজাকর উল্লেখ করেছে।
প্রথমে তারা যে অপপ্রচারটা করেছে সেটা হলো: মুক্তিযুদ্ধকালীন খন্দকার মোশাররফ ফরিদপুরে শান্তি কমিটির চ্যায়রম্যান ছিল। সেটা যখন ধোপে টিকেনি তখন উনাকে ১৪/১৬ নম্বরে পাঠাইলো। আসল ব্যাপারটা ছিল নিন্মরুপ:
মোশাররফ সাহেবের বাবা খন্দকার নূরুল হোসেন সেই সময় মুসলিম লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলেন। ১৯৭১ সালে যখন ফরিদপুরে শান্তি কমিটি গঠন করা হয় সেই সময় মুসলিম লীগ করার কারনে তার (খন্দকার নূরুল হোসেন) নামটাও সেই শান্তি কমিটিতে ঢুকিযে দেওযা হয়। কিন্তু খন্দকার নূরুল হোসেন নামধারী একজন শান্তি কমিটির মেম্বার হলেও তিনি কখানো কারো ক্ষতি করেছেন বলে কোন প্রমান পাওযা যায়না। তারপরও আমরা উনাকে রাজাকার হিসেবে অবহিত করতে পারি। কিন্তু খন্দকার মোশাররফ হোসেন শান্তি কমিটিতে তো ছিলেনই না এমনকি উনি এসবের ধারেকাছেও ছিলেন না। এই বিষয়ে ব্লগার ও মুক্তিযুদ্ধ গবেষক অমি রহমান পিয়াল ফরিদপুরে সরজমিনে তদন্ত করেছেন। উনার লেখা থেকে উদ্ধৃতি দিচ্ছি-
"এইটা নিয়া একটা ব্লগীয় তদন্ত শেষ পর্যন্ত লোকবলের অভাবে সম্পন্ন হয় নাই, তবে ফরিদপুর গিয়া আমি সাংবাদিকসহ স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে কথা বইলা আসছিলাম (রেকর্ড করা হয় নাই, সবার সামনে করবো বলে), তারা কেউ বলে নাই উনি রাজাকার বা স্বাধীনতা বিরোধী কোনো কাজ করছেন। তবে তার বাবা স্থানীয় শান্তি কমিটির সদস্য ছিলেন, তখন মুসলিম লীগ করা আর সবার মতো, তার বিরুদ্ধে কোন ধরনের নির্যাতন কিংবা পাকিস্তান বাহিনীকে সহযোগিতার অভিযোগ কেউ করে নাই। অথচ এই ফরিদপুরে সবচেয়ে সক্রিয় ছিলো জামাতিরা। তারা গোটা জেলা সদর দুই ভাগ করে দুইজন রাজাকার কমান্ডারের অধীনে তান্ডব চালাইছে।''
মোশাররফ সাহেবের বাবা খন্দকার নূরুল হোসেন সেই সময় মুসলিম লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলেন। ১৯৭১ সালে যখন ফরিদপুরে শান্তি কমিটি গঠন করা হয় সেই সময় মুসলিম লীগ করার কারনে তার (খন্দকার নূরুল হোসেন) নামটাও সেই শান্তি কমিটিতে ঢুকিযে দেওযা হয়। কিন্তু খন্দকার নূরুল হোসেন নামধারী একজন শান্তি কমিটির মেম্বার হলেও তিনি কখানো কারো ক্ষতি করেছেন বলে কোন প্রমান পাওযা যায়না। তারপরও আমরা উনাকে রাজাকার হিসেবে অবহিত করতে পারি। কিন্তু খন্দকার মোশাররফ হোসেন শান্তি কমিটিতে তো ছিলেনই না এমনকি উনি এসবের ধারেকাছেও ছিলেন না। এই বিষয়ে ব্লগার ও মুক্তিযুদ্ধ গবেষক অমি রহমান পিয়াল ফরিদপুরে সরজমিনে তদন্ত করেছেন। উনার লেখা থেকে উদ্ধৃতি দিচ্ছি-
"এইটা নিয়া একটা ব্লগীয় তদন্ত শেষ পর্যন্ত লোকবলের অভাবে সম্পন্ন হয় নাই, তবে ফরিদপুর গিয়া আমি সাংবাদিকসহ স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে কথা বইলা আসছিলাম (রেকর্ড করা হয় নাই, সবার সামনে করবো বলে), তারা কেউ বলে নাই উনি রাজাকার বা স্বাধীনতা বিরোধী কোনো কাজ করছেন। তবে তার বাবা স্থানীয় শান্তি কমিটির সদস্য ছিলেন, তখন মুসলিম লীগ করা আর সবার মতো, তার বিরুদ্ধে কোন ধরনের নির্যাতন কিংবা পাকিস্তান বাহিনীকে সহযোগিতার অভিযোগ কেউ করে নাই। অথচ এই ফরিদপুরে সবচেয়ে সক্রিয় ছিলো জামাতিরা। তারা গোটা জেলা সদর দুই ভাগ করে দুইজন রাজাকার কমান্ডারের অধীনে তান্ডব চালাইছে।''
দ্বিতীয় যে অপপ্রচারটা করা হয় তা হলো সেক্টর কমান্ডারদের প্রনিত ৫০জন শীর্ষ যুদ্ধাপরাধীর নামের তালিকায় নাকি উনার নাম ছিল। এবং এই অপপ্রচারটা দিয়ে নতুন প্রজন্মকে বেশি বিভ্রান্ত করা হয়ে থাকে। আসুন দেখি ৫০ জনের নামের তালিকায় (সুত্র:http://votebd.org/newsarchive/?p=4531)৫০তম নামটা কার:-
১। গোলাম আযম, আমির, পূর্ব পাকিস্তান জামাত-ই-ইসলামী, পিতা-মৃত মওলানা গোলাম কবীর,গ্রাম-বীরগাঁও, থানা-নবীনগর, জেলা-কুমিল্লা।
২। মওলানা এ কে এম ইউসুফ, পিতা-মুন্সি আজিম উদ্দিন, গ্রাম-রাজর, শরণখোলা, জেলা-খুলনা।
৩। মতিউর রহমান নিজামী, সভাপতি, ইসলামী ছাত্র সংঘ, পিতা-লুৎফর রহমান ফকির, গ্রাম সাঁথিয়া, জেলা-পাবনা।——-
—————————-
৪৯। নওয়াজেস আহমেদ, মন্ত্রী, পূর্ব পাকিস্তান সরকার '৭১।
৫০। এ কে মোশাররফ হোসেন, পিতা-ইমাম উদ্দিন, গ্রাম-রুহী, থানা-নান্দাইল, ময়মনসিংহ।
১। গোলাম আযম, আমির, পূর্ব পাকিস্তান জামাত-ই-ইসলামী, পিতা-মৃত মওলানা গোলাম কবীর,গ্রাম-বীরগাঁও, থানা-নবীনগর, জেলা-কুমিল্লা।
২। মওলানা এ কে এম ইউসুফ, পিতা-মুন্সি আজিম উদ্দিন, গ্রাম-রাজর, শরণখোলা, জেলা-খুলনা।
৩। মতিউর রহমান নিজামী, সভাপতি, ইসলামী ছাত্র সংঘ, পিতা-লুৎফর রহমান ফকির, গ্রাম সাঁথিয়া, জেলা-পাবনা।——-
—————————-
৪৯। নওয়াজেস আহমেদ, মন্ত্রী, পূর্ব পাকিস্তান সরকার '৭১।
৫০। এ কে মোশাররফ হোসেন, পিতা-ইমাম উদ্দিন, গ্রাম-রুহী, থানা-নান্দাইল, ময়মনসিংহ।
অথচ, মোশাররফ সাহেবের নির্বাচনি তথ্যতে জানা যায়-
নাম: খন্দকার মোশাররফ হোসেন,
পিতা: মৃত নূরল হোসেন,
মাতা: হাছিনা আলমতাজ
স্থায়ী ঠিকানা: বাসা: হাসিনা মন্জিল, তাজিমউদ্দিন খান সড়ক, কমলা পুর, ডাকঘর: ফরিদপুর-৭৮০০, ফরিদপুর পৌরসভা, ফরিদপুর সদর, ফরিদপুর।
বর্তমান ঠিকানা: ১৮ নং আলাউদ্দিন এভিনিউ, উত্তরা, সেক্টর নং-০৬, ঢাকা।
(তথ্য: নির্বাচন কমিশন সচিবালয়)।
নাম: খন্দকার মোশাররফ হোসেন,
পিতা: মৃত নূরল হোসেন,
মাতা: হাছিনা আলমতাজ
স্থায়ী ঠিকানা: বাসা: হাসিনা মন্জিল, তাজিমউদ্দিন খান সড়ক, কমলা পুর, ডাকঘর: ফরিদপুর-৭৮০০, ফরিদপুর পৌরসভা, ফরিদপুর সদর, ফরিদপুর।
বর্তমান ঠিকানা: ১৮ নং আলাউদ্দিন এভিনিউ, উত্তরা, সেক্টর নং-০৬, ঢাকা।
(তথ্য: নির্বাচন কমিশন সচিবালয়)।
কোন রকম প্রমান ছাড়া ছাগু ও ছাগুবান্ধবরা শুধূমাত্র যুদ্ধাপরাধ বিচার বানচাল কারার জন্য ও এটা নিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্ট্রির উদ্ধেশ্য নিয়ে এসব প্রপাগান্ডা চালিয়ে যাচ্ছে।
যদি এই ছাগু ও ছাগুবান্ধবদের রাজাকার বেয়াই তত্ব (পিতৃ দোষে দুস্ট) অনুযায়ী খন্দকার মোশাররফ এর বিচার করতে হয়, তাহলে বিএনপির বর্তমান ভারপাপ্ত মহাসচিব এক নামে পরিচিত চোখা মিয়া রাজাকারের পোলা মির্জা ফখরুলের ও বিচার করতে হবে। কারন, মির্জা ফখরুলে বাবা মির্জা রুহুল আমিন ওরফে চোখা মিয়া যখন ঠাকুরগাঁতে শান্তি বাহিনি গঠন করা হয় তখন তিনি ঐ শান্তি বাহিনিতে নিজে স্ব-ইচ্ছায় যোগদান করেন। এবং মুক্তিযুদ্ধের শেষ দিকে যখন দেশ শত্রুমুক্ত হচ্ছিল সে সময় তিনি স্বপরিবারে ভারত পাড়ি জমান। কিন্তু ভারতে পাড়ি জমালেও তিনি মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহন করেননি। না ফখরুল না তার বাবা চোখা মিয়া রাজাকার। এই পরিবারের আরেকটা কূকীর্তি হলো এরা মীরজাফরের বংশধর।
মির্জা ফখরুলকে নিয়ে আরো একটা কথা বলা যায়। বিগত জোট আমলে সে নিজের নাম ঠাকুরগাঁতে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে উঠানোর চেস্টা করে। কিন্তু সে সময় তার এলাকার মুক্তিযোদ্ধাদের তীব্র বিরোধীতার কারনে আর হয়ে উঠেনি। নিজেও আর ইমানি শক্তির দূর্বলতার কারনে এপথে এগুতে পারেননি। ভুয়া মুক্তিযুদ্ধা হিসেবে নিজের নাম উঠানোর অপরাধেও তার বিচার কারা যায়।
মির্জা ফখরুলকে নিয়ে আরো একটা কথা বলা যায়। বিগত জোট আমলে সে নিজের নাম ঠাকুরগাঁতে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে উঠানোর চেস্টা করে। কিন্তু সে সময় তার এলাকার মুক্তিযোদ্ধাদের তীব্র বিরোধীতার কারনে আর হয়ে উঠেনি। নিজেও আর ইমানি শক্তির দূর্বলতার কারনে এপথে এগুতে পারেননি। ভুয়া মুক্তিযুদ্ধা হিসেবে নিজের নাম উঠানোর অপরাধেও তার বিচার কারা যায়।
তো ছাগু ও ছাগুবান্ধবদের রাজাকার বেয়াই তত্বে (পিতৃ দোষে দুস্ট) আরো যাদের বিচার করা যায় তারা হলো গু. আজম, নিজামি, মুজাহিদ, সাকা'দের সন্তান সহ সকল চিহ্নিত রাজাকারদের ছেলে-মেয়েদের বিচার করা যায়।
কিন্তু আমাদের আইন সেটা অনুমোদন করেনা। কারন, পিতৃ দোষে দুস্ট হাওয়ার অপরাধ নাই। পিতার অপরাধ শুধূমাত্র পিতার। তার সন্তানদের নয়।
কিন্তু আমাদের আইন সেটা অনুমোদন করেনা। কারন, পিতৃ দোষে দুস্ট হাওয়ার অপরাধ নাই। পিতার অপরাধ শুধূমাত্র পিতার। তার সন্তানদের নয়।
একটা অযৌক্তিক যুক্তি:- অনেকে বলে থাকেন আ:লীগের নেতারা কিভাবে নিজের সন্তানদের রাজাকারদের সন্তানদের সাথে বিয়ে দিয়েছেন? তাদের কি তখন মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা মনে থাকেনা!? সেই লোকগুলো আবার (যারা অভিযোগ করে) নিজেদের ইসলামিক দল বলে পরিচয় দেয় বা ইসলামের আদর্শবান বলে পরিচয় দেয়। তো তাদের জন্য আমার শুধূ বলার আছে:
যেকোন মুসলিম তিনটা বিষয় বিশ্বাস করে, 'জন্ম-মৃত্য-বিয়ে'। এই তিনটার উপর কারো হাত নেই। জন্মটা কার কোথায় কিভাবে হবে, মৃত্যুটা কার কোথায় কিভাবে হবে, বিয়েটা কার সাথে কোথায় কিভাবে হবে এটা একমাত্র সৃস্টিকর্তাই লিখে রেখেছেন। এবং এটা নিজের হাতে রেখে দিয়েছেন। কোন মানুষ তা হলফ করে বলতে পারবেনা তার জন্ম এভাবে হবে, মৃত্যু ঐভাবে হবে, তার বিয়ে ওমুকের সাথে হবে। একমাত্র আল্লাহ এটা নির্ধারন করে থাকে। সুতারাং এসব অবান্তর প্রশ্ন তোলাই হচ্ছে সরাসরি আল্লাহর বিধান নিয়ে প্রশ্ন তোলা।
যেকোন মুসলিম তিনটা বিষয় বিশ্বাস করে, 'জন্ম-মৃত্য-বিয়ে'। এই তিনটার উপর কারো হাত নেই। জন্মটা কার কোথায় কিভাবে হবে, মৃত্যুটা কার কোথায় কিভাবে হবে, বিয়েটা কার সাথে কোথায় কিভাবে হবে এটা একমাত্র সৃস্টিকর্তাই লিখে রেখেছেন। এবং এটা নিজের হাতে রেখে দিয়েছেন। কোন মানুষ তা হলফ করে বলতে পারবেনা তার জন্ম এভাবে হবে, মৃত্যু ঐভাবে হবে, তার বিয়ে ওমুকের সাথে হবে। একমাত্র আল্লাহ এটা নির্ধারন করে থাকে। সুতারাং এসব অবান্তর প্রশ্ন তোলাই হচ্ছে সরাসরি আল্লাহর বিধান নিয়ে প্রশ্ন তোলা।
__._,_.___