Banner Advertiser

Tuesday, June 5, 2012

[mukto-mona] Fw: [Bangladesh-Zindabad] Bangladesh , A Role Model ------- USA !!!!!!!!




----- Forwarded Message -----
From: Muhammad Ali <manik195709@yahoo.com>
To:
Sent: Tuesday, June 5, 2012 9:46 AM
Subject: [Bangladesh-Zindabad] Bangladesh , A Role Model ------- USA !!!!!!!!
 

শেষ অবধি ড্যান মজেনাই চিহ্নিত করলেন বাংলাদেশের অন্যতম একটি সাফল্যকে

vob reporter | 05/31/12
আমেরিকান এ্যাম্বাসেডর ড্যান মজেনা সম্প্রতি সাংবাদিকদের সঙ্গে এক মতবিনিময়ে বলেছেন বাংলাদেশের সব থেকে বড় সাফল্য; দেশটি নিজের প্রয়োজনীয় খাদ্য নিজে উৎপাদন করতে পারে। পৃথিবীর খুব কম দেশই এ সাফল্য অর্জন করেছে।
বাংলাদেশ নিজের প্রয়োজনীয় প্রধান খাদ্য ধান উৎপাদনে স্বয়সম্পূর্ণ হয়েছিল প্রথম ১৯৯৮ সালে; যা ছিল ওই সরকারপ্রধান শেখ হাসিনা ও কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরীর অনন্য সাফল্য। বাংলাদেশের মতো একটি অতিরিক্ত জনভারগ্রস্ত ছোট দেশের পক্ষে এই মূল খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়া যে কত বড় সাফল্য, তা আমরা সেদিন বুঝতে পারেনি। এবং সত্যি অর্থে এ সাফল্যের সঠিক মূল্যায়নও আমাদের অর্থনীতিবিদ বা সুশীল সমাজ করেনি। সেদিন যদি এটার মূল্যায়ন করা হতো, জনগণকে বোঝানো হতো; বাংলাদেশ কত বড় সাফল্য অর্জন করেছে তাহলে এর ধারাবাহিকতা থেকে দেশ বের হয়ে আসতে পারত না। ১৯৯৮ থেকে ২০০১ অবধি দেশ প্রধান খাদ্য চালে স্বয়ংসম্পূর্ণ ছিল। ২০০১-এ দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তন ঘটে। বিএনপির নেতৃত্বে কট্টর মৌলবাদী ও জঙ্গীবাদীরা ক্ষমতায় আসে। কট্টরপন্থীরা এবং জঙ্গী ও মৌলবাদীরা কখনই কোন দেশে খাদ্য উৎপদানের পক্ষে নয়। কারণ, কোন দেশকে খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ হতে হলে কৃষির পেছনে তাদের অনেক ভর্তুকি দিতে হয়। কট্টরপন্থীরা কখনই কৃষিতে ভর্তুকি দেয়ার পক্ষে নয়। যার প্রমাণ বাংলাদেশের ২০০১-এর পরে বিএনপির নেতৃত্বে মৌলবাদী ও জঙ্গীবাদীরা ক্ষমতায় এলে পাওয়া যায়। তাদের অর্থমন্ত্রী সাইফুর রহমান সেদিন বলেছিলেন, দেশে ভর্তুকি দিয়ে খাদ্য উৎপাদনের থেকে আমদানি করা অনেক লাভজনক। এ ছাড়া দেশে প্রয়োজনীয় খাদ্য উৎপাদন না করার পক্ষে মৌলবাদী ও জঙ্গীবাদীদের আরও কিছু কারণ আছে। তারা দেশের দারিদ্র্য বজায় রাখতে চায়। কারণ, দেশে প্রচুর দরিদ্র না থাকলে অর্থের বিনিময়ে তারা জঙ্গী সৃষ্টি করতে পারে না। দারিদ্র্য সব সময়ের জন্যই জঙ্গী বা সন্ত্রাসী সৃষ্টিতে সহায়ক। বাংলাদেশ ২০০১-এর পরে সেই নীতি গ্রহণ করে। যার ফলে ২০০২ থেকে বাংলাদেশে আবার ধান উৎপাদন কমতে থাকে। বর্তমান সরকার যখন ক্ষমতায় আসে তখন বাংলাদেশ পুরোপুরি খাদ্য ঘাটতির একটি দেশ। এই বিপুল জনগোষ্ঠীর খাদ্য ঘাটতি থাকলে দেশ ও দেশের মানুষ কি দুর্দিনে পড়ে তার চিত্র এ দেশের মানুষ ২০০৭ ও ২০০৮-এর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে দেখেছে। এমনকি এই সরকার প্রথমে ক্ষমতায় আসার পর তাকে পাগলের মতো সারা পৃথিবীতে চালের জন্য হন্যে হয়ে বেড়াতে হয়েছে। ওই সময় খাদ্য আমদানি করতে গিয়ে বাংলাদেশ কি দুর্বিপাকে পড়েছিল তার কিছু কিছু বিষয় এ কলামে লিখেছি। তাছাড়া এ নিয়ে পত্র-পত্রিকায় ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় বার বার রিপোর্ট হয়েছে। সেখানে দেখা গেছে প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারত ৫ লাখ টন চাল বাংলাদেশের কাছে বিক্রি করার প্রতিশ্রুতি দেবার পরও চার বছরেও তারা কোন চাল দিতে পারেনি। অন্যদিকে অন্যতম চাল উৎপাদনকারী দেশ থাইল্যান্ডের প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে তাদের পক্ষেও বাংলাদেশের কাছে চাল বিক্রি সম্ভব হয়নি। তাছাড়া চাল উৎপাদনকারী দেশ থাইল্যান্ড, বার্মা, ভারত ও ইন্দোনেশিয়ায় চাল উৎপাদন কম হওয়াতে গোটা পৃথিবীতে চালের দাম বেড়ে যায়। যার ফলে বাংলাদেশ অনিবার্য এক দুর্ভিক্ষের মুখে পড়ে। বর্তমান সরকারের এই সাধারণের খাবারের দিকে বিশেষ নজর থাকা ও খাদ্যমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাকের একান্ত প্রচেষ্টার ফলে শেষ অবধি ভিয়েতনাম থেকে চাল এনে সে দুর্ভিক্ষ অবস্থা থেকে দেশকে রক্ষা করা হয়।
দেশ বাস্তবে এই দুর্দিনে পড়েছিল ২০০১-এর পর জঙ্গী ও মৌলবাদী সরকারের ভুল নীতির ফলে। তাদের অর্থমন্ত্রী সাইফুর রহমান উৎপাদনের থেকে আমদানি সহজ ও লাভজনক এই নীতি গ্রহণ করার ফলে দেশ ২০০৫ থেকে এই চরম সঙ্কটে পড়তে শুরু করে।
বর্তমান সরকার শুরু থেকেই দেশকে এই ভ্রান্ত নীতি থেকে বের করে আনার নীতি গ্রহণ করে। যার ফলে বর্তমান সরকার কৃষককে বিনামূল্যে সেচের বিদ্যুত দেয়ায় খরা কবলিত সময় ধান উৎপদানে সমর্থ হয়েছে। বাংলাদেশ সরকারের এই নীতি পরবর্তীতে ভারত সরকারও গ্রহণ করে তাদের খরা কবলিত এলাকার জন্য। এমনিভাবে একের পর এক কৃষক ও কৃষিবান্ধব নীতি গ্রহণ করার ফলে তিন বছরে এসে আবার দেশ প্রধান খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছে। এমনকি আপদকালীন খাদ্য মজুদ ও সুগন্ধী চাল রফতানির যোগ্যতাও দেশ অর্জন করেছে; যার প্রভাব এ মুহূর্তে দেশের দরিদ্র জনগণের কাছে বেশ বড় হয়ে দেখা দিচ্ছে। কারণ কৃষি শ্রমিক এখন একদিন কাজ করে কখনও কখনও বিশ কেজি চালের মূল্য রোজগার করছে। বাংলাদেশের ইতিহাসে কখনও দিনমজুররা এ ধরনের রোজগার ও খাদ্য যোগাড়ে সফল হয়নি। এছাড়া বিশ্ব বাজারে যে সময় চালের মূল্য অনেক বেশি সে সময় বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ তুলনামূলক যথেষ্ট কমমূল্যে চাল কিনতে পারছে। দেশে এই খাদ্য উৎপাদন না হলে কোনমতেই এটা সম্ভব হতো না। আর বর্তমান আন্তর্জাতিক মূূূল্যে যদি দেশের সাধারণ মানুষকে চাল কিনে খেতে হতো তাহলে বাংলাদেশের অর্ধেক মানুষকেই অনাহারে কাটাতে হতো। এ ছাড়া দেশীয় বাজার থেকে চাল কিনে সরকার দারিদ্র্যসীমার নিচের জনগোষ্ঠী ও কম আয়ের মানুষকে যে সহায়তা দিচ্ছে সেটাও সম্ভব হতো না। সরকার এ মুহূর্তে গ্রামে ও শহরে কম আয়ের মানুষের জন্য খোলা বাজারে কম দামে চাল বিক্রি করছে। তাছাড়া বিভিন্ন কর্মসূচীর মাধ্যমে দেশের দরিদ্রসীমার মানুষ কম দামে চাল পাচ্ছে। কম দামে চাল দেয়া হচ্ছে ৩৮ লাখ মহিলা গার্মেন্ট শ্রমিককে। সরকারের এই সহায়তা ও বাজারে চালের মূল্য কম থাকায় ইতোমধ্যে সার্বিক মূল্যস্ফীতি কমে এসেছে। এবং চলতি বছরের বোরো উৎপাদানকে যোগ না করেই দেখা যাচ্ছে দেশের অর্থনীতির প্রবৃদ্ধির হার ৬.২ ভাগ হয়েছে। বোরো যোগ হলে এটা প্রায় সাতের গায়ে চলে যাবে। যেখানে ভারতের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ৯ থেকে ৭-এর নিচে নেমে এসেছে। চীনের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ১৩ থেকে ৮-এ নেমে এসেছে। এ ধরনের বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দার ভেতর বসে বাংলাদেশের এ সাফল্যের পেছনে অনেক উপাদান যুগিয়েছে এই চাল উৎপাদন।
বাংলাদেশের এই অর্থনৈতিক সাফল্যের পেছনে তাই অনেক সহায়তা যুগিয়েছে শেখ হাসিনা ও মতিয়া চৌধুরীর বাঙালী গৃহস্থের হাজার বছরের অর্থনৈতিক ধারণা। এখানে বই পড়া কোন বড় অর্থনীতিবিদের তত্ত্ব কাজ করেনি। শেখ হাসিনা ও মতিয়া চৌধুরী দু'জনই বিশ্বাস করেনÑসংসারে যদি গোলা ভরা ধান থাকে তাহলে ওই সংসার যেকোনভাবে হোক চলে যায়। কখনও বিপদে পড়ে না। তাই দেখা যাচ্ছে, শেখ হাসিনা যখন প্রধানমন্ত্রী থাকছেন ও মতিয়া চৌধুরী কৃষিমন্ত্রী থাকছেন ওই সময় যেকোনভাবেই হোক বাংলাদেশ নামক তাদের সংসারটির গোলা ধানে ভরে উঠছে। তার সুফল দেশের অর্থনীতি ও দেশের মানুষ পাচ্ছে। বাংলাদেশে নিযুক্ত আমেরিকার এ্যাম্বাসেডরও বলছেনÑপৃথিবীর খুব অল্প কয়েকটি দেশ যে সাফল্য অর্জন করেছে বাংলাদেশ সেটাই অর্জন করেছে। বাংলাদেশ নিজের খাদ্য নিজে উৎপাদন করতে পারে। ১৯৯৮ সালেও বাংলাদেশ এই সাফল্য অর্জন করেছিল। কিন্তু সেদিন এই সাফল্যের সুফল সঠিকভাবে বাংলাদেশের মানুষকে বোঝানো হয়নি বলেই দেশে ওই সুফলের ধারাবাহিকতা রক্ষা করা সম্ভব হয়নি। পরবর্তী সরকার এসে যখন ওই ধারাবাহিকতা নষ্ট করে দেবার জন্য ভিন্ন নীতি গ্রহণ করে তখন জনগণের ভেতর থেকে কোন প্রতিবাদ ওঠেনি। জনগণ সেটাকে রুখে দাঁড়ায়নি। এর পরে প্রায় চৌদ্দ বছর পরে এসে বাংলাদেশ আবার ওই সাফল্য অর্জন করেছে। আর এই সাফল্য অর্জন করতে বর্তমান সরকারকে গত তিনটি বছর কাজ করতে হয়েছে। এ সরকার যখন এই সাফল্য অর্জন করেছে তখন সরকারের হাতে আর সময় আছে দুই বছরেরও কম। এই সময় যদি বড় কোন প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হয় তাহলে আশা করা যায় খাদ্য উৎপাদনের এই ধারাবাহিকতা রক্ষা হবে। কিন্তু এর থেকে বড় প্রশ্ন এখনÑবাংলাদেশ নীতিগতভাবে এই ধারাবাহিকতা রক্ষা করবে কিনা?
খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ থাকার এই ধারাবাহিকতা রক্ষা নিশ্চিত করতে পারে একমাত্র দেশের সাধারণ মানুষের উপলব্ধিতে বিষয়টি পৌঁছানো। সরকারের কৃষি মন্ত্রণালয়ের যেমন দায়িত্ব থাকে কৃষি উৎপাদনের মাধ্যমে দেশকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করা, খাদ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব থাকে ওই খাদ্য যথাবণ্টন করা তেমনি তথ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব থাকে বিষয়টি প্রচারের মাধ্যমে সাধারণ মানুষের উপলব্ধিতে নেয়া। কৃষি ও খাদ্য মন্ত্রণালয় তাদের দায়িত্ব পালন করেছে কিন্তু তথ্য মন্ত্রণালয় বিষয়টি মাথায় নিয়েছে বলে মনে হয় না। কারণ, বাংলাদেশের এটা যে বড় সাফল্য সেটা তথ্য মন্ত্রণালয়ের আগে দেশের মানুষকে শুনতে হলো বাংলাদেশে নিযুক্ত আমেরিকার এ্যাম্বাসেডরের কাছ থেকে। আগেও এ কলামে লিখেছি আবার লিখলে মনে হবে ব্যক্তিগত কোন উদ্দেশ্য থেকে হয়ত লিখছি। কিন্তু সত্য বলতে হলে এটা বলতেই হবে যে, বর্তমানে এই মন্ত্রণালয়ে যে মন্ত্রী বা সচিব আছেন তাঁরা কেউ এই মন্ত্রণালয়টির কাজ কি সেটা বোঝেন বলে মনে হয় না। দেশে বা আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় তাদের কাজের কোন ছাপ নেই।
তাই এখন স্বাভাবিক প্রশ্ন উঠছেÑদেশে খাদ্য উৎপাদনের এই সাফল্যের ধারাবাহিকতা রক্ষার যে প্রয়োজন এটা সাধারণ মানুষের উপলব্ধিতে কিভাবে আসবে? কারা এ কাজটি করবে? কারণ, বাংলাদেশের রাজনৈতিক ভূমিটি খুবই জটিল। একদিকে উদার গণতান্ত্রিক শক্তি অপরদিকে জঙ্গী-মৌলবাদী শক্তি। মাঝখানে কোন মধ্যডান গণতান্ত্রিক শক্তি নেই। যার ফলে কোন ধরনের রাজনৈতিক পটপরিবর্তন হলে সাধারণ মানুষের কল্যাণের কোন অর্জনের ধারাবাহিকতা রক্ষা হবে এর কোন নিশ্চয়তা নেই। কেবল যদি উদার গণতান্ত্রিক শক্তি তাদের রাজনৈতিক ধারাবাহিকতা রক্ষা করতে পারে, তাহলেই কেবল এই ধারাবাহিকতা রক্ষা হবে। অর্থাৎ দেশ ধারাবাহিকভাবে খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা রক্ষা করে চলবে। এবং এটা মনে রাখা দরকার, আমাদের জনসংখ্যা যে হারে বাড়ছে তাতে আগামী দিনে এটা খুবই কঠিন কাজ। তাই নীতিগতভাবে যে সব রাজনৈতিক দল উদার গণতান্ত্রিক ও জনকল্যাণে বিশ্বাস করে কেবল সেই রাজনৈতিক শক্তি ক্ষমতায় থাকলে এই ধারাবাহিকতা রক্ষা হবে। জঙ্গী বা মৌলবাদীরা ক্ষমতায় এলে কোনমতেই সেটা সম্ভব হবে না। বর্তমান সরকারের তথ্য মন্ত্রণালয়ের উচিত ছিলÑবিষয়গুলো যথাভাবে মানুষের উপলব্ধিতে নেয়া। কিন্তু সেখানে তাদের কোন সাফল্য নেই। এ কারণেই শঙ্কা থাকে বাংলাদেশের এই অর্জনের সূর্যটি আবার হঠ্যাৎ করে অস্ত যাবে না তো?
তবে বাংলাদেশের এই খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হবার সাফল্যে এখনও সামান্য ত্রুটি আছে। সরকার ও তাদের নীতিনির্ধারকদের বাস্তবতার ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নিয়ে এ ত্রুটি দূর করতে হবে। কারণ খাদ্য উৎপাদনের এই সাফল্য, পাশাপাশি দরিদ্র জনগোষ্ঠী কম দামে মূল খাদ্য পাওয়া এই অর্জনের পাশে একটি ব্যর্থতা দেখা যাচ্ছে। কোনমতেই সম্ভব হচ্ছে না অধিক উৎপাদনের সঙ্গে সঙ্গে উৎপাদনকারীর মুনাফা নিশ্চিত করা। বিশেষ সাবসিডি হোক বা বাজার ব্যবস্থার স্তরবিন্যাস করে হোক সরকারকে এই নিশ্চয়তাটির পথ খুঁজতে হবে। কারণ এটাও ধারাবাহিক খাদ্য উৎপাদনের সাফল্য নিশ্চিত করার জন্য একান্ত জরুরী।
সূত্র ঃ জনকন্ঠ
ট্যাগসমূহ:

Also See



__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___