Banner Advertiser

Friday, June 8, 2012

[mukto-mona] Fw: [Pro-Muslim] AN ARTICLE TO READ !!!!!!!




----- Forwarded Message -----
From: Muhammad Ali <manik195709@yahoo.com>
To:
Sent: Friday, June 8, 2012 11:38 PM
Subject: [Pro-Muslim] AN ARTICLE TO READ !!!!!!!

 

গণহত্যার প্রত্যক্ষদর্শী থাকে না, পরিকল্পনাই মূল অপরাধ-ন্যুরেমবার্গ ট্রায়ালে প্রধান প্রসিকিউটর জাস্টিস জ্যাকশন

মে ২৭, ২০১২ যুদ্ধাপরাধ লিখেছেন MH RONY মন্তব্য টি
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার
গণহত্যার প্রত্যক্ষদর্শী থাকে না, পরিকল্পনাই মূল অপরাধ
[[গণহত্যার কোন চাৰুস প্রমাণ নেই বলে আত্মরৰার চেষ্টা করেছিল নাৎসি বাহিনী। কিন্তু আইনজীবীদের যুক্তিতর্কে উঠে আসে আত্মরৰার চিনত্মায় গণহত্যা পরিদর্শনে কেউ প্রত্যৰদর্শী সাৰী হিসাবে দাঁড়িয়ে থাকতে পারে না। তাই এই বিচারে গণহত্যার ষড়যন্ত্র ও পরিকল্পনাকেই মূল অপরাধ হিসাবে বিবেচনা করা হয়। এতে চাৰুস সাৰ্য প্রমাণের চেয়ে সংবাদ, আলোকচিত্র, দালিলিক তথ্যচিত্র, ছবি, ডকুমেন্টারি এবং চলচ্চিত্রকেই মুখ্য প্রমাণপত্র হিসাবে গুরম্নত্ব দেয়া হয়েছে। জার্মানির যে ভবনে এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে বিচার করা হয় সেই ভবনের নাম রাখা হয় 'প্যালেস অব জাস্টিস']]
আইন শাস্ত্রের ইতিহাসে ন্যুরেমবার্গ ট্রায়ালের মতো এত ব্যাপক আয়োজনে পৃথিবীর কোথাও গণহত্যার বিচার হয়নি। ন্যুরেমবার্গ ট্রায়ালের রায়ে ১৭ হাজার পৃষ্ঠার ধারাবিবরণী ছাপা হয়েছিল। যা পরবর্তীকে ৪২ খণ্ডে প্রকাশিত হয়। জার্মানির নাৎসি বর্বরদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেয়া হয় ৬৫ পৃষ্ঠার। ১০ মাস ১০ দিন ধরে চলা এই আদালতে শুনানির অধিবেশন বসেছিল ৪শ' ৩টি। ১শ' ২৫ জন সাৰ্য দিয়েছে ২শ' ১৬ দিন ধরে। ১শ' ৪৩টি লিখিত জবানবন্দী আদালতে জমা দেয়া হয়। চার হাজার দালিলিক প্রমাণ এবং ৩৮ হাজার এফিডেভিট আদালতে জমা দেয়া হয়। শুধুমাত্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রসিকিউটর প্যানেল এবং তাদের সহযোগীদের সংখ্যা ছিল ৬শ' ৪০। এদের মধ্যে ১শ' ৫০ জন ছিল আইনজীবী। নু্যরেমবার্গ আদালতে বিচারক, প্রসিকিউটর এবং নাৎসি খুনীদের নিরাপত্তা শত শত সেনাসদস্য নিয়োগ করা হয়, সর্বক্ষণিক পাঁচটি ট্যাঙ্ক ভ্রাম্যমাণ দায়িত্ব পালন করে এবং রায়ের দিন অতিরিক্ত এক হাজার পুলিশ মোতায়েন করা হয়। নু্যরেমবার্গ ট্রায়াল ছিল গত শতাব্দীর সবচেয়ে বড় আদালত, আইনী লড়াই এবং জনবহুল ও নিরাপত্তাপ্রাপ্ত বিচার ব্যবস্থা। নাৎসি বাহিনীর গণহত্যা পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি আলোচিত হত্যাযজ্ঞ। নাৎসিরা ১৩টি ক্যাম্প থেকে গেস্টাপো বাহিনীর মতো সাতটি বাহিনী তৈরি করে গণহত্যা চালিয়েছে। অচউইজ কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্পে লেফটেন্যান্ট কর্নেল রম্নডলফ এস এ্যান্ড ট্রান্স ফার্ডিনাল্ড ওয়েস কমপৰে সাড়ে তিন লাখ লোক হত্যা করে। যদিও আদালতে প্রথমে তারা গণহত্যার বিষয় অস্বীকার করে। শেষ পর্যায়ে তারা আড়াই লাখ লোক হত্যা করেছিল বলে স্বীকার করে। নু্যরেমবার্গ আদালতে এক পর্যায়ে তারা সাৰ্য হিসাবে কাজ করলেও ১৯৪৬ সালে নু্যরেমবার্গ ট্রায়ালের পরবর্তী এক অধিবেশনের বিচারকার্যে তাদের ফাঁসি হয়। জার্মানির নু্যরেমবার্গ ট্রায়াল যেখানে হয় সেই 'প্যালেস অব জাস্টিসে' কৰসংখ্যা ছিল পাঁচ শতাধিক।
নু্যরেমবার্গ ট্রায়ালে রায় ঘোষণার দিন প্রধান প্রসিকিউটর জাস্টিস জ্যাকশন নাৎসি বর্বরদের উদ্ধৃতি দিয়ে বলেছেন, 'নাৎসি পরিকল্পিত হত্যা নির্যাতন ও ষড়যন্ত্র কিছুই করেনি।' তাহলে কি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ হয়নি। তখন জ্যাকসন শেঙ্পিয়রের এক গল্প অবলম্বনে বলেন, 'খুনীরা আদালতে রানীকে বলছেন যে তাঁরা রাজাকে হত্যা করেননি। রানী খুনীদের বলছেন, তোমরা রাজাকে খুন না করলে তাঁকে জীবিত ফিরিয়ে দাও-রানীর এই বক্তব্যের পর খুনীরা নিশ্চুপ হয়ে যায়।' এই বক্তব্য তুলে ধরে জ্যাকসন বলেন, নাৎসিদের বক্তব্য সত্য বলে মানতে হলে স্বীকার করতে হবে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ বলে কিছুই হয়নি।
বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে পাকবাহিনীর এদেশীয় দোসর ঘাতকরা রাজাকার আলবদর আলশাসমসহ বিভিন্ন নামে গণহত্যা নাৎসীরা ৭টি বাহিনী গঠন করে হত্যা নির্যাতন ও নিধনযজ্ঞ চালিয়েছিল। বাংলাদেশে স্বাধীনতার প্রায় চার দশক পর '৭১-এর খুনীরা অচিনত্ম্যনীয়ভাবে যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে আসামির কাঠগড়ায় দাঁড়িয়েছে। কিন্তু এখানে বিচার ব্যবস্থার সার্বিক আয়োজন নু্যরেমবার্গ ট্রায়ালের সঙ্গে তুলনা করলে বালু কণা সমান হবে। বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নিয়ে সরকারের আনত্মরিকতার বিষয়ে কারোই প্রশ্ন নেই। তবে দৰতা, গুরম্নত্ব, সাপোর্ট এসব বিষয়ে তাদের নূ্যনতম ধারণার অনুপস্থিতি আজ একেবারে স্পষ্ট। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা প্রশাসন দ্বিতীয় মেয়াদে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব নেয়ার পর যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে বিশেষ ট্রাইবু্যনাল গঠন এবং যুদ্ধাপরাধীদের গ্রেফতার প্রক্রিয়া শুরম্ন হয়। ঠিক জার্মান নাৎসিদের মতই বাংলাদেশে '৭১-এর যুদ্ধাপরাধী এবং মানবতাবিরোধী অপরাধীদের সহযোগীরা বিশেষ আদালতের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে। কিন্তু তাদের চ্যালেঞ্জ ধোপে টেকেনি। এমনকি একাত্তরের ঘাতকচক্র অগি্নসংযোগ, ধর্ষণ, লুটপাট এবং গণহত্যার বিষয়টিও অস্বীকার করছে। জার্মানির নাৎসি বাহিনীর ঘাতকদের মতো বাংলাদেশে একাত্তরের ঘাতক-পাকবাহিনীর এদেশীয় দোসরদের বিচার এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র।
নু্যরেমবার্গ ট্রায়ালে আট মাস ধরে চলে এই বিচারের তথ্য সংগ্রহ ও কোর্টে শুনানি এবং অপরাধীদের আত্মপৰ সমর্থনের কাজ। এরপর সেপ্টেম্বর মাসে (১৯৪৫) অভিযোগ, অভিযুক্তের বক্তব্য, তথ্য, চিত্র, অভিযোগকারীদের বক্তব্যসহ সবকিছু দু'জন সহকারীসহ বিচারকদের এক মাস সময় দেয়া হয় সামগ্রিক বিষয় বিবেচনা করে রায় প্রস্তুত করার জন্য। প্রথম আদালত ১৯৪৫ সালের ২০ নবেম্বর অভিযুক্ত ২৪ জনের মধ্যে ২২ জনকে দ-াদেশ দেয়। নু্যরেমবার্গ ট্রায়ালে প্রথম বসা আদালতে ২২ জনকে দ-াদেশ দিতে পৃথিবীর চার শক্তিধর রাষ্ট্রের ৫৬ জন প্রসিকিউটর ছিলেন। প্রত্যেক প্রসিকিউটরের দু'জন করে সহযোগী ছিলেন। প্রত্যেক সহযোগীর আলাদা-আলাদা কৰ ও তথ্য সংগ্রহ, তথ্য-উপাত্ত বিশেস্নষণের জন্য প্রয়োজনীয় আয়োজন ছিল। শুরম্ন থেকে শেষ পর্যনত্ম বিচারকার্য শেষ করতে এক বছর সময় লেগেছিল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে গণহত্যাকারী নাৎসিদের বিচার এখনও চলছে।
সকল চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে নু্যরেমবার্গ ট্রায়ালে নাৎসি বর্বরদের বিচার হয়েছিল। নু্যরেমবার্গ ট্রায়ালে দুই পরাশক্তিসহ চার দেশেরই বিচারক এবং প্রসিকিউটর নিয়োগ দেয়া হয়। গ্রেট ব্রিটেনের ষাটোর্ধ বিচারপতি গাফারি লরেন্স আদালতের প্রধান বিচারক হিসাবে কাজ করেন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট প্রেরিত জাস্টিস জ্যাকসন নু্যরেমবার্গ ট্রায়ালের চীফ প্রসিকিউটর হিসাবে কাজ করেন। এতে আমেরিকান এ্যাটর্নি বিড্্ল, ফ্রান্সের বিচারক জার্মান ভাষায় পারদর্শী হেনরি ডোনিডিউই ডি ভাবরেস এবং ইংরেজী ভাষায় পারদশর্ী রবার্ট ফ্যালকোকে বিচারক হিসাবে এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের নিকিচেনকো প্রথমে প্রসিকিউটর এবং পরে বিচারক ও নিকিচেনকো বিচারক হওয়ার পর আলেকজান্ডার ভলকোভকে প্রসিকিউটর হিসাবে নিয়োগ দেয়া হয়। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ উত্তর বিভিন্ন মৈত্রী ও সামরিক চুক্তি অনুযায়ী বিশ্বের দু'পরাশক্তিসহ চার শক্তি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে হিটলারের নাৎসি বাহিনীর হাতে আক্রানত্মদের মিত্র হিসাবে কাজ করে। এই চার শক্তি আমেরিকা, সোভিয়েত ইউনিয়ন, ব্রিটেন এবং ফ্রান্স নু্যরেমবার্গ ট্রায়ালের জন্য একটি নীতি নির্ধারণ করে। যেখানে প্রথমবারের মতো গণহত্যা, যুদ্ধাপরাধ, মানবতার বিরম্নদ্ধে অপরাধ, শানত্মির বিরম্নদ্ধে অপরাধ সজ্ঞায়িত হয়। অথচ এরপূর্বে এই ধরনের অপরাধের কোন সংজ্ঞা-ধারণা ও স্বীকৃতিই ছিল না। এই ঘটনার পরই বিশ্ববিবেক ও মানবতা উচ্চকিত হয়। এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ সর্বজনীন মানবাধিকার ঘোষণা দেয়। নু্যরেমবার্গ ট্রায়ালের পরই বিশ্বে প্রথম যুদ্ধাপরাধের বিরম্নদ্ধে আনত্মর্জাতিক আদালত (ইন্টারন্যাশনাল ক্রিমিনাল কোর্ট) গঠন করা হয়।
গণহত্যার কোন চাৰুস প্রমাণ নেই বলে আত্মরৰার চেষ্টা করেছিল নাৎসি বাহিনী। কিন্তু আইনজীবীদের যুক্তিতর্কে উঠে আসে আত্মরৰার চিনত্মায় গণহত্যা পরিদর্শনে কেউ প্রত্যৰদর্শী সাৰী হিসাবে দাঁড়িয়ে থাকতে পারে না। তাই এই বিচারে গণহত্যার ষড়যন্ত্র ও পরিকল্পনাকেই মূল অপরাধ হিসাবে বিবেচনা করা হয়। এতে চাৰুস সাৰ্য প্রমাণের চেয়ে সংবাদ, আলোকচিত্র, দালিলিক তথ্যচিত্র, ছবি, ডকুমেন্টারি এবং চলচ্চিত্রকেই মুখ্য প্রমাণপত্র হিসাবে গুরম্নত্ব দেয়া হয়েছে। জার্মানির যে ভবনে এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে বিচার করা হয় সেই ভবনের নাম রাখা হয় 'প্যালেস অব জাস্টিস'। সেখানে বিচারক, প্রসিকিউটর ও তাদের সহযোগীদের কাজের জন্য পাঁচ শতাধিক কৰ ছিল। এটি এখন নু্যরেমবার্গ ট্রায়াল আর্কাইভ হিসাবে সংরৰিত আছে। হিটলারের নাৎসি বাহিনীর গণহত্যা সাধারণ ফৌজদারি অপরাধ ছিল না। তাই বিশেষ আইনে এই গণহত্যার বিচার হলেও এখানে অপরাধীদের আত্মপৰ সমর্থনের সুযোগ ছিল। দ-াদেশ পুনর্বিবেচনার জন্য আপীলের সুযোগ ছিল না। তবে নু্যরেমবার্গ ট্রায়ালই বিশ্বস্বীকৃত ও গ্রহণযোগ্য আনত্মর্জাতিক আদালত। এই বিচারে গণহত্যার ষড়যন্ত্র এবং পরিকল্পনাকেই সর্বাধিক গুরম্নত্বপূর্ণ অপরাধ হিসাবে বিবেচনা করা হয়। এই অপরাধের ভিত্তিতে হিটলারের মন্ত্রিসভার শীর্ষ মন্ত্রী সামরিক বাহিনী প্রধানসহ সরকার পরিচালনায় গুরম্নত্বপূর্ণ পদাধিকারীদেরই বিচার হয়েছে। এখনও এই বিচার প্রক্রিয়া চলছে।
পৃথিবীর কোথাও যুদ্ধাপরাধী কিংবা গণহত্যার সঙ্গে জড়িতরা তাদের বিচার হবে ভাবতে পারে না। আদালতে আসামির কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে বিশ্বস্বীকৃত গণহত্যার বিষয়টিও তারা অস্বীকার করে। জার্মানির 'প্যালেস অব জাস্টিসে' দাঁড়িয়ে হিটলারের নাৎসি বাহিনী মিত্র শক্তি গঠিত 'নু্যরেমবার্গ ট্রায়ালের' আদালতকেও চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছিল। কিন্তু তাদের চ্যালেঞ্জ আদালতে টেকেনি। নাৎসি বাহিনী একই সঙ্গে অস্বীকার করেছিল গণহত্যার বিষয়টিও। স্বাধীনতার প্রায় চার দশক পর বাংলাদেশে যখন যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরম্ন হয়েছে তখন তারা বিশেষ ট্রাইবু্যনালকে চ্যালেঞ্জ করেছিল। কিন্তু ধোপে টিকেনি। একই সঙ্গে ঘাতকচক্র একাত্তরে নির্বিচারে অগি্নসংযোগ, ধর্ষণ, লুটপাট এবং গণহত্যার বিষয়টিও অস্বীকার করছে। বিশেষ করে '৭৫-এর ১৫ আগস্টের বিয়োগানত্মক ট্র্যাজেডিতে জাতি রাষ্ট্রের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পর বাংলার মাটিতে রাজাকারদের দম্ভ বেড়ে গিয়েছিল। জেনারেল জিয়ার হাত ধরে দেশে কথিত 'বহুদলীয় গণতন্ত্রের শরাবের' নামে স্বাধীনতাবিরোধী ঘাতকচক্র ধর্মীয় রাজনীতির ফের অনুমতি পেয়ে '৭১-এর ঘাতক চক্র গাড়িতে মন্ত্রিত্বের পতাকা উড়িয়েছে। দম্ভ করে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ এবং তাদের যুদ্ধাপরাধও অস্বীকার করেছে। আজ তাদের আসামির কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হয়েছে। এটিই ইতিহাসের শক্তি।
আনত্মর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবু্যনাল ঢাকা সহায়ক মঞ্চের আহবায়ক সাংবাদিক-কলামিস্ট, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক গবেষক শাহরিয়ার কবির বলেন, ২০০৯ সালে আমরা আইনমন্ত্রীকে শীর্ষ পর্যায়ের ১০/১২ যুদ্ধাপরাধীর বিচারে কি ধরনের সাহায্য সহযোগিতা দরকার তা লিখিত প্রসত্মাব আকারে দিয়েছিলাম। যুদ্ধাপরাধের বিচারের জন্য পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে প্রামাণ্য চিত্র সংগ্রহ করতে হবে। গড়ে তুলতে হবে লাইব্রেরি ও গবেষণাগার। কিন্তু এই বিশেষ আদালতে একটি মিডিয়া সেল পর্যনত্ম নেই। বিচারক ও প্রসিকিউটর ও সাৰীদের সর্বৰণিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। প্রসঙ্গত তিনি বলেন, গত বছর বরাদ্দ দেয়া ১০ কোটি টাকার অর্ধেক ব্যয় না হওয়ায় ফেরত গেছে। প্রয়োজনীয় জনবল এবং কার্যক্রম চললে এই অর্থ ফেরত যাওয়ার কোন সুযোগ নেই, বরং কাজেই লাগত। ঠিকমতো কাজ হলে হয়ত আরও অর্থের প্রয়োজন হতো। সেখানে বরাদ্দ দেয়া অর্থ ফেরত যাচ্ছে। এতে পরিস্থিতি খুব সহজেই বোঝা যাচ্ছে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ ও গবেষণাগার থেকে তথ্য-প্রমাণ সংগ্রহে আনত্মঃমন্ত্রণালয়ের কোন সমন্বয় আছে বলেও তিনি মনে করছেন না জানিয়ে বলেন, বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নিয়ে সরকারের আনত্মরিকতার বিষয়ে কারোরই প্রশ্ন নেই। তবে দৰতা, গুরম্নত্ব, সাপোর্ট এসব বিষয়ে তাদের নূ্যনতম ধারণার অনুপস্থিতি আজ একেবারে স্পষ্ট। তিনি বলেন, আদালতে প্রসিকিউটর, তদনত্ম কর্মকর্তার সংখ্যা বাড়াতে হবে। আদালত ভবনে সরকারের অন্য অফিস সরিয়ে নিতে হবে। এ বিষয়ে সরকারকে আরও মনোযোগ দিতে হবে বলে তিনি দাবি করেন
  1. Tikka Khan বলেছেন:
    অবাক লাগে যখন কেউ বলে যে, যা হবার তা হয়েছে। অতীত নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি করে লাভ নেই। তাদের উদ্দেশ্যে একটি কথাই বলতে হয়, যার অতীত নাই, তার ভবিষ্যৎও নাই।

মন্তব্য করুন জবাব বাতিল





__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___