Banner Advertiser

Saturday, September 29, 2012

[Nagorik_Shokti] Who is real blood sucker



Hasina said "...the  door of caretaker government system is closed" it means that the door for civil war is opened.
Now imagine who is real blood sucker, Yunus, Khaleda, judges who opposed or who faveroured caretaker government
system or someone else. Journalists, intellectuals and others who are doing sycophancy of the government for abolishing caretaker system
are simply collaborating real blood sucker. 




From: Muhammad Ali <manik195709@yahoo.com>
To:
Sent: Saturday, September 29, 2012 3:45 AM
Subject: [notun_bangladesh] জনগণ ওয়ান ইলেভেনে ফিরে যেতে চায় না : প্রধানমন্ত্রী !!!!!

 
জনগণ ওয়ান ইলেভেনে ফিরে যেতে চায় না : প্রধানমন্ত্রী
নিউইর্য়ক, ২৭ সেপ্টেম্বর (বিডিএনএন২৪) : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জনগণের ভাগ্য নিয়ে কেউ যেন ছিনিমিনি খেলতে না পারে সে ব্যাপারে সর্তক থাকতে প্রবাসী বাংলাদেশীসহ সকলের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, দেশের মানুষ আর ওয়ান ইলেভেনের অবস্থায় ফিরে যেতে চায় না। তিনি বলেন, 'প্রজাতন্ত্রের মালিক হচ্ছে জনগণ, এ জন্য আমরা সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে ভোটাধিকার নিশ্চিত করেছি।' প্রধানমন্ত্রী এখানে বুধবার সন্ধ্যায় হোটেল ম্যারিয়ট মারকুইসে এক নাগরিক সম্বর্ধনায় ভাষণ দেন। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ যুক্তরাষ্ট্র শাখা জাতিসংঘের ৬৭তম সাধারণ অধিবেশনে যোগদানের জন্য বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানকারী দলের সভাপতি শেখ হাসিনার সম্মানে এই সম্বর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
শেখ বলেন, "জনগণই নির্ধারণ করবে তারা কাকে চায় এবং কে ক্ষমতায় যাবে ও কে যাবে না? তারা কি সন্ত্রাসবাদ, জঙ্গীবাদ, হাওয়া ভবন, খোয়াব ভবনে ফিরে যেতে চায় এবং দেশকে আবারো খাদ্য ঘাটতির দেশে পরিণত করতে চায়?" তিনি বলেন, তাঁর সরকার পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে জনগণের গণতান্ত্রিক ও সাংবিধানিক অধিকার পুন:প্রতিষ্ঠা এবং অবৈধ ক্ষমতা দখলের পথ রুদ্ধ করেছে। এতে গণতন্ত্র সুসংহত হওয়ার মাধ্যমে দেশ অধিকতর উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাবে। বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলের তিক্ত অভিজ্ঞতার উলে¬খ করে তিনি বলেন, ফখরুদ্দিন সরকার ক্ষমতা আঁকড়ে থাকতে চেয়েছিল। এ জন্য তারা অনেক ষড়যন্ত্র করে কিন্তু অভ্যন্তরীন ও আন্তর্জাতিক চাপে তারা নির্বাচন দিতে বাধ্য হয়।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, নির্বাচনের মাধ্যমে ভোট পেয়ে তাঁর দল পুনরায় ক্ষমতায় গেলে ৬ষ্ঠ পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা বাস্তবায়নের মাধ্যমে পরবর্তীতে ৭ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা গ্রহণ করবে। তিনি বলেন, 'আমরা ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে মাধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করতে চাই।'  সন্ত্রাসবাদ ও জঙ্গীবাদের বিরুদ্ধে তাঁর সরকারের দৃঢ় অবস্থানের অঙ্গীকার পূনর্ব্যক্ত করে শেখ হাসিনা বলেন, সরকার এসব সামাজিক অপরাধ সহ্য করবে না। তিনি বলেন, "আমরা বাংলাদেশকে দক্ষিণ এশিয়ার একটি শান্তিপূর্ণ দেশে পরিণত করতে চাই। আমরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় অসাম্প্রদায়িক ও গণতান্ত্রিক বাংলাদেশও গড়তে চাই।" রাজনৈতিক সরকারের আমলে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে না- এ বক্তব্য নাকচ করে দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার প্রমাণ করেছে এ ধারণা ভুল।
তিনি বলেন, বিগত সাড়ে ৩ বছরে অনুষ্ঠিত প্রায় ৬ হাজার নির্বাচনে কেউ কোন অভিযোগ উত্থাপন করতে পারেনি। 'আমরা চাই জনগণ তাদের পূর্ণ গণতান্ত্রিক ও সাংবিধানিক অধিকার ভোগ করুক'-উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, আমরা ভোট চুরিতে বিশ্বাস করি না। কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, নারীর ক্ষমতায়ন, খাদ্য নিরাপত্তা ও সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীসহ বর্তমান সরকারের বিভিন্ন সাফল্য ও অগ্রগতি তুলে ধরে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলেই জনগণ সেবা ও স্বস্তি পায়। তিনি বলেন, ২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসার পর তাঁর সরকার ভয়াবহ বিদ্যুত সংকটসহ বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। সরকারের সময়োচিত প্রচেষ্টার ফলে ৭৯টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপিত হয়েছে এবং এতে সাড়ে তিন হাজার মেগাওয়াটেরও বেশী বিদ্যুত জাতীয় গ্রীডে যুক্ত হচ্ছে।
শেখ হাসিনা বলেন, তাঁর সরকার বৈশ্বিক মন্দা সত্ত্বেও বিগত ৩ বছরে ৬ শতাংশেরও বেশী জিডিপি প্রবৃদ্ধির ধারা অব্যাহত রেখেছে। ২০০৯ সালে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ৬শ' কোটি মার্কিন ডলার, যা বর্তমানে ১১ শ' কোটি ডলারে উন্নীত হয়েছে। পবিত্র রমজান মাসে দেশের এক কোটি পরিারের প্রত্যেককে ১০ কেজি করে চাল দেয়া হয়েছে এবং ঈদুল ফিতরে ৪২ হাজার কোটি টাকার কেনাকাটা হয়েছে, যা মানুষের জীবন যাত্রার মান উন্নয়নের উদাহরণ একথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, সরকারের নিরলস চেষ্টার ফলে ৫ কোটিরও বেশী মানুষ মাধ্যম আয়ের পর্যায়ে উন্নীত হয়েছে।
দেশের উন্নয়নে প্রবাসীদের অবদানের উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রবাসীরা দেশের অর্থনীতির মূল চালিকা শক্তি এবং তারা অর্থনৈতিকভাবে দেশকে অনেক এগিয়ে নিয়েছে। সংগঠনের যুক্তরাষ্ট্র শাখার সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমানের সভাপতিত্বে এ অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে পররাষ্ট্র মন্ত্রী ডা: দীপু মনি, প্রখ্যাত আই টি বিশেষজ্ঞ সজিব ওয়াজেদ জয়, মার্কিন কংগ্রেসওম্যান ক্যারোলিন ম্যালোনি, জাতীয় পার্টির যুক্তরাষ্ট্র শাখার সভাপতি জসিম উদ্দিন চৌধুরী, জাসদ যুক্তরাষ্ট্র শাখার সভাপতি আবদুল মোসাব্বির ও নিউইর্য়ক সিটি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহীন আলম বক্তৃতা করেন। অনুষ্ঠানে ইউনেস্কোর মহাপরিচালক ইরিনা বুকোভা "ফিলসফি অব স্টেটম্যান শেখ হাসিনা" শীর্ষক বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করেন। আওয়ামী যুব লীগ শেখ হাসিনার ৬৫তম জন্মদিন উপলক্ষে দুই ভাষায় এই বই প্রকাশ করে।
 




__._,_.___


Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___