Sent from my iPhone
Ms. SD,Do you thing Gonesh is a Hindu Razakar ?---------- Original Message ----------
From: Shah Deeldar <shahdeeldar@gmail.com>
To: Mohiuddin Anwar <mohiuddin@netzero.net>
Cc: guhasb@gmail.com, jnrsr53@yahoo.com, subimal@yahoo.com, unitycouncilusa@gmail.com, freedom.fighters.1971@gmail.com
Subject: Re: Fw: RE: [KHABOR] Who Killed Gonesh's mother ?
Date: Fri, 26 Oct 2012 07:35:24 -0400
It sounds like Gonesh has sold his mother for money but we all know what Paki Razakar, Shyedi did during the liberation war. Do not worry, Islam is not going to save him. He will have his justice!
-SD2012/10/25 Mohiuddin Anwar <mohiuddin@netzero.net>
---------- Forwarded Message ----------
From: "Muhammad Kalam" <mkalam@verizon.net>
To: <khabor@yahoogroups.com>
Subject: RE: [KHABOR] Who Killed Gonesh's mother ?
Date: Wed, 24 Oct 2012 17:20:57 -0500
Very simple! Gonesh is a Razakar!
From: khabor@yahoogroups.com [mailto:khabor@yahoogroups.com] On Behalf Of Mohiuddin Anwar
Sent: Tuesday, October 23, 2012 3:02 PM
To: guhasb@gmail.com; jnrsr53@yahoo.com; subimal@yahoo.com; unitycouncilusa@gmail.com; aahmed@voanews.com; dahuk@yahoogroups.com; sonarbangladesh@yahoogroups.com; ovimot@yahoogroups.com
Cc: baaiwdc_comm@yahoogroups.com; ovimot@yahoogroups.com; aahmed@voanews.com; khabor@yahoogroups.com; manik195709@yahoo.com; dahuk@yahoogroups.com; sonarbangladesh@yahoogroups.com; manik195709@yahoo.com; akramulqader@gmail.com; baaiwdc_comm@yahoogroups.com; khabor@yahoogroups.com; sonarbangladesh@yahoogroups.com; faithcomilla@gmail.com; ovimot@yahoogroups.com; shahadathusaini@hotmail.com; shabiswas50@yahoo.com; guhasb@gmail.com; jnrsr53@yahoo.com; subimal@yahoo.com; srbanunz@gmail.com; manik195709@yahoo.com; bccdicommunity-news@yahoogroups.com; friendsnfamilys@yahoogroups.com
Subject: [KHABOR] Who Killed Gonesh's mother ?
সাঈদী নয় পাক সেনারা আমার মাকে হত্যা করেছে: ট্রাইব্যুনালে গণেশ (ভিডিও)
23 Oct, 2012
১৯৭১ সালে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আটক জামায়াতের নায়েবে আমীর মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর পক্ষে ১৭তম সাফাই সাক্ষী গণেশ চন্দ্র সাহার সাক্ষ্যগ্রহণের মধ্য দিয়ে এ মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে।
মঙ্গলবার ট্রাইব্যুনাল-১ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি নিজামুল হকের নিতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনালে মঙ্গলবার এ মামলার সাক্ষ্য গ্রহণ সমাপ্ত ঘোষণা করেন।
ইতিপূর্বে দেয়া আদেশ অনুযায়ী আজ মামলায় চার জন সাফাই সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য ট্রাইব্যুনালে ধার্য থাকলেও আসামিপক্ষ মাত্র একজন সাক্ষী হাজির করে। পরে একজন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণের মধ্য দিয়ে প্রসিকিউশন ও ডিফেন্সপক্ষের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়।
মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে আটকদের মধ্য থেকে এই প্রথম একটি মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হলো। এছাড়া মামলার যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের জন্য আগামী ৫ নভেম্বর দিন ধার্য করেছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
গত ২ সেপ্টেম্বর থেকে সাঈদীর পক্ষে সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। মঙ্গলবার সাঈদীর পক্ষে ১৭তম সাফাই সাক্ষী গণেশ চন্দ্র শাহা (৫১) তার জবানবন্দি পেশ করেন।
গণেশ চন্দ্র শাহা হলেন পিরোজপুরে ১৯৭১ সালে পাক বাহিনীর দ্বারা নির্যাতিত নারী ভাগীরথী সাহার ছেলে। যার নামে পিরোজপুর এলাকায় একটি চত্বরের নাম করণ করা হয়েছে।
ছেলে গণেশ চন্দ্র সাহা জানান, পাক বাহিনীরা কিভাবে ধরে নিয়ে তার মা'কে জিপ গাড়ির সঙ্গে বেঁধে নিয়ে গেছে। এমন অত্যাচারের কথা বর্ণনা দেয়ার সময় হাউ-মাই করে কান্নায় ভেঙে পড়েন সাক্ষী গনেশ চন্দ্র। তিনি তার জবানবন্দিতে বলেন, 'আমার মাকে পাক সেনারা হত্যা করেছে। সাঈদী সাহেব আমার মায়ের হত্যার সঙ্গে জড়িত ছিলেন না।'
এর আগে সাঈদীর পক্ষে আরো ১৬জন সাক্ষ্য দিয়েছেন। তারা হচ্ছেন- মো. শামসুল আলম তালুকদার, আব্দুর রাজ্জাক আকন্দ. মো. নুরুল হক হাওলাদার, আবুল হোসেন, খসরুল আলম, রওশন আলী, জামাল উদ্দিন ফকির, কুবাত আলী, হেমায়েত উদ্দিন, গোলাম মোস্তফা, আনোয়ার হোসেন, হাফিজুল হক, এমরান হোসাইন, আব্দুস সালাম হাওলাদার ও ইমরান হাওলাদার।
আসামীপক্ষ গত ১৪ আগস্ট ট্রাইব্যুনাল-১ এ ৪৮ জন সাফাই সাক্ষীর সাক্ষ্য দেয়ার অনুমতির আবেদন করলে সাক্ষীর সংখ্যা ২০ জন নির্ধারণ করে দেয় ট্রাইব্যুনাল। সাঈদীর বিরুদ্ধে তালিকাভুক্ত মোট ২০ জন প্রত্যক্ষদর্শী এবং জব্দ তালিকা থেকে আরো ৯ জন মিলিয়ে ২৭ জন এবং মামলার তদন্ত কর্মকর্তা (আইও) সহ মোট ২৮ জন সাক্ষী সাক্ষ্য দিয়েছেন।
বাকি আরো ৪৬ জন সাক্ষীর মধ্যে প্রসিকিউশনের আবেদনের প্রেক্ষিতে ১৬ জন সাক্ষীর তদন্ত কর্মকর্তার কাছে দেয়া জবানবন্দিকে তাদের অনুপস্থিতিতে সাক্ষ্য হিসেবে আমলে নিয়েছে ট্রাইব্যুনাল। মঙ্গলবার ওই ১৬ জনের একজন আদালতে প্রসিকিউশনের পক্ষে সাক্ষ্য দিতে না এসে আসামি মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর পক্ষে সাক্ষ্য দিলেন।
রাষ্ট্রপক্ষের প্রসিকিউটর সৈয়দ হায়দার আলী বলেন, টাকার বিনিময়ে গণেশ চন্দ্র সাহা সাক্ষ্য দিয়েছেন।
তবে আসামিপক্ষের আইনজীবী তাজুল ইসলাম এ অভিযোগের কথা অস্বীকার করে বলেন, কোনো ব্যক্তি তার মায়ের মৃত্যু নিয়ে মিথ্যা বলতে পারেন না। কারণ তার মা একজন সম্মানী মানুষ। তার মা ভাগীরথী শাহার নামে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধেও অনেক ইতিহাস, নাটক ও বই লেখা আছে।
তিনি বলেন, গণেশ চন্দ্র সাহার মায়ের হত্যার সঙ্গে সাঈদী সাহেবের কোনো সম্পর্ক ছিল না। এই সত্য কথাটি বলতে তিনি ট্রাইব্যুনালে সঈদীর পক্ষে সাক্ষ্য দিতে এসেছেন।
আসামিপক্ষের আইনজীবী আরো বলেন, সাক্ষী মামলার তদন্ত কর্মকর্তা হেলাল উদ্দিনের কাছে তার মায়ের মৃত্যুর বর্ণনা দেয়ার পরে তাকে সঈদীর বিরুদ্ধে মিথ্যা সাক্ষ্য দিতে বলা হলে তিনি তা করতে রাজি হননি। এজন্য প্রসিকিউশনের পক্ষে না এসে সাঈদীর পক্ষে সাফাই সাক্ষ্য দিয়েছেন।
গত বছরের ১৪ জুলাই মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাঈদীর বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নেয়া হয়। ১৯ নভেম্বর
__._,_.___