Banner Advertiser

Tuesday, December 4, 2012

[mukto-mona] তুরস্কে লাখো মানুষের সমাবেশ --বাংলাদেশের জামায়াত নেতাদের মুক্তি দাবি--Big gathering in Turkey for release of Jamaat leaders



Great News!
 
It is time to file criminal cases against Sheik Hasina, colleagues and her family members with the International Court of Justice and/or with any court in western countries for killing innocent people mercilessly, extra judicial killing through para-military troops, looting millions of dollars, directly involve in national and international bribery scandals, money laundering by Sajeeb and Putul (her children), doing illicit (prostitute) businesses through Sahara Khatoon at her hotel-cum residence, political persecutions to the opponents, destroying national infra-structures, etc.
 
Salute to the Turkey people for taking stand against current Bangladeshi cruel regime.

--- On Mon, 12/3/12, Muhammad Kalam <mkalam@verizon.net> wrote:

From: Muhammad Kalam <mkalam@verizon.net>
Subject: RE: [KHABOR] তুরস্কে লাখো মানুষের সমাবেশ --বাংলাদেশের জামায়াত নেতাদের মুক্তি দাবি--Big gathering in Turkey for release of Jamaat leaders
To: khabor@yahoogroups.com
Date: Monday, December 3, 2012, 7:06 PM

 
The Turks have been infiltrated by Razakars!!
 
From: khabor@yahoogroups.com [mailto:khabor@yahoogroups.com] On Behalf Of SAHANNAN
Sent: Sunday, December 2, 2012 5:39 PM
To: dahuk@yahoogroups.com; 'sahannan sahannan'; khabor@yahoogroups.com; mukto-mona@yahoogroups.com; inquisitive_sisters@yahoogroups.com; 'lutful bari'; 'mkorim korim'; 'abdul aziz'; maftabuzzaman@gmail.com; 'M Mahmudul Hasan'
Subject: [KHABOR]
তুরস্কে লাখো মানুষের সমাবেশ --বাংলাদেশের জামায়াত নেতাদের মুক্তি দাবি--Big gathering in Turkey for release of Jamaat leaders
 
 
 
তুরস্কে লাখো মানুষের সমাবেশ

বাংলাদেশের জামায়াত নেতাদের মুক্তি দাবি

আবুল কালাম আজাদ এজাজ কাদরী তুরস্ক থেকে
তারিখ: ডিসেম্বর, ২০১২
তুরস্কের কাদিকয় স্কয়ারে অনুষ্ঠিত বিক্ষোভ সমাবেশের একাংশ
বিচারের নামে জামায়াত নেতাদের নির্মূল করার ষড়যন্ত্র বাতিল তাদের মুক্তির দাবিতে গত রোববার তুরস্কের ঐতিহাসিক বসফরাস প্রণালীর তীরবর্তী কাদিকয় স্কয়ারে লাধিক লোকের বিােভ করেছে বৃহ রাজনৈতিক দল সাদাত পার্টি। জামায়াত নেতাদের অবিলম্বে মুক্তি না দিলে দুনিয়াব্যাপী আন্দোলনের ডাক দিয়ে মুসলিম বিশ্ব থেকে বাংলাদেশকে এক ঘরে করে ফেলা হবে বলেও হুঁশিয়ার করেন বক্তারা
সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাদাত পার্টির প্রধান প্রফেসর . মোস্তফা কামালাক। তিনি তার বক্তব্যে বলেন, বাংলাদেশের চলমান নির্যাতন যুগে যুগে মুসলমানদের ওপর চালানো নির্যাতনের ধারাবাহিকতা। বাংলাদেশের রাজনৈতিক নেতাদের ওপর সুনামি বয়ে যাচ্ছে। এমনকি সাধারণ মানুষ তাদের অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। আদালতের কাছে বিচার প্রার্থনা করেও কোনো সমাধান পাচ্ছেন না তারা। পৃথিবীর তৃতীয় বৃহত্তম মুসলিম দেশের নির্যাতন ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবেলা করা হবে। তিনি শেখ হাসিনাকে ইহুদিদের পাতানো ফাঁদে পা না দিয়ে অবিলম্বে জামায়াত নেতাদের মুক্তি দেয়ার দাবি জানান
মিসরের মতাসীন দল মুসলিম ব্রাদারহুডের প্রধান . মোহাম্মদ বদিই বলেন, জামায়াতে ইসলামী ছাত্রশিবির সাংবিধানিকভাবে স্বীকৃত গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল। স্বাধীনতা-পরবর্তী প্রায় সব নির্বাচনেই দলটি অংশ নিয়েছে এবং জাতীয় সংসদ মন্ত্রণালয়ে প্রতিনিধিত্ব করে সফল ভূমিকা রেখেছে। তা সত্ত্বেও জামায়াত নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে প্রায় দুই হাজার মামলা দেয়া হয়েছে। গোলাম আযম মাওলানা সাঈদীসহ আওয়ামী লীগ সরকার যাদেরই গ্রেফতার করেছে, তারা বেশির ভাগ মানবতাবিরোধী অপরাধে নয় রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার। বর্তমান সময়ে দুনিয়ার কোথাও নির্যাতনের নজির খুঁজে পাওয়া যাবে না। যুদ্ধাপরাধ বিচারের নামে মানুষ হত্যার রাজনীতির খেলা খেলছে সরকার; যার পরিণাম আগেও ভালো হয়নি, ভবিষতেও ভালো হবে না
সুদানের ভাইস প্রেসিডেন্ট দারফুরি আল হাজ ইউসুফ সমাবেশে বলেন, জামায়াত নেতাদের মুক্তি না দিলে অচিরেই আরব বিশ্বের নেতাদের ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন মধ্যপ্রাচ্যের বাংলাদেশ দূতাবাসগুলো ঘেরাওসহ বিভিন্ন কর্মসূচির ঘোষণা দেয়া হবে। সাদাত পার্টি এর আগে দাবিতে তুরস্কে বাংলাদেশ দূতাবাস ঘেরাও করে। অন্য দিকে নেতাদের মুক্তি দাবি বাংলাদেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের রাজনৈতিক, মানবাধিকার সামাজিক সংগঠন প্রতিবাদ সভা, সমাবেশ বিােভ অব্যাহত রেখেছে
সমাবেশে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করেন ইসলামিক ফোরাম অব ইউরোপের অন্যতম নেতা ব্যারিস্টার আবুবকর। তিনি বলেন, তড়িঘড়ি করে বাংলাদেশে যে ট্রাইব্যুনাল গঠন করা হয়েছে, তা আন্তর্জাতিকভাবে প্রশ্নবিদ্ধ। এমনকি আইন বিচার প্রক্রিয়া থেকে মানবাধিকার আইনবিষয়ক সংস্থাগুলো মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে
সাদাত পার্টির সাথে সংহতি প্রকাশ করে সমাবেশে হামাসের সামরিক শাখার প্রধান মারওয়ান ঈসা, আংকারা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংগঠনের প্রধান আহমেদ আভজি, যুব সংগঠনের সভাপতি আতিক আদা ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন সিরিয়ার ইখওয়ানুল মুসলিম প্রধানসহ অন্য একাধিক ইসলামি দলের নেতারা। দুপুর থেকেই ইস্তাম্বুলের আশপাশের এলাকা থেকে লোকজন আসতে শুরু করেন। বিকেল ৪টার মধ্যে লোকে-লোকারণ্য হয়ে ওঠে সমাবেশস্থল
অস্বচ্ছ প্রতিহিংসার ট্রাইব্যুনাল দিয়ে যে যুদ্ধাপরাধ বিচার করা হচ্ছে, তা বাতিল গ্রেফতারকৃত জামায়াতে ইসলামীর নেতৃবৃন্দের মুক্তির দাবিতে সাদাত পার্টির সমাবেশে দেড় লাখ লোকের উপস্থিতি তুর্কি আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে বেশ আলোচনার ঝড় তুলেছে
বাংলাদেশ, ফিলিস্তিন, সুদান, সিরিয়া, আরাকানসহ সমগ্র পৃথিবীতে ইসলাম মুসলমানদের ওপর চলমান জুলুম-নির্যাতনের প্রতিবাদে সাদাত পার্টির কেন্দ্রীয় উদ্যোগে কর্মসূচি পালিত হয় বলে জানিয়েছেন সমাবেশ আয়োজকেরা। একই সাথে বাংলাদেশের ইসলাম ইসলামি দলগুলোর সাথে সরকারের আচরণ অগণতান্ত্রিক উল্লেখ করে তার প্রতিবাদ জানানোও সমাবেশের অন্যতম কারণ বলে উল্লেখ করেন বক্তারা