Banner Advertiser

Saturday, December 15, 2012

Re: [mukto-mona] Re: [KHABOR] ওরা শিব� !!!!!!!




বিস্ব্জিতকে কারা মেরেছে সেটা পুলিশ জানে, দেশবাসী ছবি দেখে তাদের চিনে। এদের রাজনৈতিক পরিচয় যাই হোক না কেন, এরা কি একাত্তরের ঘাতকদের চেয়ে কম নৃসংশ? এরা যদি ছাত্রলীগও হয়; তবু এদের ধরা যাবেনা কেন? টিভিতে ছবি আছে; পত্রিকায় ছবি আছে; এদের ধরা অতি সহজ। এদের ধরা হোক। না ধরলে বলা হবে, 'ড্যাল মে কুছ কালা হ্যায়।' সদ্য গার্মেন্টসে শতাধিক অকাল মৃত্যুর পর, বিশ্বজিত হত্যা জাতিকে একটি প্রচন্ড ধাক্কা দিয়েছে; সুদুর আমেরিকায় বসেও সেই ধাক্কা আমাদের গায়ে লেগেছে। সঠিক সিদ্বান্ত না নিলে এই ধাক্কা নির্বাচনেও লাগবে।

>>>>>>>>>>>>> I would request member Guha to put a lot of pressure on this issue. If we allow murderers to get away, tomorrow one of my family members may become a victim. This has NOTHING to do with what political party you support. People I speak with all support punishment for murderers (NO matter what religion or party they support).

The whole nation is mourning for Biswajit and he will not be forgotten so easily.

If my memory serves me correctly, you are involved with BAL party, please use your connections to bring "Justice" to family of Biswajit. Speak directly to leaders of BAL, so people don't have to give up on justice and security.

Specially our honorable prime minister knows what it feels like losing family members. I hope she will make sure proper justice will be done.

Justice will also discourage future aspiring murderers.

May we don't have to witness such hatred and violence in future.

Shalom!


-----Original Message-----
From: Sitangshu Guha <guhasb@gmail.com>
To: khabor <khabor@yahoogroups.com>; mokto mona <mukto-mona@yahoogroups.com>
Sent: Sat, Dec 15, 2012 5:27 am
Subject: [mukto-mona] Re: [KHABOR] ওরা শিবির ও ছাত্রদলের 'অনুপ্রবেশকারী' !!!!!!! [1 Attachment]

 
[Attachment(s) from Sitangshu Guha included below]
বিশ্বজিতের কেন মনে হোল যে, হিন্দু পরিচয় ওকে বাচাতে পারে?
শিতাংশু গুহ, ১১ ডিসেম্বর ২০১২, নিউইয়র্ক। বিশ্বজিত দাশ যুদ্ধোপরাধী ছিলোনা; রাজাকার বা আলবদরও ছিলোনা। কোনো অপরাধীও নয়; একজন সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষ বিশ্বজিতকে তবু নৃশংসভাবে খুন হতে হলো। প্রকাশ্য দিবালোকে, ঢাকার রাস্তায়, টিভি কেমেরা, সাংবাদিক, জনতার উপস্তিতিতে, চাপাতির কোপে কোপে রক্তে লাল হয়ে গেল বিশ্বজিতের জামা-কাপড়; ঘাতকের দল তবু থামল না। বিশ্বজিত চিৎকার করে বলে, আমি হিন্দু। তবু রক্ষা নেই। মাটিতে ঢলে পড়ে বিশ্বজিতের দেহ। বিশ্বজিত মৃত্। ঘাতক দলের প্রস্থান।
 
হরতাল। ডিসেম্বর ২০১২ রোবরার। বিশ্বজিত হেটে পুরান ঢাকায় ওর ছোট্ট দোকানে যাচ্ছিলো। হটাত্ বোমার শব্দ; দৌড়াদৌড়ি, ছোটাছুটি। বিশ্বজিতও ছুটলো। ঢুকলো এক দোকানে। ভাগ্যের ফের- পড়বি তো পড় ঘাতকের হাতে।বিশ্বজিতকে টেনেহিচড়ে রাস্তায় এনে কুকুরের মত পিটিয়ে হত্যা করা হলো। পুরো জাতি টিভিতে দেখলো সেই নৃশংসতা; ইন্টারনেটের কল্যানে বা পত্রপত্রিকায় রঙিন ছবিতে দেশে বা প্রবাসে সবাই দেখলো এক তরুণ যুবা বিশ্বজিতের করুন মৃত্যু
 
বিএনপি রাজনৈতিক সুবিধা নিতে প্রথমে বলেছিলো বিশ্বজিত তাদের কর্মী; যদিও পরে পিছটান দেয়। আওয়ামী লীগের অর্বাচীন এক যুগ্ন্সম্পাদক বলেন, 'আওয়ামী লীগ বিশ্বজিত হত্যার দায় নেবেনা।' স্বরাস্ট্রমন্ত্রী বলেছেন: তদন্তে দোষী প্রমাণিত হলে অপরাধীরা ছাড়া পাবেনা। পুলিশ নামকাওয়াস্তে মামলা করলো; কিন্তু অপরাধীর নাম দিলোনা। বিশ্বজিতের বাবা বললো, মামলা করব না; মামলা করে কি আর এক ছেলে হারাবো নাকি? তিনি বললেন, সরকার চাইলে খুনীদের সাজা দিতে পারেন। হত্যার মামলা করা পুলিশের দাযিত্ব।পুলিশের কাছে হয়ত হন্তকরা অপরিচিত নয়। ওই থানায় কি একজনও পুলিশ কর্মকর্তা নাই, যার মধ্যে মানবিকতা কিছুটা হলেও বিদ্যমান আছে! এরশাদ যখন ক্ষমতাসীন ছিলেন, তখন মাঝে মধ্যে তিনি বিভিন্ন মসজিদে যেতেন। সেইমত একবার তিনি লালবাগ মসজিদে যাবার প্ল্যান করেন। স্বাভাবিকভাবে সেখানে সাদা পোশাকে পুলিশ প্রহরা বসে। একদিন শুক্রুবার তিনি লালবাগ মসজিদে যান; নামাজ পরেন এবং পরে মুসুল্লিদের উদ্দেশ্যে বক্ত্যব্য রাখেন। তিনি বলেন: 'আগের রাতে তিনি স্বপ্ন দেখেছেন যে লালবাগের মসজিদে নামাজ পড়ছেন এবং তাই তিনি সেদিন ওখানে চলে আসেন।' সত্য-মিথ্যা জানিনা, ওই মসজিদে ডিউটিরত এক পুলিশ পরদিন থানায় গিয়ে ইস্তফা দেন। কারণ জিজ্ঞাসা করলে দারোগাকে তিনি জানান, 'স্যার, এরশাদ সাহেব লালবাগে আসবেন বলে আমি গত দুই সপ্তাহ ওখানে ডিউটি দিয়েছি; অথচ তিনি বললেন স্বপ্ন দেখে নাকি তিনি লালবাগে এসেছেন?' আসলে যা বলতে চাই, হিন্দী মুভ্যির ভিলেনরা এক সাধারণ মানুষকে মারলো; পুলিশের মধ্যে কি হিন্দী মুভ্যির কোনো নায়ক নাই? --------একটু বেশী চাওয়া হয়ে যাচ্ছে?
 
বিশ্বজিত মরলো। বিএনপি বা আওয়ামী লীগ দায়ীত্ব নিলোনা। দায় কার? দুই বড় দলের ক্ষমতার দলাদলিতে নিরীহ পথচারীকে কেন মরতে হবে? সরকার বা সরকারী কোনো কর্মকর্তা আজ পর্যন্ত বিশ্বজিতের বাসায় যাননি; সান্তনাও দেননি; ক্ষতিপূরণও দেননি। আফগানিস্তানে মার্কিন বোমাবাজির সময় তখনকার বিরোধী নেত্রী, আজকের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা একবার যুক্তরাষ্ট্র-এর বিরুদ্ধে বিবৃতি দেন। 'দিন পর আমেরিকায় এলে তাকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিলো তিনি কেন বিবৃতি দিয়েছিলেন? জননেত্রী শেখ হাসিনা তখন বলেছিলেন, 'আমি তো মা; এবং বোমায় নিহত একটি শিশুর করুন মৃত্যুর কথা বর্ণনা করেছিলেন।' ' আমি তো মা'- বক্তব্য হৃদয়স্পর্শী। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, বিস্ব্জিতকে নিজের ছেলের মনে করে আপনি এগিয়ে এলে এবং ঘাতকদের অবিলম্বে বিচারে সোপর্দ করলে এই হৃদয় বিদারক ঘটনার কিছুটা হলেও প্রশান্তি মিলবে
 
 
বিস্ব্জিতকে কারা মেরেছে সেটা পুলিশ জানে, দেশবাসী ছবি দেখে তাদের চিনে। এদের রাজনৈতিক পরিচয় যাই হোক না কেন, এরা কি একাত্তরের ঘাতকদের চেয়ে কম নৃসংশ? এরা যদি ছাত্রলীগও হয়; তবু এদের ধরা যাবেনা কেন? টিভিতে ছবি আছে; পত্রিকায় ছবি আছে; এদের ধরা অতি সহজ। এদের ধরা হোক। না ধরলে বলা হবে, 'ড্যাল মে কুছ কালা হ্যায়।' সদ্য গার্মেন্টসে শতাধিক অকাল মৃত্যুর পর, বিশ্বজিত হত্যা জাতিকে একটি প্রচন্ড ধাক্কা দিয়েছে; সুদুর আমেরিকায় বসেও সেই ধাক্কা আমাদের গায়ে লেগেছে। সঠিক সিদ্বান্ত না নিলে এই ধাক্কা নির্বাচনেও লাগবে।
 
বিশ্বজিত বলেছিল, 'আমি হিন্দু' মৃত্যু পথযাত্রী বিশ্বজিত তার ধর্মীয় পরিচয়ে বাচতে চেয়েছিলো। কিন্তু কেন? ওর কেন মনে হয়েছিল যে, হিন্দু হলে ওকে মারা হবেনা। আমরা তো বরং একাত্তরে দেখেছিলাম, লুঙ্গি খুলে ধর্মীয় পরিচয় নিশ্চত করার ঘটনা। তবু বিশ্বজিতের কেন মনে হোল যে, হিন্দু পরিচয় ওকে বাচাতে পারে? বিশ্বজিত নাই। বিশ্বজিত পুরো জাতিকে কাদিয়েছে। বিশ্বজিত মরে বেচেছে। ওর ঘাতকরা যদি বেচে থেকেও মৃত্যু যন্ত্রণা ভোগ না করে বা অপরাধের শাস্তি না পায়; তবে সেদিন বেশি বাকি নাই, যেদিন সবাইকে এর দায় নিতে হবে।কারণ, পাপ বাপকেও ছাড়েনা


2012/12/12 Muhammad Kalam <mkalam@verizon.net>
 
ঘন্যকণ্ঠ রিপোর্ট এর বদলে অন্য পন্থা দেখুন৷
বস্তাপচা চিরাচরিত গন্জীকা কাহিনী দিয়ে কতদিন সত্যকে
আড়াল করবেন৷ Have some backbone to face the truth!
 
From: khabor@yahoogroups.com [mailto:khabor@yahoogroups.com] On Behalf Of Muhammad Ali
Sent: Tuesday, December 11, 2012 1:05 PM
To: undisclosed recipients:
Subject: [KHABOR]
ওরা শিবির ও ছাত্রদলের 'অনুপ্রবেশকারী' !!!!!!!
 
 
ওরা শিবির ও ছাত্রদলের 'অনুপ্রবেশকারী'
বিশ্বজিৎ হত্যা
জনকণ্ঠ রিপোর্ট ॥ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগে শিবির ও ছাত্রদল থেকে অনুপ্রবেশকারী ছদ্মবেশী ছাত্রলীগ কর্মীরাই হত্যা করেছে বিশ্বজিৎ দাসকে। ১৮ দলীয় জোটের ডাকা রাজপথ অবরোধের দিন পুরনো ঢাকার ভিক্টোরিয়া পার্ক এলাকায় বিশ্বজিৎকে হত্যাকারী যে ৫ জনের ছবি গণমাধ্যমে এসেছে তাদের তিনজনই কলেজ জীবনে শিবির ও ছাত্রদলের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিল। বাকি দুজন ছাত্রলীগের কর্মী হলেও সাংগঠনিক কার্যক্রমে তারা সক্রিয় নয়। তবে এর আগে চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, ইভটিজিং, ছিনতাই ও শিক্ষক লাঞ্ছিত করার অভিযোগে তাদের তিনজনের ছাত্রত্ব স্থগিত করে বিশ্বদ্যিালয় কর্তৃপক্ষ। তাদের বিরুদ্ধে থানায় মামলা এবং সাধারণ ডায়েরি রয়েছে।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি এমএম শরিফুল ইসলাম বলেন, শিবির ও ছাত্রদল থেকে অনেকে ছাত্রলীগে অনুপ্রবেশ করে। গ্রুপিংয়ের রাজনীতির কারণে শীর্ষ নেতারা ইচ্ছা করলেও তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া যায় না।
বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়, বিশ্বজিতের ওপর হামলাকারী ৫ জনের মধ্যে তিনজন আগেই ছাত্রলীগ থেকে বহিষ্কৃত। এ ছাড়া ছিনতাই করতে গিয়ে হাতেনাতে ধরা পড়ে দুই কর্মী। অন্য একজন পরীক্ষা কেন্দ্রে ধারাল অস্ত্রসহ শিক্ষকদের হাতে আটক হয়েছিল। তিন জনের বিরুদ্ধে পাওয়া গেছে ছাত্রলীগের 'সাইনবোর্ড' নিয়ে ছাত্রশিবির ও ছাত্রদলের রাজনীতি করার অভিযোগ। হামলায় অংশ নেয়া প্রথম সারির চারজন হলো মাহফুজুর রহমান নাহিদ, শাকিল আহমেদ, নূরে আলম লিমন ও ইমদাদ।
এদিকে রবিবার পুলিশের সামনে প্রকাশ্যে কুপিয়ে বিশ্বজিৎকে হত্যা করা হলেও পুলিশ আসামি হিসেবে মামলায় কারও নাম উল্লেখ না করায় অনেকে বিস্মিত হয়েছেন। এমনকি কারা এ হত্যাকা-ে জড়িত, এমন তথ্য মামলায় নেই। জনকণ্ঠের অনুসন্ধানে হামলাকারী সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য জনা যায়।
শাকিল আহমেদ ॥ বরিশাল বিভাগের পটুয়াখালির ছেলে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির পর থেকে ছাত্রলীগের সঙ্গে জড়িত। ছাত্রলীগে অনুপ্রবেশ করার পর থেকে জহিরউদ্দিন বাবরের ক্যাডার হয়ে নিজেকে আত্মপ্রকাশ করে শাকিল। ক্যাম্পাসে সবাই 'কোপা শাকিল' হিসেবে তাকে চেনে। ক্যাম্পাসে শাকিল ছাত্রলীগ করলেও পূর্বে ছাত্রদলের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। শাকিলের বড় ভাই শাহিন পটুয়াখালী জেলা ছাত্রদলের নেতা ছিলেন। ক্যাম্পাস সূত্র জানায়, শাকিল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ও আশপাশের এলাকায় চিহ্নিত ছিনতাইকারী হিসেবে পরিচিত। বছরখানেক আগে এই শাকিল ক্যাম্পাসের পাটুয়াটুলী গেটের পাশে ছিনতাই করতে গিয়ে পুলিশের কাছে হাতেনাতে ধরা পড়েছিল। ছাত্রলীগ নেতা হওয়ায় থানা পর্যন্ত যেতে হলেও তাকে মামলায় পড়তে হয়নি।
বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের এক সাবেক নেতা বলেন, শাকিল বিভিন্ন নেশায় আসক্ত ছিল। তাই নেশার টাকা যোগাড় করতে ছিনতাইয়ের আশ্রয় নিত প্রায়ই। এসব অভিযোগ যাচাই করে ওই সময় তাকে সংগঠন থেকে বহিষ্কার করা হয়েছিল। ক্যাম্পাসে নতুন কমিটি হলেও তাকে আর সংগঠনে ফিরিয়ে নেয়া হয়নি। প্রত্যক্ষদর্শী জানায়, রবিবার বিশ্বজিৎ যখন দৌড়ে একটি ভবনের দোতলায় উঠে যান, তখন সেখানে গিয়ে শাকিল প্রথম বিশ্বজিৎকে চাপাতি দিয়ে কোপ দেয়। উপর্যুপরি কুপিয়ে শাকিল দ্রুত নিচে নেমে যায়।
আবদুল কাদের তাহসিন ॥ জগন্নাথের মনোবিজ্ঞান বিভাগের দ্বিতীয় ব্যাচের ছাত্র। বিশ্বজিৎ হত্যা মিশনে তাকে রড নিয়ে হামলা চালাতে দেখা যায়। সূত্র জানায় বিশ্ববিদ্যালয়ে শান্তভাবে থাকলেও ছাত্রলীগের মারামারিতে দেখা যায় তার আসল রূপ। সূত্র জানায়, তাহসিনের বড় ভাই রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রশিবিরের একটি আবাসিক হলের সভাপতি। এ ছাড়াও তার বাবা 'শিবিরের আমির' বলে জানা যায়।
নূরে আলম লিমন ॥ খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, লিমন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের প্রথম ব্যাচের (২০০৫-০৬) ছাত্র। ২০০৯ সালে সে বিভাগের পরীক্ষার হলে একটি চাপাতিসহ শিক্ষকদের হাতে আটক হয়েছিল। ওই সময় মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেও তার চরিত্রের বদল ঘটেনি। কয়েক দিন আগে ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের এক শিক্ষককে লাঞ্ছনা করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আজীবন বহিষ্কার হন তিনি। বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রত্ব হারালেও তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অপকর্মের সঙ্গে জড়িত ছিল। অভিযোগ রয়েছে তিনি ছাত্রলীগের বিভিন্ন নেতার হয়ে সংঠনের নাম ব্যবহার করে ক্যাম্পাসের আশপাশে চাঁদাবাজি, ছিনতাইসহ নানা অপরাধে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। তাকে বিভিন্ন অপকর্মের জন্য ছাত্রলীগ থেকে বহিষ্কার করা হয় বলে ছাত্রলীগের সাবেক এক নেতা জানান।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, বিশ্বজিৎকে হামলার সময় অগ্রণী ভূমিকা পালন করে নূরে আলম লিমন। প্রাণভয়ে বিশ্বজিৎ দৌড়ে একটি ক্লিনিকের দোতলায় উঠলেও সে তার পিছু নেয়। বিশ্বজিৎকে টেনেহিঁচড়ে নিচে নামানোর পর লিমন তাকে রড দিয়ে মাথায় ও পিঠে আঘাত করে।
মাহফুজুর রহমান নাহিদ ॥ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের (সেশন ২০০৪-০৫) ছাত্র। ছাত্রলীগের কোন পদে না থাকলেও সে বর্তমান সভাপতি শরীফুল ইসলামের আস্থাভাজন কর্মী বলে ছাত্রলীগ সূত্র নিশ্চিত করেছে। এই নাহিদের বিরুদ্ধেও হত্যাচেষ্টা, মারামারিসহ একাধিক মামলা রয়েছে। সে ছয় মাস আগে ছাত্রলীগ থেকে বহিষ্কার হয় বলে ক্যাম্পাস সূত্র জানায়।
প্রত্যাক্ষ দর্শী সূত্রে জানা যায়, বিশ্বজিৎকে নিচে নামানোর পর রড গিয়ে এলোপাতাড়ি পেটায় নাহিদ। পরে তার হাতে একটি ধারাল অস্ত্রও দেখা যায়।
ইমদাদুল হক ॥ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগের ২০০৪-০৫ শিক্ষাবর্ষের ছাত্র। বিশ্বজিতের ওপর হামলায় তাকেও দেখা যায় অংশ নিতে। ইমদাদের বিরুদ্ধে ক্যাম্পাসের এক ছাত্রীর মোবাইল ছিনতাইসহ বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকা-ের অভিযোগ রয়েছে। তার বিরুদ্ধেও 'শিবির' অভিযোগ রয়েছে।
এ ছাড়া হত্যা মিশনে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের প্রথম ব্যাচের নাঈম ইসলাম, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের দ্বিতীয় ব্যাচের শাওন ও আজিজ, ইতিহাস বিভাগের তৃতীয় ব্যাচের সাইফুল ইসলাম, রসায়ন বিজ্ঞান বিভাগের তৃতীয় ব্যাচের রাজন, বাংলা বিভাগের তৃতীয় ব্যাচের বাবু, সমাজবিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র আল আমিনও অংশ নেয় বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান।



__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___