Banner Advertiser

Saturday, March 30, 2013

[mukto-mona] Dr. Mina Farah's book "From Hitler to Zia" reveals: Zia was a Paki Infiltrator in our Liberation War !!



Mr. Mohiuddin Anwar

You are right  Mina Farah didn't change her views she expresses what ever
she thinks rights :

The bottom line is that, in her book " 'হিটলার থেকে জিয়া' " Dr. Mina Farah wrote:
বিএনপি যে স্বাধীনতাবিরোধী দল একথা তারা দলের জন্মের আগেই প্রমাণ করেছে। এর প্রতিষ্ঠাতা একজন 
গুপ্তচর মুক্তিযোদ্ধা যে কথা আমি বহু তথ্যপ্রমাণ ঘেঁটে 'হিটলার থেকে জিয়া' বইটিতে প্রমাণ করেছি। বিএনপির 
প্রতিষ্ঠাতা একজন পাকিস্তানপন্থী এবং এর দলও পাকিস্তানপন্থী। স্পষ্টতই এরা স্বাধীনতাবিরোধী দল, যা খালেদা 
জিয়ার আচরণে স্পষ্ট। তার সঙ্গে স্বাধীনতাবিরোধী দেশের যোগাযোগ স্পষ্ট। তার পার্টির স্বাধীনতাবিরোধী 
অবস্থান স্পষ্ট। তারপরেও আমাদের দেশের মিডিয়ায় সো-কলড বুদ্ধিজীবীদের মুখ থেকে কখনোই সরাসরি
একথাটি শুনি নাই যে, বিএনপি একটি পাকিস্তানপন্থী দল যারা এখনও পাকিস্তানের স্বপ্ন দেখে। 

She emphasized that her book is a result of her serious research [ তথ্যপ্রমাণ ].
Dr. Mina Farah's NoyaDigonto interview only reveals her frustration- no
তথ্যপ্রমাণ [proof based on data] !!!!! She has not said anything that contradicts her
original research findings related to " বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়া একজন গুপ্তচর মুক্তিযোদ্ধা " . 
The book is still available in the market i.e Dr. Mina Farah is sticking to her
original research findings "Ziaur Rahaman was a Pakistani infiltrator in the 
Bangladesh's Liberation War."

Syed Aslam

Ref:
হিটলার থেকে জিয়া by মিনা ফারাহ









































2013/3/30 Mohiuddin Anwar <mohiuddin@netzero.net>
No Sir she is an independent activist without any party affiliation. Don't think she is a blind supporter of Awami  League like others.
Mina Farah didn't change her views she expresses what ever she thinks rights. In a democracy everybody enjoys that universal rights. If you think she was wrong please correct it with your point and argument.

---------- Forwarded Message ----------
From: "Technical" <technical@dressmen-bd.com>
To: <khabor@yahoogroups.com>,  "notun Bangladesh" <notun_bangladesh@yahoogroups.com>,        <chottala@yahoogroups.com>
Subject: Re: [KHABOR] Memory Lane:মিনা ফারাহ'র ডিগবাজি - Then and Now [বুধবার, ৩০ জুন ২০১০ vs তারিখ: ২৮ মার্চ, ২০১৩]
Date: Sat, 30 Mar 2013 10:55:06 +0600

Who is a Mina Farah? is she a Dalal of Awami ?
----- Original Message -----
From: SyedAslam
Sent: Friday, March 29, 2013 3:57 AM
Subject: [KHABOR] Memory Lane:মিনা ফারাহ'র ডিগবাজি - Then and Now [বুধবার, ৩০ জুন ২০১০ vs তারিখ: ২৮ মার্চ, ২০১৩]
 বুধবার, ৩০ জুন ২০১০, ১৬ আষাঢ় ১৪১৭
 
স্বাধীনতার পক্ষ ও বিপক্ষ শক্তি
মিনা ফারাহ
 
বুদ্ধিজীবী আর বুদ্ধিহীনরা যখন একরকম চিন্তা করে দেশ তখন ডুম হয়ে যায়। স্বাধীনতার পক্ষ ও বিপক্ষের শক্তিরা একসঙ্গে কিভাবে দেশ চালাবে তা আমার বোধগম্য নয়। এদেশের সাধারণ মানুষ যত সচেতন এবং বিদ্রোহী সেই তুলনায় বেশিরভাগ বুদ্ধিজীবী পিছিয়ে। ২০০৮ সালের আগস্ট মাসে জয়ের ভার্জিনিয়ার বাড়িতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে আমার দেখা হয়। আমি তাঁকে জানিয়েছিলাম সাদ্দাম হোসেনের বার্থ পার্টি এবং হিটলারের নাৎসী পার্টির কথা। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নাৎসী পার্টির ভূমিকার কথা সকলেই জানে। মুক্তিযুদ্ধে জামায়াত-আলবদর-আলসামস্ ও শানত্মিবাহিনীর কথা আমাদেরও অজানা নয়। নাৎসী পার্টির সঙ্গে জোট সরকার আর জামায়াতের সঙ্গে জোট সরকার এক। প্রধানমন্ত্রীকে আমি জানিয়েছিলাম আমার অনুভূতি যে, যে দল এরূপ উদাহরণ রেখেছে সে দলটিকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা উচিত। তিনি আমাকে বলেছেন, কোন দলকে নিষিদ্ধ করা যায় না। এ কথা তিনি কেন বলেছিলেন, তা আমার বোধগম্য নয়। বিএনপি যে স্বাধীনতাবিরোধী দল একথা তারা দলের জন্মের আগেই প্রমাণ করেছে। এর প্রতিষ্ঠাতা একজন গুপ্তচর মুক্তিযোদ্ধা যে কথা আমি বহু তথ্যপ্রমাণ ঘেঁটে 'হিটলার থেকে জিয়া' বইটিতে প্রমাণ করেছি। বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা একজন পাকিস্তানপন্থী এবং এর দলও পাকিস্তানপন্থী। স্পষ্টতই এরা স্বাধীনতাবিরোধী দল, যা খালেদা জিয়ার আচরণে স্পষ্ট। তার সঙ্গে স্বাধীনতাবিরোধী দেশের যোগাযোগ স্পষ্ট। তার পার্টির স্বাধীনতাবিরোধী অবস্থান স্পষ্ট। তারপরেও আমাদের দেশের মিডিয়ায় সো-কলড বুদ্ধিজীবীদের মুখ থেকে কখনোই সরাসরি একথাটি শুনি নাই যে, বিএনপি একটি পাকিস্তানপন্থী দল যারা এখনও পাকিস্তানের স্বপ্ন দেখে। তাদের কথাবার্তা, আচার-আচরণ, সবকিছুই স্বাধীনতার বিরুদ্ধে। বঙ্গবন্ধুকে তারা সরাসরি কিছু না বললেও আভাসে ইঙ্গিতে বলে। তাদের দাবি জিয়াই স্বাধীনতা এনেছে। 
বিএনপি এবং আওয়ামী লীগ দু'টি প্রতিপক্ষ। এদের একজন বিশ্বাস করে বাংলাদেশে, অপর বিশ্বাস করে পাকিস্তানে। একটি গণতান্ত্রিক সংসদে দাঁড়িয়ে এ রকম দু'টি দল কিভাবে দেশ চালাবে তা বোঝার জন্য কোন বিশেষজ্ঞের দরকার নেই। এই দেশের বুদ্ধিজীবীরা সব সময়ই কামনা করেন এই দু'টি দল এক হয়ে ভবিষ্যতে কাজ করবে। স্বাধীনতাবিরোধী এবং পক্ষের দল কিভাবে একসঙ্গে কাজ করবে একথা তারা হয় বোঝেন না, না হয় বুঝেও বলেন না। শুধু চাঁন-তারা পতাকা হলেই কি তারা পাকিস্তানী? বিএনপি দলের প্রতিদিনকার প্রেস মিটিং থেকে যেসব বক্তব্য বেরিয়ে আসে তার মধ্যে কোন্টা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের কথা? একটি বিষয় স্মরণ করিয়ে দিতে হয় যে, গোলাম আযম একদা লন্ডনে বসে খোন্দকার আব্দুল হামিদকে বলেছিল_ "যারা পুল ভাঙ্গে তারা মুক্তিযোদ্ধা, যারা পুল রক্ষা করে তারাও মুক্তিযোদ্ধা।" (দ্র. জীবনে যা দেখলাম, ৪র্থ খণ্ড, গোলাম আযম)। খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন বার বার জিয়াউর রহমানকে কেন মুক্তিযোদ্ধা বলে থাকেন? কোন্ স্বাধীনতার ঘোষক তিনি? কনফেডারেশন করে মুক্তিযুদ্ধ প- করে দেয়ার জন্য জনাব তাজউদ্দীন সাহেব তখনই কি জিয়াউর রহমানকে কোর্ট মার্শাল করার কথা বলেননি? সুতরাং আমাদের বুঝতে হবে, জিয়াউর রহমান এবং তার দল সেই মুক্তিযোদ্ধা যারা পুল রক্ষা করে। গোলাম আযমের জীবন যা দেখলাম বইয়ের ৩য় ও ৪র্থ খণ্ড যে সমস্ত তথ্য-প্রমাণ রয়েছে, এতে করে স্বাধীনতাবিরোধীদের চিহ্নিত করতে অনুবীক্ষণ যন্ত্রের দরকার নেই। ২০০১ সালের সংসদে খালেদা জিয়ার পাশে মতিউর রহমান নিজামী, সাঈদী, আল মুজাহিদ এবং জিয়াউর রহমানের সংসদে শাহ্ আজিজুর রহমান ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। এখন বলেন, অণুবীক্ষণ যন্ত্রের কি সত্যিই দরকার আছে? স্বাধীনতা যুদ্ধে শাহ্ আজিজুর রহমান এবং নিজামীর ভূমিকা একটি শিশুও জানে। আর এই দুই পাষণ্ডকে যারা আমাদের জাতীয় সংসদে নিয়ে দাঁড় করায় তারা কি মুক্তিযুদ্ধে বিশ্বাস করে? নাকি তারা এখনও পাকিস্তানের স্বপ্নে বুঁদ হয়ে আছে? দেশের বুদ্ধিজীবীরা এই সত্যকে কেন এড়িয়ে যায়, তারাই জানে। অর্থই সর্বনাশের মূল এটাই কি তাদের জন্য সত্য? না হলে মুখে তারা মুক্তিযুদ্ধের কথা বলে তুবড়ি ছোড়ে, ১/১১-এর নায়কদের বিচার চায় কিন্তু '৭৫-এর মইনউদ্দিন, ফখরুদ্দীনের কথা তারা এড়িয়ে যায়। সংসদে খালেদার পছন্দের মন্ত্রী, আল মুজাহিদের বিষয়ে বুদ্ধিজীবীরা ঘাপটি মেরে থাকে। অর্থই সকল সুখের মূল। অর্থ হলে সবই সম্ভব। যারা মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেছে, তারাও মুক্তিযোদ্ধা হয়ে যায়। বেগম খালেদা জিয়া যুদ্ধের সময় ক্যান্টনমেন্টে ছিলেন এবং পাক মেজর জেনারেল জামশেদকে জিয়াউর রহমান বেগম জিয়ার নিরাপত্তা সম্পর্কে যে চিঠিটি নিজ হাতে লিখেছিলেন, তা সহজেই পাওয়া যাবে বিখ্যাত লেখক হুমায়ূন আহমেদের "জ্যোৎস্না ও জননী" বইটিতে। 
মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ ও বিপক্ষের শক্তি নিয়ে যে সংসদ, সেই সংসদ যে ইহকালেও কার্যকর হবে না, সর্বসময়ই যে সংসদ থাকবে একটি একাত্তরের যুদ্ধক্ষেত্র হয়ে, রাজাকার এবং মুক্তিযোদ্ধা যখন একই সংসদে, কে মুক্তিযোদ্ধা, কে রাজাকার এই প্রশ্নটি যখন একমাত্র ইসু্য, স্বাধীনতার পক্ষ শক্তি যখন দুর্বল এবং তারা বিপক্ষ শক্তিকে যখন নিষিদ্ধ না করে তাদের সঙ্গে সংসদে যাবে, বুদ্ধিজীবীরা যখন বুদ্ধিহীনের আচরণ করে, পাকিস্তানীদের বিষয়ে বিষাদ্গার অথচ সংসদে নিজামী ও মুজাহিদকে নিয়ে সমালোচনা করে না, আমার সন্দেহ হয় আমাদের দেশেটা কি ডুম হয়ে যাবে? স্বাধীনতার পক্ষ ও বিপক্ষের শক্তিকে চুলচেরা বিচার করে খালেদা জিয়ার স্বরূপ নিয়ে জাতিকে এগিয়ে আসতে হবে। এজন্য কোন পরিশ্রমের দরকার নেই। জিয়াউর রহমান শাহ্ আজিজকে তার প্রধানমন্ত্রী করেছিল। বেগম জিয়া বড় যুদ্ধাপরাধীদের সংসদে বসিয়েছিল। জিয়াউর রহমান এদের জেল থেকে বের করে এনে রাজনীতিতে ঢুকিয়েছে। খালেদা জিয়া এখন এদের প্রতিপালন করছে। খালেদা জিয়া না থাকলে নিজামী-মুজাহিদরা এতিম হয়ে যাবে। পর্যবেক্ষককারীদের মতে, বিএনপি সেই স্বপ্নই দেখছে যে, পাকিস্তানের সঙ্গে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে তারা এক হয়ে এক আদর্শে কাজ করবে। খালেদা জিয়া এবং তার দল যে মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে অবস্থান করছে, বুদ্ধিজীবীদের জন্য আমার উপদেশ তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার রেকর্ড খুলে দেখুন, মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে সে কি উদাহরণ রেখেছিল। 
এদেশের মানুষকে বুঝতে হবে প্রতিপক্ষ শুধু যুদ্ধ করতে পারে, তারা কখনও একসঙ্গে সংসদ চালাতে পারে না। 

লেখক : যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী
[হিটলার থেকে জিয়া  মিনা ফারাহ ] 

 

শেরপুরের প্রবাসী লেখক মিনা ফারাহ'র বিরুদ্ধে জিডি | Sangbad24.net

 
শেরপুরের প্রবাসী লেখক মিনা ফারাহ'র বিরুদ্ধে জিডি

তারিখঃ মার্চ ২৫, ২০১৩। সময়ঃ ৪:৫৫ অপরাহ্ন

http://www.sangbad24.net/?p=65007

মিনা ফারাহ'র ডিবাজি:

সন্দেহাতীত সাক্ষ্য-প্রমাণ না থাকলে বিচার নিয়ে প্রশ্ন উঠবেই ...

 
Mar 18, 2013 – মিনা ফারাহ। মানবাধিকার সংগঠক ও সুলেখিকা। জন্ম বাংলাদেশে হলেও এখন আমেরিকাপ্রবাসী। নুরেমবার্গ ট্রায়ালস, সিয়েরালিওন ও কম্বোডিয়ার যুদ্ধাপরাধ বিচার নিয়ে তিনি গবেষণা করেছেন। বাংলাদেশেও যুদ্ধাপরাধ বিচারের পক্ষে শুরু থেকে সোচ্চার ভূমিকা পালন করেছেন। বর্তমানে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত জামায়াতে ...

সাপের দাঁতে বিষাক্ত মতা | নয়াদিগন্ত

 
সাপের দাঁতে বিষাক্ত মতা. মিনা ফারাহ. তারিখ: ২৮ মার্চ, ২০১৩. অপদার্থ সাপের দাঁতের সামান্য বিষটুকু মানুষের মতো মতাধর প্রাণীর জীবন কেড়ে নেয়ার মতা রাখে। মতা এমনই জিনিস। তাই আজ লিখছি মতা নিয়ে। গাফ্ফার চৌধুরীর কথামতো ২০০৮ সালের ১২ আগস্ট ভার্জিনিয়ায় সজীব ওয়াজেদ জয়ের বাড়িতে গেলে সেটাই তার সাথে আমার প্রথম ও শেষ দেখা।
 

 

 




__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___