গ্রামবাসীকে ক্ষেপিয়ে তুলছে কারা
মির্জা মেহেদী তমাল
পুলিশের বিরুদ্ধে গ্রামবাসীকে ক্ষেপিয়ে তুলছে কারা? দেশের বিভিন্ন জেলায় আসামি ধরতে গেলেই পুলিশের ওপর সিরিজ হামলার পর এমন প্রশ্ন এখন বিভিন্ন মহলে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এটি জামায়াত-শিবিরের একটি কৌশল। গ্রামবাসীকে আক্রান্ত করে পুলিশের বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষকে ক্ষেপিয়ে তোলার একটি অপচেষ্টা।
জামায়াত ও বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিভিন্ন মামলায় গ্রেফতার করতে গিয়ে গত এক মাসে অন্তত ১০ জেলায় হামলা ও সংঘর্ষের ঘটনায় এক পুলিশসহ ১৫ জন নিহত হন। এর মধ্যে সর্বশেষ গতকাল চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ এবং সিরাজগঞ্জের বেলকুচিতে গ্রামবাসীর সঙ্গে পুলিশের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে পাঁচজন নিহত হওয়ার ঘটনা ঘটে। এর আগে মানিকগঞ্জে একইভাবে চার গ্রামবাসী নিহত হন। পুলিশের ওপর গ্রামবাসীর আকস্মিক হামলার ঘটনা বেড়ে যাওয়ায় প্রশাসন যেমন উদ্বিগ্ন, তেমনি পুলিশের মধ্যেও আতঙ্ক ছড়িয়েছে।
পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ফাঁসির রায় ঘোষণার পর থেকেই পুলিশের বিরুদ্ধে গ্রামবাসীর হামলার ঘটনাগুলো ঘটতে থাকে। সহিংসতা মামলার আসামি জামায়াত-শিবির ক্যাডারদের পুলিশ গ্রেফতার করতে গেলেই তারা গ্রামবাসীকে সঙ্গে নিয়ে পুলিশের ওপর হামলা চালাচ্ছেন। আর কাজটি করতে তারা মসজিদ-মাদ্রাসার মাইক ব্যবহার করছেন। 'গ্রামবাসীর ওপর হামলা চালাচ্ছে পুলিশ'- মাইকে এমন ঘোষণার পরই গ্রামবাসী পুলিশের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলছেন। পুলিশপ্রধান হাসান মাহমুদ খন্দকার বিষয়টি স্বীকার করে বলেছেন, অপরাধীরা বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় তাদের অপতৎপরতা চালায়। তারা গ্রামবাসীকে ভুল বুঝিয়ে পুলিশের প্রতিপক্ষ বানাচ্ছে। মসজিদ-মাদ্রাসার মাইক ব্যবহার করছে। মাইকে ঘোষণা শুনেই গ্রামবাসী অসচেতনভাবেই অপরাধীদের ফাঁদে পা দিয়ে পুলিশের ওপর হামলা চালাচ্ছে। তিনি বলেন, মামলার আসামিরা আত্দগোপনে থাকতে বিভিন্ন কৌশল নেয়। গ্রামবাসীকে ভুল বুঝিয়ে তারা লুকিয়ে থাকে। পুলিশের রাজশাহী রেঞ্জের উপ-মহাপরিদর্শক মীর শহীদুল ইসলাম গতকাল চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও সিরাজগঞ্জে হামলা এবং সংঘর্ষে পাঁচজন নিহত হওয়ার ঘটনা সম্পর্কে বলেন, পুলিশ আসামি ধরতে গিয়েছিল। কিন্তু ওরা পুলিশের ওপর হামলা করে। এতে ২৫ জন পুলিশ সদস্য আহত হন। জানমাল রক্ষায় পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী গুলি ছুড়তে বাধ্য হয়। তিনি বলেন, দুটি স্থানেই আসামিরা সবাই জামায়াত-শিবিরের নেতা-কর্মী। জামায়াত-শিবির মাইকিং করে গ্রামবাসীকে ক্ষেপিয়ে তোলে পুলিশের বিরুদ্ধে। এর পরই পুলিশের ওপর হামলা চালানো হয়। গোয়েন্দা পুলিশের সূত্র জানায়, তিন মাস ধরে সহিংসতা ও হরতালে ভাঙচুরের অভিযোগে দায়ের করা মামলার আসামি জামায়াত-শিবির ও বিএনপি নেতা-কর্মীরা বিভিন্ন জেলার প্রত্যন্ত গ্রামে আত্মগোপন করে আছেন। ওইসব এলাকার মসজিদগুলোও তাদের নিয়ন্ত্রণে। বিশেষ করে জামায়াত-শিবির সার্বক্ষণিকভাবেই মসজিদ ও মাদ্রাসায় ঘোষণা দেওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিয়ে থাকে। পুলিশের উপস্থিতি টের পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই তারা মসজিদে ঘোষণা দিতে শুরু করে। ঘোষণা শুনেই গ্রামবাসী পুলিশকে প্রতিরোধ করতে ছুটে যায়। সূত্র জানায়, সাতক্ষীরা, গাইবান্ধার বহু গ্রাম রয়েছে যেখানে ঘরে ঘরে দেশি অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সার্বক্ষণিক প্রস্তুতি নিয়ে থাকেন গ্রামবাসী। জামায়াত-শিবির দীর্ঘদিন ধরেই এসব এলাকায় পুলিশের বিরুদ্ধে গ্রামবাসীদের ক্ষেপিয়ে তুলছে। গত মাসে মানিকগঞ্জে পুলিশ-গ্রামবাসী সংঘর্ষে চারজন নিহত হন। ঘটনার সময় দায়িত্বে ছিলেন এএসপি সার্কেল কামরুল ইসলাম। তিনি বলেন, জামায়াত-শিবির ব্যারিকেড দিয়ে পুলিশ সদস্যদের ঘিরে ফেলে। পুলিশ তখন প্রতিহত করে। ওরা তখন পুলিশের বিরুদ্ধে মসজিদের মাইকে ঘোষণা দেয়। কয়েক গ্রামের বাসিন্দা মাইকে ঘোষণা শুনে পুলিশের ওপর হামলা চালায়। জামায়াত-শিবির কৌশলে গ্রামবাসীকে পুলিশের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ার অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। গত ১১ মার্চ খুলনার কয়রায় এক পুলিশ নিহত ও অর্ধশতাধিক আহত হওয়ার ঘটনা ঘটে। ৫ মার্চের হরতালে ভাঙচুর ও সংঘর্ষের একটি মামলার আসামি বিএনপি নেতা-কর্মীদের গ্রেফতার করতে গেলে গ্রামবাসীর হামলায় পুলিশ সদস্য নিহত হন। কয়রা থানার ওসি ফজলুর রহমান বলেন, আসামি ধরতে পুলিশ সদস্যদের সেখানে পাঠানো হয়েছিল। এ মামলার এক নম্বর আসামি গনি সরদারের বাড়িতে অভিযান চালানোর একপর্যায়ে এলাকায় মাইকিং করে পুলিশকে প্রতিরোধের ঘোষণা দিলে সেখানে গ্রামের অসংখ্য নারী-পুরুষ দেশি অস্ত্রশস্ত্রে জড়ো হন। গ্রামের লোকেরা পুলিশকে সহায়তা না করে উল্টো গুলি করে পুলিশকে মেরে ফেলে। পুলিশ সদর দফতর সূত্র জানায়, এ পর্যন্ত ১১ জেলায় আসামি ধরতে গিয়ে গ্রামবাসীর প্রতিরোধের মুখে পড়তে হয়েছে পুলিশ বাহিনীকে। এগুলো হলো- বগুড়া, গাইবান্ধা, সাতক্ষীরা, রংপুর, চট্টগ্রাম, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, কক্সবাজার, ঠাকুরগাঁও, জয়পুরহাট ও সিরাজগঞ্জ। বেশ কয়েকটি জেলায় গ্রামবাসীদের মুখোমুখি অবস্থান নিয়ে কয়েক শ পুলিশ সদস্যকে পিছু হটতে বাধ্য হওয়ার ঘটনাও ঘটে।
জামায়াত ও বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিভিন্ন মামলায় গ্রেফতার করতে গিয়ে গত এক মাসে অন্তত ১০ জেলায় হামলা ও সংঘর্ষের ঘটনায় এক পুলিশসহ ১৫ জন নিহত হন। এর মধ্যে সর্বশেষ গতকাল চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ এবং সিরাজগঞ্জের বেলকুচিতে গ্রামবাসীর সঙ্গে পুলিশের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে পাঁচজন নিহত হওয়ার ঘটনা ঘটে। এর আগে মানিকগঞ্জে একইভাবে চার গ্রামবাসী নিহত হন। পুলিশের ওপর গ্রামবাসীর আকস্মিক হামলার ঘটনা বেড়ে যাওয়ায় প্রশাসন যেমন উদ্বিগ্ন, তেমনি পুলিশের মধ্যেও আতঙ্ক ছড়িয়েছে।
পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ফাঁসির রায় ঘোষণার পর থেকেই পুলিশের বিরুদ্ধে গ্রামবাসীর হামলার ঘটনাগুলো ঘটতে থাকে। সহিংসতা মামলার আসামি জামায়াত-শিবির ক্যাডারদের পুলিশ গ্রেফতার করতে গেলেই তারা গ্রামবাসীকে সঙ্গে নিয়ে পুলিশের ওপর হামলা চালাচ্ছেন। আর কাজটি করতে তারা মসজিদ-মাদ্রাসার মাইক ব্যবহার করছেন। 'গ্রামবাসীর ওপর হামলা চালাচ্ছে পুলিশ'- মাইকে এমন ঘোষণার পরই গ্রামবাসী পুলিশের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলছেন। পুলিশপ্রধান হাসান মাহমুদ খন্দকার বিষয়টি স্বীকার করে বলেছেন, অপরাধীরা বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় তাদের অপতৎপরতা চালায়। তারা গ্রামবাসীকে ভুল বুঝিয়ে পুলিশের প্রতিপক্ষ বানাচ্ছে। মসজিদ-মাদ্রাসার মাইক ব্যবহার করছে। মাইকে ঘোষণা শুনেই গ্রামবাসী অসচেতনভাবেই অপরাধীদের ফাঁদে পা দিয়ে পুলিশের ওপর হামলা চালাচ্ছে। তিনি বলেন, মামলার আসামিরা আত্দগোপনে থাকতে বিভিন্ন কৌশল নেয়। গ্রামবাসীকে ভুল বুঝিয়ে তারা লুকিয়ে থাকে। পুলিশের রাজশাহী রেঞ্জের উপ-মহাপরিদর্শক মীর শহীদুল ইসলাম গতকাল চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও সিরাজগঞ্জে হামলা এবং সংঘর্ষে পাঁচজন নিহত হওয়ার ঘটনা সম্পর্কে বলেন, পুলিশ আসামি ধরতে গিয়েছিল। কিন্তু ওরা পুলিশের ওপর হামলা করে। এতে ২৫ জন পুলিশ সদস্য আহত হন। জানমাল রক্ষায় পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী গুলি ছুড়তে বাধ্য হয়। তিনি বলেন, দুটি স্থানেই আসামিরা সবাই জামায়াত-শিবিরের নেতা-কর্মী। জামায়াত-শিবির মাইকিং করে গ্রামবাসীকে ক্ষেপিয়ে তোলে পুলিশের বিরুদ্ধে। এর পরই পুলিশের ওপর হামলা চালানো হয়। গোয়েন্দা পুলিশের সূত্র জানায়, তিন মাস ধরে সহিংসতা ও হরতালে ভাঙচুরের অভিযোগে দায়ের করা মামলার আসামি জামায়াত-শিবির ও বিএনপি নেতা-কর্মীরা বিভিন্ন জেলার প্রত্যন্ত গ্রামে আত্মগোপন করে আছেন। ওইসব এলাকার মসজিদগুলোও তাদের নিয়ন্ত্রণে। বিশেষ করে জামায়াত-শিবির সার্বক্ষণিকভাবেই মসজিদ ও মাদ্রাসায় ঘোষণা দেওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিয়ে থাকে। পুলিশের উপস্থিতি টের পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই তারা মসজিদে ঘোষণা দিতে শুরু করে। ঘোষণা শুনেই গ্রামবাসী পুলিশকে প্রতিরোধ করতে ছুটে যায়। সূত্র জানায়, সাতক্ষীরা, গাইবান্ধার বহু গ্রাম রয়েছে যেখানে ঘরে ঘরে দেশি অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সার্বক্ষণিক প্রস্তুতি নিয়ে থাকেন গ্রামবাসী। জামায়াত-শিবির দীর্ঘদিন ধরেই এসব এলাকায় পুলিশের বিরুদ্ধে গ্রামবাসীদের ক্ষেপিয়ে তুলছে। গত মাসে মানিকগঞ্জে পুলিশ-গ্রামবাসী সংঘর্ষে চারজন নিহত হন। ঘটনার সময় দায়িত্বে ছিলেন এএসপি সার্কেল কামরুল ইসলাম। তিনি বলেন, জামায়াত-শিবির ব্যারিকেড দিয়ে পুলিশ সদস্যদের ঘিরে ফেলে। পুলিশ তখন প্রতিহত করে। ওরা তখন পুলিশের বিরুদ্ধে মসজিদের মাইকে ঘোষণা দেয়। কয়েক গ্রামের বাসিন্দা মাইকে ঘোষণা শুনে পুলিশের ওপর হামলা চালায়। জামায়াত-শিবির কৌশলে গ্রামবাসীকে পুলিশের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ার অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। গত ১১ মার্চ খুলনার কয়রায় এক পুলিশ নিহত ও অর্ধশতাধিক আহত হওয়ার ঘটনা ঘটে। ৫ মার্চের হরতালে ভাঙচুর ও সংঘর্ষের একটি মামলার আসামি বিএনপি নেতা-কর্মীদের গ্রেফতার করতে গেলে গ্রামবাসীর হামলায় পুলিশ সদস্য নিহত হন। কয়রা থানার ওসি ফজলুর রহমান বলেন, আসামি ধরতে পুলিশ সদস্যদের সেখানে পাঠানো হয়েছিল। এ মামলার এক নম্বর আসামি গনি সরদারের বাড়িতে অভিযান চালানোর একপর্যায়ে এলাকায় মাইকিং করে পুলিশকে প্রতিরোধের ঘোষণা দিলে সেখানে গ্রামের অসংখ্য নারী-পুরুষ দেশি অস্ত্রশস্ত্রে জড়ো হন। গ্রামের লোকেরা পুলিশকে সহায়তা না করে উল্টো গুলি করে পুলিশকে মেরে ফেলে। পুলিশ সদর দফতর সূত্র জানায়, এ পর্যন্ত ১১ জেলায় আসামি ধরতে গিয়ে গ্রামবাসীর প্রতিরোধের মুখে পড়তে হয়েছে পুলিশ বাহিনীকে। এগুলো হলো- বগুড়া, গাইবান্ধা, সাতক্ষীরা, রংপুর, চট্টগ্রাম, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, কক্সবাজার, ঠাকুরগাঁও, জয়পুরহাট ও সিরাজগঞ্জ। বেশ কয়েকটি জেলায় গ্রামবাসীদের মুখোমুখি অবস্থান নিয়ে কয়েক শ পুলিশ সদস্যকে পিছু হটতে বাধ্য হওয়ার ঘটনাও ঘটে।
পুলিশের গুলিতে নিহত ৫
চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও সিরাজগঞ্জে সংঘর্ষ, আহত ৮০
আসামি ধরতে গিয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ ও সিরাজগঞ্জের বেলকুচিতে জামায়াত-শিবির এবং বিএনপির সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সংঘর্ষে পাঁচজন নিহত ও ৮০ জন আহত হয়েছেন। শিবগঞ্জে নিহতরা হলেন- ছাত্রশিবির কর্মী অলিউল্লাহ (১৪), মতিউর রহমান মতি (৪৫), বিএনপি সমর্থক রবিউল ইসলাম রবু (২৫) এবং বেলকুচিতে যুবদল কর্মী ফরিদ (২০) ও ছাত্রদল কর্মী ইউনুস আলী (১৮)। এ ছাড়া শিবগঞ্জে ৩৫ জন গুলিবিদ্ধ ছাড়াও ম্যাজিস্ট্রেট, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ১৫ সদস্য আহত হয়েছেন। বেলকুচিতে আহত হয়েছেন অন্তত ৩০ জন। এ ঘটনার প্রতিবাদে চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও সিরাজগঞ্জে আজ বিক্ষোভ ও দোয়া দিবস এবং আগামীকাল রবিবার হরতাল আহবান করা হয়েছে। এদিকে পুলিশ দাবি করেছে, জামায়াত-শিবির ও বিএনপি নেতা-কর্মীরাও পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়েছেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের কানসাট পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে আগুন দেওয়ার মামলায় গতকাল শিবগঞ্জের শ্যামপুরে আসামি ধরতে গিয়ে পুলিশ-জনতার মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। এতে পুলিশের গুলিতে এক শিবির ও এক বিএনপি কর্মীসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। .....
চাঁপাইনবাবগঞ্জের কানসাট পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে আগুন দেওয়ার মামলায় গতকাল শিবগঞ্জের শ্যামপুরে আসামি ধরতে গিয়ে পুলিশ-জনতার মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। এতে পুলিশের গুলিতে এক শিবির ও এক বিএনপি কর্মীসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। .....
SATURDAY, MARCH 30, 2013
Five killed in clashes
Opposition men attack police to foil raid, snatch Jamaat man from custody; cops open fire
More from The Daily Star
__._,_.___