Sent from my iPhone
শেখ হাসিনা-আওয়ামী লীগ এবং খালেদা-BNP এর মধ্যে পার্থক্য:
[১]
১৯৭৯ থেকে ১৯৯৬ এবং ২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত বহুবার - ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে আওয়ামী লীগ এর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের ভিতরে ঢুকে হামলা করে পুলিশ।
আর এ পর্যন্ত মাত্র ১ (এক) বার বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের নয়া পল্টন অফিস এর ভিতরে ঢুকে হামলা করে পুলিশ।
[২]
গতকাল (১১/০৩/ ২০১৩) কিন্তু সকল TV ও সাংবাদিক সহ বিএনপি অফিসে তল্লাশি হয়।
আর বিএনপি আমলে ঘটনার ৭ মিনিট পর পুলিশ সাংবাদিকদের ভেতরে যেতে দেয়। বিএনপি আমলে পুলিশ যখন আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের গেট ভাঙতে শুরু করে। এ সময় ফটো সাংবাদিকরা ছবি তুলতে চাইলে পুলিশ তাদের বাধা দেয়। তাছাড়া বিএনপি আমলে পুলিশ দায়িত্ব পালনরত সাংবাদিকদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেছে। অশ্লীল ভাষায় গালমন্দ করেছে।
[৩]
কাল (১১/০৩/ ২০১৩) BNP এর কোন নারী নেত্রী-কর্মী কে পিটানো বা গ্রেফতার করা হয়নি।
অথচ বিএনপি আমলে আওয়ামী লীগ অফিসের ভিতরে ঢুকে নারী নেত্রীদেরও পিটানো, পিটিয়ে জখম ও গ্রেফতার করা হয়েছিল।
[৪]
কাল (১১/০৩/ ২০১৩) তাদের অফিসে ১০ টি ককটেল পাওয়া গিয়েছে,
অথচ বিএনপি আমলে আওয়ামী লীগ অফিসের ভিতরে পুলিশি তল্লাশি তে কোনো বোমা বা কোনো ককটেল পাই নাই
[৫]
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিএনপি আমলে পুলিশ আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের ভেতরে আটকেপড়া নেতাকর্মীসহ কার্যালয়ের সামনে ও আশপাশে যাকে পেয়েছে, তাকেই লাঠি-রাইফেলের বাঁট দিয়ে মারধর করেছে। অশ্লীল ভাষায় গালমন্দ করেছে।
আর গতকাল (১১/০৩/ ২০১৩) কিন্তু - আটকেপড়া নেতাকর্মীসহ - কার্যালয়ের সামনে ও আশপাশে কাউকেই পুলিশ মারধর করে নাই।অশ্লীল ভাষায় গালমন্দ করা তো দুরের কথা ।
[৬]
হরতাল ও গ্রেফতারকৃতদের নিয়ে গণতান্ত্রিক ও সত্য বক্তব্য দিয়েছেন আওয়ামী লীগ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ। মাহবুব-উল আলম হানিফ বলেন, আমরা যতটুকু জানি, বিএনপির সিনিয়র নেতাদের মুক্তি দেয়ার জন্য সংশ্লিষ্টদের ইতিমধেই নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
গ্রেফতারকৃত বিএনপির সিনিয়র নেতাদের মুক্তি দেওয়ার পর সংবাদ সম্মেলনে আবারো মিথ্যের বেসাতি করলেন BNP এর নেতা যুগ্ম সাধারণসম্পাদক মীর্জা ফখরুল সাহেব। তাদেরকে নাকি জনতার চাপে মুক্তি দেওয়া হয়েছে?
আসলে উনারা মনে হয় মিথ্যে বলে গিনেজ বুকের রেকর্ডে নাম লেখাতে চান ।
[৭]
শেখ হাসিনা ঘটনা শুনার সাথে সাথে পুলিশ এর অনেক বাধা সত্তেও নেতাকর্মীদের সাহায্যে এগিয়ে আসেন।
দলীয় কার্যালয়ে পুলিশি তল্লাশি এবং নেতাকর্মীদের ওপর হামলার খবর পেয়ে সাথে সাথে শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ের আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আসতে চাইলে পুলিশ বিভিন্ন স্থানে দফায় দফায় তার গাড়িবহরের গতিরোধ করে। কয়েক দফা পুলিশি বাধা ডিঙ্গিয়ে সাথে সাথে তিনি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আসেন।
আর BNP নেত্রী খালেদা আসেন ঘটনার ৫০ ঘন্টা পরে।কোনো পুলিশী বাধা না সত্তেও!এই হচ্ছে উনার দাইয়ত্ত বোধ ও দলীয় নেতাকর্মীদের প্রতি উনার মমতা এবং কর্তৈব্ব বোধ !
এই হলো শেখ হাসিনা-আওয়ামী লীগ এবং খালেদা-BNP এর মধ্যে পার্থক্য
দেশে বিদেশে বাঙ্গালীরা এবং বঙ্গবন্ধুর একনিষ্ঠ গুনুমুগ্ধ ভক্ত গন
সুখে থাকুন, ভালো থাকুন এবং নিরাপদে থাকুন
জয় বাংলা , জয় বঙ্গবন্ধু
শুভেচ্ছান্তে
Engr. Shafiqur Rahman AnuAuckland,New ZealandN.B.: If any one is offended by content of this e-mail, please ignore & delete this e-mail. I also request you to inform me by an e- mail - to delete your name from my contact list.
__._,_.___