'রগ কাটা' বর্বরতার শিকার তাঁরা
চোখে অন্ধকার দেখছেন মুক্তিযোদ্ধা শাহার আলী সরকার। তাঁর দুই ছেলের মধ্যে বড়জন বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী। স্বপ্ন দেখতেন যে ছেলেকে নিয়ে, সেই ছোট ছেলে হাবিবুর রহমানের বাঁ পা কেটে ফেলতে হয়েছে 'রগ কাটা' বর্বরতার পর। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হাবিবুর রাজধানীর জাতীয় অর্থোপেডিক ইনস্টিটিউট ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানের (পঙ্গু হাসপাতাল) নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে চিকিৎসাধীন।
শাহার আলীর অভিযোগ, হাবিবুরের পায়ের রগ কেটে দিয়েছেন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের কর্মীরা। এই বর্বরতা তাঁর সব স্বপ্ন চুরমার করে দিয়েছে। তিনি বলেন, সংসারের ভরসা ভেবেছিলেন যে ছেলেকে, সেই ছেলের খাওয়া থেকে শুরু করে নিত্যকর্মে সহায়ক হতে হয়েছে তাঁকে।
একই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন চাঁপাইনবাবগঞ্জে শিবিরের হামলায় আহত দুজন। এ ছাড়া রাজধানীর হূদরোগ ইনস্টিটিউটে একজন এবং বেসরকারি অ্যাপোলো হাসপাতালে একজন চিকিৎসাধীন। এই দুজনও চাঁপাইনবাবগঞ্জে শিবিরের হামলার শিকার হন। তাঁদের মধ্যে একজনেরও পা কেটে ফেলতে হয়েছে। তাঁরাও শিবিরের হামলার শিকার বলে জানিয়েছেন।
হাবিবুর প্রাণিবিদ্যা বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র ও রাজশাহী জেলা ছাত্রলীগের উপ-বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক সম্পাদক। তাঁর বাবা জানান, ১৪ এপ্রিল হাবিবুর বাসায় ফেরার পথে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়সংলগ্ন মেহেরচণ্ডী এলাকায় তাঁর ওপর হামলা চালান ছাত্রদল ও শিবিরের কর্মীরা। মারধরের পর তাঁর বাঁ পায়ের রগ কেটে দেন তাঁরা। সেদিনই তাঁকে চিকিৎসার জন্য ঢাকায় আনা হয়। তিনি জানান, হাবিবুরের ওপর হামলার দুই ঘণ্টা আগে ওই এলাকায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় স্কুল ও কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সহসভাপতি রবিউল ইসলামকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যা করেন ছাত্রদলের কর্মীরা।
একটি কলেজের অফিস সহকারী শাহার আলী জানান, তিনি ভেবেছিলেন, হাবিবুরই পরিবারের অবস্থার পরিবর্তন আনবেন। কিন্তু এখন ছেলের ভবিষ্যৎ নিয়েই তিনি সন্দিহান। হাবিবুরের অনেক রক্তক্ষরণ হয়েছে, এখনো ঠিকমতো নড়াচড়া করতে পারেন না।
কারিবুলেরও পা কাটতে হয়েছে: চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি কারিবুল হক ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক মতিউর রহমান ওরফে হিটলু গত শনিবার (২০ এপ্রিল) রাতে শিবিরের আকস্মিক হামলার শিকার হন। তাঁরা শিবগঞ্জ বাজার থেকে মোটরসাইকেলে করে বাড়ি যাওয়ার পথে বাইপাসে এ হামলা হয়। কারিবুলের ডান পায়ের রগ কেটে দেওয়া হয় ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে কোপানো হয় এবং মতিউরের পাসহ সারা শরীরে কোপানো হয়। গুরুতর আহত কারিবুল অ্যাপোলো হাসপাতালে ও মতিউর পঙ্গু হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। কারিবুলের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাঁর ডান পায়ের গোড়ালি থেকে তিন ইঞ্চি ওপর পর্যন্ত কেটে ফেলতে হয়েছে।
এই দুজনের ওপর হামলার প্রতিবাদে ২১ এপ্রিল বিকেলে বিক্ষোভ মিছিল করে শিবগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগ। ওই মিছিল শেষে বাড়ি ফেরার পথে শিবিরের হামলার শিকার হন উপজেলা ছাত্রলীগের নেতা ফসিউল আলম। তিনি বলেন, মোটরসাইকেলে বাড়ি ফেরার সময় স্টেডিয়ামের পাশে শিবিরের কর্মীরা চলন্ত অবস্থাতেই ছুরি দিয়ে হামলা চালান। তিনি পড়ে গেলে মারধর করে বাঁ হাতের রগ কেটে পালিয়ে যান শিবিরের কর্মীরা। তাঁর সঙ্গে থাকা দুজন প্রতিরোধের চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন। পরে লোকজন তাঁর হাতে গামছা পেঁচিয়ে মোটরসাইকেলে করেই চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে যান। ওই হাসপাতালে চিকিৎসকেরা গামছা খোলামাত্রই ফিনকি দিয়ে রক্ত বের হতে থাকে। পরে তাঁকে হূদরোগ ইনস্টিটিউটে আনা হয়। তাঁর হাতে অস্ত্রোপচার হয়েছে, কয়েক ব্যাগ রক্ত দিতে হয়েছে।
ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসম্পাদক ওয়ালিদ আহমেদ শিবগঞ্জের এই তিনজনকে হাসপাতালে দেখভাল করছেন। তিনি জানান, কারিবুলের বাঁ পায়েও আঘাত রয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার তাঁর বাঁ পায়ে অস্ত্রোপচার হয়েছে।
'হাতটা মনে হয় টিকবে': পঙ্গু হাসপাতালের কেবিনে চিকিৎসাধীন রয়েছেন চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলা জাসদের সাধারণ সম্পাদক ও কানসাট ইউপির সদস্য আরিফুল ইসলাম। তিনিও শিবিরের হামলার শিকার হয়েছেন।
আরিফুল জানান, ২ এপ্রিল রাত আটটার দিকে মোটরসাইকেলে শিবগঞ্জ বাজার থেকে তিনি ও তসলিমউদ্দিন বাড়ি ফিরছিলেন। পথে একাডেমির মোড়ে তাঁদের ওপর হামলা করে শিবির। তাঁর শরীরে ধারালো অস্ত্রের ২৭টি আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। তসলিমকেও কুপিয়ে জখম করা হয়। পুড়িয়ে দেওয়া হয় আরিফুলের মোটরসাইকেল। ৩ এপ্রিল তাঁকে ঢাকায় আনা হয়।
স্বজনেরা জানান, আরিফুলের বাঁ হাত ও দুই পায়ে একাধিক অস্ত্রোপচার হয়েছে। তবে বাঁ হাত নিয়ে শঙ্কায় রয়েছেন চিকিৎসকেরা। ওই হাতের রগ কাটা ছাড়াও আঙুলগুলোতে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করা হয়। এ ছাড়া পায়ের রগও কেটে দেওয়া হয়। বাঁ হাতের বুড়ো আঙুল বিচ্ছিন্ন হওয়ার উপক্রম হয়েছিল। আরিফুল বলেন, হাতটা মনে হয় টিকবে।
আহত ব্যক্তি ও তাঁদের স্বজনেরা জানান, শিবগঞ্জে এই চারজন ছাড়াও গত ২৮ ফেব্রুয়ারির পর বিভিন্ন সময়ে শিবিরের হামলায় আহত হয়েছেন ছাত্রলীগের নেতা বাহাদুর আলী, সৌরভ, যুবলীগের নেতা মাসুম, শিবগঞ্জ পৌরসভার কাউন্সিলর একরামুল হক, প্যানেল মেয়র ঈমানী আলীসহ অনেকে। এসব ঘটনায় ওই এলাকায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের অনেকেই ঘরছাড়া।
এ ছাড়া রাজশাহী নগরের বিনোদপুরে গত ১৮ মার্চ বাড়িতে ঢুকে ৩০ নম্বর ওয়ার্ড (দক্ষিণ) আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম এবং ওই ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সদস্য ও স্কুলশিক্ষক মাইনুল হোসেনের রগ কেটে দিয়েছেন শিবিরের কর্মীরা। তাঁরাও চিকিৎসাধীন।
শাহার আলীর অভিযোগ, হাবিবুরের পায়ের রগ কেটে দিয়েছেন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের কর্মীরা। এই বর্বরতা তাঁর সব স্বপ্ন চুরমার করে দিয়েছে। তিনি বলেন, সংসারের ভরসা ভেবেছিলেন যে ছেলেকে, সেই ছেলের খাওয়া থেকে শুরু করে নিত্যকর্মে সহায়ক হতে হয়েছে তাঁকে।
একই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন চাঁপাইনবাবগঞ্জে শিবিরের হামলায় আহত দুজন। এ ছাড়া রাজধানীর হূদরোগ ইনস্টিটিউটে একজন এবং বেসরকারি অ্যাপোলো হাসপাতালে একজন চিকিৎসাধীন। এই দুজনও চাঁপাইনবাবগঞ্জে শিবিরের হামলার শিকার হন। তাঁদের মধ্যে একজনেরও পা কেটে ফেলতে হয়েছে। তাঁরাও শিবিরের হামলার শিকার বলে জানিয়েছেন।
হাবিবুর প্রাণিবিদ্যা বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র ও রাজশাহী জেলা ছাত্রলীগের উপ-বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক সম্পাদক। তাঁর বাবা জানান, ১৪ এপ্রিল হাবিবুর বাসায় ফেরার পথে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়সংলগ্ন মেহেরচণ্ডী এলাকায় তাঁর ওপর হামলা চালান ছাত্রদল ও শিবিরের কর্মীরা। মারধরের পর তাঁর বাঁ পায়ের রগ কেটে দেন তাঁরা। সেদিনই তাঁকে চিকিৎসার জন্য ঢাকায় আনা হয়। তিনি জানান, হাবিবুরের ওপর হামলার দুই ঘণ্টা আগে ওই এলাকায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় স্কুল ও কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সহসভাপতি রবিউল ইসলামকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যা করেন ছাত্রদলের কর্মীরা।
একটি কলেজের অফিস সহকারী শাহার আলী জানান, তিনি ভেবেছিলেন, হাবিবুরই পরিবারের অবস্থার পরিবর্তন আনবেন। কিন্তু এখন ছেলের ভবিষ্যৎ নিয়েই তিনি সন্দিহান। হাবিবুরের অনেক রক্তক্ষরণ হয়েছে, এখনো ঠিকমতো নড়াচড়া করতে পারেন না।
কারিবুলেরও পা কাটতে হয়েছে: চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি কারিবুল হক ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক মতিউর রহমান ওরফে হিটলু গত শনিবার (২০ এপ্রিল) রাতে শিবিরের আকস্মিক হামলার শিকার হন। তাঁরা শিবগঞ্জ বাজার থেকে মোটরসাইকেলে করে বাড়ি যাওয়ার পথে বাইপাসে এ হামলা হয়। কারিবুলের ডান পায়ের রগ কেটে দেওয়া হয় ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে কোপানো হয় এবং মতিউরের পাসহ সারা শরীরে কোপানো হয়। গুরুতর আহত কারিবুল অ্যাপোলো হাসপাতালে ও মতিউর পঙ্গু হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। কারিবুলের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাঁর ডান পায়ের গোড়ালি থেকে তিন ইঞ্চি ওপর পর্যন্ত কেটে ফেলতে হয়েছে।
এই দুজনের ওপর হামলার প্রতিবাদে ২১ এপ্রিল বিকেলে বিক্ষোভ মিছিল করে শিবগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগ। ওই মিছিল শেষে বাড়ি ফেরার পথে শিবিরের হামলার শিকার হন উপজেলা ছাত্রলীগের নেতা ফসিউল আলম। তিনি বলেন, মোটরসাইকেলে বাড়ি ফেরার সময় স্টেডিয়ামের পাশে শিবিরের কর্মীরা চলন্ত অবস্থাতেই ছুরি দিয়ে হামলা চালান। তিনি পড়ে গেলে মারধর করে বাঁ হাতের রগ কেটে পালিয়ে যান শিবিরের কর্মীরা। তাঁর সঙ্গে থাকা দুজন প্রতিরোধের চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন। পরে লোকজন তাঁর হাতে গামছা পেঁচিয়ে মোটরসাইকেলে করেই চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে যান। ওই হাসপাতালে চিকিৎসকেরা গামছা খোলামাত্রই ফিনকি দিয়ে রক্ত বের হতে থাকে। পরে তাঁকে হূদরোগ ইনস্টিটিউটে আনা হয়। তাঁর হাতে অস্ত্রোপচার হয়েছে, কয়েক ব্যাগ রক্ত দিতে হয়েছে।
ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসম্পাদক ওয়ালিদ আহমেদ শিবগঞ্জের এই তিনজনকে হাসপাতালে দেখভাল করছেন। তিনি জানান, কারিবুলের বাঁ পায়েও আঘাত রয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার তাঁর বাঁ পায়ে অস্ত্রোপচার হয়েছে।
'হাতটা মনে হয় টিকবে': পঙ্গু হাসপাতালের কেবিনে চিকিৎসাধীন রয়েছেন চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলা জাসদের সাধারণ সম্পাদক ও কানসাট ইউপির সদস্য আরিফুল ইসলাম। তিনিও শিবিরের হামলার শিকার হয়েছেন।
আরিফুল জানান, ২ এপ্রিল রাত আটটার দিকে মোটরসাইকেলে শিবগঞ্জ বাজার থেকে তিনি ও তসলিমউদ্দিন বাড়ি ফিরছিলেন। পথে একাডেমির মোড়ে তাঁদের ওপর হামলা করে শিবির। তাঁর শরীরে ধারালো অস্ত্রের ২৭টি আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। তসলিমকেও কুপিয়ে জখম করা হয়। পুড়িয়ে দেওয়া হয় আরিফুলের মোটরসাইকেল। ৩ এপ্রিল তাঁকে ঢাকায় আনা হয়।
স্বজনেরা জানান, আরিফুলের বাঁ হাত ও দুই পায়ে একাধিক অস্ত্রোপচার হয়েছে। তবে বাঁ হাত নিয়ে শঙ্কায় রয়েছেন চিকিৎসকেরা। ওই হাতের রগ কাটা ছাড়াও আঙুলগুলোতে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করা হয়। এ ছাড়া পায়ের রগও কেটে দেওয়া হয়। বাঁ হাতের বুড়ো আঙুল বিচ্ছিন্ন হওয়ার উপক্রম হয়েছিল। আরিফুল বলেন, হাতটা মনে হয় টিকবে।
আহত ব্যক্তি ও তাঁদের স্বজনেরা জানান, শিবগঞ্জে এই চারজন ছাড়াও গত ২৮ ফেব্রুয়ারির পর বিভিন্ন সময়ে শিবিরের হামলায় আহত হয়েছেন ছাত্রলীগের নেতা বাহাদুর আলী, সৌরভ, যুবলীগের নেতা মাসুম, শিবগঞ্জ পৌরসভার কাউন্সিলর একরামুল হক, প্যানেল মেয়র ঈমানী আলীসহ অনেকে। এসব ঘটনায় ওই এলাকায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের অনেকেই ঘরছাড়া।
এ ছাড়া রাজশাহী নগরের বিনোদপুরে গত ১৮ মার্চ বাড়িতে ঢুকে ৩০ নম্বর ওয়ার্ড (দক্ষিণ) আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম এবং ওই ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সদস্য ও স্কুলশিক্ষক মাইনুল হোসেনের রগ কেটে দিয়েছেন শিবিরের কর্মীরা। তাঁরাও চিকিৎসাধীন।
পাঠকের মন্তব্য
পাঠকদের নির্বাচিত মন্তব্য প্রতি সোমবার প্রথম আলোর সম্পাদকীয় পাতায় প্রকা__._,_.___