Banner Advertiser

Thursday, April 4, 2013

[mukto-mona] হেফাজত আমির ’৭১-এ মুজাহিদ বাহিনী গঠন করেন : যুদ্ধাপরাধী বাঁচাতেই লংমার্চ ॥ সম্মিলিত ইসলামী জোট



শুক্রবার, ৫ এপ্রিল ২০১৩, ২২ চৈত্র ১৪১৯
হেফাজত আমির '৭১-এ মুজাহিদ বাহিনী গঠন করেন
যুদ্ধাপরাধী বাঁচাতেই লংমার্চ ॥ সম্মিলিত ইসলামী জোট


স্টাফ রিপোর্টার ॥ আগামীকালের লংমার্চকে ঘিরে বিপরীতমুখী অবস্থান নিয়েছেন আলেমরা। প্রগতিশীল দল ও সংগঠনের ডাকা হরতাল প্রত্যাহার করা না হলে পরদিন থেকে লাগাতার হরতালের ঘোষণা দিয়েছে হেফাজতে ইসলাম। যুদ্ধাপরাধীর বিচারের দাবিতে গড়ে ওঠা তরুণ প্রজন্মের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে যাওয়া এ সংগঠনের নেতারা এ হুমকি দিলেও দাবি করেছেন, 'আমরা যুদ্ধাপরাধীর বিচারের বিরুদ্ধে নই। গণজাগরণ মঞ্চ বা শাহবাগের আন্দোলনের সঙ্গেও আমাদের কোন বিরোধ নেই। কর্মসূচী বানচালে নাস্তিকদের দালালরা হরতাল দিয়েছে। এদিকে হেফাজতের আমির একাত্তরে মুজাহিদ বাহিনী গঠন করে পাকসেনা ও রাজাকারদের সহায়তা করেছেন বলে গুরুতর অভিযোগ এনেছে সম্মিলিত ইসলামী জোট। জোটের অভিযোগ পরিত্র কোরান অনুসারে এ সংগঠন ইসলাম ও কোরানবিরোধী। ইসলাম রক্ষার কথা বলে লংমার্চের নামে যুদ্ধাপরাধীকে রক্ষা করতে চায়। একই অভিযোগ তুলেছে অন্য ইসলামী সংগঠনও।
আগামীকালের লংমার্চের প্রস্তুতি ও প্রগতিশীল শক্তির ডাকা হরতালের প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার সকালে লালবাগ মসজিদে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে হেফাজতে ইসলাম। এ সংগঠনের ব্যানারে সংবাদ সম্মেলন হলেও সেখানে উপস্থিত ছিলেন জামায়াত মদদপুষ্ট ও বিএনপি-জামায়াত জোটের ইসলামী দলগুলোর নেতারাই। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমির শাহ আহমদ শফী । হেফাজতে ইসলামির আমির ও চট্টগ্রামের হাটহাজারীর মাদ্রাসার মহাপরিচালকের পক্ষে তাঁর লিখিত বক্তব্য উপস্থাপন করেন তাঁর ছেলে হেফাজতের ইসলামির কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক আনাচ মাদানী। সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, হেফজাতের লংমার্চ কর্মসূচীকে বাধাগ্রস্ত করতে ৬ এপ্রিল সরকার সমর্থিত কয়েকটি সংগঠন হরতলের ডাক দিয়েছে। এ হরতাল প্রত্যাহার করা না হলে আগামী ৭ এপ্রিল থেকে লাগাতার হরতাল চলবে। সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করা হয়, লংমার্চে নেতাকর্মীরা যাতে না আসতে পারে সেজন্য পরিবহন মালিক সমিতিগুলোকে আমাদের বাস ভাড়া না দেয়ার জন্য চাপ দেয়া হয়েছে। কোন প্রতিবন্ধকতাই লংমার্চ রুখতে পারবে না। সবাইকে ৬ এপ্রিল সকাল ১০টায় মতিঝিলের শাপলা চত্বরে উপস্থিত হওয়ার আহ্বানও জানান হয়। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি অনুরোধ করে নেতারা বলেন, এই আন্দোলন কোন রাজনৈতিক ব্যানার বা দলের নয়, কারও বিরুদ্ধে বা পক্ষে নয়, কাউকে ক্ষমতা বা গদিতে বসানোর জন্য নয়। ঈমানী দায়িত্ব পালনের অংশ হিসেবেই আমাদের এই লংমার্চ কর্মসূচী। প্রত্যেকেই জায়নামাজ ও তসবিহ নিয়ে আল্লাহর জিকির করতে করতে ঢাকা অভিমুখে যাত্রা করবেন। ঈমানী কাফেলাকে সরকার রুখতে পারবে না। ৭ জন ব্লগার গ্রেফতার হওয়ার পর কি আপনারা সরকারের প্রতি আশ্বস্ত হতে পারছেন না? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে হেফাজত নেতারা বলেন, ৮৪ ব্লগারকে গ্রেফতার করার দাবি জানিয়েছি। সবাইকে কি সরকার গ্রেফতার করতে পেরেছে? আমাদের মূল দাবি আল্লাহ ও রাসুলকে (সা.) নিয়ে যারা কটূক্তি করছে তাদের মৃত্যুদ-ের বিধান রেখে সংসদে আইন পাস করতে হবে। সংবিধানে আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা ও অবিচল বিশ্বাস পুনর্বহাল করতে হবে। এটিও সরকার করেনি। ৬ এপ্রিল যারা হরতাল ডেকেছে ও ব্লগারদের মুক্তি দাবি করছে তারাও নাস্তিক। তারা সরকারের দালালি করছে। সংবাদ সম্মেলনে হেফাজত নেতারা সাংবাদিকদের কোন প্রশ্নের উত্তর দিতে রাজি হচ্ছিলেন না। একপর্যায়ে সাংবাদিকরা বিষয়টি নিয়ে প্রশ্ন তুললে নেতারা বলেন, আমিরসাব কথা বলবেন না। পরে অন্য নেতারা প্রশ্নের উত্তর দেন। শাহবাগের আন্দোলনে জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধের দাবি তোলা হয়েছে। ওই আন্দোলন যুদ্ধাপরাধীর বিচারের দাবিতে। আপনারা কি শাহবাগের আন্দোলনের বিরুদ্ধে? সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে হেফাজতের মহাসচিব জুনায়েদ বাবু নগরী বলেন, আমাদের আন্দোলন গণজাগরণের বিরুদ্ধে নয়। 
আমাদের মূল দাবি- নাস্তিকতার জন্য মৃত্যুদ-ের বিধান রেখে সংসদে আইন পাস করা। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চান কিনা– এমন প্রশ্নের জবাবে বলেন, হেফাজতে ইসলাম অরাজনৈতিক আন্দোলন করে। তাই কে ক্ষমতায়, কে বিরোধী দলে, পদ্মা সেতু, এ ধরনের রাজনৈতিক ইস্যু নিয়ে আন্দোলন করি না। এ নিয়ে আমরা কথা বলি না। সংগঠনের নেতা ও জঙ্গীবাদের দায়ে বিভিন্ন সময়ে অভিযুক্ত নেজামে ইসলামী পর্টির সভাপতি মুফতি ইজহারুল ইসলাম অবশ্য বলেন, আমরা জামায়াতের সঙ্গে নেই। আমরাও চাই যুদ্ধাপরাধীর বিচার। তবে তা হতে হবে স্বচ্ছ। সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন খেলাফত আন্দোলনের আমির ও হেফাজতে ইসলামের উপদেষ্টা আহমদুল্লাহ আশরাফ, বেফাক বোর্ডের সহসভাপতি মাওলানা আশরাফ আলী, ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান মাওলানা আব্দুল লতিফ নেজামী, খেলাফত মজলিসের আমির হাবিবুর রহমান, মাওলানা ইসহাক, মুফতি মুহম্মদ ওয়াক্কাস, মাওলানা আব্দুল কদ্দুস প্রমুখ। 
এদিকে জাতীয় প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে হেফাজাতের লংমার্চসহ এর কর্মকা- নিয়ে গুরুতর অভিযোগ এনেছে বিভিন্ন ইসলামী দল ও সংগঠনের ঐক্য ফোরাম বাংলাদেশ সম্মিলিত ইসলামী জোট। যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ শাস্তি দাবিতে আন্দোলনরত গণজাগরণ মঞ্চবিরোধী হেফাজতে ইসলামের বিরুদ্ধে জামায়াতে ইসলামীকে 'রক্ষার' অভিযোগ আসার পর একাত্তরে সংগঠনটির আমিরের ভূমিকা তুলে আনলেন সম্মিলিত ইসলামী জোটের সভাপতি হাফেজ মাওলানা জিয়াউল হাসান। তিনি বলেন, একাত্তরে যখন পাকিস্তানী সেনা আর তাদের দোসররা এ দেশে হত্যা, ধর্ষণ ও নির্যাতন চালিয়েছিল, তখন হেফাজতের নেতারা কোথায় ছিলেন? হেফাজতের নেতা আহমদ শফী একাত্তরে পাকিস্তানকে রক্ষার জন্য মুজাহিদ বাহিনী গঠন করে পাকিস্তানী সেনা আর রাজাকারদের সব কাজে সহযোগিতা করেন। আহমদ শফী এখন পাকিস্তানের দোসরদের রক্ষার 'এজেন্ডা' বাস্তবায়নে মাঠে নেমেছেন। ইসলামী জোটের সভাপতি বলেন, জামায়াত নেতা গোলাম আযম, নিজামী, সাঈদী, কাদের মোল্লা, কামারুজ্জামান এবং বিএনপি নেতা সাকা চৌধুরী ও আব্দুল আলিম গং মহান মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর পক্ষ নিয়েছিল। ধর্মের দোহাই দিয়ে তারা যে ৩০ লাখ মানুষকে হত্যা করেছিল তাদের মধ্যে সংখ্যাগরিষ্ঠই মুসলমান ছিল। একাত্তরের ওই গণহত্যাকারীরা বাঙালী জাতির ও ইসলামের চিরদুশমন। পবিত্র কোরানে গণহত্যার শাস্তি হিসেবে মুত্যুদ-ের কথা বলা হয়েছে উল্লেখ করে মাওলানা জিয়াউল হাসান বলেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন আমাদের নামাজ-রোজা যেভাবে ফরজ করে দিয়েছেন ঠিক সেইভাবেই দলমত নির্বিশেষে সকল যুদ্ধাপরাধী ঘাতকের বিচার করাও পবিত্র কোরাানের বিধান অনুযায়ী আমাদের জন্য ফরজ করা হয়েছে। 'ধর্ম অবমাননার' অভিযোগে ব্লগারদের গ্রেফতার করায় সরকারকে সাধুবাদ জানালেও যারা যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষায় বিভিন্নভাবে ধর্মীয় উস্কানি ছড়াচ্ছে তাদের ুদ্ধে ব্যবস্থা না নেয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন সম্মিলিত ইসলামী জোটের নেতা। বলেন, জামায়াত-শিবিরের ব্লগ ও ব্লগাররা এখনও বহাল তবিয়তে আছে, যদিও এরাই যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচালে অন্যের নামে ভুয়া এ্যাকাউন্ট খুলে অপপ্রচার চালাচ্ছে। 'পবিত্র কাবা শরীফের গিলাফের অপব্যবহার করে সাঈদীর মুক্তির ভুয়া মানববন্ধনের ছবি কয়েকটি পত্রিকায় প্রকাশিত হওয়ার পরেও কাবা শরীফের অবমাননার জন্য কাউকে গ্রেফফতার ও শাস্তির ব্যবস্থা করা হয়নি। ধর্ম রক্ষার নামে হেফাজতে ইসলামের লংমার্চ কর্মসূচী ইসলাম ও কোরানের বিরোধী বলে মন্তব্য করেন এই মাওলানা। তিনি বলেন, তারা মাও সেতুংয়ের মতাদর্শের লংমার্চের ধারক ও বাহক। পবিত্র কোরান ও ইসলামকে আল্লাহ নিজেই হেফাজত করার ঘোষণা দিয়ে ১৫ নং সূরা হিজরের ৯নং আয়াতে চিরস্থায়ীভাবে দিয়ে আল্লাহ তাআলা বলেন, "ইন্না নাহনু নাযযালনাজ যিকরা ওয়া ইন্না লাহু লা-হা-ফিজুন, অর্থাৎ আমিই কোরান অবতীর্ণ করিয়াছি এবং অবশ্য আমিই উহার সংরক্ষক।" সেখানে আল্লাহর দায়িত্ব পালনের কথা শয়তান ছাড়া কেউ বলতে পারে না। সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের সহসভাপতি মুফতি জোবায়েদ আলী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আলহাজ এ টি এম বাহাউদ্দিন, সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা মোসলেহ উদ্দিন, কেন্দ্রীয় নেতা হাফেজ মাওলানা নুরুল করিম উপস্থিত ছিলেন। এদিকে জামায়াত-শিবির তথা মুক্তিযুদ্ধবিরোধী ব্লগ ও পেজ অনতিবিলম্বে বন্ধ করার আহ্বান জানিয়েছেন ঐতিহাসিক শোলাকিয়ার ইমাম ও বাংলাদেশ ওলামা মাশায়েখ তৌহিদী জনতা সংহতি পরিষদের চেয়ারম্যান আল্লমা ফরীদ উদ্দীন মাসঊদ। তিনি বলেন, দেশ বাঁচাতেই রাষ্ট্রবিরোধী, জামায়াত-শিবিরের কোন ব্লগ বা পেজ ইন্টারনেটে সরব রাখার সুযোগ দেয়া মানে রাষ্ট্রকেই আশঙ্কার মধ্যে রাখা। স্বাধীনতা অর্জনের পর থেকে ৪২ বছরেও এই আশঙ্কা দূর হয়নি। একটি সুন্দর ও আদর্শ দেশের জন্যই মুক্তিযুদ্ধবিরোধী সব কর্মকা- বন্ধ করা উচিত। দেশকে বাঁচাতেই জামায়াত-শিবিরের সাইবার ক্রাইমের বিরুদ্ধে সরকারের জরুরী ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত। এরা মানবতার দুশমন। পথে পথে যেমন আগুন ধরাচ্ছে তেমনি ইন্টারনেটেও উষ্কে দিচ্ছে সাধারণ মানুষকে।
বাংলাদেশ ফেৎনা প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি ও জাগ্রত নাগরিক কাউন্সিলের চেয়ারপার্সন আলহাজ মুফতি মাসুম বিল্লাহ বলেছেন, আহমদ শফী কমিউনিস্ট মাও সেতুংয়ের পথ অনুসরণ করে ইসলামের সঙ্গে প্রতারণা ও যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষ অবলম্বনের মাধ্যমে মুসলমানের ঈমান বিনষ্ট করার খেলায় মেতেছেন। '৭১ সালে স্বাধীনতাযুদ্ধ চলাকালে শফী সাহেবের অনুভূতি ও অবস্থান কী ছিল? তা ধীরে ধীরে স্পষ্ট হচ্ছে গোটা জাতির কাছে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ধর্মীয় অনুভূতিকে মুখোমুখি করার ষড়যন্ত্রের নীলনকশাই তার প্রমাণ বহন করছে। ধর্মীয় অনুভূতিকে ইস্যু বানিয়ে বাংলাদেশে ৯৫ শতাংশ মুসলিম সম্প্রদায়ের ধর্মীয় চেতনাকে পুঁজি করে চিহ্নিত একটি দলকে ক্ষমতায় যাওয়ার দরজা করে দেয়া ও যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচালের মাধ্যমে তাদের বাঁচাবার চক্রান্তের জন্যই হেফাজতে ইসলামের এই নাস্তিকবাদের লংমাচ কর্মসূচী দেয়া হয়েছে। দৈনিক আল ইহসান ও মাসিক আল বাইয়্যিনাতের সম্পাদক আল্লামা মুহম্মদ মাহবুব আলম বলেছেন, হেফাজতে ইসলামের লংমার্চ কর্মসূচী প্রকৃতপক্ষে মাও সেতুংয়ের তথা কমিউনিস্টবাদ প্রতিষ্ঠার কর্মসূচী। এই কর্মসূচী সম্পর্কে স্পষ্ট করে বলে দিতে চাই, ইসলাম হেফাজতের মালিক কোন মানুষ নয়, বরং স্বয়ং আল্লাহ পাক। তিনি আরও অভিযোগ করেন হেফাজতে ইসলাম নামধারীরা মূলত জামায়াতের দ্বারা প্রভাবিত ও পরিচালিত হয়ে হেফাজতে জামায়াত হিসেবে কাজ করছে। নতুবা মুষ্টিমেয় নাস্তিক ব্লগারদের বিরোধিতা ছাড়া দেশে সুদ-ঘুষ, অশ্লীলতা, বেপর্দা যাবতীয় অনৈসলামিক কাজের তথাকথিত হেফাজতে ইসলামির কোন কর্মসূচী নেই কেন? তিনি আর বলেন, পবিত্র দ্বীন ইসলাম তার দৃষ্টিতে লংমার্চ করা কোনভাবেই জায়েজ নয়, বরং সম্পূর্ণরূপে হারাম ও নাজায়েজ। আলেম-ওলামা নামধারী কারও জন্যই লংমার্চ করা জায়েজ নয়। কারণ ইতিহাসে সর্বপ্রথম লংমার্চ করেছে ইসলাম ও মুসলিমবিদ্বেষী চীনের কাট্টর কমিউনিস্ট নেতা নাস্তিক মাও সেতুং।


Also Read:

GKvˇi gyRvwn` evwnbx M‡ob Avjøvgv kdx

Allama Safi organized Mujahid Bahini in 1971
আবার 'মুসলমান হোন', হেফাজতের শফীকে নির্মূল কমিটি
চট্টগ্রাম ব্যুরো
হেফাজতের আমীর মাওলানা শফীকে তওবা করে পুনরায় 'মুসলমান হওয়ার' আহবান জানিয়েছে একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি চট্টগ্রাম জেলা শাখা।
আবার 'মুসলমান হোন', হেফাজতের শফীকে নির্মূল কমিটি
jsgvP© wN‡i D‡ËRbv, D‡ØM



__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___