গ্রাহকদের সঙ্গে প্রতারণা করে ফুলেফেঁপে উঠছে দেশের সবকটি ইসলামী ব্যাংক।
এক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশ অমান্য করছে শরিয়া ভিত্তিক ইসলামী ব্যাংকগুলো।
গ্রাহককে স্বল্প মেয়াদে অর্থের যোগান দিলেও সুদ চার্জ করে প্রতি বছরের জন্য। মুনাফা অর্জনে তারা নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থার নির্দেশনা পরিপালন করছে না। ফলে ইসলামী ব্যাংকগুলোর সঙ্গে দৌড়ে পারছে না সাধারণ বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো। তাদের বার্ষিক মুনাফা বাড়ছে প্রতি বছরই।
গত কয়েক বছর টানাটানির মধ্যে যেখানে সাধারণ বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো সার্বিক মুনাফায় পিছিয়ে, সেখানে প্রতি বছরই উচ্চ মুনাফা করেছে দেশের সাতটি ইসলামী ব্যংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের এক পর্যবেক্ষণ প্রতিবেদনে এমন তথ্য বেরিয়ে এসেছে। ওই প্রতিবেদনে বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে, ইসলামী ব্যাংকগুলোর এ আইন করে অতি মুনাফা করতে দেওয়া আর যাবে না।
জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ম. মাহফুজুর রহমান বাংলানিউজকে বলেন, "ইসলামী ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগের মার্কআপ প্রফিট একবছর নির্ধারণ যুক্তিযুক্ত নয়। তাই বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা ও মঞ্জুরিপত্রের মেয়াদ অনুসারে মার্কআপ প্রফিট নির্ধারণের জন্য একটি আলাদা নির্দেশনা জারি করার কথা ভাবা হচ্ছে।"
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে এটি করা হবে বলেও জানান তিনি।
সূত্র বলছে, কতিপয় ব্যতিক্রম ব্যতিত বর্তমানে ইসলামী ব্যাংকগুলো প্রতিটি বিনিয়োগে (ঋণে) এক বছরের জন্য নির্ধারিত মুনাফা নির্ধারণ করে। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে তারা কৌশল করে তাদের নিজস্ব মঞ্জুরিপত্রে ঋণ এক বছরের কম সময়ের বিষয়টি উপস্থাপন করে রাখে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পর্যবেক্ষণ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এখানে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশ অমান্য করছে। ঋণসমূহ সমন্বয়ের জন্য এক বছরের কম সময় নির্ধারিত থাকা সত্ত্বেও ইসলামী ব্যাংকগুলো নিজেদের স্বার্থে এক বছর নির্ধারণ করছে। যা অযৌক্তিক।
সূত্র বলছে, ইসলামী ব্যাংকগুলোর তুলনামূলক বেশি মুনাফার কারণ এটি। সাধারণ তফসিলি ব্যাংকগুলো এসব কারণে ইসলামী ব্যাংকের সাথে পেরে উঠছে না।
তফসিলি ব্যাংকগুলোর বিদায়ী বছরের মুনাফার চিত্র পর্যালোচনা করে দেখা যায়, মুনাফায় মিশ্র অবস্থা ছিলো। তবে কোনো ইসলামী ব্যাংকেরই মুনাফা কমেনি। আর সর্বোচ্চ মুনাফা করেছে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড।
একইভাবে এক্সিম ব্যাংক, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক, আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক, এমন কি সমস্যা সংকুল ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকেরও মুনাফা বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক মনে করছে, এর কারণ মার্কআপ প্রফিট বছর ভিত্তিক নির্ধারণ করা।
জানা গেছে, বর্তমানে আমাদের দেশে সাতটি ইসলামী ব্যাংক রয়েছে। এগুলো হলো- ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক, আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক, ফাস্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক এবং আইসিবি ইসলামী ব্যাংক। এর বাইরে নয়টি ব্যাংকের ইসলামী ব্যাংকিং শাখা এবং আটটি ব্যাংকের ইসলামী ব্যাংকিং বিষয়ক পৃথক কার্যক্রম রয়েছে। সদ্য ব্যাংকিং কার্যক্রম শুরু করা ইউনিয়ন ব্যাংকও ইসলামী ব্যাংক করবে।
জানা গেছে, ব্যাংক খাতের মোট আমানতের প্রায় ১৮ শতাংশ এবং মোট ঋণ বা বিনিয়োগের ১৮ দশমিক ৪৫ শতাংশ এখন ইসলামী ব্যাংকিং খাতের অন্তর্ভুক্ত।
http://www.banglanews24.com/detailsnews.php?nssl=17974b06753e52ed0b7cbe2e4a426fe7&nttl=28052013199584
--
গ্রাহককে স্বল্প মেয়াদে অর্থের যোগান দিলেও সুদ চার্জ করে প্রতি বছরের জন্য। মুনাফা অর্জনে তারা নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থার নির্দেশনা পরিপালন করছে না। ফলে ইসলামী ব্যাংকগুলোর সঙ্গে দৌড়ে পারছে না সাধারণ বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো। তাদের বার্ষিক মুনাফা বাড়ছে প্রতি বছরই।
গত কয়েক বছর টানাটানির মধ্যে যেখানে সাধারণ বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো সার্বিক মুনাফায় পিছিয়ে, সেখানে প্রতি বছরই উচ্চ মুনাফা করেছে দেশের সাতটি ইসলামী ব্যংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের এক পর্যবেক্ষণ প্রতিবেদনে এমন তথ্য বেরিয়ে এসেছে। ওই প্রতিবেদনে বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে, ইসলামী ব্যাংকগুলোর এ আইন করে অতি মুনাফা করতে দেওয়া আর যাবে না।
জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ম. মাহফুজুর রহমান বাংলানিউজকে বলেন, "ইসলামী ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগের মার্কআপ প্রফিট একবছর নির্ধারণ যুক্তিযুক্ত নয়। তাই বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা ও মঞ্জুরিপত্রের মেয়াদ অনুসারে মার্কআপ প্রফিট নির্ধারণের জন্য একটি আলাদা নির্দেশনা জারি করার কথা ভাবা হচ্ছে।"
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে এটি করা হবে বলেও জানান তিনি।
সূত্র বলছে, কতিপয় ব্যতিক্রম ব্যতিত বর্তমানে ইসলামী ব্যাংকগুলো প্রতিটি বিনিয়োগে (ঋণে) এক বছরের জন্য নির্ধারিত মুনাফা নির্ধারণ করে। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে তারা কৌশল করে তাদের নিজস্ব মঞ্জুরিপত্রে ঋণ এক বছরের কম সময়ের বিষয়টি উপস্থাপন করে রাখে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পর্যবেক্ষণ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এখানে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশ অমান্য করছে। ঋণসমূহ সমন্বয়ের জন্য এক বছরের কম সময় নির্ধারিত থাকা সত্ত্বেও ইসলামী ব্যাংকগুলো নিজেদের স্বার্থে এক বছর নির্ধারণ করছে। যা অযৌক্তিক।
সূত্র বলছে, ইসলামী ব্যাংকগুলোর তুলনামূলক বেশি মুনাফার কারণ এটি। সাধারণ তফসিলি ব্যাংকগুলো এসব কারণে ইসলামী ব্যাংকের সাথে পেরে উঠছে না।
তফসিলি ব্যাংকগুলোর বিদায়ী বছরের মুনাফার চিত্র পর্যালোচনা করে দেখা যায়, মুনাফায় মিশ্র অবস্থা ছিলো। তবে কোনো ইসলামী ব্যাংকেরই মুনাফা কমেনি। আর সর্বোচ্চ মুনাফা করেছে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড।
একইভাবে এক্সিম ব্যাংক, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক, আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক, এমন কি সমস্যা সংকুল ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকেরও মুনাফা বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক মনে করছে, এর কারণ মার্কআপ প্রফিট বছর ভিত্তিক নির্ধারণ করা।
জানা গেছে, বর্তমানে আমাদের দেশে সাতটি ইসলামী ব্যাংক রয়েছে। এগুলো হলো- ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক, আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক, ফাস্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক এবং আইসিবি ইসলামী ব্যাংক। এর বাইরে নয়টি ব্যাংকের ইসলামী ব্যাংকিং শাখা এবং আটটি ব্যাংকের ইসলামী ব্যাংকিং বিষয়ক পৃথক কার্যক্রম রয়েছে। সদ্য ব্যাংকিং কার্যক্রম শুরু করা ইউনিয়ন ব্যাংকও ইসলামী ব্যাংক করবে।
জানা গেছে, ব্যাংক খাতের মোট আমানতের প্রায় ১৮ শতাংশ এবং মোট ঋণ বা বিনিয়োগের ১৮ দশমিক ৪৫ শতাংশ এখন ইসলামী ব্যাংকিং খাতের অন্তর্ভুক্ত।
http://www.banglanews24.com/detailsnews.php?nssl=17974b06753e52ed0b7cbe2e4a426fe7&nttl=28052013199584
--
দেশে বিদেশে বাঙ্গালীরা এবং বঙ্গবন্ধুর একনিষ্ঠ গুনুমুগ্ধ ভক্ত গন
সুখে থাকুন, ভালো থাকুন এবং নিরাপদে থাকুন
জয় বাংলা , জয় বঙ্গবন্ধু
শুভেচ্ছান্তে
Engr. Shafiqur Rahman Anu
Auckland,
New Zealand
N.B.: If any one is offended by content of this e-mail, please ignore & delete this e-mail. I also request you to inform me by an e- mail - to delete your name from my contact list.
__._,_.___