Banner Advertiser

Thursday, May 16, 2013

Re: The culprits should pay all the hortal related costs (Re: [mukto-mona] মার্কিন দূতাবাসের গাড়ি ভাংচুর করে জামায়াত-শিবির ক্ষতিপূরণ দিয়েছে। হামলা করার অপরাধে ক্ষমাও চেয়েছে। .....গাড়ি ভাঙ্গার ক্ষতিপূরণ মার্কিন দূতাবাস পেলে অন্যরা পাবে না কেন?)

Our "conventional" political parties will not agree to anything like it easily. Because they are guilty of every crime related to hartals. First of all damages of common population. If you dare to calculate "Opportunity lost" in our economy, it will be huge. Just imagine how many of us did not go to work, did not run our factories in fear of gang attacks.

Our leading "Political parties" are well known for keeping people of this country hostage for their political ambitions. Every point each accuse "Others" can be traced back to them as well.

Obviously it would be nice, if we don't have to face another hartal again. I am not sure if our politicians are ready to make that shift. Both leaders requested/pleaded with the opposition for not calling hartal when they were in power but relied heavily on it when they were opposition.

Therefore, we have to dig deeper to see WHY they are calling "Hartals". See if able people can do something to remove those obstacles.

Today BNP accuses the government for not agreeing with "Caretaker" concept but we remember that, they were not fair to the opposition when BAL was asking for a good caretaker. Today BNP is seeking a acceptable "Caretaker" structure (Majority population support it) and BAL is avoiding it.

So we the people are in between this "Kanamachi" game. We simple want to live in peace and security. Nothing more...


Shalom!



-----Original Message-----
From: Dr. Em Pannah <epannah@yahoo.com>
To: mukto-mona <mukto-mona@yahoogroups.com>
Sent: Fri, May 17, 2013 7:02 am
Subject: The culprits should pay all the hortal related costs (Re: [mukto-mona] মার্কিন দূতাবাসের গাড়ি ভাংচুর করে জামায়াত-শিবির ক্ষতিপূরণ দিয়েছে। হামলা করার অপরাধে ক্ষমাও চেয়েছে। .....গাড়ি ভাঙ্গার ক্ষতিপূরণ মার্কিন দূতাবাস পেলে অন্যরা পাবে না কেন?)

Dear Readers,

My salam / nomosker / good evening to all of you (in accordance with your religious believe / priority). Would you please join me to demand:

1. Why the victims and the peace loving citizens of Bangladesh should bear any hortal related cost?
2. The government of Bangladesh should strictly collect all the hortal related costs (through judiciary process) from the political parties that call hortal.
3. In addition, the culprits should also pay the costs related to their judiciary and punishment process (trials, hospital cost if any, and jail stay including its administration).
4. Hortal (where picketing, destroying assets, arson, and loss of lives happen) must be STOPPED right-away as this is the recipe to destroy the economy of our beloved Bangladesh.

With best regards,
Em Pannah (a.k.a. Muktijodha Emarat Hossain Pannah)
-------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
Dr. Em Pannah
Doctor of Management (Cybersecurity, Privacy, and Identity Theft), MS, MSc., CISSP, CAP, CISM, NSA-IAM, NSA-IEM, Foundations of Cybersecurity
Cybersecurity Professional, Textbook Writer/Publisher, and Adjunct Assistant Professor in USA
Primary email: epannah@yahoo.com | Secondary email: em.pannah@faculty.umuc.edu
Primary phone: (443) 690-3955 | Secondary phone: (301) 358-9232
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------



From: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>
To: Khobor <khabor@yahoogroups.com>; notun Bangladesh <notun_bangladesh@yahoogroups.com>; chottala@yahoogroups.com
Sent: Thursday, May 16, 2013 2:41 PM
Subject: [mukto-mona] মার্কিন দূতাবাসের গাড়ি ভাংচুর করে জামায়াত-শিবির ক্ষতিপূরণ দিয়েছে। হামলা করার অপরাধে ক্ষমাও চেয়েছে। .....গাড়ি ভাঙ্গার ক্ষতিপূরণ মার্কিন দূতাবাস পেলে অন্যরা পাবে না কেন?

 

শুক্রবার, ১৭ মে ২০১৩, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪২০
গাড়ি ভাঙ্গার ক্ষতিপূরণ মার্কিন দূতাবাস পেলে অন্যরা পাবে না কেন?
এম শাহজাহান ॥ মার্কিন দূতাবাসের একটি গাড়ি ভাংচুর করে জামায়াত-শিবির ক্ষতিপূরণ দিয়েছে। হামলা করার অপরাধে ক্ষমাও চেয়েছে। ওই ঘটনার পর থেকে জাতির কাছে একটি প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে তা হলো- মজেনা ক্ষতিপূরণ পেলে দেশের সাধারণ মানুষ নয় কেন? দেশের ১৬ কোটি মানুষ তো হরতালের কাছে জিম্মি এবং কোন না কোনভাবে ক্ষতিগ্রস্ত।
কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে শুধু আর্থিক ক্ষতি নয়, জীবনহানি ঘটলেও হরতাল আহ্বানকারীদের কোন ক্ষতিপূরণ দিতে হচ্ছে না। অথচ বাংলাদেশের সংবিধানে ধ্বংসাত্মক, সহিংস ও জ্বালাও-পোড়াও হরতালের বিরুদ্ধে কঠোর বিধিনিষেধ রয়েছে। হরতালের এসব নেতিবাচক দিক সংবিধানে প্রদত্ত ৩৬, ৪০, ৪২ অনুচ্ছেদের সরাসরি লঙ্ঘন বলে মত দিয়েছেন সংবিধান বিশেষজ্ঞরা। তবে হরতাল সাংবিধানিক অধিকার হলেও জানমালের ক্ষতিসাধন কখনও সমর্থন করা হয়নি। 
এদিকে প্রচলিত ধারার হরতালগুলো পর্যবেক্ষণ করে দেখা গেছে, দলীয় ও ব্যক্তিগত স্বার্থে ডাকা হরতাল পালনে জনগণকে বাধ্য করা হচ্ছে। জনগণের মাঝে ভয়ভীতি সৃষ্টির লক্ষ্যে জ্বালাও-পোড়াও কর্মসূচী গ্রহণ করছে রাজনৈতিক দলগুলো। দোকানপাট জ্বালিয়ে দেয়া হচ্ছে। উপড়ে ফেলা হচ্ছে রেললাইন। বাস-ট্রাকে অগ্নিসংযোগ করে ব্যাপক ক্ষতিসাধন করা হচ্ছে। বাধার সম্মুখীন হচ্ছে দেশের পুরো অর্থনৈতিক কর্মকা-। স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলো অঘোষিতভাবে বন্ধ হয়ে যাওয়ায় শিক্ষার্থীদের দারুণভাবে দুর্ভোগ পোহাতে হয়। শিক্ষাজীবন ব্যাহত হচ্ছে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের।
জানা গেছে, হরতাল আহ্বানকারী রাজনৈতিক দলগুলো বা সমর্থকগোষ্ঠী তাদের পক্ষে সংবিধানের ৩৭ (সমাবেশের স্বাধীনতা), ৩৮ (সংগঠনের স্বাধীনতা), ৩৯ (চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা) অনুচ্ছেদের দোহাই দেয়। কিন্তু তারা ভুলে যান ওই অনুচ্ছেদগুলোতে প্রদত্ত অধিকার নিরঙ্কুশ নয়। 
সংবিধানের উপরোক্ত অনুচ্ছেদগুলো পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, হরতাল সমর্থনকারীরা সংবিধানের এ তিনটি অনুচ্ছেদের দোহাই দিলেও বর্তমানে প্রচলিত জ্বালাও-পোড়াও ধারার হরতাল সংবিধান সমর্থন করে না। বরং জালাও-পোড়াও কর্মসূচীর হরতালের কারণে সংবিধানের ৩৬ (চলাফেরার স্বাধীনতা), ৪০ (পেশা ও বৃত্তির স্বাধীনতা), ও ৪২ (সম্পত্তির অধিকার) অনুচ্ছেদ সরাসরি লঙ্ঘন করা হচ্ছে। হরতালের কারণে স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাস চলছে না। দেশের অর্থনীতি হয়ে পড়ছে স্থবির। সংবিধানের ২১ অনুচ্ছেদে প্রত্যেক নাগরিকের সংবিধান ও দেশের প্রচলিত আইন মানা কর্তব্য বলা হয়েছে। কিন্তু হরতালকে কেন্দ্র করে প্রতিনিয়ত মানুষের মৌলিক অধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে।
এ প্রসঙ্গে ফৌজদারি আইন বিশেষজ্ঞ এ্যাডভোকেট আনিসুল হক বলেন, হরতালে সংঘঠিত বিভিন্ন ধরনের অপকর্ম রাষ্ট্রদ্রোহিতা, জনগণকে ভয়ভীতি দেখানো, বাসে আগুন দেয়া, সাধারণ জনতার জানমালের ক্ষয়ক্ষতিসাধন, ভাংচুর, লুটতরাজ ইত্যাদি বাংলাদেশের সংবিধান আদৌ সমর্থন করে না; এবং তা দ-বিধি, ১৮৬০ অনুযায়ী তা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। এই অপরাধের আওতায় জেল জরিমানার মতো শাস্তি হতে পারে। তিনি আরও বলেন, হরতাল পালনে সাধারণ জনগণকে বাধ্য করা যাবে না। এটা সংবিধানের পরিপন্থী। 
এদিকে পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্র মিয়ানমারে গণতন্ত্রের মানসকন্যা আউং সান সূচি গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে আন্দোলন করে যাচ্ছে। প্রতিবেশী ভারতে আন্না হাজারে সরকারী সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে তোলপাড় সৃষ্টিকারী আন্দোলন করেছে। মহাত্মা গান্ধীও ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছেন। হরতালের নামে তাঁরা কখনও ধ্বংসাত্মক কর্মসূচী দেয়নি। কিন্তু বর্তমান বাংলাদেশে হরতালের নামে নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করে তা-ব চালানো হচ্ছে। এই তা-বে সম্পদ নষ্টের পাশাপাশি সাধারণ মানুষষের প্রাণহানি ঘটছে।
গত ৫ মে হেফাজতের সমাবেশ কেন্দ্র করে রাজধানীর পল্টন ও মতিঝিল এলাকায় ভয়াবহ তা-ব চালায় ওই সংগঠনের নেতাকর্মীরা। হেফাজতের তা-বে প্রায় দেড় হাজার ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী পুঁজি হারিয়ে নিঃস্ব হয়েছেন। এর আগে বিএনপি ও জামায়াতের সহিংস হরতাল দেশবাসী প্রত্যক্ষ করেছে। এ ধরনের কর্মকা-ের পর বরাবরই সরকারের পক্ষ থেকে ক্ষতিপূরণ দেয়ার উদ্যোগ নেয়া হয়। এবারও তার ব্যতিক্রম ঘটেনি।
পল্টনের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের পুনর্বাসনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর তহবিল থেকে আর্থিক সহযোগিতা দিয়েছেন। শুধু ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীই নয়, হরতাল বা অন্যান্য রাজনৈতিক কর্মসূচীর ফলে ক্ষতিগ্রস্তদের রাষ্ট্রীয় তহবিল থেকে সাহায্য সহযোগিতা করা হয়। কিন্তু যারা হরতাল আহ্বান করে গাড়ি, দোকানপাট পুড়িয়ে দিচ্ছে এবং নিরীহ মানুষ হত্যা করছে তাদের আইনের আওতায় এনে ক্ষতিপূরণ আদায় করা হচ্ছে না। কখনও হরতাল আহ্বানকারী রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরা গ্রেফতার হলেও দুদিন বাদে জামিনে বেরিয়ে আসছেন। 
জানা গেছে, প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারতে বড় বড় জাতীয় ইস্যুতে কখনও বন্্ধ ডাকে রাজনৈতিক দলগুলো। তবে দেশের ক্ষতির কথা বিবেচনা করে আদালত ওই দেশে বন্্ধ নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। তারপরও বন্ধ পুরোপুরি বন্ধ হয়নি। জোর করে বন্ধ করলে আইনের আশ্রয় নিতে পারছে সে দেশের মানুষ। যদিও ইতোপূর্বে ভারতের একটি রাজনৈতিক দল ও একটি ধর্মীয় গোষ্ঠীকে বন্ধ করার অপরাধে ২০ লাখ রুপী করে জরিমানা গুনতে হয়েছে
২০০৪ সালে বোম্বে হাইকোর্ট বিজেপি ও শিবসেনাকে ২০ লাখ রুপী করে জরিমানা করে মুম্বাইতে বন্ধ হ্বান করার দায়ে। বিজেপি ওই কর্মসূচীর ডাক দিয়েছিল একটি বাসে বোমা বিস্ফোরণে দুজন নিহত ও ৪৯ জন আহত হওয়ার প্রতিবাদে। ওই ঘটনায় অগ্নি নামে একটি বেসরকারী সংস্থা জোর করে বন্ধ করাতে শহরের ৫০ লাখ রুপীর ক্ষতি হয়েছে দাবি করে আদালতে রিট করে।
শুধু ভারত নয়, হরতাল বা বন্ধ এ জাতীয় রাজনৈতিক কর্মসূচীর গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে সারাবিশ্বে সমালোচনার ঝড় বইছে। তবে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, ক্ষয়ক্ষতির দায়ভার হরতাল আহ্বানকারী রাজনৈতিক দল বা গোষ্ঠীকে নিতে বাধ্য করা উচিত। এ জন্য আইন বা সংবিধান সংশোধন হতে পারে। তাঁরা এও বলছেন, দেশের প্রচলিত আইনেও হরতাল আহ্বানকারীদের কাছ থেকে ক্ষয়ক্ষতি আদায়ের সুযোগ রয়েছে। তবে তা বাস্তবায়নে সরকারকে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিতে হবে। এর পক্ষে সরকারকে জনমত গড়ে তুলতে হবে। এ প্রসঙ্গে এফবিসিসিআইয়ের সাবেক প্রথম সহসভাপতি আবুল কাশেম আহমেদ বলেন, হরতাল গণতান্ত্রিক অধিকার হলেও তা প্রয়োগ হচ্ছে অগণতান্ত্রিক উপায়ে। ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে অগ্নিসংযোগের পাশাপাশি পরিবহন জ্বালিয়ে পুড়িয়ে দেয়া হচ্ছে। প্রাণ যাচ্ছে সাধারণ মানুষের। দেশের প্রচলিত আইনেই এটা বড় ধরনের শাস্তিযোগ্য অপরাধ। এর বিরুদ্ধে আপাতত কোন আইন করা সম্ভব না হলেও প্রচলিত আইনের আওতায় এনে অপরাধীদের শাস্তি দেয়া উচিত।
শুক্রবার, ১৭ মে ২০১৩, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪২
Also Read:
ক্রবার, ১৭ মে ২০১৩, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪২০
গো. আযমের রায় নিয়ে জামায়াতের সহিংসতার মহাপরিকল্পনা
দেশব্যাপী কাজ করছে কয়েক হাজার ক্যাডার, গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় হামলার নির্দেশ
Memory lane:

Also Read:

খোলা চোখে

জামায়াতের এই তাণ্ডব একাত্তরেরই পুনরাবৃত্তি

হাসান ফেরদৌস | তারিখ: ১৮-০৩-২০১৩

বগড়র শরপর সড়কর ইয়কবয় মড় জময়ত-শবরর করমর তণডব চলয়
বগুড়ার শেরপুর সড়কের ইয়াকুবিয়া মোড়ে জামায়াত-শিবিরের কর্মীরা তাণ্ডব চালায়
................. অন্যদিকে পাকিস্তানি সেনা কমান্ডাররা তাদের 'ধর্মপ্রাণ' সেনাদের এই কথা বোঝাতে চেয়েছে, হিন্দু হত্যায় কোনো পাপ নেই, উল্টো পুণ্য রয়েছে। 
১৯৭১-এ বাঙালি বধ অভিযানে পাকিস্তানিদের সার্বক্ষণিক সহচর ছিল জামায়াতে ইসলামী। এই দলের অধিকাংশ নেতা-কর্মীদল পাকিস্তানের সৃষ্টি রাজাকার বাহিনীর নেতা-কর্মী হিসেবে তাদের সব তৎপরতার সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত ছিল। পাকিস্তানিদের হাতে সংঘটিত প্রতিটি হত্যাকাণ্ডের রক্তে তাদের হাতও রাঙা। এসব রাজাকারের অপরাধের বিবরণ এখন নানাভাবে নথিবদ্ধ হয়েছে। ঢাকায় বিশেষ ট্রাইব্যুনালে মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধে অভিযুক্ত একাত্তরের যে ঘাতক-দালালদের বিচার চলছে, তাদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ রয়েছে। সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা, তাদের বাড়িঘর আক্রমণ ও সম্পত্তি দখল সেসব অভিযোগের অন্যতম। .......
Details At:
2013/3/10 SyedAslam <syed.aslam3@gmail.com>

জামায়াত-শিবিরের তান্ডবের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে বিচার করতে হবে : ব্যারিস্টার আমিরুল ইসলাম

নিউজডেস্ক, বাংলাদেশনিউজ২৪x৭.কম
Http://www.bdn24x7.com, বাংলাদেশনিউজ২৪x৭.কম,  এসএস, জের, ১০.০৩.২০১৩

Also read:
 জামায়াতী তাণ্ডবের খণ্ড চিত্র
জনকণ্ঠ ডেস্ক ॥ দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী ওরফে দেইল্লা রাজাকারের যুদ্ধাপরাধের বিচারে ফাঁসির রায় দেয়ার পর দেশের বিভিন্ন স্থানে চালানো হয় ভয়াবহ সহিংসতা। জামায়াত-শিবির এবং কোথাও কোথাও জামায়াত-শিবির ও বিএনপি মিলিতভাবে আক্রমণ চালায় সরকারী স্থাপনা এবং সংখ্যালঘু হিন্দু, বৌদ্ধদের ওপর। তারা হত্যা করে বেশ কয়েক সংখ্যালঘু ও আওয়ামী লীগ সমর্থককে। ..........
মৃত্যুপুরী বাঁশখালী
বাংলানিউজ ॥ বাঁশখালী পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মহাজনপাড়ার নিতান্ত সহজ, সরল গ্রাম্য গৃহবধূ নিপু সুশীল। বয়সের কোটা এখনও ত্রিশ পেরোয়নি। সৌদিআরবে চুল কাটার কাজ করা স্বামীর পাঠানো টাকায় তিন সন্তান নিয়ে তার ভালই দিন কেটে যাচ্ছিল। 
দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জামায়াত-শিবিরের বর্বরতায় নিপু সুশীল এখন পথের ভিখিরি। সহিংস তা-বের আগুনে মাথা গোঁজার ঠাঁই, সহায়-সম্বলের সঙ্গে পুড়ে গেছে একদিন আগে নিপুর স্বামীর পাঠানো ৫০ হাজার টাকাও। পুড়ে গেছে অসময়ের সম্বল স্বর্ণের অলঙ্কার, সন্তানদের পড়ার বইপত্র। সেইসঙ্গে পুড়েছে তার সোনালি স্বপ্নও। ............

বর্বরতার সাক্ষী সরকারী অফিস-আদালত ॥ দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর রায় ঘোষণার পর দুপুর আড়াইটার মধ্যে বাঁশখালীর বিভিন্ন এলাকায় সড়কে গাছের গুঁড়ি ফেলে, টায়ার জ্বালিয়ে জামায়াত-শিবিরের সন্ত্রাসীরা অবরোধ সৃষ্টি করে। মূলত ৩টা থেকে শুরু হয় ভাংচুর, অগ্নিসংযোগসহ সহিংস তা-ব। .........

Details at:

09 Mar 2013   05:19:37 PM   Saturday BdST 
  

জামায়াতের বর্বরতায় বাঁশখালী যেন যুদ্ধবিধ্বস্ত জনপদ!


রমেন দাশগুপ্ত, সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
জময়তর বরবরতয় বশখল যন যদধবধবসত জনপদ!
ছবি : উজ্জ্বল ধর / বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম



দেশজুড়ে জামায়াত-শিবিরের তাণ্ডবপতাকা দেখে বাড়ি চিনে মামুনকে হত্যা http://www.kalerkantho.com/index.php?view=details&type=gold&data=news&pub_no=1176&cat_id=1&menu_id=13&news_type_id=1&index=4#.UTpPqtZHm28
এমন তাণ্ডব কেউ কখনো দেখেনিhttp://www.kalerkantho.com/index.php?view=details&type=gold&data=news&pub_no=1175&cat_id=1&menu_id=13&news_type_id=1&index=3#.UTlqF9ZHm28

 ৪ মাসে নিহত ৭, আহত ৫৬৯

হামলা ঠেকাতে গিয়ে মার খাচ্ছে পুলিশ

বিশেষ প্রতিনিধি | তারিখ: ০৭-০৩-২০১৩
জামায়াত-শিবিরের হামলা ঠেকাতে গিয়ে গত চার মাসে পুলিশের সাতজন সদস্য নিহত এবং ৫৬৯ জন আহত হয়েছেন। এ সময় পুলিশের ব্যবহূত ৫২টি যানবাহন জ্বালিয়ে দেওয়া হয়। দেশব্যাপী এ হামলা ও ধ্বংসযজ্ঞ নিয়ে উদ্বিগ্ন পুলিশ প্রশাসন। ..........
Details at:
ধ্বংসস্তূপে খাওয়া দাওয়া রাতযাপন
বারুদ ছিটিয়ে আগুন নিমেষেই সব শেষ
মাহবুবুর রহমান, নোয়াখালী | তারিখ: ০৭-০৩-২০১৩ 

জামায়াত-শিবিরের তাণ্ডব : শহরে বেরিয়ে স্তম্ভিত বগুড়াবাসী

শরিফুল হাসান, মিলন রহমান ও আনোয়ার পারভেজ, বগুড়া থেকে | তারিখ: ০৭-০৩-২০১৩


বগড়র ননদগরম উপজল পরষদ ভবন গত রববর ভঙচর ও হমলর পর আগন ধরয় দন জময়ত-শবরর
বগুড়ার নন্দীগ্রাম উপজেলা পরিষদ ভবনে গত রোববার ভাঙচুর ও হামলার পর আগুন ধরিয়ে দেন জামায়াত-শিবিরেরকর্মীরা। পুড়ে যাওয়া ভবনের একটি কক্ষের এই দৃশ্য গতকাল দুপুরে তোলা
ছবি: প্রথম আলো


















 রাজনীতি না করেও দিনমজুর নুরন্নবীকে প্রাণ দিতে হলো

বাঁশখালীতে জামায়াত-শিবিরের তাণ্ডব

তারা এসে পানি চেয়ে খেল, পরে আগুন দিল ঘরে

প্রণব বল, বাঁশখালী থেকে ফিরে | তারিখ: ০৫-০৩-২০১৩

তারা এসে পানি চেয়ে খেল, পরে আগুন দিল ঘরে


নাগরিক সমাজের আহ্বান

সাম্প্রদায়িক হামলা, সহিংস তৎপরতা রুখে দাঁড়াও

বিশেষ প্রতিনিধি | তারিখ: ০৫-০৩-২০১৩


রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে ওরা ॥ জামায়াত নিষিদ্ধ করুন
নির্বাহী আদেশেই ব্যবস্থা নিন ॥ দাবি জানিয়েছেন মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান এবং দেশের বিভিন্ন স্থানে 
ওলামা মাশায়েখরা


ইতহসর ভয়কর হতযকণড শবরর আমলনম ৩
[ইসলামের নাম ভাঙিয়ে নিজেদের আধিপত্য বিস্তারে কত ধরনের নৃশংসতা, অধার্মিকতা, কূটকৌশল আর স্বাধীনতার চেতনাবিরোধী কার্যকলাপ যে করে চলেছে জামায়াতের অঙ্গসংগঠন ইসলামী ছাত্র শিবির, তা অনেকেই জানেন না।

গত প্রায় সাড়ে তিন দশক ধরে শিবির যে ধরনের তৎপরতা চালাচ্ছে, তার কিছু চিত্র তুলে ধরার জন্য এ আয়োজন 'ছাত্র শিবিরের আমলনামা'।
বাংলাদেশ সময় ১৭২৭ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২৪, ২০১১