----- Forwarded Message -----
From: Muhammad Ali <manik195709@yahoo.com>
To:
Sent: Sunday, August 4, 2013 4:56 PM
Subject: [Bangladesh-Zindabad] বিভিন্ন দেশে রাজনৈতিক আশ্রয়ের খোঁজে জামায়াত নেতারা !!!!!
From: Muhammad Ali <manik195709@yahoo.com>
To:
Sent: Sunday, August 4, 2013 4:56 PM
Subject: [Bangladesh-Zindabad] বিভিন্ন দেশে রাজনৈতিক আশ্রয়ের খোঁজে জামায়াত নেতারা !!!!!
বিভিন্ন দেশে রাজনৈতিক আশ্রয়ের খোঁজে জামায়াত নেতারা
05 Aug, 2013
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় জেলে আটক শীর্ষ নেতাদের শাস্তির ব্যাপারে নিশ্চিত হয়ে এবং রাজনীতিতে নিষিদ্ধ হওয়ার আশঙ্কায় জামায়াতের বর্তমান হাইকমান্ডের প্রায় সকল নেতা বিভিন্ন দেশে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা করেছেন।
দলের ভেতরের একাধিক সূত্র এবং বিভিন্ন দেশের কূটনৈতিক প্রতিনিধিগণ একথা জানিয়েছেন। আশ্রয়প্রার্থনা করা দেশের ভেতরে রয়েছে- ইংল্যান্ড, সৌদি আরব, কাতারসহ উন্নত বিশ্বের বেশ কিছু দেশ।
অসমর্থিত কিছু সূত্র আরো জানিয়েছে, শীর্ষ নেতাদের রাজনৈতিক আশ্রয়প্রার্থনার ব্যাপারে নিশ্চিত হয়ে মধ্যম সারির অন্তত ১৫ জন নেতা গত সপ্তাহে পাকিস্তানের হাই কমিশনার আফ্রাসিয়াব মেহেদি হাসিম কোরেশীর গুলশানের বাসভবনে এক ঘরোয়া বৈঠকে মিলিত হন। এসময় তারা পাকিস্তানে রাজনৈতিক আশ্রয়গ্রহণের ব্যাপারে আলোচনা করেন।
বিষয়টি স্বীকার করে পাকিস্তানের হাই কমিশনার বলেন, পূর্ব পরিচিত হওয়ার কারণে ওই নেতারা তার বাসায় ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়ে করতে এসেছিলেন। জামায়াতের নেতাদের রাজনৈতিক আশ্রয়প্রার্থনার বিষয়ে কিছু জানাতে অস্বীকৃতি প্রকাশ করেন তিনি।
তবে এই ব্যাপারে জামায়াতের ঢাকা মহানগরীর একজন দায়িত্বশীল নেতা বলেন, মধ্যম সারির অধিকাংশ নেতাই বিরূপ রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে অপেক্ষাকৃত কম খরচের দেশ পাকিস্তানে যেতে চাচ্ছেন। দলের সিনিয়র নেতাদের মতো আর্থিক সঙ্গতি না থাকার দরুণই তাদের পাকিস্তানের মতো দেশ বেছে নিতে হচ্ছে বলে জানান এই নেতা।
এই বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে, ইসলামাবাদে বাংলাদেশের হাই কমিশনার মোহাম্মদ সোহরাব হোসেন জানান, ইতিমধ্যেই পাকিস্তান সরকারের তরফে ১৫ জনের একটি তালিকা দেয়া হয়েছে, যাদের দেশ ছাড়তে সহায়তা করার জন্য বাংলাদেশ সরকার এবং হাই কমিশনকে অনুরোধ করা হয়েছে।
অন্যদিকে, রাজনৈতিকভাবে নিষিদ্ধ হওয়ার ঝুঁকি মাথায় নিয়ে উন্নত বিশ্বের দেশগুলিতে অপেক্ষাকৃত নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে আছেন জামায়াতের বর্তমান কেন্দ্রীয় হাই কমান্ড। এক্ষেত্রে তাদের পছন্দ ইংল্যান্ড বলে জানায় জামায়াতের আভ্যন্তরীণ সূত্রসমূহ।
ইতিমধ্যেই, জামায়াতের থিঙ্ক ট্যাঙ্কের এক পরিচিত মুখ মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বাসায় বৈঠক করে নিজের নিরাপত্তা এবং সম্ভাব্য গ্রেফতার এড়ানোর জন্য অনুরোধ করেছেন। আদালতপাড়ার পরিচিত মুখ এই কেন্দ্রীয় নেতা ক্ষমতাসীন দলের কাছে নিজের নিরাপত্তার বিনিময়ে জামায়াতে তার নেতৃত্বাধীন অংশকে আপাতত নিষ্ক্রিয় রাখার কথা দিয়েছেন বলে জানায় আওয়ামী লীগ এবং মার্কিন সমর্থিত সূত্রসমূহ।
এর সবই হচ্ছে অবশ্য কঠোর গোপনীয়তা রক্ষা করে। কারণ কেন্দ্রীয় নেতাদের বিদেশে আশ্রয় প্রার্থনার এই খবর ছড়িয়ে পড়লে জামায়াত-শিবিরের তৃণমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের মাঝে বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হতে পারে বলে ধারণা করছেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় নেতারা।
দলের ভেতরের একাধিক সূত্র এবং বিভিন্ন দেশের কূটনৈতিক প্রতিনিধিগণ একথা জানিয়েছেন। আশ্রয়প্রার্থনা করা দেশের ভেতরে রয়েছে- ইংল্যান্ড, সৌদি আরব, কাতারসহ উন্নত বিশ্বের বেশ কিছু দেশ।
অসমর্থিত কিছু সূত্র আরো জানিয়েছে, শীর্ষ নেতাদের রাজনৈতিক আশ্রয়প্রার্থনার ব্যাপারে নিশ্চিত হয়ে মধ্যম সারির অন্তত ১৫ জন নেতা গত সপ্তাহে পাকিস্তানের হাই কমিশনার আফ্রাসিয়াব মেহেদি হাসিম কোরেশীর গুলশানের বাসভবনে এক ঘরোয়া বৈঠকে মিলিত হন। এসময় তারা পাকিস্তানে রাজনৈতিক আশ্রয়গ্রহণের ব্যাপারে আলোচনা করেন।
বিষয়টি স্বীকার করে পাকিস্তানের হাই কমিশনার বলেন, পূর্ব পরিচিত হওয়ার কারণে ওই নেতারা তার বাসায় ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়ে করতে এসেছিলেন। জামায়াতের নেতাদের রাজনৈতিক আশ্রয়প্রার্থনার বিষয়ে কিছু জানাতে অস্বীকৃতি প্রকাশ করেন তিনি।
তবে এই ব্যাপারে জামায়াতের ঢাকা মহানগরীর একজন দায়িত্বশীল নেতা বলেন, মধ্যম সারির অধিকাংশ নেতাই বিরূপ রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে অপেক্ষাকৃত কম খরচের দেশ পাকিস্তানে যেতে চাচ্ছেন। দলের সিনিয়র নেতাদের মতো আর্থিক সঙ্গতি না থাকার দরুণই তাদের পাকিস্তানের মতো দেশ বেছে নিতে হচ্ছে বলে জানান এই নেতা।
এই বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে, ইসলামাবাদে বাংলাদেশের হাই কমিশনার মোহাম্মদ সোহরাব হোসেন জানান, ইতিমধ্যেই পাকিস্তান সরকারের তরফে ১৫ জনের একটি তালিকা দেয়া হয়েছে, যাদের দেশ ছাড়তে সহায়তা করার জন্য বাংলাদেশ সরকার এবং হাই কমিশনকে অনুরোধ করা হয়েছে।
অন্যদিকে, রাজনৈতিকভাবে নিষিদ্ধ হওয়ার ঝুঁকি মাথায় নিয়ে উন্নত বিশ্বের দেশগুলিতে অপেক্ষাকৃত নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে আছেন জামায়াতের বর্তমান কেন্দ্রীয় হাই কমান্ড। এক্ষেত্রে তাদের পছন্দ ইংল্যান্ড বলে জানায় জামায়াতের আভ্যন্তরীণ সূত্রসমূহ।
ইতিমধ্যেই, জামায়াতের থিঙ্ক ট্যাঙ্কের এক পরিচিত মুখ মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বাসায় বৈঠক করে নিজের নিরাপত্তা এবং সম্ভাব্য গ্রেফতার এড়ানোর জন্য অনুরোধ করেছেন। আদালতপাড়ার পরিচিত মুখ এই কেন্দ্রীয় নেতা ক্ষমতাসীন দলের কাছে নিজের নিরাপত্তার বিনিময়ে জামায়াতে তার নেতৃত্বাধীন অংশকে আপাতত নিষ্ক্রিয় রাখার কথা দিয়েছেন বলে জানায় আওয়ামী লীগ এবং মার্কিন সমর্থিত সূত্রসমূহ।
এর সবই হচ্ছে অবশ্য কঠোর গোপনীয়তা রক্ষা করে। কারণ কেন্দ্রীয় নেতাদের বিদেশে আশ্রয় প্রার্থনার এই খবর ছড়িয়ে পড়লে জামায়াত-শিবিরের তৃণমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের মাঝে বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হতে পারে বলে ধারণা করছেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় নেতারা।
উৎসঃ আমাদের সময় ডট কম
__._,_.___