Banner Advertiser

Thursday, August 15, 2013

RE: [mukto-mona] FW: ধর্মনিরপেতাবাদ ধর্মহীনতারই নামান্তর



From a Pakisani cyber friend:

<< My new article on the eve of our Independence Day entitled, 
"Pakistanis - Time to Stand-Up and Be Counted" also got
published in The Frontier Post.

URL Link:

Love all and always.

Faiz Al-Najdi  >>

--
<<Our Worst Fault is Our Preoccupation 
     with the Fault of Others>>
                                 ~ Kahlil Gibran




To: bangladeshiamericans@googlegroups.com; bangladesh-progressives@googlegroups.com; khabor@yahoogroups.com; alochona@yahoogroups.com; sayedahaq@yahoo.com; chottala@yahoogroups.com; mukto-mona@yahoogroups.com
From: shahadathussaini@hotmail.com
Date: Wed, 14 Aug 2013 09:08:53 -0400
Subject: [mukto-mona] FW: ধর্মনিরপেতাবাদ ধর্মহীনতারই নামান্তর

 

CHECK THIS SPEECH
 

From: syedhaque@hotmail.com
To: bdpana@yahoogroups.com; shahadathussaini@hotmail.com
Subject: FW: ধর্মনিরপেতাবাদ ধর্মহীনতারই নামান্তর
Date: Wed, 14 Aug 2013 13:04:45 +0000

Check this speech.
 

 
http://www.youtube.com/watch?v=L6Kv63O6nDM
 

 

From: shahadathussaini@hotmail.com
To: bangladeshiamericans@googlegroups.com; bangladesh-progressives@googlegroups.com; khabor@yahoogroups.com; alochona@yahoogroups.com; chottala@yahoogroups.com; mukto-mona@yahoogroups.com
Subject: ধর্মনিরপেতাবাদ ধর্মহীনতারই নামান্তর
Date: Tue, 13 Aug 2013 09:12:16 -0400

ধর্মনিরপেতাবাদ ধর্মহীনতারই নামান্তর

সোমবার, ১২ অগাস্ট ২০১৩, ০৩:৪৫ অপরাহ্ন


কাজী সাইদ

কলকাতা হাইকোর্ট ২১ নভেম্বর ১৯৯৬ সালে সব ধর্মের উপাসনালয়ে লাউড স্পিকার নিষিদ্ধ করে এক রুলিং জারি করেছিলেন। জাস্টিস ভগবতী প্রসাদ ব্যানার্জি ও জাস্টিস এ কে চক্রবর্তীর সমন্বয়ে গঠিত ডিভিশন বেঞ্চ তাদের রুলিংয়ে নির্দেশ দেন, যেহেতু ভারত একটি সেকুলার রাষ্ট্র; তাই 'শব্দদূষণ' নিয়ন্ত্রণের জন্য এ নিষেধাজ্ঞা সব ধর্মীয় সম্প্রদায়ের ওপর প্রযোজ্য। সে বছর ২৫ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় কলকাতার দমদম এয়ারপোর্টের এক নম্বর গেট সংলগ্ন মসজিদে এক মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করা হয় যাতে লাউড স্পিকার ব্যবহৃত হয়েছিল। খবর পেয়ে স্টেট পলিউশন কন্ট্রোল বোর্ডের কর্মকর্তারা সেখানে হাজির হন। তারা দেখতে পান মাইক সিস্টেমের শব্দের মাত্রা ৮৫ ডেসিবল। আদালত কর্তৃক নির্ধারণ করা হয়েছে সর্বোচ্চ ৬৫ ডেসিবল। আদালত সেই মসজিদ কমিটির বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ আনেন। ৩১ জানুয়ারি ১৯৯৭ সালে মসজিদ কমিটিকে দোষী সাব্যস্ত করে ২৫০০ রুপি জরিমানা করেন এবং জরিমানার টাকা পলিউশন কন্ট্রোল বোর্ডের হিসাবে জমা করতে নির্দেশ দেন। একই অপরাধে হিন্দু সম্প্রদায়ের বেশ কিছু পূজা উদযাপন কমিটিকেও ১০০০ রুপি করে জরিমানা করা হয়। ৬ মার্চ পশ্চিমবঙ্গের তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতিবসু মুসলমান, শিখ ও খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের নেতাদের নিয়ে এক সভা করেন। তিনি তাদের হাইকোর্টের নির্দেশ মেনে চলতে অনুরোধ করেন। এ সভায় মুসলিম সম্প্রদায়ের পে নাখোদা মসজিদের মাওলানা মোহাম্মদ সাব্বির, সোলানা মসজিদের মাওলানা মোহাম্মদ কাইউম এবং স্টেট ওয়াকফ বোর্ডের সদস্য মাওলানা মাসুদী অংশ নেন। মুসলিম ধর্মীয় নেতারা আজান প্রচারের জন্য লাউড স্পিকার ব্যবহারের অপরিহার্যতা ব্যাখ্যা করেন এবং প্রয়োজনে এ আইনের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে যাওয়ার ঘোষণা দিয়ে দ্ব্যর্থহীন কণ্ঠে জানিয়ে দেন, মসজিদের ওপর কোনো ধরনের রাষ্ট্রীয় হস্তপে সহ্য করা হবে না। মুসলমানদের পবিত্র গ্রন্থ কুরআন নিষিদ্ধকরণের দাবিতে চন্দমল চোপড়া, হেমাংশু কুমার চক্রবর্তী ও শীতল সিং ২৯ মার্চ ১৯৮৫ ভারতীয় সংবিধানের ২২৬ অনুচ্ছেদের দোহাই দিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে একটি রিট পিটিশন দাখিল করেন। ১৭ মে জাস্টিস বিমল চন্দ্র মামলাটি খারিজ করে দেন। বাংলাদেশের সংবিধানে ধর্ম সর্বশেষ সংশোধনীসহ অক্টোবর ২০১১ সালে মুদ্রিত গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের শুরু হয়েছে:- বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম (দয়াময়, পরম দয়ালু, আল্লাহর নামে)/পরম করুণাময় সৃষ্টিকর্তার নামে। এ বন্দনার পরেই রয়েছে প্রস্তাবনা। অনুচ্ছেদ ২(ক)তে বলা হয়েছে, "প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম, তবে হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টানসহ অন্যান্য ধর্ম পালনে রাষ্ট্র সমমর্যাদা ও সমঅধিকার নিশ্চিত করিবেন।" সংবিধানের দ্বিতীয় ভাগে রাষ্ট্রপরিচালনার মূলনীতি অংশে 'ধর্মনিরপেতা ও ধর্মীয় স্বাধীনতা' প্রসঙ্গে অনুচ্ছেদ ১২তে বলা হয়েছে, "ধর্মনিরপেতা নীতি বাস্তবায়নের জন্য (ক) সর্বপ্রকার সাপ্রদায়িকতা, (খ) রাষ্ট্র কর্তৃক কোনো ধর্মকে রাজনৈতিক মর্যাদা দান, (গ) রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ধর্মীয় অপব্যবহার, (ঘ) কোনো বিশেষ ধর্ম পালনকারী ব্যক্তির প্রতি বৈষম্য বা তাহার ওপর নিপীড়ন বিলোপ করা হইবে।'' সংবিধানের তৃতীয় ভাগে 'মৌলিক অধিকার' অধ্যায়ে 'ধর্মীয় স্বাধীনতা' প্রসঙ্গে বলা হয়েছে:- অনুচ্ছেদ ৪১ (১) আইন, জনশৃঙ্খলা ও নৈতিকতা-সাপেে (ক) প্রত্যেক নাগরিকের যেকোনো ধর্ম অবলম্বন, পালন বা প্রচারের অধিকার রহিয়াছে; (খ) প্রত্যেক ধর্মীয় সম্প্রদায় ও উপ-সম্প্রদায়ের নিজস্ব ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান স্থাপন, রণ ও ব্যবস্থাপনার অধিকার রহিয়াছে। ৪১ (২) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে:- 'কোনো শিাপ্রতিষ্ঠানে যোগদানকারী কোনো ব্যক্তির নিজস্ব ধর্মসংক্রান্ত না হইলে তাহাকে কোনো ধর্মীয় শিাগ্রহণ কিংবা কোনো ধর্মীয় অনুষ্ঠান বা উপাসনালয়ে অংশগ্রহণ বা যোগদান করিতে হইবে না।' আইন বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয় লেজিসলেটিভ ও সংসদবিষয়ক বিভাগের মুদ্রণ ও প্রকাশনা শাখা থেকে মুদ্রিত এ সংবিধানের শুরুতে সেই মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহমদের ২০-১০-২০১১ এর একটি উপক্রমণিকা ছাপা হয়েছে। এতে তিনি দাবি করেছেন, 'সংবিধান (পঞ্চম সংশোধন) আইন, ২০১১-এর মাধ্যমে ১৯৭২ সালে গণপরিষদ কর্তৃক গৃহীত, সংবিধানের প্রস্তাবনাসহ মূল চেতনা অর্থাৎ গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, ধর্মনিরপেতা ও জাতীয়তাবাদ ফিরিয়া আসিয়াছে। হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান ও অন্য ধর্মাবলম্বীদের ধর্ম পালনে সমান অধিকার ও মর্যাদা সুনিশ্চিত করা হইয়াছে।' মেজর জলিলের অভিমত আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রাম এবং মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম অকুতোভয় বীরসেনানী মেজর এম. এ. জলিল তার অরতি স্বাধীনতাই পরাধীনতা গ্রন্থে '৭২ এর সংবিধানের মূল চারটি স্তম্ভ সম্পর্কে তীব্র সমালোচনা করেছেন। 'আওয়ামী লীগের চার রাষ্ট্রীয় মূলনীতির উৎস' অধ্যায়ে তার বক্তব্য, '১৯৭০ সালের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলো ছয় দফার ভিত্তিতে। এই ছয় দফার মধ্যে আওয়ামী লীগ গৃহীত চার রাষ্ট্রীয় মূলনীতির একটিরও উল্লেখ ছিল না। তা ছাড়া নির্বাচনী ইশতেহারে আওয়ামী লীগ আরও উল্লেখ করেছিল যে, তারা ইসলাম ধর্মবিরোধী কোনো আইনকানুনও পাস করবে না। কিন্তু আওয়ামী লীগ '৭২ সালের জানুয়ারিতে মতাসীন হওয়ার সাথে সাথেই ইসলামের বিরুদ্ধে অপপ্রচার শুরু করে দেয় এবং গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, ধর্মনিরপেতা ও জাতীয়তাবাদের নামে রাষ্ট্রের চার মূলনীতি নির্ধারণ করে, যা পরবর্তী সময়ে '৭২ সালের রাষ্ট্রীয় সংবিধানেও সন্নিবেশিত করা হয়। এই চার মূলনীতির উৎস কোথায়? কেনই বা ওই চার নীতিকে বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় মূলনীতি হিসেবে ঘোষণা করা হলো? এ প্রশ্নগুলোর জবাব জনগণ আজো পায়নি। যে আওয়ামী লীগ '১৯৭০ সালের নির্বাচনে অঙ্গীকারবদ্ধ ছিল কুরআন-সুন্নাহ পরিপন্থী কোনো আইন পাস না করার প,ে সেই আওয়ামী লীগই ভারত থেকে প্রবাসী বাংলাদেশ সরকার গুটিয়ে নিয়ে এসে মতার মসনদে বসার সাথে সাথেই অঙ্গীকার ভঙ্গ করল কেন? স্বেচ্ছাচারমুক্ত হতে পারল না কেন? দেশের জনমতের কোনোরূপ তোয়াক্কা না করেই রাষ্ট্রীয় মূলনীতির মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি আওয়ামী লীগ নেতৃত্ব জনগণের ওপর জবরদস্তিভাবেই চাপিয়ে দিলো।' তার বক্তব্য, '১৯৭০ সালে নির্বাচন ছিল পাকিস্তান কাঠামোর আওতায় অনুষ্ঠিত নির্বাচন। আওয়ামী লীগের নির্বাচিত সংসদসদস্যরা জনগণের ম্যান্ডেট লাভ করেছিল পাকিস্তানের অধীনে, নতুন রাষ্ট্র বাংলাদেশের অধীনে নয়। সুতরাং '৭২ এ আওয়ামী লীগ কর্তৃক সংবিধান প্রদান নীতিগত দিক দিয়ে মোটেও বৈধ ছিল না।' তার ভাষায়, ''১৯৭২-এর আওয়ামী লীগের এমন কোনো বৈধ অধিকার ছিল না, যাতে করে তারা দেশ ও জাতির ওপর একটি মনগড়া সংবিধান আরওপ করতে পারে। তবুও তারা তা জবরদস্তি করেছে। দেশের জনগণের চিৎকার, প্রতিবাদ কোনো কাজেই আসেনি। এটা তাদের দুঃসাহস কিংবা ঔদ্ধত্য ছিল না, আওয়ামী লীগের এই আচরণ ছিল মুরব্বির আদেশ-নির্দেশ পালন করার বাধ্যবাধকতা। কারণ এ কথা সর্বজনবিদিত যে, বাংলাদেশের '৭২ এর সংবিধানের মূল প্রেরণা ভারতের সেকুলার সংবিধান। '৭২-এর সংবিধানের উৎস তাই বাংলাদেশের জনগণ নয়, সম্প্রসারণবাদী এবং সাম্প্রদায়িক ভারতীয় শাসকচক্রই হচ্ছে এর মূল উৎস।" সংবিধানে ধর্মনিরপেতা স্থাপনের উদ্দেশ্য সম্পর্কে মেজর জলিলের বক্তব্য, "বাংলাদেশের মূল সংস্কৃতি হচ্ছে ইসলামভিত্তিক, কারণ ইসলামই হচ্ছে শতকরা ৯০ ভাগ জনগণের ধর্ম এবং এই ধর্মকে কেন্দ্র করেই গড়ে উঠেছে বাংলাদেশের মানুষের সাংস্কৃতিক জীবন। তাই ইসলাম ধর্মের গভীর আবেগ-অনুভূতির শিকড় থেকে সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম জনগণকে বিচ্ছিন্ন করতে হলে প্রয়োজন এমন একটি দর্শন যা মানুষকে ইসলাম ধর্মের কঠিন অনুশাসন মেনে চলার পথে নিরুৎসাহিত করে তুলবে। অপর দিকে তরুণ-যুবক শ্রেণীকে প্রলুব্ধ করবে এক বাঁধনহারা জীবনযাপনের ফাঁদে পা দিতে। ধীরে ধীরে ধর্মীয় অনুশাসনের অনুপস্থিতি তরুণ-যুবক শ্রেণীকে বেপরোয়া আরাম-আয়েশ, ভোগপূর্ণ উচ্ছৃঙ্খল জীবনপদ্ধতির দিকে ঠেলে দিলেই তারা হয়ে পড়বে শিকড়হীন পরগাছার মতো। তাদের আবেগ-অনুভূতি সমাজের গভীরে প্রোথিত থাকবে না বলেই তারা হবে ভাসমান উচ্ছৃঙ্খল জনগোষ্ঠী। তখন তারা আর ইসলামের ঐতিহ্যে গর্ববোধ করবে না এবং ধর্মনিরপেতাবাদের জোয়ারে গা ভাসিয়ে চলতে অভ্যস্ত হয়ে পড়বে। কারণ তথাকথিত ধর্মনিরপেতাবাদ তরুণ-যুবকদেরকে ধর্মের প্রতি বীতশ্রদ্ধ করে তোলে এবং ধর্মীয় অনুভূতি একবারেই মিটিয়ে দেয়। ধর্মনিরপেতাবাদ ধর্মহীনতারই লেবাসি নাম। ধর্মনিরপেতাবাদ হচ্ছে বস্তুভিত্তিক দর্শনের সাংস্কৃতিক দৃষ্টিভঙ্গি। এই দৃষ্টিভঙ্গির আওতায় স্রষ্টা কিংবা পারলৌকিক কোনো শক্তির কোনো স্থান নেই, সুতরাং ধর্মেরও কোনো স্থান নেই। মুসলিম তরুণ যুবগোষ্ঠী এই নাস্তিকতাবাদী তত্ত্বে প্রভাবিত হলে তারা স্বেচ্ছায়ই ইসলামবিদ্বেষী হয়ে উঠবে এবং তাহলেই ভারতীয় শাসক চক্রের গোপন স্বপ্ন বাস্তবায়িত হয়ে যায়; অর্থাৎ বাংলাদেশের ওপর ভারতীয় সাংস্কৃতিক কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা লাভ করে। ধর্মনিরপেতাবাদই হচ্ছে ইসলামের বিরুদ্ধে একটি সুকৌশল ঠাণ্ডাযুদ্ধ। ভারত তাই বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় মূলনীতিতে ধর্মনিরপেতাবাদ জুড়ে দিয়ে মোটেও ভুল করেনি, অথবা নিছক ল্যহীনভাবেই ধর্মনিরপেতাবাদ জুড়ে দেয়নি।" কুরআন-সুন্নাহর গুরুত্ব আল্লাহ তায়ালা মহানবী সা:-এর ওপর কুরআন মজিদ নাজিল করে তার ওপর বিশ্বাস স্থাপন করার যেমন তাগিদ দিয়েছেন, তদ্রƒপ এর যাবতীয় বিধিবিধান পালন অপরিহার্য করে দিয়েছেন। অবশ্য কুরআন মজিদে তা বাস্তবায়নের সবিস্তার বিবরণ দেননি। তিনি এর দায়িত্ব অর্পণ করেছেন তাঁর প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ সা:-এর ওপর। তিনি নিজের কথা, কাজ ও আচার-আচরণের মাধ্যমে কুরআনের আদর্শ কায়েমের বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতি হাতে কলমে বুঝিয়ে দিয়েছেন। বলা বাহুল্য, হাদিসও এক প্রকার ওহি। এর প্রমাণ কুরআন মজিদেই রয়েছে :- 'তিনি (নবী) সা: নিজের ইচ্ছামতো কোনো কথা বলেন না, যা বলেন তা সবই আল্লাহর ওহি' (সূরা নাজম : ৩-৪)। নবী করিম সা: বলেছেন, 'জেনে রাখো, আমাকে কুরআন দেয়া হয়েছে এবং তার সাথে তার অনুরূপ আরো একটি বস্তুও দেয়া হয়েছে' (আবু দাউদ ও ইবনে মাজাহ)। মহানবী সা:-এর আনুগত্য করার জন্য আল্লাহ তায়ালা নিম্নোক্ত ভাষায় আমাদেরকে নির্দেশ দিয়েছেন :- 'আর রাসূল তোমাদের যা দান করেন তা গ্রহণ করো এবং যা বারণ করেন, তা থেকে বিরত থাকো' (সূরা হাশর : ৭)। লেখার শুরুতেই ওপার বাংলার 'ধর্ম' কর্তৃক শব্দদূষণের নামে ধর্মপালনকারীদের অযথা হয়রানি এবং এর ধরন দেখে মনে হয়, কৌশলে ভারতীয় রাষ্ট্রযন্ত্র ইসলাম এবং সেখানকার মুসলমানদের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। আমাদের বর্তমান সংবিধানে ধর্মনিরপেতা নিয়ে যেসব অনুচ্ছেদ রচিত হয়েছে তা পরস্পরবিরোধী। 'বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম' দিয়ে শুরু হওয়া সংবিধানে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম ঘোষণার পর প্রায় ৯০ ভাগ মুসলমানের এ দেশে যতই ধর্মনিরপেতার নামে ধর্মহীনতার প্রচার এবং প্রসারের চেষ্টা করা হোক তা বুমেরাং হতে বাধ্য। মেজর এম এ জলিল সংবিধানে ধর্মনিরপেতা সংযোজনের সুদূরপ্রসারী চক্রান্তকে অন্তর্দৃষ্টি দিয়ে উপলব্ধি করেছিলেন। পৃথিবীর তাবৎ মুসলমানের হৃদয়ের গভীরে পবিত্র কুরআন এবং রাসূল সা:-এর হাদিসের আলোকচ্ছটা চিরঞ্জীব। অন্য ধর্মাবলম্বীরাও তাদের স্ব-স্ব ধর্ম নিয়ে আমাদের মতো গর্ববোধ করে থাকেন। রাষ্ট্রের উচিত সব ধর্মকে যথাসাধ্য উৎসাহিত করা। ধর্মই মানুষের জীবনের মহৎ গুণগুলো অর্জনের একমাত্র উৎস। কুরআন ও হাদিসের নির্দেশিত জীবন ব্যবস্থাই প্রত্যেক মুসলমানের কাম্য। যাবতীয় চক্রান্ত থেকে আমাদের রাষ্ট্র এবং ঈমানদার মুসলমান নাগরিকদের মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন যেন মুক্ত রাখেনÑ আমিন। kazi_sayed@yahoo.com

--
--
* Disclaimer: You received this message because you had subscribed to the Google Groups "Bangladeshi-Americans Living in New England". Any posting to this group is solely the opinion of the author of the messages to BangladeshiAmericans@googlegroups.com who is responsible for the accuracy of his/her information and the conformance of his/her material with applicable copyright and other laws where applicable. The act of posting to the group indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator(s). To post to this group, send email to BangladeshiAmericans@googlegroups.com.
To unsubscribe from this group, send email to BangladeshiAmericans-unsubscribe@googlegroups.com
For more options, visit this group at http://groups-beta.google.com/group/BangladeshiAmericans?hl=en ].
 
---
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "Bangladeshi-Americans Living in New England" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to bangladeshiamericans+unsubscribe@googlegroups.com.
For more options, visit https://groups.google.com/groups/opt_out.



__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___