Banner Advertiser

Friday, September 6, 2013

Re: [mukto-mona] Fw: [notun_bangladesh] কক্সবাজারে নারী জাগরণ- ভীত করে তুলেছে ধর্ম ব্যবসায়ীদের !




This is a teaching moment for Awami League. They can teach the meaning of the true secular politics, not by colorful words and banners, but by deeds. They can demonstrate secularism to the people of Bangladesh by organizing men and women, students and teachers from schools, madrassas, mosques, temples, churches, etc. to come together and bring them in the forefront of the campaign for the secular politics. In that - the center stage should be given to the public, not politicians; politicians need to lead from the background. This is the moment to revive the spirit of the Bangalee-Jatiotabad.
 
This is the moment to show the contrast between a secular politics against the communal politics of BNP/Jamat. This is the moment to show that - religion is not for the communalists; religion is not sale for business or politics or personal gain; it's for self-purification to prepare for the eternal life. Religion is strictly a personal matter, and it should not be used as a tool for exploitation of weak and vulnerable people in the society.
 
Awami League can be a positive force in this fight and set a clear demarcation between them and the BNP/Jamat. This is a learning opportunity for the people of Bangladesh. I believe - students are ready and waiting for the teachers. Awami League can take up this job.
 
Jiten Roy
 


From: Muhammad Ali <man1k195709@yahoo.com>
To: mukto-mona@yahoogroups.com
Sent: Friday, September 6, 2013 1:09 AM
Subject: [mukto-mona] Fw: [notun_bangladesh] কক্সবাজারে নারী জাগরণ- ভীত করে তুলেছে ধর্ম ব্যবসায়ীদের !

 

----- Forwarded Message -----
From: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>
To: Khobor <khabor@yahoogroups.com>; notun Bangladesh <notun_bangladesh@yahoogroups.com>; "chottala@yahoogroups.com" <chottala@yahoogroups.com>
Sent: Wednesday, September 4, 2013 1:48 PM
Subject: [notun_bangladesh] কক্সবাজারে নারী জাগরণ- ভীত করে তুলেছে ধর্ম ব্যবসায়ীদের !

 

কক্সবাজারে নারী জাগরণ- ভীত করে তুলেছে ধর্ম ব্যবসায়ীদের   
                                                                    বৃহস্পতিবার, ৫ সেপ্টেম্বর ২০১৩, ২১ ভাদ্র ১৪২
মহসিন চৌধুরী/ দীপন বিশ্বাস, উখিয়া থেকে ॥ কক্সবাজারের উখিয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্মরণকালের বিশাল জনসভা হেফাজত-জামায়াত-বিএনপির ভিত কাঁপিয়ে দিয়েছে। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্টের চক্রান্ত আর হেফাজতীদের দিয়ে জামায়াত-বিএনপি আগামীতে আওয়ামী লীগকে বেকাদায় ফেলার কৌশলে উল্টো ফাঁদে পড়েছে। বৌদ্ধরা দারুণ খুশি বিহারের আধুনিকায়নে। জনসভায় হাজার হাজার নারী জাগরণের পাশাপাশি ধর্মপ্রাণ সাধারণ মানুষ ও মাদ্রসার হুজুরদের অংশগ্রহণ হেফাজতীদের ঘাঁটিতে প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে। নিজেদের মধ্যে দ্বন্দ্ব, অবিশ্বাস আর আস্থাহীনতার জন্ম নিয়েছে। স্থানীয় আওয়ামী লীগ নারীদের জাগরণ ধরে রাখতে নারীদের ওপর জামায়াত-হেফজতীদের যে কোন নির্যাতন, নিপীড়ন রোধে তৃণমূল পর্যায়ের আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের সতর্ক থাকার নির্দেশনা দেয় জেলার হাইকমান্ড।
বর্তমান সরকারের আমলে কক্সবাজারে বেশ কিছু বড় প্রকল্প ও ১৯ বৌদ্ধবিহার পুনর্নির্মাণ করে সর্বস্তরের মানুষের মন জয় করার পরিবেশ সৃষ্টি করেছেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা। মাত্র ২ লাখ জনসংখ্যা অধ্যুষিত সীমান্তবর্তী দুর্গম উখিয়ায় আওয়ামী লীগের জনসভায় বহু মানুষের অংশগ্রহণের সঙ্গে রামুতে ১৯টি দেশের কূটনৈতিকদের সমাবেশ ঘটানো হয়। শেখ হাসিনার এ সফলতায় বিএনপি-জামায়াত কূটনৈতিক মার খাওয়ার উপক্রম। গত বছর বৌদ্ধবিহারে তা-ব চালানোর দায় আওয়ামী লীগের কাঁধে তুলে দিয়ে বিএনপি দেশে-বিদেশে কূটনৈতিক ফায়দা লোটার চেষ্টা করে। কিন্তু শেখ হাসিনার আন্তরিকতা ও দ্রুত পদক্ষেপ বিরোধী দলের এ চক্রান্ত অনেকটা ভেস্তে যায়। বিএনপি নেতা মওদুদ আহমদের নেতৃত্বে কথিত তদন্ত দল বৌদ্ধবিহারে হামলার জন্য আওয়ামী লীগকে দায়ী করে বিদেশে নানা অপপ্রচারে লিপ্ত হয়। আওয়ামী লীগের হাতে সংখ্যালঘুরা নিরাপদ নয় বক্তব্য দিয়ে কূটনৈতিকদের প্রভাবিত করারও চেষ্টা হয়েছিল। কিন্তু মঙ্গলবার চীন, ভারত ও আমেরিকান রাষ্ট্রদূতসহ ১৯ কূটনৈতিক প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে রামু এলে বিরোধী দলকে ব্যাকফুটে যেতে হয়েছে।
জামায়াত-হেফাজতের ঘাঁটি হিসেবে এতদিন পরিচিত ছিল চকরিয়া থেকে টেকনাফ পর্যন্ত কক্সবাজারের কয়েকটি উপজেলা ও দ্বীপাঞ্চল। পাশের দেশের বিচ্ছিন্নতাবাদী ও সন্ত্রাসীদের সশস্ত্র তৎপরতা ছিল উখিয়া, নাইক্ষ্যংছড়ি ঘিরে। জামায়াত-হেফাজতীদের ছত্রছায়ায় সশস্ত্র প্রশিক্ষণ নেয়ার কার্যক্রমও ছিল। প্রায় দেড় হাজার মাদ্রাসা ও এতিমখানা দেশী-বিদেশী অর্থ সহায়তায় পরিচালনা করে জামায়াত ও হেফাজতীরা দেশের দক্ষিণ-পূর্ব সীমান্তবর্তী পর্যটন জেলাটিকে কব্জা করে রাখে। নানাভাবে তারা সাধারণ মানুষ ও নারীদের মধ্যে ধর্মান্ধতাকে প্রভাবিত করার অপচেষ্টাও চালায়। কিন্তু সে খোলসে ধরে রাখতে পারেনি ধর্মান্ধ চক্রটি। এর প্রমাণ ছিল উখিয়া হাইস্কুল মাঠে মঙ্গলবার স্মরণকালের সর্ববৃহৎ নারীদের মহাসমাবেশ ঘটিয়ে। এখানকার ধর্মভীরু নারীরা খোলস ছেড়ে বের হয়ে হেফাজতীদের যেন বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়েছেন। নারীদের অংশগ্রহণ হেফাজতীরা খুব ভালভাবে নিচ্ছে না। উখিয়া-টেকনাফের আওয়ামী লীগ নেতারাও বিষয়টি টের পেয়ে সাধারণের পাশে দাঁড়াতে দেখা যায়। বুধবার বিভিন্ন স্তরের শ্রমজীবীদের সাহায্য করেছেন আওয়ামী লীগ নেতারা। মঙ্গলবার জনসভায় অংশগ্রহণের সুবিধার্থে কক্সবাজার-টেকনাফ-আরাকান সড়কে ছোট-বড় সব ধরনের যানবাহন চলাচলে ব্যাঘাত ঘটে। এর ক্ষতিপূরণ হিসেবে দলের পক্ষ থেকে রিক্সাপ্রতি ৫শ', ব্যাটারিচালিত টমটমপ্রতি ৮শ' এবং সিএনজি ট্যাক্সিপ্রতি ১ হাজার টাকা প্রদান করে ক্ষতি পুষিয়ে দেয়া হয়। টেকনাফ, উখিয়া এবং রামুতে নারীদের ওপর জামায়াত-হেফাজতীদের নির্যাতন, নিপীড়ন রোধে তৃণমূল পর্যায়ের আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের সতর্ক থাকার নির্দেশনা দেয় জেলার হাইকমান্ড। নারীদের ভবিষ্যতে আরও উজ্জীবিত এবং আওয়ামী লীগের ভোটব্যাংকে পরিণত করতে স্থানীয় সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদি বিভিন্ন সহায়তা প্রকল্প চালু করেছেন। তাঁর ঘনিষ্ঠজন দিয়ে এসব সহায়তা মনিটরিং করা হচ্ছে। এতে সর্বত্র বইছে আনন্দের জোয়ার। উল্লেখ্য, এমপি বদি জনসভায় তাঁর বক্তৃতায় এ এলাকার উন্নয়নের জন্য প্রয়োজনে নিজের মনোনয়ন উৎসর্গ করার ঘোষণা দেন। এমপি বদি প্রশাসনের বিভিন্ন পর্যায়ে দমন ও শিষ্টাচারবহির্ভূত কর্মকা-ে দেশজুড়ে আলোচিত ও বির্তকিত। তবে তৃণমূল পর্যায়ে তাঁর ব্যাপক জনসমর্থন জনসভায় প্রমাণ মিলেছে।
নারী ও মাদ্রাসা হুজুরদের ব্যাপক অংশগ্রহণ কক্সবাজারে এখন টপ অব দ্য টাউন। শহরজুড়ে সাধারণদের প্রতিক্রিয়া ছিল জামায়াত-হেফাজতীদের অপপ্রচার সামনে ম্লান হয়ে যাবে। কক্সবাজারের প্রতি শেখ হাসিনার আন্তরিকতার প্রমাণ ইতোমধ্যে তিনি নিজেই দিয়েছেন। এ আমলে এ জেলার জন্য কয়েকটি বড় প্রকল্প গ্রহণ করে বাস্তবায়ন শুরু হয়। সাড়ে ৪ বছরে তিন দফায় এসেছেন এ শহরটিতে। ঘুমধুম পর্যন্ত রেললাইন স্থাপনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। কাজ শুরু হয়েছে বিমান ঘাঁটি ও বিমানবন্দরের। আর কক্সবাজারের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ভেন্যুর জন্য স্টেডিয়াম নির্মাণ হচ্ছে দ্রুত। মেরিন ড্রাইভের সুফল পাচ্ছেন সর্বসাধারণরা। আরাকান সড়কের শতাধিক সেতুর সম্প্রসারণ কাজও চলছে। নির্বাচনের আগের মূহূর্তে সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলেছে ১২টি মাদ্রাসা আধুনিকায়নে। ৬টি উপজেলায় এসব মাদ্রাসা ১২ কোটি টাকা ব্যয়ে সম্প্রসারণ হবে। এর অর্ধেকই জামায়াত-শিবিরের প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিত। সরকারী অর্থে এসব মাদ্রাসা আধুনিকায়ন হওয়ায় জামায়াত নেতারা বিব্রত। সরকারের এ পদক্ষেপ আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে অপপ্রচারে বাধার কারণ হচ্ছে। শুধু তাই নয়, জনসভাতেও এসব মাদ্রাসার হুজুরদের সক্রিয় অংশ নিতে দেখা যায়। কক্সবাজারের খুর স্কুল, তৈতৈয়া তাফহিমুল উলুম দাখিল মাদ্রসার প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন জেলা জামায়াতের আমির মরহুম আবু ছাবের। তাঁর ছেলে এ্যাডভোকেট আহমদ ফারুক নিজেই সাংবাদিকদের কাছে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বলেছেন, সরকার মহৎ কাজ করছে। কিন্তু ধর্ম নিয়ে সরকারের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চলছে। তিনি মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির সর্বসম্মতিক্রমে দলবল নিয়ে জনসভায় উপস্থিত হয়েছিলেন। কক্সবাজারে বৌদ্ধবিহারের পাশাপাশি মাদ্রাসার উন্নয়নে সরকারী এ দুরদর্শী পদক্ষেপ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিতে ভারসাম্য এনেছে। শেখ হাসিনার আন্তরিকতায় সব মানুষের কল্যাণে এ উদ্যোগ বলে কক্সবাজারবাসী মনে করছেন। ফলে জামায়াত-হেফাজতীরা এ অঞ্চলে সরকারের বিরুদ্ধে একতরফা অপপ্রচারের কৌশল অনেকটা রোধ হয়েছে। যা আগামী নির্বাচনে কক্সবাজারের ৪টি আসনেই সরকারী দলের জন্য ইতিবাচক ফল বয়ে আনতে পারে।
এদিকে জনসভায় মাদ্রাসা হুজুরদের অংশগ্রহণেই জামায়াত-হেফজতীদের হাইকমান্ডে নিজেদের মধ্যে বিভক্তির ইঙ্গিত পাওয়া গেছে। সৃষ্টি হয়েছে পরস্পরের প্রতি বিশ্বাস-অবিশ্বাস। টেকনাফের হেফাজত ইসলামের নেতা স্বয়ং আবদুর রহমান বদি এমপির ছোট ভাই মৌলানা মুজিবুর রহমান। তাঁর মাধ্যমে টেকনাফ-উখিয়ার বহু হেফাজত হুজুর মিছিল নিয়ে শেখ হাসিনার জনসভায় যোগ দেন। এ ঘটনাও তাদের মধ্যে অভ্যন্তরীণ প্রভাব ফেলে। আসন্ন নির্বাচনে জামায়াত-বিএনপি-হেফাজতীদের একতরফা ব্যবহারের কৌশলে ওই জনসভা আঘাত এনেছে। জামায়াত-বিএনপির দুর্গে আওয়ামী লীগের এ কৌশলে বিরোধীরা রীতিমতো বিব্রত। তাই পাল্টা সমাবেশ ঘটিয়ে তাঁরাও চেষ্টা করছেন বলে জানা যায়।
বৃহস্পতিবার, ৫ সেপ্টেম্বর ২০১৩, ২১ ভাদ্র ১৪২
http://www.dailyjanakantha.com/news_view.php?nc=27&dd=2013-09-05&ni=147770

Also read

হেফাজতের ঘাঁটিতে শেখ হাসিনার সভায় হাজার হাজার নারী
ঘরে শৃঙ্খলিত রাখার হুঙ্কারের স্বতঃস্ফূর্ত প্রতিবাদ- আরাকান
সড়ক ধরে নারীর যেন বাঁধভাঙ্গা স্রোত

বুধবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৩, ২০ ভাদ্র ১৪২








__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___