Banner Advertiser

Sunday, October 27, 2013

[mukto-mona] Re: Did Indian Armed RAW Agent's infiltrated RAB to kill Hasina opponents ? Please read the story .



হ্যালো জনাব মহিউদ্দীন, আপনার ভাষ্যমত র-এর গুলিতে ১জন জামাত মারা গেছে। তাহলে যুবলীগের যে নেতা নিহত হয়েছেন, তিনি কি আইএসআই-র গুলিতে নিহত হয়েছেন? বাংলাদেশের মাটিতে তাহলে কি র-আইএসআই ফাইট চলছে নাকি? আর আপনি RAB-কে খুনি বাহিনী বলছেন; ওই বাহিনী কিন্তু জন্ম দিয়েছেন আপনার প্রিয় ম্যাডাম।আর যার ছবি দেখিয়ে আপনি র-এর কথা বলছেন, তিনি কিন্তু দেখতে আপনার ভাই-এর মত!
 

শিতাংশু গুহ 
৬৪৬-৬৯৬-৫৫৬৯


2013/10/27 Mohiuddin Anwar <mohiuddin@netzero.net>
 

র্যাবের সঙ্গে কিলার বাহিনীর এরা কারা? (ভিডিও)

28 Oct, 2013
বাংলাদেশে প্রতিবেশী একটি দেশের ঘাতক বাহিনী কাজ করছে বলে গণমাধ্যমের খবর এবং বিরোধী দলের অভিযোগের মধ্যেই রাজশাহীতে প্রকাশ্য দিবালোকে একে-৪৭ সহ একজন বিদেশি ঘাতকের ছবি গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। র্যাব ওই ঘাতককে নিজেদের সদস্য বলে দাবি করলেও রাজশাহীর মানুষ তা মানতে নারাজ। তারা তাকে ভিনদেশি ঘাতক বলেই দাবি করেছেন। তার নির্বিচার গুলিতে শনিবার ছাত্রশিবিরের এক নেতা নিহত হয়েছেন।




আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস ওয়াচ, এশিয়ান হিউম্যান রাইটস কমিশন এবং অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল র্যাবকে 'কিলার বা ঘাতক' আখ্যা দেয়ার মধ্যেই আবারও এই অভিযোগ উঠল।
সন্ত্রাস ও মাদক নিয়ন্ত্রণে র্যাবকে এলিট ফোর্স হিসেবে গঠন করা হলেও এটি এখন রাজনৈতিক হত্যা ও গুমসহ বহু অপকর্মে জড়িত বলে মানবাধিকার সংগঠনগুলো অভিযোগ করেছে।
এদিকে পুলিশ বাহিনী সাম্প্রতিক সময়ে জনগণকে যেভাবে নির্বিচারে গুলি করে হত্যা করতে শুরু করেছে তাতে নতুন মাত্রা যোগ হয়েছে। কক্সবাজারের চকরিয়ায় পুলিশের পোশাক পরে গতকাল বিএনপির মিছিলে নির্বিচারে গুলি চালিয়েছে আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসীরা। এ সময় পুলিশকে নীরব দর্শকের ভূমিকায় দেখা গেছে।
রাজশাহীতে র্যাবের সঙ্গে ভিনদেশি কিলার!
রাজশাহী েথকে আমাদের ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি জানান, গত শনিবার বিকালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন কাজলা এলাকায় হরতালের সমর্থনে আয়োজিত ১৮ দলীয় জোটের বিক্ষোভে র্যাব ও পুলিশের গুলিতে রাশেদুল ইসলাম রান্টু (২৩) নামে ইসলামী ছাত্রশিবিরের এক নেতা নিহত হন। এছাড়া ১৮ দলীয় জোটের অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী আহত হন। এ সময় র্যাবের পাশে থেকে সিভিল ড্রেসে একে-৪৭ নিয়ে গুলি চালায় এক ব্যক্তি।
এ ঘাতকের পরিচয় নিয়ে মহানগরবাসীর মাঝে নানা প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। গতকাল রোববার এটাই ছিল রাজশাহী মহানগরীতে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু। র্যাব তাকে তাদের সদস্য দাবি করলেও প্রত্যক্ষদর্শীরা এ নিয়ে সন্দেহ পোষণ করছেন। অনেকে ওই ব্যক্তিকে সরকারি দলের পক্ষের প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কিলার মনে করছেন। আবার অনেকে তাকে ভিনদেশি কিলার বলেও সন্দেহ করছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, গত শনিবার বিকালে মহানগরীর বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন কাজলা এলাকায় মতিহার থানা ১৮ দলের নেতাকর্মীরা হরতালের সমর্থনে বিক্ষোভ মিছিল বের করে। মিছিলটি শান্তিপূর্ণভাবে শেষ হয়ে পথসভার জন্য প্রস্তুতি নেয় নেতাকর্মীরা। এ সময় হাঠাত্ করেই আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা বিক্ষোভকারীদের ওপর রাবার বুলেট, শটগানের গুলি ও টিয়ারশেল ছুড়ে বিক্ষোভকারীদে ছত্রভঙ্গ করার চেষ্টা করে।
এতে বিক্ষোভকারীরা পুলিশকে লক্ষ্য ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করলে শুরু হয় উভয়পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষ।
এর কয়েক মিনিট পর পুলিশের সঙ্গে হামলায় অংশ নেয় র্যাব-৫-এর সদস্যরা। এর একপর্যায়ে দেখা যায় সিভিল ড্রেসে মাথায় বড় বড় চুল, বড় গোঁফ, জিন্সের প্যান্ট, বুকের বোতাম খোলা ফুল হাতা শার্ট এবং বেল্ট জুতা পরা এক ব্যক্তি ফিল্মি কায়দায় র্যাবের গাড়ির পাশ থেকে একে-৪৭ বন্দুক নিয়ে র্যাবের পেছন দিক থেকে ছুটে এসে বিক্ষোভকারীদের ওপর গুলি ছুড়তে থাকে।
একে-৪৭ বন্দুক ব্যবহারকারী অজ্ঞাত এ ব্যক্তিকে নিয়ে সব মহলে নানা গুঞ্জন চলছে। র্যাব-৫-এর সিও লে. কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান সাংবাদিকদের কাছে দাবি করেছেন, ওই ব্যক্তি তাদেরই একজন সদস্য। তবে তিনি ওই সদস্যের নাম প্রকাশ করতে চাননি। রেলওয়ে কলোনি ক্যাম্পের মেজর শফিক দাবি করেন, তাদের গাড়ি থেকে নেমে ওই সদস্য তাদের সঙ্গে অভিযানে অংশ নেন।
তবে ওই ব্যক্তির চেহারা ও পোশাকের ধরনে অনেকে তাকে ভিনদেশি নাগরিক হিসেবেও সন্দেহ করছেন। সিভিল ড্রেসে এত বড় অস্ত্র ব্যবহারে সন্দেহ আরও ঘনীভূত হচ্ছে। সাধারণত আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সিভিল ড্রেসের সদস্যদের ছোট অস্ত্র বহনের নিয়ম রয়েছে। কিন্তু একে ৪৭-এর মতো ভারি অস্ত্র নিয়ে প্রকাশ্যে গুলি করায় ওই ব্যক্তির পরিচয় নিয়ে সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে।
অজ্ঞাত ওই ব্যক্তির গুলিতে রাশেদুল ইসলাম রান্টু নিহত হন। এ সময় ২৮ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর রাসিকের ২৮নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আশরাফুল ইসলাম বাচ্চুসহ অন্তত ২০ জন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন এবং অর্ধশত নেতাকর্মী আহত হয়েছে বলে ১৮ দলের নেতারা জানিয়েছেন।
রাজশাহী মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট শফিকুল হক মিলন জানান, '১৮ দলের শান্তিপূর্ণ সমাবেশে পুলিশ ও র্যাব-৫ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত আ.লীগ ক্যাডারদের হাতে দামি দামি বিদেশি অস্ত্র হাতে তুলে দিয়েছে। যাতে তারা আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর পাশে থেকে বিরোধী দলের আন্দোলনকে দমাতে পারে।'
স্থানীয় ১৮ দলীয় জোটের নেতারা বলছেন, র্যাব-পুলিশ অস্ত্রধারী ক্যাডারদের সঙ্গে নিয়ে তাদের নেতাকর্মীদের হতাহত করছে। এটা গণতন্ত্রের জন্য খুবই অশনি সংকেত। ১৮ দলের নেতা মহানগর জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি এমাজ উদ্দিন মণ্ডল বলেন, র্যাব-পুলিশের পাহারায় একে-৪৭ ব্যবহারকারী অজ্ঞাত সন্ত্রাসীর গুলিতেই তাদের কর্মী নিহত হয়েছে। এটা খুবই দুঃখজনক।

কক্সবাজারে পুলিশের পোশাকে আ.লীগ সন্ত্রাসীদের গুলিবর্ষণ
আমাদের কক্সবাজার প্রতিনিধি আনছার হোসেন জানান, কক্সবাজারের চকরিয়ায় পুলিশের পোশাক পরে বিএনপির মিছিলে নির্বিচারে গুলি চালিয়েছে আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসীরা।
চকরিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক পৌর মেয়র জাফর আলমের নেতৃত্বে মুখোশধারী ও পুলিশের পোশাক পরা লোকজন এ হামলা চালায়। এই ঘটনায় দু'জন গুলিবিদ্ধসহ অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। গুলিবিদ্ধ জাকের হোসাইনকে দ্রুত চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। অন্য আহতদের পরিচয় নিশ্চিত করা যায়নি।
বিএনপি জানিয়েছে, জাকের হোসাইন চকরিয়া পৌরসভার ৮নং ওয়ার্ড বিএনপির সহ-সভাপতি। তার বাড়ি পৌর এলাকার মাস্টারপাড়ায় (তেলিপাড়া)। তিনি আবদুল করিমের ছেলে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা এই হামলাকে 'নজিরবিহীন' বললেও থানার ওসি একে 'সামান্য ঘটনা' বলে মন্তব্য করেছেন।
একাধিক প্রত্যক্ষদর্শী জানান, গতকাল রোববার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে বিএনপির ১৫-২০ নেতাকর্মী পৌরসভার চিরিঙ্গা স্টেশনে হরতালের সমর্থনে মিছিল বের করেন। ওই সময় আওয়ামী লীগের উপজেলা সভাপতি জাফর আলম ওরফে বাইট্যা জাফরের নেতৃত্বে ৫০-৬০ অস্ত্রধারী নেতাকর্মী ওই মিছিলে হামলা চালায়। ওই সময় মিছিল ছত্রভঙ্গ হয়ে পড়লে হামলাকারীরা সাধারণ মানুষের ওপর এলোপাতাড়ি হামলা চালায়।
তারা জানান, ওই সময় মসলা ব্যবসায়ী জাকের হোসাইনসহ দু'জন গুলিবিদ্ধ ও আরও অন্তত ৮ জন আহত হয়েছেন। এদের মধ্যে জাকের হোসাইনের অবস্থা গুরুতর। তাকে দ্রুত চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, হামলাকারীদের অধিকাংশই ছিল সশস্ত্র। এদের মধ্যে তিনজন ছিল পুলিশের পোশাকধারী। অন্যদের অধিকাংশই মুখোশ পরিহিত ও হেলমেট পরিহিত।
চকরিয়ার এক প্রবীণ সাংবাদিক জানান, তার সাংবাদিকতা জীবনে এমন 'নজিরবিহীন' হামলা তিনি দেখেননি। তার মতে, হামলাকারী ৫০-৬০ জনের সবারই হাতে ছিল অস্ত্র। সবচেয়ে আশ্চর্য বিষয় হলো, হামলাকারীরা মিছিলে হামলার পর সাধারণ পথচারীদের ওপরও হামলা চালিয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ওই সময় পুলিশ থাকলেও তাদের ভূমিকা ছিল নীরব।
চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রণজিত কুমার বড়ুয়ার দাবি, কোথা থেকে ছর্রা গুলি লেগে তারা আহত হয়েছে। এটাকে তিনি 'সামান্য ঘটনা' বলে মন্তব্য করেন। তিনি জানান, পুলিশ হামলাকারীদের কাউকে দেখতে পাননি।
জেলা বিএনপির দফতর সম্পাদক ইউসুফ বদরী জানান, বিএনপির শান্তিপূর্ণ মিছিলে সশস্ত্র হামলা চালিয়েছে আওয়ামী লীগ নেতা জাফর আলমের নেতৃত্বে একদল ক্যাডার। এতে দুই নেতা গুলিবিদ্ধ হয়েছেন।
তিনি বলেন, গত শুক্রবার বিজিবি ও পুলিশের গুলিতে যুবদল-ছাত্রদলের দুই নেতা নিহত হওয়ার ঘটনার সময়ও এই জাফর আলম পুলিশ ও বিজিবির সঙ্গে সশস্ত্র হামলা চালিয়েছে। তিনি এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও জড়িতদের শাস্তি দাবি করেছেন।
এ ব্যাপারে চকরিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি জাফর আলমের কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
উৎসঃ   আমার দেশ
 



__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___