হটাঠ পর্দায় আসি
একি শুনালেন দুষ্ট/বজ্জাত 'হাসি'!
যা কেড়ে নিলো বাংলাদেশের হাসি
হায়দার হোসাইনের ভাষায় "কি শুনার কথা, কি শুনলাম"
যা কেড়ে নিলো বাংলাদেশের হাসি
যা কেড়ে নিলো বাংলাদেশের হাসি
Shahadat Suhrawardy
আগামী নির্বাচনের জন্যে অন্তর্বর্তীকালীন সর্বদলীয় সরকার গঠনের ঘোষণা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। একইসঙ্গে অন্তর্বর্তীকালীন মন্ত্রিপরিষদে অন্তর্ভুক্তির জন্য বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়াকে নাম প্রস্তাব করে সহযোগিতার আহবান জানিয়েছেন তিনি।
শুক্রবার সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশ্যে দেওয়া ভাষণে প্রধানমন্ত্রী এ আহবান জানান।
শুক্রবার সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশ্যে দেওয়া ভাষণে প্রধানমন্ত্রী এ আহবান জানান।
প্রধানমন্ত্রীর ভাষণে দেশবাসী যা শুনতে চায়
আজ সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। আর কয়েক ঘণ্টা পরেই প্রধানমন্ত্রী জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন। আমি ভবিষ্যত্দ্রষ্টা নই যে প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণে কী বলবেন, সে কথা আগাম বলে দেব। অন্যান্য গণতান্ত্রিক দেশে এ ধরনের ভাষণ অনেক চিন্তাভাবনা করেই লিখিত হয়। অনেক দেশে রীতি আছে যে রাষ্ট্রপতি বা প্রধানমন্ত্রীর জন্য তাঁর সহযোগীরা একাধিক ভাষণ লিখে দেন, যার মূল কথা মোটামুটি এক হলেও ভাষা-ভঙ্গিতে পার্থক্য থাকে।
এখন আমাদের প্রধানমন্ত্রী যদি মনে করেন, বিরোধী দলের সঙ্গে সমঝোতা করেই সবার জন্য গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচন জাতিকে উপহার দেবেন (যার জন্য তিনি দুই দশকেরও বেশি সময় লড়াই করেছেন), তাহলে তাঁর ভাষা একরকম হবে, আর যদি মনে করেন তিনি যে অবস্থান নিয়েছেন, সেটাই এক শ ভাগ সঠিক, বিরোধী দলের দাবি, আমজনতার আশা-আকাঙ্ক্ষা আমলে নেওয়ারই দরকার নেই, তাহলে ভাষাভঙ্গি আলাদা হবে
এখন আমাদের প্রধানমন্ত্রী যদি মনে করেন, বিরোধী দলের সঙ্গে সমঝোতা করেই সবার জন্য গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচন জাতিকে উপহার দেবেন (যার জন্য তিনি দুই দশকেরও বেশি সময় লড়াই করেছেন), তাহলে তাঁর ভাষা একরকম হবে, আর যদি মনে করেন তিনি যে অবস্থান নিয়েছেন, সেটাই এক শ ভাগ সঠিক, বিরোধী দলের দাবি, আমজনতার আশা-আকাঙ্ক্ষা আমলে নেওয়ারই দরকার নেই, তাহলে ভাষাভঙ্গি আলাদা হবে
এই মানুষ রুপী " " কে মানুষ, মানুষ রূপে দেখতে চেয়েছিলো ।
__._,_.___