হাসু বিবি গাছের টাও খাবেন এবং তলার টাও কুড়াবেন, তা হবেনা, তা হবেনা।
Shahadat
প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ নিয়ে বিশিষ্ট নাগরিকদের প্রতিক্রিয়া : সঙ্কট সমাধানের সুনির্দিষ্ট প্রস্তাবনা নেই : শেখ হাসিনার সরে যাওয়ার ঘোষণা থাকলে ভালো হতো
স্টাফ রিপোর্টার |
দেশবরেণ্য রাষ্ট্রবিজ্ঞানী, বুদ্ধিজীবী, আইনজীবী এবং রাজনীতিকরা বলেছেন, নির্বাচনকালীন সময়ের জন্য প্রধানমন্ত্রীর সর্বদলীয় সরকারের প্রস্তাব গ্রহণযোগ্য নয়। দেশের জনগণ নির্দলীয়-নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন চায়। বর্তমান সরকার একে সংবিধান থেকে বাদ দিয়ে জটিলতা সৃষ্টি করেছে। তাই সরকারকেই একে সংবিধানে পুনঃস্থাপন করে জটিলতা নিরসন করতে হবে। তারা বলেন, প্রধানমন্ত্রীর ভাষণে বিদ্যমান রাজনৈতিক সঙ্কট সমাধানের কোনো প্রস্তাবনা নেই। প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনকালীন সর্বদলীয় সরকার গঠনের কথা বললেও এ সরকারের প্রধান কে হবেন—সে ব্যাপারে তিনি কিছুই বলেননি। প্রধানমন্ত্রী যদি সর্বদলীয় সরকারের প্রধান হন, তাহলে প্রধান বিরোধী দল তা মেনে নেবে না। ফলে বিদ্যমান রাজনৈতিক সঙ্কটের কোনো সমাধান হলো না; সঙ্কট রয়েই গেল। গতকাল জাতির উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণের পর তাত্ক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় দৈনিক আমার দেশকে তারা এসব কথা বলেন।
এ ব্যাপারে প্রখ্যাত আইনজীবী ব্যারিস্টার রফিক-উল হক বলেন, প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনকালীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রস্তাব দিয়েছেন। এ সরকারের প্রধান কে হবেন, নাকি তিনি নিজেই থাকবেন—সে বিষয়ে কোনো বক্তব্য দেননি। আবার তিনি এও বলেছেন যে, বর্তমান সংবিধান অনুযায়ীই তিনি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে রাষ্ট্রপতিকে নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে লিখিত প্রস্তাব দেবেন। সবকিছু নিয়ে এখনও ধোঁয়াশা রয়েছে। তারপরও আমি বলব, প্রধানমন্ত্রী সর্বদলীয় সরকারের প্রস্তাব দিয়েছেন। এটি ইতিবাচক।
এ ব্যাপারে প্রখ্যাত আইনজীবী ব্যারিস্টার রফিক-উল হক বলেন, প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনকালীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রস্তাব দিয়েছেন। এ সরকারের প্রধান কে হবেন, নাকি তিনি নিজেই থাকবেন—সে বিষয়ে কোনো বক্তব্য দেননি। আবার তিনি এও বলেছেন যে, বর্তমান সংবিধান অনুযায়ীই তিনি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে রাষ্ট্রপতিকে নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে লিখিত প্রস্তাব দেবেন। সবকিছু নিয়ে এখনও ধোঁয়াশা রয়েছে। তারপরও আমি বলব, প্রধানমন্ত্রী সর্বদলীয় সরকারের প্রস্তাব দিয়েছেন। এটি ইতিবাচক।
__._,_.___