এরশাদের থুথু তত্ত্ব নিয়ে ফেসবুকে ঝড়
19 Nov, 2013
হঠাত্ ভোল পাল্টে সদলবলে নির্বাচনকালীন সরকারে অংশ নেয়ায় সাবেক রাষ্ট্রপতি এরশাদকে নিয়ে নানারকম ব্যাঙ্গ-বিদ্রূপ ও সমালোচনার ঝড় বইয়ে যাচ্ছে ভার্চুয়াল জগতে। বিশেষত: ফেসবুকের দেয়ালজুড়ে এখন চলছে এরশাদের থুথু তত্ত্ব নিয়ে সরস আলোচনা, হাস্যকৌতুক। নতুন করে উঠে আসছে তার পুরনো খেতাব ' বিশ্ববেহায়া' এবং আরও অনেক নিত্য-নতুন অভিধা। অনেকে আবার এরশাদকে নিয়ে তৈরি করছেন নানারকম গল্প। এরশাদের দু'দিন আগের বক্তব্য অনুযায়ী তার মুখে থুথু মারার জন্যও আহবান জানাচ্ছেন ফেসবুক ব্যবহারকারীদের কেউ কেউ।
গতকাল রবিবার বিকালে ফেসবুকের পাতায় ফয়েজ বিন আকরামের স্ট্যাটাসে পাওয়া গল্পটি ছিল এমন,
': স্যার, অনেকদিন পর আপনাকে একটা সুখবর দিতে আইলাম।
: কি সুখবর? বিয়ে করতে যাচ্ছ নাকি?
: না স্যার, বিয়ে টিয়ে নয়...
: তাহলে নিশ্চয় এডমিন থেকে ইনক্রিমেন্ট লেটার পেয়েছো?
: না স্যার, তাও না। সুখবর টা হলো এখন থেকে আমি আর অফিসের ফ্লোরে থুথু ফেলবো না।
: গুড, ভেরি গুড। তুমি মালিকপক্ষের লোক না হলে শুধু এই একটি অভিযোগেই তোমার চাকরি চলে যেতো অনেক আগেই। এতদিনে তাহলে তুমি বুঝেছো যে, কর্পোরেট অফিসে যত্রতত্র থুথু ফেলা কত বড় অপরাধ এবং নোংরা কাজ।
: জ্বি স্যার।
: তা এতগুলো শোকজ লেটারেও যেখানে তোমার কোন পরিবর্তন হলো না, সেখানে আজ হঠাত্ করে তোমার এমন বোধোদয় হলো কি করে।
: স্যার, বোধোদয় বলতে আসলে ঠিক সেরকম কিছু নয়। তবে এটার জন্য হোসাইন মো: এরশাদকে অবশ্যই ধন্যবাদ দিতে হবে।
: হোয়াট? তোমার থুথু ফেলা না ফেলার মধ্যে হোসাইন মো: এরশাদ আসলো কি করে।
: জ্বি স্যার। শোনেন নাই দুই দিন আগে এরশাদ কইছিলো এই মুহূর্তে ইলেকশানে গেলে জনগণ তার মুখে থুথু ফেলবে। আজকে আবার কইলো সে ইলেকশানে যাবে। ইভেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারেও যোগ দিবে। তার মানে সে স্বীকার করে নিলো এখন তার মুখে থুথু মারা উচিত।
: কেউ তার মুখে থুথু মারতে চাইলে মারবে। তার সাথে তোমার সম্পর্ক কি?
: আমারতো স্যার ছোট বেলা থেকেই যত্রতত্র থুথু ফেলার অভ্যাস। সে অভ্যাস তো আর মুহূর্তেই বন্ধ করতে পারি না। তাই এখন থেকে ভাবলাম, যেখানে সেখানে থুথু না ফেলে এরশাদের মুখেই থুথু ফেলবো।
: হা হা , তুমি এরশাদকে পাইবা কই তার মুখে থুথু মারার জন্য?
: কোন সমস্যা নেই স্যার, বিকল্প ব্যবস্থা আমি করে রেখেছি। পল্টন মোড়ের ডিজিটাল প্রিন্টের দোকান থেকে এরশাদের একটা ছবি প্রিন্ট করে এনেছি, এইযে দেখেন। এখন থেকে এটার উপরেই আমি থুথু ফেলবো। আর সুযোগের অপেক্ষায় আছি, সামনে ভোট চাইতে আসলে যদি মুখোমুখি পেয়ে যাই......। ঈমানে কইতাছি স্যার, এক মাসের থুথু একসাথে মারবো....। '
গতকাল রবিবার বিকালে ফেসবুকের পাতায় ফয়েজ বিন আকরামের স্ট্যাটাসে পাওয়া গল্পটি ছিল এমন,
': স্যার, অনেকদিন পর আপনাকে একটা সুখবর দিতে আইলাম।
: কি সুখবর? বিয়ে করতে যাচ্ছ নাকি?
: না স্যার, বিয়ে টিয়ে নয়...
: তাহলে নিশ্চয় এডমিন থেকে ইনক্রিমেন্ট লেটার পেয়েছো?
: না স্যার, তাও না। সুখবর টা হলো এখন থেকে আমি আর অফিসের ফ্লোরে থুথু ফেলবো না।
: গুড, ভেরি গুড। তুমি মালিকপক্ষের লোক না হলে শুধু এই একটি অভিযোগেই তোমার চাকরি চলে যেতো অনেক আগেই। এতদিনে তাহলে তুমি বুঝেছো যে, কর্পোরেট অফিসে যত্রতত্র থুথু ফেলা কত বড় অপরাধ এবং নোংরা কাজ।
: জ্বি স্যার।
: তা এতগুলো শোকজ লেটারেও যেখানে তোমার কোন পরিবর্তন হলো না, সেখানে আজ হঠাত্ করে তোমার এমন বোধোদয় হলো কি করে।
: স্যার, বোধোদয় বলতে আসলে ঠিক সেরকম কিছু নয়। তবে এটার জন্য হোসাইন মো: এরশাদকে অবশ্যই ধন্যবাদ দিতে হবে।
: হোয়াট? তোমার থুথু ফেলা না ফেলার মধ্যে হোসাইন মো: এরশাদ আসলো কি করে।
: জ্বি স্যার। শোনেন নাই দুই দিন আগে এরশাদ কইছিলো এই মুহূর্তে ইলেকশানে গেলে জনগণ তার মুখে থুথু ফেলবে। আজকে আবার কইলো সে ইলেকশানে যাবে। ইভেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারেও যোগ দিবে। তার মানে সে স্বীকার করে নিলো এখন তার মুখে থুথু মারা উচিত।
: কেউ তার মুখে থুথু মারতে চাইলে মারবে। তার সাথে তোমার সম্পর্ক কি?
: আমারতো স্যার ছোট বেলা থেকেই যত্রতত্র থুথু ফেলার অভ্যাস। সে অভ্যাস তো আর মুহূর্তেই বন্ধ করতে পারি না। তাই এখন থেকে ভাবলাম, যেখানে সেখানে থুথু না ফেলে এরশাদের মুখেই থুথু ফেলবো।
: হা হা , তুমি এরশাদকে পাইবা কই তার মুখে থুথু মারার জন্য?
: কোন সমস্যা নেই স্যার, বিকল্প ব্যবস্থা আমি করে রেখেছি। পল্টন মোড়ের ডিজিটাল প্রিন্টের দোকান থেকে এরশাদের একটা ছবি প্রিন্ট করে এনেছি, এইযে দেখেন। এখন থেকে এটার উপরেই আমি থুথু ফেলবো। আর সুযোগের অপেক্ষায় আছি, সামনে ভোট চাইতে আসলে যদি মুখোমুখি পেয়ে যাই......। ঈমানে কইতাছি স্যার, এক মাসের থুথু একসাথে মারবো....। '
__._,_.___