Banner Advertiser

Sunday, December 8, 2013

[mukto-mona] এক ধরনের গৃহযুদ্ধ শুরু হয়েছে, প্রতিরোধে এগিয়ে আসতে হবে - 2



সোমবার, ৯ ডিসেম্বর ২০১৩, ২৫ অগ্রহায়ন ১৪২
এক ধরনের গৃহযুদ্ধ শুরু হয়েছে, প্রতিরোধে এগিয়ে আসতে হবে - 2
মুনতাসীর মামুন
(পূর্ব প্রকাশের পর)
সরকারী দল ও প্রধানমন্ত্রী পঞ্চদশ সংশোধনী বাতিল করবেন না বা তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠার জন্য বিল আনবেন না। তাহলে? দুটি উপায় আছে, এমন অরাজক পরিস্থিতির সৃষ্টি করা যাতে সামরিক শাসন আসে। ধরা যাক, দেশের অবস্থা শোচনীয় হয়ে উঠল, শেখ হাসিনা বাধ্য হলেন পদত্যাগ করতে, তখন ক্ষমতা কার কাছে হস্তান্তরিত হবে? সেনাবাহিনী ঠিক করল তারা ক্ষমতা নেবে না, তাহলে ক্ষমতা কে নেবেন? কোন বিচারককে রায় অনুযায়ী সরকার প্রধান করা যাবে না। তাহলে কোন্ ব্যক্তি? বঙ্গবন্ধু জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন। জিয়াউর রহমান তা দ্বিখ-িত করেছেন। আজ পুরো দেশ বিভক্ত। সরকারী কর্মচারী, পেশাজীবী, ছাত্র, ব্যবসায়ী এমনকি পরিবারও বিভক্ত। খালেদা কিন্তু জীবনে একটি সত্য কথা বলেছেন, তাহলো এ দেশে পাগল ও শিশু ছাড়া কেউ নিরপেক্ষ নয়। সুতরাং কোন ব্যক্তিকে তত্ত্বাবধায়ক প্রধান হিসেবে এ দেশে আর কেউ মানবে বলে মনে হয় না। উপদেষ্টাদের ব্যাপারেও কেউ একমত হবেন না। যাদের মধ্যে এখনও ক্ষীণ মানসম্মান বোধ আছে, তারা কেউ এ ধরনের সরকারের সঙ্গে যুক্ত হবেন বলে মনে হয় না। তাহলে কী হবে?
অন্য উপায় হলো, সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে এসে তত্ত্বাবধায়ক বিল পাস করাতে হবে। সংসদে এলে নির্বাচনের মাধ্যমে আসতে হবে। মাৎস্যন্যায়ের মতো হাতি ছেড়ে দেয়া যাবে না, যে হাতি একটি লোক তুলে আনবে আর সবাইকে তাকে 'রাজা' বলে মানতে হবে।
আরেকটি বিষয় আছে, যা কেউ বলেননি, বলছেন না। তত্ত্বাবধায়ক সরকার আগে সংবিধানে ছিল। সুপ্রীমকোর্ট তা বাতিল করেছে এই যুক্তিতে যে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার সঙ্গে এটি যায় না, কেননা এটি অগণতান্ত্রিক ব্যবস্থা। সংবিধানের মৌলিক বৈশিষ্ট্য হলো গণতান্ত্রিকতা। সুতরাং সংসদে আর তত্ত্বাবধায়ক বিল পাস করা যাবে না। শেখ হাসিনাকে হত্যা (যা তারা সব সময় চাচ্ছে) করলেও তত্ত্বাবধায়ক সরকার আসবে না। বন্দুক দেখিয়ে তা বহাল করলে কেউ হাইকোর্টে রিট করলে তা বাতিল হয়ে যাবে। সুতরাং বর্তমান সংবিধানে যা আছে, সে অনুযায়ীই নির্বাচন হবে। অনন্তকাল আন্দোলন করলেও কিছু হবে না। 
এখন শেষে এ অবস্থাও হয়েছে যে, শেখ হাসিনা না থাকলে সব ঠিকঠাক। এটি সংবিধান বিশেষজ্ঞ বলে খ্যাত ড. কামাল হোসেনের সমাধান। এক মিনিটে সব সমস্যার সমাধান। শেখ হাসিনা কেন, আমাদের দাবি খালেদা জিয়া না থাকলে সব সমস্যার সমাধান। বিএনপি এ দাবি মানবে কিনা, ডা. কামাল আলোচনা করে দেখতে পারেন। 
সুশীল বাটপাড়দের আরেকটি চমৎকার যুক্তি হলো, গণতন্ত্রে সংখ্যালঘিষ্ঠের দাবি মানতে হয়। বিরোধী দলকে নিয়ে সব কাজ করতে হবে। বিরোধী দল খালি বিএনপি, নাকি বিরোধী দল তো অনেক। বিএনপি সংসদে আসবে না। তাকে আনার দায়িত্ব শেখ হাসিনার। খালেদা জিয়া যা খুশি বলবেন, করবেন, তা শুনতে হবে না। হলে সংসদে আসবেন না। দায় কার? কোন শেখ হাসিনারÑ কোন সুশীল বাটপাড় বলেনি। যাঁরা নির্বাচিত হয়েছেন তাঁরা নিজ অধিকারে এসে বসবেন। তোয়াজের কিছু নেই। একটি কথা বলে রাখা ভাল যে, সংসদে না আসা গণতান্ত্রিক অধিকার নয়। কারণ গণতান্ত্রিক অধিকার দিয়েছে সংবিধান এবং তার ভিত্তি সংসদ। তবে নির্বাচনে না আসার গণতান্ত্রিক অধিকার সবার আছে। যদি এসব না করা হয় তাহলে বলা হবে হাসিনা ঠিক করছেন না। ইংরেজী পত্রিকার এক্ষেত্রে প্রিয় শব্দ হচ্ছেÑ 'এ্যারোগ্যান্ট।' খালেদা যে পাঁচ বছর সংসদ বয়কট করলেন না কিন্তু এ্যারোগ্যান্সি নয়। খালেদা যে অসাংবিধানিক উপায়ে সন্ত্রাসের মাধ্যমে ক্ষমতা চাইছেন সেটা কিন্তু গোয়ার্তুমি নয়। খালেদা যে যুদ্ধাপরাধীদের সমর্থক সেটি কিন্তু দেশবিরোধী, মানুষবিরোধী কোন কাজ নয়। শেখ হাসিনা সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তর দেন। নিয়ত বক্তৃতা-বিবৃতি দেন। সে জন্য বলা হয় তিনি বেশি কথা বলেন। খালেদা যখন বলেন তখন বেশি বলেন না। আর খালেদার বলার কী আছে। খালেদা জিয়া বা বিএনপি নেতৃবৃন্দ কখনও সংবাদ সম্মেলনে কোন প্রশ্নের উত্তর দেন না। তাতে সাংবাদিকরা মহাখুশি। বাহ্! যা তা ব্যাপার, খালেদা জিয়া তাদের সামনে এসে বিবৃতি পাঠ করেছেন। এই ব্যবহার যে পদাঘাত তা তাদের মনে হয় না। শেখ হাসিনা যে প্রশ্নের উত্তর দেন এবং সেটি যে অপার সৌজন্য, তা তাদের মনে হয় না। 
আমাদের প্রবল প্রতাপান্বিত ব্যবসায়ীদের কথা ধরুন। তারা কোনরকম এ্যাপয়েন্টমেন্ট ছাড়া প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে গেলেন। প্রধানমন্ত্রী অন্য এ্যাপয়েন্টমেন্ট বাদ দিয়ে তাদের সঙ্গে দুই ঘণ্টা আলাপ করে সমাধান কী হতে পারে তাও বললেন। এর পর প্রবল প্রতাপান্বিত ব্যবসায়ী ভাইয়েরা গেলেন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করতে। খালেদা জিয়া তাদের সঙ্গে দেখা করলেন না। তাঁর এক পার্শ্বচরকে পাঠালেন স্মারকলিপি গ্রহণ করতে। এই যে পদাঘাত এতে কিন্তু অপমাণিত বোধ করেনি ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ। করলে কিছু একটা বলতেন। খালেদার পদাঘাতও ভাল লাগে। শরীরে আরাম দেয়। হাসিনা যদি দেখা না করতেন তাহলে বলা হতো তিনি ব্যবসায়ীদের অপমান করেছেন। তিনি এ্যারোগ্যান্ট।
যাক, পুরনো প্রসঙ্গে ফিরে আসি। এসব লোকজনের মতামত কি শেখ হাসিনাকে প্রভাবিত করছে? জানি না। না হলে তিনি খালেদাকে (মানে বিএনপি জামায়াত) নির্বাচনে আনার জন্য এত সাধ্যসাধনা কেন করছেন। এত সাধ্যসাধনার তো প্রয়োজন নেই। কিছু সুশীল বাটপাড়কে সন্তুষ্ট করার দায়িত্ব তার ওপর বর্তায়নি। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে। যার ইচ্ছা আসবে, যার ইচ্ছা আসবে না। কেউ না এলে যাঁরা আছেন তাঁরাই থাকবেন। কী আর করা?
হ্যাঁ, সংখ্যালঘিষ্ঠ ও সংখ্যাগরিষ্ঠের কথা বলছিলাম। ৪২ ভাগের ওপরে যাঁরা ভোট পেয়েছেন, তিন-চতুর্থাংশ সংসদ সদস্য যাদের, তাদের কেন শুনতে হবে যারা ৩০টি সিট পেয়েছে তাদের কথা? গণতান্ত্রিক ম্যান্ডেটের সংখ্যা তাহলে কী? গণতান্ত্রিক ম্যান্ডেটের বলে পঞ্চদশ সংশোধনী করা হয়েছে। তা বাতিল করতে এলে দুই-তৃতীয়াংশ গরিষ্ঠতা নিয়ে বিএনপিকে সংসদে আসতে হবে। অথবা আদালত আছে, সেখানে যেতে হবে। সংখ্যালঘিষ্ঠের কথা সব সময় শুনতে হলে সংখ্যাগরিষ্ঠতা বা ম্যান্ডেটের বা নির্বাচনের কী প্রয়োজন?
এবার আসা যাক 'আন্দোলন' প্রশ্নে। এর আগে মাসখানেক 'ভয়ঙ্কর আন্দোলন' হয়েছে। জামায়াত বন্দুক, দা, বোমা নিয়ে নেতৃত্ব দিয়েছে। এবারও মাসখানেক হলো 'আন্দোলন' হচ্ছে। এই 'আন্দোলনের' বৈশিষ্ট্য হলো বিএনপি-জামায়াত নেতারা অনবরত হুমকি দিচ্ছেন। খোকা দা-কুড়াল নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়তে বললেন। ফখরুল বললেন, শুধু বাস পোড়ালেই চলবে না (অর্থাৎ মানুষ ও পোড়াতে হবে)। রিজভী নয়াপল্টন কার্যালয়ে বসে প্রতিদিন কতজন তাদের কর্মী গ্রেফতার হয়েছে তার হিসাব দিয়ে সরকারকে সমুচিত জবাব দেয়ার কথা বললেন। এই প্ররোচনায় উদ্দীপ্ত হয়ে জামায়াত-বিএনপি কর্মীরা এ পর্যন্ত ৫৩ জনকে পুড়িয়ে, কুপিয়ে, গুলিতে হত্যা করেছে। একটার পর একটা বাস-ট্রাকে, সিএনজি গাড়িতে পেট্রোল বোমা ছুড়ছে। নিরাপত্তা রক্ষীরা মারা যাচ্ছেন। রেলের লাইন খুলে ফেলছেন যাতে এক সঙ্গে কয়েক শ' লোক মারা যায়। কিন্তু কোন বিএনপি নেতা এদের কথা বলেননি। কারণ তাঁরা এদের মানুষ মনে করেন না, তাঁরা মানুষ মনে করেন যারা পেট্রোল বোমা ছুড়ছে। অথচ মানুষ এদের হত্যাকারী মনে করে। এখানে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যান্য দলের পার্থক্য। এ কথা যদি সাধারণ মানুষ বোঝেন তাহলে তাদেরও একদিন পুড়তে হবে। 
রিজভীকে গ্রেফতার ও তাদের অফিসের ভাংচুর সরকারের বিরুদ্ধে প্রচুর সমালোচনা হয়েছে। হ্যাঁ, কোন রাজনৈতিক দলের অফিস ভাংচুর অবশ্য নিন্দনীয়। কিন্তু সে অফিসের কর্তারা যখন মানুষ মারার হুকুম দেন তখন কি রাজনৈতিক দলের অফিস থাকে? আপনারা ভুলে যান, বিএনপি-জামায়াত যখন ক্ষমতায় ছিল তখন আওয়ামী লীগের গবেষণা অফিস নিরাপত্তা কর্মীদের দিয়ে ভেঙ্গে শুধু তছনছ নয়, সমস্ত কাগজপত্রও নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। তখন তো কাউকে নিন্দা করতে শুনিনি। এ জন্য বলি বাস্তবতা মেনে নেয়া ভাল যে, এ দেশটা এখন দুই ভাগে বিভক্ত। পাকিস্তানী মানসের বাংলাদেশ পক্ষ। 
বর্তমানে সুশীল বাটপাড়দের ভাষায় জামায়াত-বিএনপি যে আন্দোলন চালাচ্ছে তার প্রধান বৈশিষ্ট্য মানুষ পুড়িয়ে মারা, অগ্নিদগ্ধ করা, বাসের পর বাস, ট্রাকের পর ট্রাক পুুড়িয়ে দেয়া এবং এর পর শুক্রবার হলে গায়েবানা জানাজা পড়া। এটি আন্দোলন? নাকি মানসিক বিকৃত, স্যাডিস্টদের একটি দল। এর আগে কোন আন্দোলনে নেতারা মানুষ হত্যার ডাক দেয়নি। 
অনেকে বলেন, ইয়াজউদ্দিনের অবৈধ আচরণের বিপক্ষে যখন আন্দোলন হচ্ছিল, তখন আওয়ামী লীগ, লগি-বৈঠার ডাক দিয়েছিল। ভাবটা এমন যেন লগি-বৈঠা নিয়ে মানুষ মারতে বলেছিল। অবশ্যই ডাক দিয়েছিল। কিন্তু কোন সে কথা কেউ বলেন না। তখন বায়তুল মোকাররমকে ঘাঁটি করে জামায়াত-বিএনপি কর্মীরা অনবরত আন্দোলনকারীদের গুলি করছিল। সে সময় কিছু টিভিতে সেসব ফুটেজ দেখানো হয়েছিল। রাজপথে পিটিয়ে মানুষ মেরেছিল। তখন বলা হয়েছিল লগি-বৈঠা নিয়ে এদের প্রতিরোধে নামুন। গুলির বিরুদ্ধে লগি-বৈঠা দিয়ে কী করা যায়। কাউকে মারতে হলে বেশ খানিকক্ষণ তা দিয়ে পেটাতে হবে। সেই সময়টা কী পাওয়া যায় দুইপক্ষের সংঘর্ষে? কিন্তু দা বা কুড়ালের এক কোপে মাথা ফেলে দেয়া যায়, কয়েক সেকেন্ডের ব্যাপার মাত্র। পেট্রোল বোমা লাগলে নিমিষে মানুষ পুড়ে যায়। 
এই আন্দোলনের আরেক বৈশিষ্ট্য মিডিয়াকর্মীদের একাংশের এতে সোৎসাহ প্রদান। কেউ পেট্রোল বোমা ছুড়ছে, ককটেল ছুড়বে এ খবর তাদের দেয়া হলে তাঁরা অপেক্ষা করেন কখন তা ঘটবে। এখানে যে নৈতিকতার একটি ব্যাপার আছে, তা পেশার দায় বলে উপেক্ষা করেন। এটি এক ধরনের প্রবঞ্চনা। এক কথায় জামায়াত-বিএনপির এসব কর্মকা-কে সমর্থন করা। এ মন্তব্য করতে গিয়ে আমার প্রচ- দুঃখ হচ্ছে। কিন্তু এ কথা আগেও লিখতে হয়েছে এখনও হচ্ছে যে, এ অগণতান্ত্রিক জবরদস্তিমূলক 'আন্দোলনের' দায়িত্বটা মিডিয়ার বৃহৎ অংশ তাদের কাঁধে তুলে নিয়েছে। মনে হয় বিএনপি-জামায়াত তাদের আউট সোর্সিং করছে। এ কথা লিখতে আমার দুঃখ হচ্ছে এ কারণে যে, একদিন আমিও সাংবাদিক ছিলাম। সাংবাদিকদের আমরা শ্রদ্ধা সম্মান করতাম প্রতিটি ন্যায্য গণতান্ত্রিক আন্দোলনে সমর্থনের জন্য। আর এখন তাঁরা জড়িয়ে পড়ছে প্রতিদিনের হত্যাকা-ে, যা একধরনের জেনোসাইডে অংশ নেয়া। 
বলা হচ্ছে, বিএনপি-জামায়াত নেতারা ঝুঁকি নিয়ে যেহেতু রাস্তায় নেমে আন্দোলন করতে রাজি নয়, সে জন্য তাঁরা তৃণমূলের কর্মীদের অর্থ দিয়ে বোমা-ককটেল মারার বন্দোবস্ত করছেন। এরা যখন বাসে বোমা মেরে মানুষ মারার উদ্যোগ নেয় তখন সাংবাদিকদের এসএসএস করে খবর দেয়। সাংবাদিকরা বিশেষ করে টিভিকর্মীরা ক্যামেরা নিয়ে প্রস্তুত হলে তারা মানুষ পুড়িয়ে মারার জন্য বোমা ছুড়ে মারে। মানুষ যখন মৃত্যু যন্ত্রণায় কাতরায় তখন সেই ছবি তুলে টিভিতে অনবরত দেখায়। অর্থাৎ মানুষ হত্যায় এ সাংবাদিকরা অংশগ্রহণ করছে। এর উদ্দেশ্য দ্বিবিধ। সাধারণকে আতঙ্কগ্রস্ত করে তোলা যাতে তারা রাস্তায় না বেরোয়। দুই, মানুষকে দেখানো যে 'আন্দোলন' চলছে। 
এই কৃত্রিম আন্দোলনে যে কী নিষ্ঠুরতা, বীভৎসতা বিদ্যমান ওই 'আন্দোলনকারীরা' বুঝতে অক্ষম। বিএনপি-জামায়াত নেতারাও। তবে তাদের ব্যাপারটা বুঝি। (চলবে)
RbKÉ- সোমবার, ৯ ডিসেম্বর ২০১৩, ২৫ অগ্রহায়ন ১৪২


GK ai‡bi M…nhy× ïi" n‡q‡Q, cÖwZ‡iv‡a GwM‡q Avm‡Z n‡e- 1

RbKÉ, রবিবার, ৮ ডিসেম্বর ২০১৩, ২৪ অগ্রহায়ন ১৪২

 

¯'vbxq mgq : 0319 NÈv, 7  wW‡m¤^i 2013

http://www.amadershomoi.com/content/2013/12/08/middle0732.htm

http://www.dailyjanakantha.com/news_view.php?nc=16&dd=2013-12-08&ni=156963





__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___