Banner Advertiser

Monday, January 20, 2014

Re: [mukto-mona] Re: প্রকাশের জন্যে -- ধন্যবাদ



Thank you Kirit-da. It is nice to see  your presence in this forum.
 
As a supporter of Awami League, I feel ashamed but have to accept the truth. It is a shame that we are still differentiating as monority and majority on the basis of religion in a country that was created on the principle of secularism.
 
It is sad that AL is now depending more on 'koushol' and playing  too much 'poly-tricks. The same AL in the 50s and 60s has called  out 'Purbo-Bangla rukhia darao' side by side with the leftists.
 
I am waiting for the day when the so-called 'religious minorities'  will be united alongwith the Muslims who believe in secular principles (trust me there are many - and many of them are pretty religious too) and will drive out 'moulobad' like a straw in the currents.
 
Regards

From: Kirit Sinha Roy <kbsroy@gmail.com>
To: mukto-mona@yahoogroups.com
Cc: Khobor <khabor@yahoogroups.com>; mokto mona <mukto-mona@yahoogroups.com>
Sent: Thursday, January 16, 2014 3:36:15 AM
Subject: [mukto-mona] Re: প্রকাশের জন্যে -- ধন্যবাদ

 
লেখাটা খুব ভালো ও সময়োপযোগী হয়েছে। আজ পর্যন্ত কোন সরকার এলোনা যারা সংখ্যালঘু নির্যাতনের বিচার করেছে। আমরা বলি খারাপ সবচেয়ে খারাপ-এর চেয়ে ভালো ( Bad is better than worst ) সে হিসেবে আওয়ামী লীগ অন্যদের তুলনায় ভালো।যদিও তারাই সংখ্যালঘুর সম্পত্তি সবচেয়ে বেশী দখল করেছে। আর সংখ্যালঘুদের কোন উপায়ও এ মুহুর্তে নেই। একজোট হয়ে না নামা পর্যন্ত। ততদিন আমাদের অপেক্ষা করতেই হবে। যখন এই কোটির ওপরে সংখ্যালঘু এক হতে পারবে মৌলবাদ খড়কুটোর মতো ভেসে যাবে। সেদিন দেখে যেতে পারব কিনা জানিনা। ভালো থাকবেন।
শুভেচ্ছাসহ 
কিরীট 


2014/1/15 Sitangshu Guha <guhasb@gmail.com>
৪৩ বছরে হিন্দু নির্যাতন মন্দির-মুর্ক্তি ভাঙ্গার ঘটনায় আজ পর্যন্ত একজনের বিচার হয়নি বা কেউ শাস্তি পায়নি, লজ্জা জাতির
নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে। হয়নি। নির্বাচনে কারচুপি হয়েছে। হয়নি। সবই সত্য। একদা একটি পত্রিকা ৮-কলাম হেডিং করে: 'দেশের অর্ধেক মানুষ চোর।' এতে হৈচৈ পড়ে যায়। প্রতিবাদের ঝড় ওঠে। পত্রিকাটি পরদিন আবার হেডিং করে: 'দেশের অর্ধেক মানুষ চোর না।' আমদের দেশের নির্বাচন নিয়ে একই কথা প্রযোজ্য। নির্বাচন আর নির্বাচন নাই!
আশা করা গিয়েছিলো এ নির্বাচন একটি সাদামাটা নির্বাচন, তেমন অঘটন ঘটবে না। সংখ্যালঘুরা নির্যাতিত হবেনা। কিন্তু না, দেশের প্রায় প্রতিটি নির্বাচনের মত হিন্দুরা এবারো রেহাই পায়নি। অত্যাচারের স্টীমরোলার আবারো সংখ্যালঘুর ওপর দিয়ে গেছে। দেখলাম, নির্বাচন কমিশন বলেছেন, 'সামনের দ্বিতীয় দফা নির্বাচনে হিন্দুদের ওপর যাতে নির্যাতন না হয় সেই ব্যবস্থা তারা নেবেন। ভালো কথা, প্রশ্ন হলো, আগে নেন নাই কেন? হিন্দুদের কি মানুষ ভাবেন নাই? অতীতের মত প্রশাসন এবারো হিন্দু নির্যাতনের সময় 'নিরোর বাঁশী' বাজাচ্ছিলেন। আবারো আমরা সেই 'পুরানো ব্লেমগেম' দেখলাম! সবাই একে অন্যের ওপর দোষ চাপিয়ে তাদের দাযিত্ব শেষ করছেন। রাজনৈতিক সমস্যা সমাধানে দেশের বড় বড় রাজনৈতিক দলগুলো কোন ঐক্যমতে পৌছতে না পারলেও সংখ্যালঘু নির্যাতনের ক্ষেত্রে সর্বদলীয় ঐক্য আমাদের বিস্মিত করে বটে! কথাটা অন্যভাবে বললে বলা যায়: ' সংখ্যালঘু নির্যাতনে কারো হাতই পরিচ্ছন্ন নয়!

১৯৭২ সালে অক্টোবরে অষ্টমী পূজার দিন সারা বাংলদেশে একইসাথে সকল মন্দির ও পূজামন্ডপে  হামলা হয় এবং বহু মূর্ত্তি ও মন্দির ভাঙ্গা হয়! স্বাধীন বাংলাদেশে সম্ভবত: হিন্দু নির্যাতন সেদিন শুরু। পচাত্তরের পর তা গতি পায়! নব্বইয়ে এরশাদ সাহেব ক্ষমতায় থাকার চেষ্টায় সারাদেশে আবার দাঙ্গা ঘটান, মন্দির-জানমালের প্রচুর ক্ষতি হয়! ২০০১-এর পরের ঘটনা এখনো আমরা ভুলিনি। সংখ্যালঘু নির্যাতনের ধারা চলছে তো চলছেই।  নন্দিরহাট, সাতক্ষীরা, রামু, যশোর, পাবনা ও অন্যান্য অঞ্চলে নির্যাতনের করুন চিত্র আমরা ভুলবো কি করে? সম্ভ্রম হারানোর ভয়ে প্রচন্ড শীতের রাতে ৫শতাধিক নারীপুরুষের নদী অতিক্রম করার ঘটনা আমদের ১৯৭১-এর কথা স্মরণ করিয়ে দেয় বৈকি? তখন পাকিস্থান আর্মি ও রাজাকাররা ছিলো, এখন কারা? চার দশক পরে যুদ্বপরাধীদের বিচার করাটা যেমন জরুরী ছিলো, তেমনি ৪৩ বছরের হিন্দু নির্যাতনের বিচার হওয়াটাও প্রয়োজন। সরকার স্পেশাল ট্রাইবুনালের কথা বলছেন; সত্বর সেটা করা দরকার। বিশ্বজিত হত্যার বিচার যদি আমরা করতে পারি, তাহলে এটাও করা অসম্ভব নয়! বিচার না হলে এই ঘটনা ঘটতেই থাকবে। মনে রাখতে হবে, গত ৪৩ বছরে হিন্দু নির্যাতন ও অসংখ্য মন্দির ও মুর্ক্তি ভাঙ্গার ঘটনা থাকলেও আজ পর্যন্ত একটি ঘটনার বিচার হয়নি বা একজন অপরাধীও শাস্তি পায়নি। এ লজ্জা জাতির।

সরকার রামুর বৌদ্ব মন্দির পুনর্নির্মাণ করে দিয়েছেন। কারণ যাই হোক, এটা প্রশংসনীয়। কোন সরকার আজ পর্যন্ত কি হিন্দুদের কোন মন্দির পুন:নির্মান করে দিয়েছেন? এমনকি রমনা কালিবাড়িও নয়! বাইরে থেকে চাপ এলেই কি আমরা শুধু সংখ্যালঘুর স্বার্থ দেখবো? আমরা নিজেরা কি কিছুই 'ফিল' করবো না? স্পষ্টভাবে বললে, পাকিস্তানী ধারাবাহিকতায় চললে বাংলাদেশে হিন্দুর ওপর অত্যাচার তো হবেই! তাই হয়তো ২০শে নভেম্বর ওয়াশিংটনে ফরেন রিলেশনস কমিটির হিয়ারিংএ এর চেয়ারম্যান এড. রয়েস বললেন, 'বাংলাদেশ থেকে ১৯৪৭ থেকে এপর্যন্ত ৪৯ মিলিয়ন হিন্দু মিসিং এবং বাংলাদেশ পাকিস্তানের পথেই হাটছে।' কংগ্রেসওমেন তুলসী গ্যাবার্ড অনুযোগ করলেন, 'নির্যাতন বন্ধে সরকার তেমন কিছু করছেন না!' আমাদের আর্থ-সামাজিক অবস্থাটা পাকিস্তানের মত; অর্থাৎ রাষ্ট্রীয় কর্মকান্ডে আমরা ধর্মকে গুরুত্ব দেই! তাই রাষ্ট্র অমুসলমানদের ওপর নির্যাতনের বিরুদ্বে ব্যবস্থা নিতে পারেনা! আমাদের এক সাংবাদিক বন্ধু সেদিন বললেন, 'দাদা, মুসলমান দেশে মুর্র্ক্তি ভাঙ্গার বিচার আশা করেন কিভাবে?'

তাকে বলা হয়নি, তবে আশা করি বলেই সংখ্যালঘুরা সাম্প্রদায়িক শক্তিকে সমর্থন করেনা। একটি অপরাধ সংঘটিত হলে তার বিচার হবেনা কেন? দেশের মূল সমস্যা কার্যত: সেখানে। ১৯৭২ সালের সংবিধান পরিস্কার বলে দিয়েছিলো জাতি কোনদিকে যাবে। দিক পরিবর্তন হয়েছে; তাই সমস্যা বেড়েছে। দেশের রাজনৈতিক সমস্যাও আজ সেই দিকনির্দেশনার অভাবের ফসল! সমস্যা শেখ হাসিনা-খালেদা জিয়ার মধ্যেকার নয়; বরং দেশ কোনদিকে যাবে আজ সেই সংগ্রামই চলছে। গণতন্ত্রের জন্যে আমরা পাকিস্তান ভেঙেছিলাম; সুতরাং গণতন্ত্রই হোক আমাদের পাথেয়। আমাদের প্রশ্ন করতে হবে, আমরা কি উন্নত বিশ্বের মত দেশ চাই, না পাকিস্তানের মতো 'অসভ্য' দেশ হিসাবে পরিচিত হতে চাই? নির্ভেজাল গণতন্ত্র ছাড়া উন্নতির আশা করা দুরাশা। গণতন্ত্রে মৌলবাদের স্থান নেই; সুতরাং ১৯৭২-এর সংবিধান হোক আমাদের মূলমন্ত্র। এই সরকার তো পারেন সেটা ফিরিয়ে আনতে। হেফাজতের আন্দোলনের সময় আমরা শুনেছি, 'মুমিন মুসলমানের গায়ে হাত দিয়ে কেউ ক্ষমতায় থাকতে পারবেনা। প্রায় ১২% ভোট নিয়ে হিন্দুরাও তো বলতে পারে, 'সংখ্যালঘুদের গায়ে হাত দিয়ে কোনো সরকার ক্ষমতায় আসতে পারবেনা।'

এতক্ষণ তো সংখ্যালঘু নির্যাতনের কথা বললা, এবার একটু রাজনীতির কথা বলি: ২০১৪-এর নির্বাচনের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগের অনেক অর্জন হারিয়ে গেছে। তবে সেটা পুনরুদ্বার সম্ভব। ভারতের রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জীর সাথে দেখা না করে খালেদা জিয়া এখন মাথার চুল ছিড়ছেন। বিএনপির ম্যাডামের এ ভুল ও নির্বাচনে না যাওয়াটা সরকারের জন্যে মহাসুযোগ এনে দিয়েছে। আমার ধারণা, ম্যাডাম ভেবেছিলেন, সেনাবাহিনী ক্ষমতা নেবে। কিন্তু তিনি ভুলে গেছেন, ১/১১ যারা ঘটিয়েছেন, তারা শেখ হাসিনাকে অপছন্দ করলেও ম্যাডামকে ক্ষমতায় আনবেন না। ইউনুস ইস্যু বা রাশিয়া থেকে অস্ত্র কেনায় আমেরিকা অখুশি থাকলেও বৃহত্তর স্বার্থে দক্ষিন এশিয়ায় আমেরিকা ভারতের বাইরে যাবেনা; এর প্রমান তো আমরা ইতিমধ্যে দেখছি! আর আমেরিকা না থাকলে ইউরোপ লেজ গুটিয়ে নেবে। এরমানে এই নয় যে, বর্তমান সরকারের বিপদ কেটে গেছে! বলছিলাম, সঠিক রাস্তায় চললে, হাতে কিছুটা সময় পাওয়া যাবে। কথায় বলে, 'সব ভাল তার শেষ ভালো যার!' সবশেষে, মন্ত্রী পরিষদ গঠিত হলো। কোন চমক নেই, মন্ত্রীপরিষদ ভালো হয়েছে। দ্বিতীয় বিয়ের মতো এ সরকারের 'হানিমুনের' সময় নেই। ঘরে বাইরে মিত্রবর্জিত এ সরকারের প্রধান কাজ হবে ১১তম জাতীয় সংসদ নির্বাচন করা। সেই অর্থে এটা অন্তর্বর্তী সরকার। প্রশ্ন হলো, নির্বাচনটি কবে?

শিতাংশু গুহ 
নিউইয়র্ক, ১২ জানুয়ারী ২০১৪






 






__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___