Banner Advertiser

Monday, February 24, 2014

[mukto-mona] এক রাজাকারের আত্মজীবনী ( ১৫ -১৬) - (সমাপ্ত)



মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০১৪, ১৩ ফাল্গুন ১৪২০
এক রাজাকারের আত্মজীবনী ( ১৫ -১৬) - সমাপ্ত 
মুনতাসীর মামুন
(পূর্ব প্রকাশের পর)
১৯৭১ সালের ঘটনায় গোলাম আযমকে যে দৃষ্টিতেই দেখা হোক এটা সত্য যে তিনি গণহত্যার সঙ্গে কোন দিক দিয়েই জড়িত ছিলেন না। কোন সরকারই তার প্রমাণ দিতে পারেনি। শুধু রাজনৈতিক ও আদর্শিক কারণেই তাঁকে স্বাধীনতাবিরোধী বলা হয়।"
দীর্ঘ উদ্ধৃতিটি দিলাম এ কারণে যে, রাজাকারদের সম্পর্কে আগে যে মন্তব্য করেছি তা প্রমাণের জন্য। এখানে প্রচার করা হচ্ছে, গোলাম আযম কোন কিছুর সঙ্গেই জড়িত ছিলেন না। তার একটি আদর্শ আছে যা অনেকের পছন্দ নয়, তাই তাকে স্বাধীনতাবিরোধী বলা হয়। অর্থাৎ তারা গণহত্যা, ধর্ষণ, লুটের সঙ্গে জড়িত নয়। আওয়ামী লীগ ও বিএনপির পার্থক্য আদর্শিক। তেমনি, জামায়াতের সঙ্গে অন্যান্য দলের পার্থক্য আদর্শিক। ১৯৭১ একটি অজুহাত মাত্র।
এ কারণেই, ১৯৭১-এ যে তারা ভুল করেনি- তা সগর্বে সভাসমিতিতে ঘোষণা করে, সেই আদর্শ ও কর্মকা-ের ধারাবাহিকতা প্রমাণের জন্য। ১৯৭১ সালে কি বাংলাদেশে কোন হিংস্র বা অমানবিক ঘটনা ঘটেছিল? এ প্রশ্ন করলে তারা নিশ্চুপ থাকে বা এড়িয়ে যায়।
মার্কিন গবেষক ইয়েডেৎ রোজার এ বিষয়ে একটি মূল্যবান কথা বলেছেন- উবহরধষ ধহফ বৎধংঁৎব ধৎব ঃযব ঢ়ৎরসধৎু ঃড়ড়ষং ড়ভ যরংঃড়ৎরড়মৎধঢ়যু ধং রঃ রং ড়ভভরপরধষষু ঢ়ধৎধপঃরপবফ রহ চধশরংঃধহ" পাকিস্তান সরকার ও তার সহযোগীরা তাদের প্রচার মাধ্যমে পরিকল্পিতভাবে এ কাজটি করে থাকে। তিনি জানিয়েছেন, সেখানে শিক্ষকরা ১৯৭১ সালের 'আসল' ঘটনা বলে না চাকরি হারাবার ভয়ে। আমার অভিজ্ঞতাও প্রায় একই রকম। পাকিস্তানী জেনারেল, সচিব, বুদ্ধিজীবী অনেককেই ১৯৭১ সালের গণহত্যা সম্পর্কে প্রশ্ন করেছি। তাঁরা বলেছেন, তাঁরা কিছু জানেন না। (দু'একটি ব্যতিক্রম যে নেই তা নয়)। ১৯৭১ সাল থেকে এমন পর্যন্ত তাঁরা একই কথা বলছেন, রাজাকারদের ভাষ্যও সেই একই রকম।
পাকিস্তানের জনগণ বিশ্বাস করত পাকি সেনাবাহিনী অজেয়। ১৯৭১ সালেও তারা জয়ী হয়েছে। কিন্তু ১৯৭১ সালের ডিসেম্বরে যখন প্রায় এক লাখ অজেয় সৈন্য আত্মসমর্পণ করল, তখন তাদের মনোজগতে দারুণ প্রতিক্রিয়া হয়েছিল। যে কারণে, ইমেজ তৈরির জন্য তাদের আফগানিস্তানে যেতে হয়েছিল। মুক্তিবাহিনীর বিজয়ও সেই একইভাবে এখানকার রাজাকারদের মনোজগত চূর্ণবিচূর্ণ করে দিয়েছিল। তাদের আত্মজীবনীগুলো তাই তুলে ধরে। 
সেই অবস্থা থেকে রাজাকাররা আবার নিজেদের পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করেছে। তাদের নেটওয়ার্ক তৈরি করেছে। পুরনো ত্রুটি শুধরে আবার নতুন করে ক্ষমতা দখলের চিন্তা করছে। রাজাকারদের উপাদান হিসেবে আবার ভারত বিরোধিতা ইসলামী উম্মাহর নামে পাকিস্তানী ও মধ্যপ্রাচ্যের দেশসমূহের বা পশ্চাৎপদ চিন্তাধারা ও ইসলামের নামে উন্মাদনা সৃষ্টি-এ সবই যুক্ত করেছে। তাদের সহযোগী হিসেবে আছে কয়েকটি বড় দল এবং লক্ষণীয় যে, বৈদেশিক ক্ষেত্রে তারা সে সব দেশের সঙ্গেই বন্ধুত্ব গড়তে চায় যারা ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের বিরোধী ছিল।
॥ ১৬ ॥
স্বাধীন বাংলাদেশে আবার রাজাকারবাদ প্রতিষ্ঠিত হবে ১৯৭১ সালে তা কেউ ভাবেনি। এমনকি ১৬ ডিসেম্বরের পরও রাজাকারদের তা মনে হয়নি। কিন্তু তা হয়েছে এবং এর জন্য আমরা সবাই কমবেশি দায়ী। যুদ্ধাপরাধীদের আমরা বিচার করিনি বরং বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ছত্রছায়ায় তাদের প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। রাজনৈতিক দলসমূহ এবং রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ তাদের সহযোগী করে তুলেছেন। সহযোগী না হলে এখনও কেন অনেক রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে রাজাকারদের বক্তব্যের এত মিল থাকে?
১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বরের পর বাংলাদেশে দু'ধরনের যুদ্ধপরাধী ছিল। পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী ও রাজাকার। এ বিষয়ে জে. এন. দীক্ষিতের সদ্য প্রকাশিত গ্রন্থ 'লিবারেশন এ্যান্ড বিয়োন্ড: ইন্দো-বাংলাদেশ রিলেশনস'-এ নতুন অনেক তথ্য পাওয়া যায়। দীক্ষিত জানিয়েছেন, পাকিস্তানী বাহিনীর ৪০০ জনকে যুদ্ধপরাধের জন্য শনাক্ত করা হয়েছিল। কিন্তু এপ্রিল ১৯৭২-এর মধ্যে শেখ মুজিব এ সংখ্যা হ্রাস করে প্রথমে ১৯৫ এবং তারপর ১১৮ তে নিয়ে আসেন। কিন্তু এই ১১৮ জনের বিচারের জন্যও বাংলাদেশ সরকার মামলা তৈরি করতে পারেনি। তাঁর মতে, "ঙহব ড়িহফবৎং যিবঃযবৎ ঃযরং ধিং ফবষরনবৎধঃব ড়হ ঃযব নধংরং ড়ভ ংড়সব ঁহফবৎংঃধহফরহম ঃযৎড়ঁময নধপশ পযধহহবষং নবঃবিবহ ইধহমষধফবংয ধহফ চধশরংঃধহ ধঃ ঃযধঃ ঃরসব ড়ৎ যিবঃযবৎ রঃ ধিং ধ ুবহঁরহব ভধরষঁৎব ড়ভ হড়ঃ নবরহম ধনষব ঃড় মধঃযবৎ পৎবফরনষব বারফবহপব ভড়ৎ ধহ রহঃবৎহধঃরড়হধষ পড়ঁৎঃ ঃড় ঃৎু ঃযবংব ধিৎ পৎরসবং. ঞযবৎব ধিং হড় ফড়ঁনঃ ধসড়হম ইধহমষধফবংয ঢ়ঁনষরপ ঃযধঃ ধিৎ পৎরসবং যধফ নববহ পড়সসরঃঃবফ."
এই যুদ্ধাপরাধীদের পাকিস্তানে ফিরিয়ে দেয়ার জন্য যথেষ্ট চাপ ছিল। ভারতও তাই চাইছিল। দীক্ষিতের বই পড়ে তাই মনে হয়, যদিও কোথাও তিনি স্পষ্টভাবে তা উল্লেখ করেননি। বঙ্গবন্ধু যুদ্ধাপরাধীদের পাকিস্তানে প্রত্যর্পণে সম্মতি দিয়েছিলেন। দীক্ষিত মনে করেন, সিদ্ধান্তটি সঠিক ছিল। মুজিব হাকসারকে বলেছিলেন, যুদ্ধাপরাধীদের তথ্য প্রমাণ সংগ্রহ করা মুশকিল এবং তিনি এ কারণে সময় ও এনার্জি নষ্ট করতে চান না। দীক্ষিতের মতে, "ঞযব ংঁনংঃধহঃধঃরাব সড়ঃরাধঃরড়হ ভড়ৎ গঁলরন'ং ফবপরংরড়হ সরমযঃ যধাব নববহ যরং ষড়হম-ঃবৎস ংঃৎধঃবমু ড়ভ হড়ঃ ফড়রহম ধহুঃযরহম যিরপয ড়িঁষফ ঢ়ৎবাবহঃ ৎবপড়মহরঃরড়হ ড়ভ ইধহমষধফবংয নু চধশরংঃধহ ধহফ ড়ঃযবৎ ওংষধসর পড়ঁহঃৎরবং ; ... ওহ ঃযব ষধৎমবৎ রহঃবৎবংঃ ড়ভ ঢ়বধপব ধহফ হড়ৎসধষপু রহ ঃযব ংঁন-পড়হঃরহবহঃ গঁলরনঁৎ জধযধসধহ'ং ধঢ়ঢ়ৎড়ধপয ধিং াধষরফ." কিন্তু প্রশ্ন থেকে যায়, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার না করায় ভারত, পাকিস্তান বা বাংলাদেশে কি প্রার্থিত "ংঃধনরষরঃু" এসেছে? না উপমহাদেশে শান্তি ও স্বাভাবিক অবস্থা ফিরেছে?
আবু সাইয়িদ তাঁর সাধারণ ক্ষমা ঘোষণার প্রেক্ষিত ও গোলাম আযম গ্রন্থে লিখেছেন, দেশীয় যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে তৎকালীন "সরকারের উদ্যোগের অভাব ছিল না"। এবং এ পরিপ্রেক্ষিতে তিনি দেখিয়েছেন, রাজাকারদের বিচার শুরু হয়েছিল এবং দালাল আইন জারির পর "১৯৭৩ সনের ৩০ নবেম্বর পর্যন্ত সমগ্র বাংলাদেশের ৩৭,৪৭১ জন দালালকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। এতসব আইনগত বিধান, ছাড় ও ক্ষমতা দেয়া সত্ত্বেও এদের মধ্যে ১৯৭৩ সনের অক্টোবর মাস পর্যন্ত মাত্র ২,৮৪৮টি মামলার নিষ্পত্তি হয়। তার মধ্যে মাত্র ৭৫২ ব্যক্তি দ-িত হয়। বাকি অবশিষ্ট ২০৯৬ ব্যক্তি খালাস পান। .... যদিও সরকার আইনগত ব্যবস্থা ত্বরান্বিত করার ক্ষেত্রে ৭৩টি বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করেছিলেন, তবুও ২২ মাসে ২৮৪৮টি মামলার বিচারকার্য সম্পন্ন হলে মাসে ১৩০টির এবং দিনে ৩/৪টির বেশি বিচার নিষ্পত্তি করা সম্ভব হয়ে ওঠেনি।"
এরপর তিনি অনেক কারণের কথা উল্লেখ করেছেন, যার ফলে রাজাকার ও যুদ্ধাপরাধীদের বিচার সম্পন্ন করা সম্ভব হয়নি। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো সামাজিক চাপ, একই পরিবারে মুক্তিযোদ্ধা ও রাজাকার-দুই-ই ছিল। এবং রক্ত সম্পর্কের কারণে অনেকে রাজাকারদের বাঁচাতে চেয়েছিল। রাজাকাররাও তাদের আত্মজীবনীতে এ ধরনের কথা উল্লেখ করেছেন।
আজ এত বছর পর প্রশ্ন জাগছে, ঐ সব যুক্তি সত্ত্বেও যুদ্ধাপরাধীদের বিচার না করায় কি সমাজে, রাজনীতিতে শান্তি এসেছে? আসেনি। কারণ, রাজাকারদের চরিত্র বিচার সে সময় করা সম্ভব হয়নি। এ প্রশ্ন সোচ্চারিত হয়ে ওঠেনি যে, যে অনুকম্পা রাজাকারদের প্রতি দেখান হয়েছে সে অনুকম্পা কি রাজাকাররা প্রদর্শন করেছিল মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি? বা কখনও কি তারা স্বীকার করেছে তারা ভুল করেছিল? এসব প্রশ্নের উত্তর-না। হত্যার বিচার না হলে সভ্যতার ধারাবাহিকতা ব্যাহত হয়। তা হলে যত চাপই থাকুক রাজাকারদের বিচার করাই উচিত ছিল। সবচেয়ে বড় কথা রাজাকারদের প্রতি আমরা অনুকম্পা প্রদর্শন করেছি। তাদের পুনর্বাসিত করেছি এবং আজ আবার রাজাকারদের বিরুদ্ধে আমাদের লড়াই করতে হচ্ছে। কিন্তু যে ত্রিশ লাখ শহীদ হলেন তাঁদের প্রতি কি এ পরিপ্রেক্ষিতে ন্যায্য বিচার করা হয়েছে? তাঁদের প্রতি কি যথাযথ মর্যাদা দেখান হয়েছে? এসব প্রশ্নের উত্তরও হচ্ছে-না। এ প্রসঙ্গে দীক্ষিত উল্লেখিত একটি ঘটনার কথা বলা যায়। যুদ্ধাপরাধী রাও ফরমান আলীকে যখন কলকাতায় পাঠান হচ্ছে, তখন তিনি বলেছিলেন, ভারতীয়রা ভাবছে বাঙালীদের সাহায্য করেছে দেখে বাঙালীরা তাদের পক্ষে থাকবে? থাকবে না। কারণ, "ঞযবু যধফ হড় পধঢ়ধপরঃু ভড়ৎ মৎধঃরঃঁফব". হয়ত, এ মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিত ভিন্ন। কিন্তু ১৯৭১ পরবর্তী ঘটনাবলী কি এ মন্তব্যের যথার্থতাই প্রমাণ করে না?
দীর্ঘ আন্দোলনের পর ২০১১ সালে যুদ্ধাপরাধ বা মানবতাবিরোধী অপরাধের সেই খুনী রাজাকারদের বিচারের আওতায় আনা হয়েছে। রায় দেয়া হচ্ছে এবং তা কার্যকরও হচ্ছে। বিচারের সময় রাজাকার পক্ষ থেকে যা বলা হয়েছে দেখবেন এ প্রবন্ধের শুরু ও শেষে যা বলেছি তার সঙ্গে মিল আছে। সব বদলায় কিন্তু রাজাকারের চরিত্র বদলায় না। সে জন্য মনে রাখা দরকার- যে একবার রাজাকার সে সবসময় রাজাকার। (সমাপ্ত)
প্রকাশ : মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০১৪, ১৩ ফাল্গুন ১৪২০


এক রাজাকারের আত্মজীবনী (১-)
মুনতাসীর মামুন
প্রকাশ : বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০১৪, ৩০ মাঘ ১৪২
এক রাজাকারের আত্মজীবনী ( -  )
মুনতাসীর মামুন
প্রকাশ : বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০১৪, ১ ফাল্গুন ১৪২
এক রাজাকারের আত্মজীবনী  (৫  - )
মুনতাসীর মামুন
প্রকাশ : শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০১৪, ২ ফাল্গুন ১৪২
এক রাজাকারের আত্মজীবনী (৭ - ৮)
মুনতাসীর মামুন
প্রকাশ : শনিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০১৪, ৩ ফাল্গুন ১৪২
মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০১৪, ৬ ফাল্গুন ১৪২
এক রাজাকারের আত্মজীবনী ( ৮-৯)
মুনতাসীর মামুন
(পূর্ব প্রকাশের পর)
প্রকাশ :মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০১৪, ৬ ফাল্গুন ১৪২
এক রাজাকারের আত্মজীবনী (৯-১০)
মুনতাসীর মামুন
(পূর্ব প্রকাশের পর)
প্রকাশ : বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০১৪, ৭ ফাল্গুন ১৪২
বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারী ২০১৪, ৮ ফাল্গুন ১৪২
এক রাজাকারের আত্মজীবনী  ( ১০-১১ )
মুনতাসীর মামুন
(পূর্ব প্রকাশের পর)

এক রাজাকারের আত্মজীবনী  ( ১১ - ১২ )
মুনতাসীর মামুন
(পূর্ব প্রকাশের পর)
http://www.dailyjanakantha.com/news_view.php?nc=16&dd=2014-02-22&ni=164453
প্রকাশ : শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী ২০১৪, ১০ ফাল্গুন ১৪২০


রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০১৪, ১১ ফাল্গুন ১৪২০
এক রাজাকারের আত্মজীবনী ( ১২ - ১৫ )
মুনতাসীর মামুন
প্রকাশ : রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০১৪, ১১ ফাল্গুন ১৪২০










__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___