নারায়ণগঞ্জ জেলে অনিরাপদ ছিলেন তারা (পর্ব-৪)
20 Jun, 2014 অপরাধের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা তাদের কৃতকর্মের জন্য কখনো কখনো অনুতপ্ত হন। অনুশোচনা জাগ্রত করে তাদের বিবেককে। অপরাধীরাও নৃশংসতাকে ঘৃণা করেন। ধিক্কার দেন অপরাধীকে। এটা চলচ্চিত্রের পাণ্ডুলিপিতে সীমাবদ্ধ থাকেনি। নিজ পেশাকে নিন্দিত করা তিন সাবেক র্যাব কর্মকর্তার কৃতকর্মেও এমনটি প্রতিফলিত হয়েছে।
ওয়ার্ড কাউন্সিলর নজরুল ইসলামসহ সাত জনকে অপহরণের পর হত্যার মূল পরিকল্পনাকারী র্যা ব-১১'র সাবেক অধিনায়ক তারেক সাঈদ, আরিফুল ইসলাম ও এম.এম রানার স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়ার পর নারায়ণগঞ্জ জেলা কারাগরে প্রেরণ করা হলেও তারা এই কারাগারে ২৪ ঘণ্টাও থাকতে পারেননি। নানা অপরাধে এই কারাগারে আটক থাকা অপরাধীরাও তাদের প্রতি ছুড়েছেন ঘৃণা ও ধিক্কার। আর সে কারণেই বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো মেজর আরিফ ও লে. কমান্ডার রানার মতো লে. কর্নেল তারেক সাঈদকেও বৃহস্পতিবার পাঠানো হলো ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে। কারা সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
মিরপুরের শাহাদত, কচুখেতের কালা জাহাঙ্গীর, মগবাজারের সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদসহ ২৩ শীর্ষ সন্ত্রাসীর অন্যতমরা যে বাহিনীর তৎপরতায় আজ দেশছাড়া, যাদের আন্তরিকতায় দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন, ভয়ংকর সন্ত্রীদের ক্রসফায়ারকে সমর্থন যোগানো সাধারণ মানুষের আস্থার র্যা পিড অ্যাকশন ব্যাটেলিয়নর্যা বকে সাবেক এই তিন কর্মকর্তা নিন্দিতই করেননি, করেছেন ঘৃণিতও। আর তাইতো ৭ খুনের ঘটনার স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়ার পরও কারাগারে কেউই তাদের প্রতি ছিল না সহানুভুতিশীল। আটক অপরাধীদের ক্ষোভের আগুনেও পুড়ছিলেন তারেক সাঈদ, আরিফ হোসেন ও এম.এম রানা। কৃতকর্মে নিরাপদ ছিলেন না কারাগারেও।
র্যাব সদর দপ্তরকে অন্ধকারে রেখে র্যাব-১১'র সাবেক অধিনায়ক তারেক সাঈদ, আরিফ হোসেন ও এম.এম রানা ওয়ার্ড কাউন্সিলর নজরুল ইসলামসহ সাত জনকেই কেবল হত্যা করেননি, নারায়ণগঞ্জের সিদ্বিরগঞ্জের ব্যবসায়ী ইসমাইল হোসেনকে ২ কোটি টাকা না দেওয়ায় গুম করার অভিযোগ করেছেন ইসমাইলের স্বজনরা। এছাড়া লক্ষ্মীপুর, নোয়াখালী, লাকসাম, কুমিল্লা, চাঁদপুর ও মুন্সীগঞ্জে রয়েছে 'কন্ট্রাক্ট কিলিংয়ের অভিযোগ। এসবের তদন্তের দাবি উঠেছে ক্রসফায়ার ও গুম হওয়া অসহায় পরিবারে পক্ষ থেকে। র্যাব সদর এসবের তদন্ত করবেন এমন প্রত্যাশা তাদের। র্যাবকে সাধারণদের আস্থায় ফেরাতে এমন সব অভিযোগের তদন্ত জরুরি বলেও মনে করছেন তারা।
ওয়ার্ড কাউন্সিলর নজরুল ইসলামসহ সাত জনকে অপহরণের পর হত্যার মূল পরিকল্পনাকারী র্যা ব-১১'র সাবেক অধিনায়ক তারেক সাঈদ, আরিফুল ইসলাম ও এম.এম রানার স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়ার পর নারায়ণগঞ্জ জেলা কারাগরে প্রেরণ করা হলেও তারা এই কারাগারে ২৪ ঘণ্টাও থাকতে পারেননি। নানা অপরাধে এই কারাগারে আটক থাকা অপরাধীরাও তাদের প্রতি ছুড়েছেন ঘৃণা ও ধিক্কার। আর সে কারণেই বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো মেজর আরিফ ও লে. কমান্ডার রানার মতো লে. কর্নেল তারেক সাঈদকেও বৃহস্পতিবার পাঠানো হলো ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে। কারা সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
মিরপুরের শাহাদত, কচুখেতের কালা জাহাঙ্গীর, মগবাজারের সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদসহ ২৩ শীর্ষ সন্ত্রাসীর অন্যতমরা যে বাহিনীর তৎপরতায় আজ দেশছাড়া, যাদের আন্তরিকতায় দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন, ভয়ংকর সন্ত্রীদের ক্রসফায়ারকে সমর্থন যোগানো সাধারণ মানুষের আস্থার র্যা পিড অ্যাকশন ব্যাটেলিয়নর্যা বকে সাবেক এই তিন কর্মকর্তা নিন্দিতই করেননি, করেছেন ঘৃণিতও। আর তাইতো ৭ খুনের ঘটনার স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়ার পরও কারাগারে কেউই তাদের প্রতি ছিল না সহানুভুতিশীল। আটক অপরাধীদের ক্ষোভের আগুনেও পুড়ছিলেন তারেক সাঈদ, আরিফ হোসেন ও এম.এম রানা। কৃতকর্মে নিরাপদ ছিলেন না কারাগারেও।
র্যাব সদর দপ্তরকে অন্ধকারে রেখে র্যাব-১১'র সাবেক অধিনায়ক তারেক সাঈদ, আরিফ হোসেন ও এম.এম রানা ওয়ার্ড কাউন্সিলর নজরুল ইসলামসহ সাত জনকেই কেবল হত্যা করেননি, নারায়ণগঞ্জের সিদ্বিরগঞ্জের ব্যবসায়ী ইসমাইল হোসেনকে ২ কোটি টাকা না দেওয়ায় গুম করার অভিযোগ করেছেন ইসমাইলের স্বজনরা। এছাড়া লক্ষ্মীপুর, নোয়াখালী, লাকসাম, কুমিল্লা, চাঁদপুর ও মুন্সীগঞ্জে রয়েছে 'কন্ট্রাক্ট কিলিংয়ের অভিযোগ। এসবের তদন্তের দাবি উঠেছে ক্রসফায়ার ও গুম হওয়া অসহায় পরিবারে পক্ষ থেকে। র্যাব সদর এসবের তদন্ত করবেন এমন প্রত্যাশা তাদের। র্যাবকে সাধারণদের আস্থায় ফেরাতে এমন সব অভিযোগের তদন্ত জরুরি বলেও মনে করছেন তারা।
উৎসঃ প্রাইমনিউজ http://primenews.com.bd/bangla/?p=17218
সাত খুন: তারেকের শক্তির মূল উৎস শ্বশুর (পর্ব-৩)
June 18, 2014 সময় 9:01 pm | আপডেট: 9:25 pm
মেহদী আজাদ মাসুম,প্রাইমনিউজ.কম.বিডি
তারেকের শক্তির মূল উৎস
... কেউ আমাকে ক্ষমতা থেকে নামাতে পারবেনা । আমার খুটির জোর কেউ যানে না ।- মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া ।
খুনের দায় স্বীকার
আদালতে লে. কর্নেল তারেক সাঈদের জবানবন্দি
__._,_.___
