In 1971, during liberation war, (war between civilians of the then East Pakistan and West Pakistani trained army from West Pakistan), Bangladesh lost brutally 297,000 human lives out of 75,000,000 living inhabitants. Similarly, in the same period of time, Biharis (Mohajer from Indian Province of Bihar to the then East Pakistan) lost 500,000 lives without any war with anybody in general. What a pity?
Since then, these human beings living as sub-human being in Bangladesh, without any representation in the system. They lost all their properties and businesses. Many of our fortunate Cadres have got properties for taka 1. Beneficiaries are all 'Lootera Awamis'.
There is nobody to hear their cries then and now. May Allah have mercy on them.
Shahadat Suhrawardy
'ইলিয়াস মোল্লা বলেছিলেন, দুই দিনের মধ্যে তোদের দেখে নেব'। তার দেখে নেওয়া যে এমন হবে আমরা বুঝতে পারিনি। সে এভাবে যুবলীগ-ছাত্রলীগ দিয়ে ১০ জন নিরীহ মানুষকে পুড়িয়ে খুন করল। আমরা তার ফাঁসি চাই।'
মিরপুর কালশীর কুর্মিটোলা ক্যাম্পে অগ্নিসংযোগে ৯ জন এবং গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত হওয়ার ঘটনায় এভাবেই নিজের ক্ষোভ প্রকাশ করছিলেন ক্যাম্পের অধিবাসী রহিম উদ্দিন।
তিনি কান্নাজড়িত কন্ঠে বলেন, 'বিদ্যুতের লাইন নিয়ে সমস্যা হলে ঘটনার দুই দিন আগে ইলিয়াস মোল্লা এখানে আসেন। এ সময় তার সঙ্গে বাগবিতন্ডা হয়। একপর্যায়ে কেউ একজন তার জামা ধরে টান দেয়। তিনি সেই অপমানের প্রতিশোধ নিতে এ ঘটনা ঘটিয়েছেন। সময় দিয়েছিলেন দুই দিন। এই দুই দিন পর এমন ঘটনা ঘটবে ভাই বুঝতে পারিনি।'
ক্যাম্পের অধিবাসী ও ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী হারুন বলেন, 'ভাই আমরা বিহারী বলে মানুষ হিসেবে কেউ গণ্য করে না। আমি নিজে দেখেছি পুলিশের সামনে ঘরে তালা ঝুলিয়ে এবং গান পাউডার ছিটিয়ে ১০/১৫টি ঘরে আগুন লাগিয়ে দেয় যুবলীগের আবু তাহের। সে পল্লবী থানা যুব লীগের সাধারণ সম্পাদক জুয়েল রানার লোক।'
তিনি দাবি করে বলেন, 'মূলত জুয়েল রানার নেতৃত্বে দেড় শতাধিক লোক এখানে হামলা চালায় এবং লুটপাট করে। এরমধ্যে জুয়েল রানাসহ গেসু, সোহাগ, মুকুল, রুবেল, ফরমা ইব্রাহীম, বাবুল, আলমগীর, বিল্লাল, বিল্লালের ছেলে জুয়েল, টিটু ও সেলিমকে আমি চিনতে পেরেছি। '
ক্যাম্পের অধিবাসী সুমন অভিযোগ করে বলেন, 'বিভিন্ন সময় আমাদের ক্যাম্প দখল করার চেষ্টা করেছেন ইলিয়াস মোল্লা। আমরা বাধা দেওয়ায় তিনি ক্ষোভে এ ঘটনা ঘটিয়েছেন।'
স্ট্যানডেড পাকিস্তানিজ জেনারেল রিপেট্রিয়েশন কমিটির সভাপতি জব্বার খান বলেন, 'আটকে পড়া উদ্বাস্তু জনগণের বিষয়টি তদারকি করে থাকে জাতিসংঘ। কিন্তু দেশে বিভিন্ন সময় বিহারীদের ক্যাম্প দখল করার চেষ্টা করে থাকে প্রভাবশালীরা।'
তিনি বলেন, 'হাইকোর্টের নিদের্শনায় বলা আছে কেউ কোনো ধরনের সমঝোতা ছাড়া বিহারীদেরকে উচ্ছেদ করতে পারবে না। ইলিয়াস মোল্লা ক্যাম্প দখল করতে না পেরে এ ঘটনা ঘটিয়েছেন।'
মিরপুর কালশীর কুর্মিটোলা ক্যাম্পে অগ্নিসংযোগে ৯ জন এবং গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত হওয়ার ঘটনায় এভাবেই নিজের ক্ষোভ প্রকাশ করছিলেন ক্যাম্পের অধিবাসী রহিম উদ্দিন।
তিনি কান্নাজড়িত কন্ঠে বলেন, 'বিদ্যুতের লাইন নিয়ে সমস্যা হলে ঘটনার দুই দিন আগে ইলিয়াস মোল্লা এখানে আসেন। এ সময় তার সঙ্গে বাগবিতন্ডা হয়। একপর্যায়ে কেউ একজন তার জামা ধরে টান দেয়। তিনি সেই অপমানের প্রতিশোধ নিতে এ ঘটনা ঘটিয়েছেন। সময় দিয়েছিলেন দুই দিন। এই দুই দিন পর এমন ঘটনা ঘটবে ভাই বুঝতে পারিনি।'
ক্যাম্পের অধিবাসী ও ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী হারুন বলেন, 'ভাই আমরা বিহারী বলে মানুষ হিসেবে কেউ গণ্য করে না। আমি নিজে দেখেছি পুলিশের সামনে ঘরে তালা ঝুলিয়ে এবং গান পাউডার ছিটিয়ে ১০/১৫টি ঘরে আগুন লাগিয়ে দেয় যুবলীগের আবু তাহের। সে পল্লবী থানা যুব লীগের সাধারণ সম্পাদক জুয়েল রানার লোক।'
তিনি দাবি করে বলেন, 'মূলত জুয়েল রানার নেতৃত্বে দেড় শতাধিক লোক এখানে হামলা চালায় এবং লুটপাট করে। এরমধ্যে জুয়েল রানাসহ গেসু, সোহাগ, মুকুল, রুবেল, ফরমা ইব্রাহীম, বাবুল, আলমগীর, বিল্লাল, বিল্লালের ছেলে জুয়েল, টিটু ও সেলিমকে আমি চিনতে পেরেছি। '
ক্যাম্পের অধিবাসী সুমন অভিযোগ করে বলেন, 'বিভিন্ন সময় আমাদের ক্যাম্প দখল করার চেষ্টা করেছেন ইলিয়াস মোল্লা। আমরা বাধা দেওয়ায় তিনি ক্ষোভে এ ঘটনা ঘটিয়েছেন।'
স্ট্যানডেড পাকিস্তানিজ জেনারেল রিপেট্রিয়েশন কমিটির সভাপতি জব্বার খান বলেন, 'আটকে পড়া উদ্বাস্তু জনগণের বিষয়টি তদারকি করে থাকে জাতিসংঘ। কিন্তু দেশে বিভিন্ন সময় বিহারীদের ক্যাম্প দখল করার চেষ্টা করে থাকে প্রভাবশালীরা।'
তিনি বলেন, 'হাইকোর্টের নিদের্শনায় বলা আছে কেউ কোনো ধরনের সমঝোতা ছাড়া বিহারীদেরকে উচ্ছেদ করতে পারবে না। ইলিয়াস মোল্লা ক্যাম্প দখল করতে না পেরে এ ঘটনা ঘটিয়েছেন।'
__._,_.___
