Banner Advertiser

Monday, September 1, 2014

[mukto-mona] জিয়া-ডালিম ও ১৫ আগস্ট লে. কর্নেল (অব) ডালিমের বয়ান - ১১



মঙ্গলবার, ২ সেপ্টেম্বর ২০১৪, ১৮ ভাদ্র ১৪২১
জিয়া-ডালিম ও ১৫ আগস্ট লে. কর্নেল (অব) ডালিমের বয়ান -  ১
মুনতাসীর মামুন
(১ সেপ্টেম্বরের পর)
জরুরী এবং গোপন বিষয় আলাপ-আলোচনা সাধারণত তার বাসাতেই হতো।"
ডালিম জিয়ার বাসায় গেলেন। জিয়া জানালেন, তিনি শুনেছেন তাকে বার্মা পাঠানো হচ্ছে। ডালিম অবাক, কারণ, বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন তাকে উপসামরিক প্রধান বানাবেন। জিয়া বলেন, "বিষষ, try to do something." ডালিম কথা দিলেন বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আলাপ করবেন। আলাপ করলেনও। বঙ্গবন্ধু স্পষ্ট কিছু বললেন না। পরে মেজর শিশুকে পাঠানো হলো সেই পদে। তিনি সেনাবাহিনীতে থাকতে চাইছিলেন না। "সেই শিশু ভাই পরবর্তীকালে জেনারেল জিয়াউর রহমানের শাসনামলে মেজর জেনারেল ইসলাম হয়ে 'The Rasputine of Bangladesh.' ওঠেন। 
বাংলাদেশে রাজ [স] পুটিন শিশুর কর্মতৎপরতার পরিণাম কি হয়েছিল সে এক করুণ ইতিহাস। শেক্সপিয়রীয় বিয়োগান্ত নাটকের জুলিয়াস সিজারে পরিণত হয়েছিলেন জেনারেল জিয়াউর রহমান।" [পৃ. ৪২৫] জিয়া ও অন্যান্যদের সরিয়ে দেয়ার প্রচেষ্টার পরিপ্রেক্ষিতে ডালিমরা বিভিন্ন স্তরের সমমনাদের সঙ্গে আলোচনা করেন। "প্রায সবাই একমত পোষণ করলেন যে, সেনাবাহিনীতে স্বাধীনচেতা দেশপ্রেমিকদের ক্রমান্বয়ে বের করে দিয়ে শুধুমাত্র খয়ের খাঁ হুজুর টাইপের সদস্যদের রাখা হবে সেনাবাহিনীতে। এরপর এক সময় রক্ষীবাহিনীতে তাদের সাথে একত্রীভূত করে গড়ে তোলা হবে সম্পূর্ণভাবে সরকারের তাবেদার এক সেনাবাহিনী।" [পৃ. ৪২৫]
ডালিমরা এই মতের পরিপোষক ছিলেন ১৯৭২ সাল থেকেই। প্রশ্ন ওঠে, সেনাবাহিনীর কাজ কী? সরকারের হুকুম তামিল করা। এই হুকুম তামিল করার অর্থ কী তাঁবেদার বাহিনী? সেনাবাহিনীর বা পুলিশ বাহিনীর সমষ্টিগতভাবে ভিন্ন মত থাকতে পারে না। কারণ, তারা সরকারী কর্মচারী। জিয়াউদ্দিন বা জলিল যা করেছিলেন, অন্য দেশে হলে তাদের কোর্ট মার্শাল হতো। সরকার তাদের বিরুদ্ধে তেমন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা না নিয়ে শুধু চাকরিচ্যুত করে। কর্নেল তাহের শারীরিকভাবে অক্ষম ছিলেন। তার পরও তাকে সেনাবাহিনীতে রাখা হয়েছিল। পরে সেনাবাহিনী থেকে সরিয়ে অন্য চাকরি দেয়া হয়েছিল। সেটিও কি অপরাধ ছিল? ডালিমদের মনোভাবটি ছিল সেই পাকিস্তানী মানসিকতার অর্থাৎ সেনাবাহিনী সবার ওপরে। তারা যা বলে তাই শুনতে হবে।
১৯৭৪ সালে ডালিমের খালাত বোনের বিয়ে হচ্ছিল। ইস্কাটনের লেডিস ক্লাবে। ডালিমের ভাষ্য অনুযায়ী, সেখানে ডালিমের শালাকে গাজী গোলাম মোস্তফার অনুগত কয়েকটি তরুণ উত্ত্যক্ত করে। এ নিয়ে বচসা হয় এবং এক পর্যায়ে যুবকদের বের করে দেয়া হয়।
খাওয়া-দাওয়া শেষ করে অতিথিরা বিদায় নিচ্ছেন। এমন সময় গাজী গোলাম মোস্তফা দু'টি মাইক্রোবাসে করে সাত-আটজন সশস্ত্র যুবককে নিয়ে লেডিস ক্লাবে প্রবেশ করেন এবং চিৎকার করে বলতে থাকেন, "কোথায় মেজর ডালিম? বেশি বাড় বেড়েছে। তাকে আজ আমি শায়েস্তা করব।"
ডালিম বের হয়ে এলে গাজী তাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ শুরু করেন। ডালিমের স্ত্রী ও খালা বেরিয়ে আসেন। মুক্তিযোদ্ধা আলম ও চুন্নুও ছিলেন। তাদের মারধর করা হয় এবং তার পর আলম, চুন্নু, ডাালিম, ডালিমের স্ত্রী ও খালাকে মাইক্রোবাসে তুলে গাজী প্রথমে রমনা থানায় যান তারপর রওনা হন সেকেন্ড ক্যাপিটালের দিকে। এদিকে, আর্মি কন্ট্র্রোল রুমে খবর পৌঁছে ডালিমদের কিডন্যাপ করা হয়েছে। ডালিম হঠাৎ ড্রাইভারকে গাড়ি থামাতে বলে গাজীকে ডেকে আনতে বলেন। গাজী এলে ডালিম তাকে জানান, "গাজী সাহেব আপনি আমাদের নিয়ে যাই চিন্তা করে থাকেন না কেন, লেডিস ক্লাব থেকে আমাদের উঠিয়ে আনতে কিন্তু সবাই আপনাকে দেখেছে। তাই কোন কিছু করে সেটাকে বেমালুম হজম করে খাওয়া আপনার পক্ষে কিছুতেই সম্ভব হবে না।" [পৃ.৪৩০]
এ কথা শুনে গাজী চিন্তা করলেন। তারপর আবার কী চিন্তা করে গাড়ি ঘোরালেন ৩২ নং এর দিকে। লিটু অন্যদিকে এসপি মাহবুবকে পায়। তিনি মাত্র তখন ফিরছেন ঢাকায়। লিটু সব ঘটনা জানায়। গাজী ডালিমদের বাইরে রেখে খবর পাঠায় ভেতরে। এ সময় মাহবুবের লাল টেলিফোন বেজে ওঠে। মাহবুব ফোন ধরতেই ভেসে আসে প্রধানমন্ত্রীর গলা। "মাহবুব তুই জলদি চলে আয় আমার বাসায়।
গাজী এক মেজর আর তার সাঙ্গোপাঙ্গদের ধইরা আনছে এক বিয়ার অনুষ্ঠান থাইক্যা। ঐ মেজর গাজীর বউয়ের সাথে ইয়ার্কি মারার চেষ্টা করছিল। উপযুক্ত শিক্ষা দিতে হবে। বেশি বাড় বাড়ছে সেনাবাহিনীর অফিসারগুলোর।" [পৃ. ৪৩১]
মাহবুব জানান, কথা সত্যি নয়, ডালিম আর তার বউকে ধরে এনেছে গাজী। এরপর মাহবুব ও লিটু চলে আসেন ৩২ নম্বর। মাহবুব ভেতরে যাওয়ার কয়েক মিনিটের মধ্যে রেহানা ও কামাল ছুটে এসে ডালিমদের ভেতরে নিয়ে যান। "আলম ও চুন্নুর রক্তক্ষরণ দেখে শেখ সাহেব ও অন্য সবাই শঙ্কিত হয়ে উঠেন।
হারামজাদা, এইডা কি করছস তুই?
গর্জে উঠলেন শেখ সাহেব। চেয়ার ছেড়ে উঠে এসে নিম্মী এবং আমাকে জড়িয়ে ধরলেন তিনি। খালাম্মা ঠিকমতো হাঁটতে পারছিলেন না।" [পৃ. ৪৩১] শেখ সাহেব সবাইকে শান্ত করার চেষ্টা করছিলেন । এরই মধ্যে লাল ফোনে গাজীর বাসা থেকে ফোন এলো, আর্মি গাজীর বাসা রেইড করে সবাইকে ধরে নিয়ে গেছে। গাজীকে পায়নি দেখে রাস্তায় রাস্তায় চেক পোস্ট বসান হয়েছে। "ক্যান্টমেন্ট থেকে কিডন্যাপিংয়ের খবর পাওয়ার পরপরই ইয়ং অফিসাররা যে যেখানে ছিল সবাই বেরিয়ে পড়েছে।" এবং ডালিমদের খোঁজ করছে। শেখ সাহেব হট লাইনে জেনারেল শফিউল্লাহকে ডেকে পাঠালেন।
"ফোন রেখে শেখ সাহেব গাজীকে উদ্দেশ্য করে বললেন, মাফ চা নিম্মীর কাছে। গাজী শেখ সাহেবের হুকুমে নিম্মীর দিকে এক পা এগোতেই সিংহীর মতো গর্জে উঠল নিম্মী, খবরদার! তোর মতো ইতর লোকের মাফ চাইবার কোন অধিকার নাই, বদমাশ। এরপর শেখ মুজিবের দিকে ফিরে বলল নিম্মী কাদের রক্তের বদলে আজ আপনি প্রধানমন্ত্রী? আমি জানতে চাই। আপনি নিজেকে জাতির পিতা বলে দাবি করেন। আমি আজ আপনার কাছে বিচার চাই। আজ আমার জায়গায় শেখ হাসিনা কিংবা রেহানার যদি এমন অসম্মান হতো তবে যে বিচার আপনি করতেন আমি ঠিক সে বিচারই চাই। যাদের রক্তের বিনিময়ে আজ আপনারা জাতির কর্ণধার হয়ে ক্ষমতা ভোগ করছেন সেই সব মুক্তিযোদ্ধার সম্মান ভূলুণ্ঠিত করে তাদের গায়ে হাত দেয়ার মতো সাহস কম্বল চোর গাজী পায় কি করে? আপনি যদি এর বিচার না করেন তবে আমি আল্লাহর কাছে এই অন্যায়ের বিচার রাখলাম।" [পৃ.৪৩২]
এর মধ্যে শফিউল্লাহ ও ঢাকা ব্রিগেডিয়ার কমান্ডার শাফায়াত জামিল চলে এসেছেন। বঙ্গবন্ধু তাদের সব খুলে বললেন, এবং গাজীর পরিবারের সদস্যদের যাতে ছেড়ে দেয়া হয়, সে অনুরোধ জানালেন। সেনাপ্রধান রেসকোর্স কন্ট্রোল রুমে অপারেশন কমান্ডার মেজর মোমেনকে জানালেন, সব ঠিক আছে। গাজীর পরিবারের সদস্যদের যাতে ছেড়ে দেয়া হয়। মেজর জানালেন, ডালিমদের না পেলে এবং "গাজী ও তার ১৭ জন অবৈধ অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীদের তার হাতে সমর্পণ না করা পর্যন্ত তার পক্ষে গাজীর পরিবারের কাউকে ছাড়া সম্ভব নয়।" শফিউল্লাহ ডালিমকে ফোন করলে ডালিম জানালেন, "Things are under control প্রধানমন্ত্রী কথা দিয়েছেন তিনি ন্যায়বিচার করবেন।" Well Dalim it is nice to hear from you. But as the operation commander I must have my demand met. I got to be loyal to my duty as long as the army is deployed for anti-miscreant drive. The identified armed miscreant cannot be allowed to go escort free. As far as I am concerned the lwa is equal for everyone so there canÕt be aû exception. Chief has got to understand this." [পৃ. ৪৩৩]
ডালিম তাকে এসে দেখে যেতে বললেন। মেজর জানালেন, তার আসার দরকার নেই। তিনি তার অধীনস্থ ক্যাপ্টেন ফিরোজকে পাঠাচ্ছেন। ফিরোজ এসে ডলিমকে জড়িয়ে ধরলেন।
পরে, ডালিম জেনেছেন ঐ 'আওয়ামী দুঃশাসনের একটা ঐতিহাসিক সাক্ষীর ঘটনা', ঘটার পেছনে কারণ ছিল। কুমিল্লার ঘটনায় দলীয় নেতাকর্মীরা ক্ষুব্ধ ছিল। বঙ্গবন্ধুর কাছে তারা দেনদরবার করেছিল। তিনি বলেছিলেন সব আইনমাফিক হয়েছে তার কিছু করার নেই। তার কথায় তারা সন্তুষ্ট হননি। "আইনের মাধ্যমে যদি কোন কিছু করা না যায় তবে অন্য কোনভাবে হলেও শিক্ষা তাদের দিতেই হবে এবং সেই দায়িত্বটাই গ্রহণ করেছিলেন সেই সময়ে ঞড়ঢ় ঃবৎৎড়ৎ ধহফ সড়ংঃ ঢ়ড়বিৎভঁষ ষবধফবৎ বলে পরিচিত গাজী গোলাম মোস্তফা।" [পৃ. ৪৩৫] আর সুযোগটা তিনি পেয়েছিলেন বিয়ে বাড়িতে।
ডালিমের এই ঘটনার বিভিন্ন ভার্সান আমরা সেই সময় শুনেছি। এবার ডালিমের ভাষ্য পাওয়া গেল। বিবরণে পার্থক্য থাকতে পারে তবে মূল বিষয় ঠিকই আছে। বিয়ের আসরে গাজীর সঙ্গে গ-গোল।
ডালিমের ভাষ্য মেনে নিলেও বলতে হবে, এখানে অতিরঞ্জন এবং ফাঁক ফোকর যথেষ্ট। ডালিমের বন্ধু-বান্ধবরা নিশ্চয় অনেকে বিয়ের আসরে ছিলেন। ডালিমের যে বর্ণনা আগে পড়েছি তাতে বোঝা যায় তারা সব সময়ই যুদ্ধংদেহী। আলম এবং চুন্নুও বীর মুক্তিযোদ্ধা। তাদের পিটিয়ে বিয়ের আসরে রক্তাক্ত করে দেবে আর কেউ কিছু বলবে না এটা মেনে নেয়া কষ্টকর। মাইক্রোবাসে সশস্ত্র কিছু তরুণ ৩২ নম্বরের সামনে দাঁড়িয়ে থাকবে এবং নিরাপত্তা রক্ষীরা কিছু বলবে না এটা মেনে নেয়াও কষ্টকর। প্রধানমন্ত্রী মাহবুবের যে কথোপকথন তুলে ধরেছেন তা জানা তার পক্ষে সম্ভব নয় কারণ, তাঁর কথা অনুযায়ী তিনি বাইরে ছিলেন। সেনাপ্রধানের সঙ্গে যেভাবে মেজর ক্যাপ্টেনরা কথা বলছে, তা মেনে নিলে বলতে হবে, সেনাাবহিনীতে কোন শৃঙ্খলা ছিল না এবং অফিসাররা ছিলেন দুর্বিনীত। এটি সত্যি হলে বলতে হবে শুরু থেকেই সেনা অফিসাররা নিজেদের সবার ওপরে ভাবতেন। একেবারে পাকি মানসিকতা। এরা সেনাপ্রধান, প্রধানমন্ত্রী কিছুই মানতেন না এবং তাদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেয়া যায়নি দেখেই ১৯৭৫ ঘটেছিল। এ রকম একটা ঘটনার পর ১৯৭৫ সালের পর ডালিমরা গাজীকে ছেড়ে দিলেন যেখানে জাতীয় চার নেতাকে খুন করা হলো! আর ডালিম এতই জনপ্রিয় ছিল যে, একটা কথা শুনেই তরুণ সব অফিসার বেরিয়ে পড়ল সেনানিবাস থেকে। সবই গোলমেলে ব্যাপার।
এ পরিপ্রেক্ষিতে জেনারেল মইনুল হোসেন চৌধুরীর বিবরণ উল্লেখযোগ্য যিনি ছিলেন তখন ঢাকা লগ এরিয়ার অধিনায়ক। তিনি লিখেছেন, "গাজী গোলাম মোস্তফার জনৈক ঘনিষ্ঠ আত্মীয় ও তার সঙ্গীরা মেজর শরিফুল হক ডালিমের স্ত্রীর সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ করে। এর প্রতিশোধ হিসেবে মেজর ডালিম তার কিছু সঙ্গী আর্মি অফিসার এবং সৈনিক নিয়ে গাজী গোলাম মোস্তফার বাসা আক্রমণ ও তছনছ করে। এর ফলে সামরিক শৃঙ্খলা ভঙ্গের অপরাধে কয়েকজন অফিসারকে প্রশাসনিক আদেশে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়।" [পৃ.৬৪, এক জেনারেলের নীরব সাক্ষ্য] এরা ছিলেন ডালিম ও নূর। ডালিমের ভাষ্যে গাজী গোলাম মোস্তফার বাড়ি তছনছের কোন কথা নেই।
(চলবে)
প্রকাশ : মঙ্গলবার, ২ সেপ্টেম্বর ২০১৪, ১৮ ভাদ্র ১৪২১


জিয়া-ডালিম ও ১৫ আগস্ট লে. কর্নেল (অব) ডালিমের বয়ান - ১
মুনতাসীর মামুন
প্রকাশ : বুধবার, ২০ আগষ্ট ২০১৪, ৫ ভাদ্র ১৪২১
জিয়া-ডালিম ও ১৫ আগস্ট লে. কর্নেল (অব) ডালিমের বয়ান - ২                   
মুনতাসীর মামুন
প্রকাশ : শুক্রবার, ২২ আগষ্ট ২০১৪, ৭ ভাদ্র ১৪২১

জিয়া-ডালিম ও ১৫ আগস্ট লে. কর্নেল (অব) ডালিমের বয়ান -৩ 
মুনতাসীর মামুন
প্রকাশ : শনিবার, ২৩ আগষ্ট ২০১৪, ৮ ভাদ্র ১৪২১

জিয়া-ডালিম ও ১৫ আগস্ট লে. কর্নেল (অব) ডালিমের বয়ান - ৪ 
মুনতাসীর মামুন
 প্রকাশ : রবিবার, ২৪ আগষ্ট ২০১৪, ৯ ভাদ্র ১৪২১

সোমবার, ২৫ আগষ্ট ২০১৪, ১০ ভাদ্র ১৪২১

জিয়া-ডালিম ও ১৫ আগস্ট লে. কর্নেল (অব) ডালিমের বয়ান - ৫ 
মুনতাসীর মামুন
প্রকাশ :  সোমবার, ২৫ আগষ্ট ২০১৪, ১০ ভাদ্র ১৪২১
 
জিয়া-ডালিম ও ১৫ আগস্ট লে. কর্নেল (অব) ডালিমের বয়ান -  
মুনতাসীর মামুন
(২৫ আগস্টের পর)
প্রকাশ : মঙ্গলবার, ২৬ আগষ্ট ২০১৪, ১১ ভাদ্র ১৪২১
জিয়া-ডালিম ও ১৫ আগস্ট লে. কর্নেল (অব) ডালিমের বয়ান - 
মুনতাসীর মামুন
প্রকাশ : বুধবার, ২৭ আগষ্ট ২০১৪, ১২ ভাদ্র ১৪২১
 
শুক্রবার, ২৯ আগষ্ট ২০১৪, ১৪ ভাদ্র ১৪২১
জিয়া-ডালিম ও ১৫ আগস্ট লে. কর্নেল (অব) ডালিমের বয়ান -  
মুনতাসীর মামুন
(২৮ আগস্টের পর)    
প্রকাশ : শুক্রবার, ২৯ আগষ্ট ২০১৪, ১৪ ভাদ্র ১৪২১
রবিবার, ৩১ আগষ্ট ২০১৪, ১৬ ভাদ্র ১৪২১
জিয়া-ডালিম ও ১৫ আগস্ট লে. কর্নেল (অব) ডালিমের বয়ান  ৯     
মুনতাসীর মামুন

http://www.dailyjanakantha.com/news_view.php?nc=16&dd=2014-08-31&ni=183836
প্রকাশ : রবিবার, ৩১ আগষ্ট ২০১৪, ১৬ ভাদ্র ১৪২১

সোমবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০১৪, ১৭ ভাদ্র ১৪২১
জিয়া-ডালিম ও ১৫ আগস্ট লে. কর্নেল (অব) ডালিমের বয়ান - 
মুনতাসীর মামুন
প্রকাশ : সোমবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০১৪, ১৭ ভাদ্র ১৪২১

†hfv‡e †mbvcÖavb n‡jb †Rbv‡ij wRqv

Zia passively involved - The Daily Star

  1. Mar 15, 2011 - Zia decided to kill Taher as he wanted to appease the army officers ... was passively involved in the assassination of Bangabandhu Sheikh ...
  2. Video:

http://www.youtube.com/watch?v=dglIcOQtYUk

The killer duo Rashid and Farook tells Anthony Mascarenhas in an interview why they killed Mujib and the role of Zia and Mustaq and how they featured in their plan. The interview was taken in 1976 in London

ফিরে দেখা পঁচাত্তর: মুজিব হত্যা, খুনি মেজররা ও আমাদের দ্বিচারিতা

সোহরাব হাসান: কবি, সাংবাদিক।
sohrabo3@dhaka.net








__._,_.___

Posted by: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___