উল্লেখ্য, মতিউর রহমান নিজামীর মামলায় ট্রাইব্যুনালের তিনজন চেয়ারম্যান মামলাটি পরিচালনা করছেন। তাঁরা হলেন তৎকালীন দু' চেয়ারম্যান বিচারপতি নিজামুল হক নাসিম, চেয়ারম্যান বিচারপতি এটিএম ফজলে কবীর ও বর্তমান চেয়ারম্যান এম ইনায়েতুর রহিম। ২০১২ সালের ২৮ মে মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে জামায়াতের আমির মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী ও সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আব্দুল কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন তৎকালীন চেয়ারম্যান নিজামুল হক নাসিম। প্রথম ও দ্বিতীয় দফায় সিএভি রাখেন বিচারপতি এটিএম ফজলে কবীর। আর বর্তমান চেয়ারম্যান বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিমের সময় দু' দফা সিএভি রাখা হয়।
ট্রাইব্যুনাল রায় ঘোষণার দিন নির্ধারণের আদেশের পর রেজিস্ট্রার (জেলা জজ ) মোস্তাফিজুর রহমান বলেছেন, আজ ২৯ অক্টোবর মতিউর রহমান নিজামীর রায় ঘোষণা করা হবে। ট্রাইব্যুনাল কর্তৃক ঘোষিত হয়েছে মর্মে আজ সকাল ১০টার মধ্যে হাজির করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। চীফ প্রসিকিউটর গোলাম আরিফ টিপু জানিয়েছেন , দীর্ঘ দিন পর রায় ঘোষণার জন্য দিন নির্ধারণ করা হয়েছে। এটি ভাল লক্ষণ। আশা করব অন্যান্য যে মামলা সিএভি রাখা হয়েছে সে গুলোও দ্রুত রায় প্রদান করবেন ট্রাইব্যুনাল। প্রসিকিউশন পক্ষের প্রসিকিউটর মোখলেসুর রহমান বাদল জানিয়েছেন আমরা আসামির ১৬টি অভিযোগের মধ্যে ১৫টি অভিযোগ প্রমাণ করতে পেরেছি। এই আসামির সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদ- প্রার্থনা করেছি ট্রাইব্যুনালের কাছে। অন্যদিকে আসামি পক্ষের আইনজীবী তাজুল ইসলাম জানিয়েছেন, প্রসিকিউশন পক্ষ কোন অভিযোগ প্রমাণ করতে পারেনি। শুধু মাত্র মিথ্যা রচনা তৈরি করেছেন।
মামলার কার্যক্রম ॥ মতিউর রহমান নিজামীর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনে মধ্য দিয়ে ২০১২ সালের ২৮ মে বিচার শুরু হয়। ২০১০ সালের ২৯ জুন মতিউর রহমান নিজামীকে একটি মামলায় গ্রেফতার করার পর একই বছরের ২ আগস্ট তাকে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়। এরপর গত বছর ১১ ডিসেম্বর জামায়াতের আমিরের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ উপস্থাপন করে ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন। ২৮ ডিসেম্বর আদালত অভিযোগ গঠন করে ট্রাইব্যুনাল। ২০১২ সালের ২৬ আগস্ট থেকে প্রসিকিউশন পক্ষের সাক্ষ্য গ্রহন শুরু করা হয়। ২০১৩ সালের ২১ আগস্ট আসামি পক্ষের সাফাই সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়। ২০১৩ সালের ৩ নবেম্বর থেকে প্রসিকিউশনপক্ষে যুক্তিতর্ক শুরু। একই বছরের ৬ নবেম্বর প্রসিকিউশনপক্ষের যুক্তিতর্ক শেষ। ৭ নবেম্বর আসামি পক্ষের যুক্তিতর্ক শুরু। ১৩ নবেম্বর আসামি পক্ষের সময়ের আবেদন না-মঞ্জুর করা হয়। একই দিন ট্রাইব্যুনাল রায় ঘোষণার জন্য অপেক্ষমাণ (সিএভি) রাখা হয়। উল্লেখ্য, গত বছরের ১৩ নবেম্বর মাওলানা নিজামীর পক্ষের সিনিয়র আইনজীবীরা আদালতে না আসায় মামলার রায় যে কোনো দিন দেয়া হবে মর্মে অপেক্ষমাণ (সিএভি) ২০ রেখে দেয় ট্রাইব্যুনাল। এরপর ১৪ নবেম্বর আসামিপক্ষের আইনজীবীরা ট্রাইব্যুনালের আদেশ পুনর্বিবেচনার আবেদন করেন। ওই আবেদনের শুনানি শেষে ট্রাইব্যুনাল ফের যুক্তি উপস্থাপনের সময় দেন। ১৯ নবেম্বর নিজামীর পক্ষে যুক্তি উপস্থাপন সম্পন্ন করেন ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক। ২০ নবেম্বর আসামী পক্ষের আইনজীবী যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করেন। এর পর ট্রাইব্যুনাল ২০ নবেম্বর আদেশে ১৩ নবেম্বরের সিএভি আদেশই বহাল রাখেন।
এরই মধ্যে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করে আসা বিচারপতি এটিএম ফজরে কবীর গত বছরের ৩১ ডিসেম্বর অবসরে গেলে এই ট্রাইব্যুনালের বিচার কার্যক্রমে স্থবিরাত তৈরি হয়। বিচারকাজ পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়। মতিউর রহমান নিজামীসহ ৫টি মামলার যে অবস্থায় ছিল সেই অবস্থাতেই থাকে। অবশেষে ২০১৪ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিমকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়। তিনি দায়িক্ত গ্রহণ করে পুনরায় নিজামীর মামলায় যুক্তিতর্ক শোনার জন্য নির্দেশ দেন। দ্বিতীয় দফায় প্রসিকিউশন পক্ষ ১০,১১ ও ১২ মার্চ যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করেন। আর আসামিপক্ষ ১২, ১৯, ২০ ও ২৩ মার্চ চারদিন যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করেন। আসামী পক্ষ যুক্ততর্ক উপস্থাপন শেষে ২৩ মার্চ শেষে প্রসিকিউশন পক্ষ পাল্টা যুক্তিতর্ক শুরু করেন। ২৪ মার্চ যুক্তিতর্ক শেষে রায় ঘোষণার জন্য অপেক্ষমাণ রাখা হয়। ২৩ জুন রায় ঘোষণার জন্য ২৪ জুন দিন নির্ধারণ করা হয়। ২৪ জুন অসুস্থার জন্য নিজামীকে আদালতে হাজির করা যায়নি। পরবর্তীতে ২৪ জুন পুনরায় রায় ঘোষণার জন্য সিএভি (চতুর্থ দফা)। আসামির অনুপস্থিতিতে রায়ঘোষণা যুক্তিসংগত মনে না করায় ২৪ জুন ট্রাইব্যুনাল চতুর্থ দফায় নিজামীর বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার রায় সিএভি রাখেন।
যারা সাক্ষ্য দিয়েছেন ॥ তদন্ত কর্মকর্তাসহ নিজামীর বিরুদ্ধে ২৬ জন সাক্ষী তাদের সাক্ষ্য প্রদান করেছেন। এরা হলেন আলহাজ মিছবাহুর রহমান চৌধুরী, জহির উদ্দিন জালাল ওরফে বিচ্ছু জালাল, রুস্তম আলী মোল্লা, হাবিবুর রহমান, নাজিব উদ্দিন খাত্তাব, শাজাহান আলী, প্রদীপ কুমার দেব, খলিলূর রহমান, মোঃ আইনুল হক, তোফাজ্জল হোসেন, শামসুল হক নান্নু, ডাক্তার রথীন্দ্র নাথ কুন্ডু ,শ্যামলী নাসরিন চৌধুরী, মোঃ আব্দুস সেলিম লতিফ, আমিরুল ইসলাম ডাবলু, জানে আলম ওরফে জানু, জামাল উদ্দিন, জহুরুল হক, আবু সামা ফকির, তহুরুল হক, ইউসুফ আলী বিশ্বাস, মোঃ শাজাহান আলী, সৈয়দা সালমা হক, তদন্ত কর্মকর্তা মোঃ রাজ্জাক খান। অন্যদিকে নিজামীর পক্ষে চার জন সাফাই সাক্ষ্য প্রদান করেছেন।
যুক্তিতর্ক ॥ প্রসিকিউশন পক্ষে যুক্তিতর্কে মোহাম্মদ আলী বলেছেন, আমরা এ মামলার নিজামীর বিরুদ্ধে সমস্ত অভিযোগ প্রমাণ করতে সমর্থ হয়েছি। কাজেই আমাদের পক্ষ থেকে নিজামীর সর্বোচ্চ দ- কামনা করছি। প্রসিকিউটর ড. তুরিন আফরোজ যুক্তিতর্কে বলেছেন, মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটনে মতিউর রহমান নিজামী ছিলেন, 'একাত্তরের রিং লিডার'। তিনি আসামি পক্ষের যুক্তি খ-ন করে আরও বলেছিলেন, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ন্যুরেমবার্গের ইন্টারন্যাশনাল মিলিটারি ট্রাইব্যুনালে মানবতাবিরোধী অপরাধে উস্কানির অভিযোগে দু'জনের বিচার হয়। তাঁরা হলেন নাৎসি নেতা ও ইহুদি বিদ্বেষী পত্রিকা'দের স্টুরমার'-এর প্রকাশক জুলিয়াস স্ট্রাইখার, অন্যজন নাৎসি বেতার বিভাগের প্রধান হানস ফ্রিটশে। মানবতাবিরোধী অপরাধে উস্কানির দায়ে স্ট্রাইখারকে মৃত্যুদ- দেয়া হয়, ফ্রিটশে দোষী সাব্যস্ত না হওয়ায় খালাস পান। কিন্তু পরে জার্মানির একটি নািসবাদবিরোধী (ডি-নাজিফিকেশন) আদালত ফ্রিটশের বিচার করে ও শাস্তি দেয়। ওই আদালত ফ্রিটশেকে 'নাৎসি আদর্শ প্রচারক' হিসেবে চিহ্নিত করেন।
যে সমস্ত অভিযোগ
নিজামী পাবনা জেলা স্কুলের হেড মাওলানা কছিমউদ্দিন আহম্মেদসহ অন্য দুইজনকে ইছামতি নদীর পাড়ে নিয়ে গুলি করে হত্যা করার হয়। নিজামীর নির্দেশে রাজাকার আসাদের সহায়তায় পাকিস্তানী দখলদার সেনাবাহিনী ডেমরা ও বাউশগাড়ী গ্রামে প্রায় ৪৫০ জন নিরীহ নারী পুরুষকে গুলি করে হত্যা করে। ২৭ মার্চের পর মোহাম্মদপুর ফিজিক্যাল ট্রেনিং ইনস্টিটিউটে পাকবাহিনী ক্যাম্প তৈরি করে। পরবর্তীতে রাজাকার ও আলবদর বাহিনী প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর তারাও উক্ত স্থানে ক্যাম্প করিয়া ট্রেনিং ও অপরাধ মূলক কার্যক্রম চালায়। করমচা গ্রামে হামলা চালিয়ে সুরেন্দ্র নাথ ঠাকুরের বাড়ির লোকজন ও পাশের বাড়ির লোকজনকে ধরে এনে মন্দিরের সামনে লাইনে দাঁড় করে গুলি করে হত্যা করা হয়। আড়পাড়া ও ভুতের গাড়ি গ্রামে হাফেজ ওমর আলীসহ ১৯ জনকে গুলি করে হত্যা করার অভিযোগ । ধুলাউরা গ্রামে মুক্তিযোদ্ধাসহ ৩০ জনকে নির্বিচারে গুলি করে হত্যা করে। বৃশালিকা গ্রামের শহীদ সোরহাব আলী প্রামিনিকে গুলি করে হত্যা করা হয়। নিজামী ও পূর্ব পাকিস্তান ইসলামী ছাত্র সংঘের সেক্রেটারি আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ পুরাতন এমপি হোস্টেলস্থ আর্মি ক্যাম্পে যান । সেখানে বন্দী জহির উদ্দিন জালাল, বদি, রুমি, জুয়েল আজাদের উদ্দেশ করে গালাগালি করে। বৃশালিকা গ্রাম ঘেরাও করে প্রায় ৭০ জনকে গুলি করে হত্যা করে। আগস্ট মাসে সাঁথিয়া এলাকায় এসে জানতে পারে যে, মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করার কারণে মতিউর রহমান নিজামীর নির্দেশে স্থানীয় রাজাকার তাদের বাড়িসহ আশপাশের অনেক বাড়ি ঘরে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দিয়েছে।
নিজামী ইসলামী ছাত্র সংঘের সভাপতি ও আলবদর বাহিনীর প্রধান হিসেবে পুর্ব পাকিস্তানের বিভিন্ন স্থানে সমাবেশে বক্তৃতা দিয়েছেন। একাত্তরের ২২ আগস্ট ঢাকার ইসলামী একাডেমিতে আল মাদানী স্মরণে এক আলোচনা সভায় মতিউর রহমান নিজামী বলেন, আল মাদানীর রক্তের প্রতিশোধ নিতে পারলেই আমাদের শ্রদ্ধা বোধ প্রমানিত হবে। নিজামী বলেন যে, পাকিস্তান কোন ভূখ-ের নাম নয়, একটি আদর্শের নাম। এই আদর্শ পাকিস্তানকে টিকিয়ে রাখতে সক্ষম। একাত্তরের ৯ ও ১০ ডিসেম্বর যশোর বিডি হলে এক ছাত্র সংঘের নিজামী বলেন, পাকিস্তানকে যারা আজিমপুর গোরস্তান বলে সেøাগান দিয়েছিল, তাদেরকে পাকিস্তানের মাটি গ্রহন করে নি। তাদের জন্য কোলকাতা আর আগরতলার মহাশ্মশানই যথেষ্ট। ৯ এপ্রিল সকাল অনুমান ১০টার সময় বিমান বহিনীর সহায়তায় পাকিস্তানি সেনাবহিনীর একটি দর পাবনা যাওয়ার সময় নগরবাড়ি ঘাট হতে কাশিনাথপুর মহাসড়কের দুই পার্শে¦র বাড়িঘর জ্বালিয়ে পুড়িয়ে এবং এলোপাতাড়ি গুলিবর্ষণ করে মানুষের মনে আতংক সৃষ্টি করে। নিজামী পাকিস্তান ইসলামী ছাত্র সংঘের সভাপতি ছিলেন। ইসলামী ছাত্রসংঘের সদস্যদের নিয়ে আলবদর বাহিনী, যা প্রথমে জামায়াতে ইসলামীর প্রাইভেট বাহিনী হিসেবে গঠিত হয়। যার প্রধান ছিলেন মতিউর রহমান নিজামী।
যাদের রায় হয়েছে ॥ সর্ব প্রথম ২১ জানুয়ারি জমায়াতে ইসলামীর সাবেক রুকন বাচ্চু রাজাকারের ফাঁসির আদেশ দেয়া হয়। এর পর ৫ ফেব্রুয়ারি দ্বিতীয় রায়ে জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আব্দুল কাদের মোল্লাকে যাবজ্জীবন কারাদ-। ১৭ সেপ্টেম্বর আপীল বিভাগ এ মামলার চূড়ান্ত রায়ে কদের মোল্লাকে মৃত্যুদ-ে দ-িত করে রায় প্রদান করা হয়। ১২ ডিসেম্বর তার মৃত্যুদ- কার্যকর করা হয়েছে। তৃতীয় রায়ে গত ২৮ ফেব্রুয়ারি জামায়াতের নায়েবে আমির দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ফাঁসির আদেশ দেয়া হয়। আপিল বিভাগ ১৭ সেপ্টেম্বর ট্রাইব্যুনালের দন্ড কমিয়ে আমৃত্যু কারাদন্ড প্রদান করেন। ৯ মে চতুর্থ রায়ে জামায়াতের আরেক সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মোহাম্মদ কামারুজ্জামানকেও মৃত্যুদ- দেয়া হয়। জামায়াত আমির গোলাম আযমকে গত ১৫ জুন ৯০ বছরের কারাদ- প্রদান করা হয়। ষষ্ঠ রায়ে ১৭ জুলাই জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদকেও মানবতা-বিরোধী অপরাধের দায়ে মৃত্যুদ- প্রদান করা হয়। ১ অক্টোবর ট্রাইব্যুনালের সপ্তম রায়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও চট্টগ্রামের সাংসদ সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর ফাঁসির আদেশ প্রদান করা হয়। ৯ অক্টোবর বিএনপির সাবেক মন্ত্রী আবদুল আলীমকে আমৃত্যু কারাদ- প্রদান করা হয। এর পর বুদ্ধিজীবী হত্যার দায়ে আশরাফুজ্জামান খান ও চৌধুরী মুঈনুদ্দীনকে ৩ নভেম্বর মৃত্যুদ- প্রদান করে রায় ঘোষণা করা হয়েছে।
Nizami's War Crimes Trial
Verdict today
The International Crimes Tribunal-1 is set to deliver the long-awaited verdict in the war crimes cases against Jamaat-e-Islami chief Motiur Rahman Nizami today, more than four months after the deferment of the judgment in June. The alleged chief of the infamous Al-Badr force is facing 16 charges, including his role in eliminating the Bangalee...
http://www.thedailystar.net/verdict-today-47850
Nizami verdict now Wednesday
A tribunal in Dhaka today fixed tomorrow (Wednesday) for delivering the long-awaited judgement in the war crimes case against Jamaat-e-Islami chief Motiur Rahman Nizami four months after the deferment of the verdict. The 71-year-old former lawmaker and minister is facing 16 war crimes charges for his alleged involvement in the crimes against humanity and...
আলবদর বাহিনী প্রধানত জামায়াতের কর্মী দ্বারাই গঠিত হয়েছিল 'ইসলামী ছাত্র সংঘ' নাম পাল্টিয়ে 'বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র শিবির' নামে যাত্রা শুরু করে ! বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করেছে 'জামায়াতি দুর্বৃত্তরাই' মিজানুর রহমান খান, ওয়াশিংটন ডিসি থেকে | তারিখ: ১৪-১২-২০১২ http://www.prothom-alo.com/detail/date/2012-12-14/news/313223 রাজাকার-আলবদর বাহিনী গড়ার হোতা গোলাম আযম: আলবদর ১-১৬:
রবিবার, ২৬ আগষ্ট ২০১২, ১১ ভাদ্র ১৪১৯ আলবদর ১৯৭১ - ২ সোমবার, ২৭ আগষ্ট ২০১২, ১২ ভাদ্র ১৪১৯ আলবদর ১৯৭১ - ৩ মঙ্গলবার, ২৮ আগষ্ট ২০১২, ১৩ ভাদ্র ১৪১৯ আলবদর ১৯৭১ - ৪ বুধবার, ২৯ আগষ্ট ২০১২, ১৪ ভাদ্র ১৪১৯ আলবদর ১৯৭১ - ৫ বৃহস্পতিবার, ৩০ আগষ্ট ২০১২, ১৫ ভাদ্র ১৪১৯ আলবদর ১৯৭১ - ৬ শুক্রবার, ৩১ আগষ্ট ২০১২, ১৬ ভাদ্র ১৪১৯ আলবদর ১৯৭১ - ৭ শনিবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০১২, ১৭ ভাদ্র ১৪১৯ আলবদর ১৯৭১ - ৮ রবিবার, ২ সেপ্টেম্বর ২০১২, ১৮ ভাদ্র ১৪১৯ আলবদর ১৯৭১ - ৯ সোমবার, ৩ সেপ্টেম্বর ২০১২, ১৯ ভাদ্র ১৪১৯ আলবদর ১৯৭১ - ১০ মঙ্গলবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০১২, ২০ ভাদ্র ১৪১৯ আলবদর ১৯৭১ - ১১ বুধবার, ৫ সেপ্টেম্বর ২০১২, ২১ ভাদ্র ১৪১৯ আলবদর ১৯৭১ -১২ শুক্রবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০১২, ২৩ ভাদ্র ১৪১৯ আলবদর ১৯৭১ -১৩ :
আলবদর ১৯৭১ -১৪ রবিবার, ৯ সেপ্টেম্বর ২০১২, ২৫ ভাদ্র ১৪১৯ আলবদর ১৯৭১ - ১৫ সোমবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০১২, ২৬ ভাদ্র ১৪১৯ আলবদর ১৯৭১ - ১৬ বুদ্ধিজীবী হত্যা; ২৫ মার্চ থেকে ১৪ ডিসেম্বর, ১৯৭১ - ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়http://www.somewhereinblog.net/blog/onujibblog/28882040জামায়াতের ছাত্র সংগঠনই আলবদর |