Banner Advertiser

Sunday, October 26, 2014

Re: [mukto-mona] সবুজ চোখের সেই মেয়েটি



"Some legends treat such eyes as devilish!"

That's the difference between us and the rest of the developed worlds. We depend too much on those legends.

Jiten Roy
 

From: "Kamal Das kamalctgu@gmail.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com>
To: mukto-mona@yahoogroups.com
Sent: Saturday, October 25, 2014 8:19 PM
Subject: Re: [mukto-mona] সবুজ চোখের সেই মেয়েটি

 
At Swarnamandir, Kumarpara, Rajshahi, half a dozen men and women in one extended family, have cat's eyes. Some legends treat such eyes as devilish!

Sent from my iPad



On Oct 26, 2014, at 6:23 AM, "Jiten Roy jnrsr53@yahoo.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com> wrote:

 
Wow, she has such distinguished eyes, but it took an Australian photographer's eyes to discover them. Whatever happened to our photographer's eyes. I smell incompetency here; we can't even discover whatever we have in our backyard. What a shame?
Now think about the statistical probability of finding 2 eyes out of 320 million. Simply stunning!
Jiten Roy
 

From: "'Jamal G. Khan' M.JamalGhaus@gmail.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com>
To: mukto-mona@yhoogroups.com
Sent: Friday, October 24, 2014 6:32 PM
Subject: [mukto-mona] সবুজ চোখের সেই মেয়েটি

 

সবুজ চোখের সেই মেয়েটি

দিলরুবা শারমিন | আপডেট: ০০:৩৫, অক্টোবর ২৫, ২০১৪ প্রিন্ট সংস্করণ
ডেভিড লেজারের ক্যামেরায় বাংলাদেশের মেয়ে তুলিছবিটি প্রথমবার দেখলে মনে হবে সাদামাটা সাজে এক কিশোরীর মুখ। এর আবার আলাদা কী? কিন্তু এই সাদামাটা মুখই দ্বিতীয়বার আপনাকে ছবিটির দিকে তাকাতে বাধ্য করবে। কারণ, সমুদ্রের গভীরতামাখা সেই চোখের রং আর দশজন বাঙালির মতো নয়, একদম ঝকমকে সবুজাভ! মেয়েটা বাংলাদেশি? বিশ্বাসই হতে চায় না। 
.অস্ট্রেলিয়ান আলোকচিত্রী ডেভিড লেজার কেমন করে খুঁজে পেলেন সবুজনয়না বাংলাদেশি এই মেয়েকে? কীভাবে তুলি নামের সেই কিশোরী হয়ে উঠল বাইরের দুনিয়ার চেনা মুখ!

আমি সেই মেয়ে
ডেভিড লেজারের সঙ্গে ফেসবুকে পরিচয়। ২০১২ সালের ডিসেম্বের তিনি এসেছিলেন বাংলাদেশে। বাংলাদেশের নানা প্রান্ত ঘুরে অসাধারণ কিছু ছবি তুলেছিলেন তরুণ এই অস্ট্রেলীয় আলোকচিত্রী। সেগুলো তিনি শেয়ারও করেছিলেন তাঁর ফেসবুক পেজে। কুয়াশাভেজা সরষেখেত, গাঁয়ের ছেলেমেয়েদের সরল মুখ—নানা কিছু উঠে এসেছিল তাঁর ছবিতে।
তাঁর ফটোগ্রাফি মুগ্ধ করেছিল। কিন্তু ডেভিড লেজার নামের সেই তরুণ আলোকচিত্রী হিসেবে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে কতটা গুরুত্বপূর্ণ, সেটা বোঝার উপায় ছিল না। ডেভিডকে ভুলেই গিয়েছিলাম। এর মধ্যে তিনি গিয়েছিলেন দক্ষিণ আমেরিকায়। সেখানে গহিন অরণ্যের বাসিন্দাদের ছবি তুলে চমকে দেন। সেই চমকটা বিস্ময় হয়ে দেখা দিল যখন তাঁর তোলা আদিবাসী এক কিশোরের ছবি উঠে এল ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক-এর প্রচ্ছদে। আর তিনি শেয়ার দিলেন এমন একটা ছবি, যেখানে দেখা গেল, 
ফটো রিিভউ সাময়িকীর প্রচ্ছদে তুলিফুটবলসম্রাট কালো মানিক পেলে স্বয়ং তাঁর তোলা আদিবাসীদের ছবিসহ সেই ইস্যু নিয়ে হাসিমুখে পোজ দিচ্ছেন। সেই সূত্রেই আবার কদিন আগে ডেভিডের সঙ্গে ফেসবুকে যোগাযোগ। ডেভিড জানালেন, তিনি এখন আছেন ইন্দোনেশিয়ায়। খুব কঠিন একটা অ্যাসাইনমেন্টে। তার পরই কথায় কথায় বেরিয়ে এল সেই সবুজ চোখের মেয়েটির বিখ্যাত হয়ে ওঠার গল্প।বছর দুই আগে রাজশাহীর পুঠিয়াতে তোলা সেই মেয়ের ছবি এক অর্থে মোড় ঘুরিয়ে দেয় ডেভিড লেজারের ফটোগ্রাফি ক্যারিয়ারেরও। তুলি নামের সেই মেয়ের মুখ উঠে আসে ডিজিটাল ক্যামেরা ওয়ার্ল্ড আর ফটো রিভিউ অস্ট্রেলিয়ার মতো বিশ্বখ্যাত ফটোগ্রাফিবিষয়ক সাময়িকীর প্রচ্ছদে।ফ্রেমে বন্দী সবুজ চোখ'সারা দিন ঘোরাফেরার পর শীতের বিকেলটায় একটু শান্ত সময় কাটানোর জন্য একটা গ্রামের ছোট্ট টিলার মতো জায়গায় গিয়ে বসি। কিছুক্ষণের মধ্যেই আমাকে ঘিরে একটা ভিড় তৈরি হয়। কেউ কেউ ভাঙা ভাঙা ইংরেজিতে আমার দেশ, নাম, এখানে আসার কারণ জানতে চাইছিল। সময়টা উপভোগ করতেই আমি বাচ্চাদের সঙ্গে ফুটবল খেলতে শুরু করলাম। খেলতে খেলতেই আমার চোখ আটকে গেল একটি ঘরের সিঁড়িতে বসে থাকা এক কিশোরীর দিকে। সে খোলা চুলে বাংলাদেশের জাতীয় ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক সাময়িকীতে প্রকাশিত তাঁর ছবি হাতে আলোকচিত্রী ডেভিড লেজারপতাকার টি-শার্ট পরেছে। তার চেহারা খুব সাধারণ ও অকৃত্রিম, কিন্তু তার চোখে ছিল অসাধারণ কিছু। আমি তার সঙ্গে কথা বলি। নাম জানতে চাই। নিজের পরিচয়ও দিই। তার সবুজ চোখের প্রশংসা করে জানতে চাইলাম সে আমার পোট্রে৴ট ছবির সাবজেক্ট হতে রাজি কি না। খুব সহজভাবেই মেয়েটি রাজি হয়ে যায়।' ডেভিড ই-মেইলে দেওয়া উত্তরে এভাবেই বলছিলেন তুলিকে খুঁজে পাওয়ার গল্প।
পরদিন বিকেলে তুলিদের বাড়িতে গিয়ে সবার সঙ্গে পরিচিত হন ডেভিড। ভাঙা ভাঙা ইংরেজিতে তুলির বড় বোন দুলি ডেভিডকে পরিচয় করিয়ে দেন সবার সঙ্গে।
দুলি আর তুলি দুই বোন। ডেভিডের তোলা ছবিতেডেভিড বলছিলেন, 'ছবি তোলার জন্য আমি চাইছিলাম তুলি সবুজ কোনো ওড়না বা স্কার্ফ পরুক। তাতে তার চোখের রং আরও স্পষ্ট হবে। কিন্তু সবুজ কিছু বাড়িতে নেই বলে জানায় সে। এরপর আমি সবুজের সঙ্গে অন্য কিছু খুঁজতে বললে সে লাল-সবুজে মেশানো একটা ওড়না (শাল) পরে। এটা মাথায় জড়িয়ে আমি তার কয়েকটি ছবি নিই। সেই সঙ্গে তাকে গত দিনের লাল-সবুজ টি-শার্ট পরিয়েও কিছু ছবি তৈরি করি।' ডেভিডের ভাষায় এই হচ্ছে তুলির ছবি তোলার গল্প।
ডেভিড লেজার-বৃত্তান্ত
বাংলাদেশে ডেভিড ছিলেন সপ্তাহ তিনেক। এর মধ্যে তিনি ঘুরেছেন ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, রাজশাহী ও শ্রীমঙ্গলের মতো জায়গা।
ডেভিড বলছিলেন, 'আমি আসলে সেসব জায়গায়ই ঘুরতে পছন্দ করি, যেখানে নিজের ঘরের মতো লাগে। ঠিক এ কারণেই আমার এখনো ইউরোপ দেখা হয়নি। ২০০৪ সাল থেকে বছরে দু-তিন মাস আমি পৃথিবীর নানা জায়গায় ঘুরে বেড়াই। এই ১০ বছরে আমি অনেক মানুষ দেখেছি। কিন্তু বাংলাদেশের মানুষের মতো কৌতূহলী, অতিথিপরায়ণ ও খোলা মনের মানুষ আর কোথাও দেখিনি।'
বাংলাদেশ, মিয়ানমার, নেপাল, ইন্দোনেশিয়া ছাড়াও পূর্ব ও দক্ষিণ আফ্রিকা গেছেন ডেভিড। ঘুরেছেন দক্ষিণ আমেরিকা ও মধ্যপ্রাচ্য। তুলেছেন বহু অসাধারণ ছবি!
ডেভিডের ক্যামেরায় তুলির আরও এক রূপ'আমি কোনো দেশে ঘোরার সময় তাদের ভাষার কিছুটা শিখতে চেষ্টা করি। এতে সে দেশের মানুষ যেমন কিছুটা খুশি হয়, তেমন আমারও যোগাযোগ করতে সুবিধাই হয়। আমি সব সময়ই নতুন মানুষ আর সংস্কৃতির সঙ্গে মিশতে পছন্দ করি।' বললেন ডেভিড।
এই ট্র্যাভেল ফটোগ্রাফারের রয়েছে আরও পরিচয়। তিনি একই সঙ্গে একজন পিয়ানো শিক্ষক ও সংগীতশিল্পী। ডেভিডের জন্ম অস্ট্রেলিয়ার ব্রিসবেনে। কাজ করেছেন ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক, এশিয়ান জিওগ্রাফিক, যুক্তরাজ্যের ডেইলি মিরর ও ডেইলি মেইল-এর মতো পত্রপত্রিকার জন্য। তরুণ এই আলোকচিত্রী যখন ধূসর-কালো চোখের দেশে সবুজ চোখের আকর্ষণ ধরতে পেরেছেন, তখন তিনি যে পুরো পৃথিবীর রূপ তুলে ধরবেন, তাতে আর সন্দেহ কী!

Related:

আমি সেই মেয়ে

আপডেট: ০০:৩৯, অক্টোবর ২৫, ২০১৪ প্রিন্ট সংস্করণ
তুলি এখন। ছবি: আবুল কালাম মুহম্মদ আজাদতার আছে আশ্চর্য একজোড়া সবুজ চোখ। মেয়েটির নাম তুলি। থাকে রাজশাহীর পুঠিয়ায়। তথ্য বলতে এটুকুই। কোথায় মিলবে সেই মেয়ের খোঁজ? বিশ্বের বিভিন্ন সাময়িকীতে প্রকাশিত তুলির ছবি নিয়ে দুদিন ধরে পুঠিয়ায় ঘুরে কোনো কিনারা করা গেল না। ভেবেছিলাম রণেভঙ্গ দেব। এর মধ্যে ডেভিডের তোলা তুলির আরেকটি ছবি পাওয়া গেল। তাতে তুলির সঙ্গে তার বড় বোন দুলিও রয়েছেন। আর তাঁদের পেছনে সন্ধ্যার আলোয় অস্পষ্ট একটা ঘর দেখা যাচ্ছে। ঘরটা বসতবাড়ি নয়। হয়তো কোনো বিদ্যালয় বা প্রতিষ্ঠান ছিল। পরিত্যক্ত মনে হচ্ছে। পুঠিয়ার রায়হানা ক্লিনিকের পরিচালক মোখলেছুর রহমানের সঙ্গে ফোনে ফোনে কথা হতো। মেয়েটির নাম শুনেই তিনি বললেন, তিনি মেয়েটিকে চিনতে পেরেছেন। এটা তার বন্ধুর মেয়ে। ২০ অক্টোবর তিনি প্রথম আলোর রাজশাহী কার্যালয়ে এলেন। কিন্তু ছবি দেখেই তাঁর মুখ মলিন হয়ে গেল। এটি তাঁর বন্ধুর মেয়ে নয়। তবে পেছনের ঘরখানা তাঁরও চেনা ঠেকছিল। বললেন, একদিন সময় পেলেই তিনি এটা খুঁজে বের করতে পারবেন। পুঠিয়ায় ফিরে সেদিন সন্ধ্যাবেলাতেই তিনি ফোন করলেন। তিনি ঘরটি খুঁজে বের করেছেন। সেই ঘরে এখনো সপরিবারে থাকে তুলি আর দুলি—দুই বোন। দুলি এইচএসসি পাস করেছেন। আর তুলি অষ্টম শ্রেণিতে পড়ে।
সবুজ চোখের সেই মেয়েটি
পরের দিন ওই ঠিকানায় গিয়েই সব জানা গেল। এটা পুঠিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পরিত্যক্ত ভবন। ঘরের পাশ দিয়ে যেতেই একটি মেয়ে চোখে পড়ল। ঠিক ছবির মেয়েটির মতো। কিন্তু এখন চোখ-মুখ আরও একটু ভরাট। আরও উজ্জ্বল। আরও লাবণ্যময়। নাম জিজ্ঞেস করতেই বলল, তুলি। তার সঙ্গে কথা আছে বলতেই সে তার বোন দুলির কাছে নিয়ে গেল। সেখানেই পাওয়া গেল তার মা ইয়াসমিন বেগম ও নানি নূর বানুকে। তুলির বাবা একজন রাজমিস্ত্রি। তুলির নানি হাসপাতালের কর্মচারী ছিলেন। সেই সুবাদে পরিত্যক্ত হাসপাতাল ভবনে তাঁদের থাকার জায়গা হয়েছে।
তাঁরা ইতিমধ্যে জেনে গেছেন, অস্ট্রেলিয়ান ফটোগ্রাফার ডেভিড লেজারের তোলা তুলির ছবিটি বিখ্যাত হবার ঘটনা। ডেভিড যাওয়ার সময় তাঁর ই-মেইল ঠিকানা দিয়ে গিয়েছিলেন। সেই ঠিকানায় ডেভিডের কাছে ই-মেইল পাঠিয়েছিলেন দুলি। ডেভিডের সঙ্গে তাঁদের ই-মেইলে যোগাযোগ আেছ এখনো।
দুলি জানান, দুই বোন বাড়ির পাশের মাঠে খেলছিলেন। এ সময় তুলির গায়ে লাল-সবুজ পতাকার একটি টি–শার্ট ছিল। ডেভিড তুলির একটা ছবি নিতে চান। এ জন্য পরের দিন বিকেলে আসতে চান। তাঁরা তাঁর প্রস্তাবে রাজি হয়ে যান। 
তুলি ছবি আঁকতে পারে, গান গাইতে পারে। সে আসলে কী হতে চায়? প্রশ্নের উত্তরে তুলি শুধু লাজকু হাসল। হয়তো তাঁর স্বপ্নটা অনেক বড়। সেটা তুিল হয়তো বলতে চায় না এখনই।
—আবুল কালাম মুহম্মদ আজাদ, রাজশাহী
THE STORY BEHIND PHOTOGRAPHING THE GIRL WITH GREEN EYES IN BANGLADESH
Published by David Lazar on  AUGUST 21, 2012  | 52 Responses
Photo Review Issue 51
My photos of Tuly, the Bengali girl with green eyes, have been popular with people all over the world. She has appeared in photography magazines such as Digital Camera World, Photo Review Australia, and is on display and for purchase in book and postcard form at the Travel Photographer of the Year exhibition and shop in Kent, London. I thought I'd share the story behind meeting her and taking her portrait.
I only wanted a quiet moment to sit down and rest after a day of exploring and meeting people in a small rural town in Bangladesh. I had been answering the same questions all day: what is my home country, am I travelling as one, and what is my opinion of Bangladesh. I sat down on a grassy hill which overlooked a group of small houses, where the neighbours were outdoors talking and playing games together. It might have only been about 30 seconds until I started to attract a crowd – but this was really no surprise.
I was travelling around Bangladesh for four weeks in December to January 2012. I was travelling as one, but one is never alone in Bangladesh. It's the people that make this country a great place to visit – I found them to be the most hospitable, curious, outgoing, and open-hearted people I've yet to meet. ...........................
Day 1 - meeting Tuly    Sisters Duly and Tuly Day 2 - after taking Tuly's photos
Before and after editing UK Metro newspaper (December 2012) - on display in a London café
Cover of Practical Photography (UK magazine) March 2013. Photo taken at Sydney Airport, Australia
 Read more at:

http://davidlazarphoto.com/2012/08/photographing-girl-with-green-eyes-bangladesh/







__._,_.___

Posted by: Jiten Roy <jnrsr53@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___