Banner Advertiser

Wednesday, January 7, 2015

[mukto-mona] ‘গণবিরোধী আন্দোলনে ওরা এক সময় পরিত্যক্ত হবেন’ .......



'গণবিরোধী আন্দোলনে ওরা এক সময় পরিত্যক্ত হবেন'
তারিখ: ০৮/০১/২০১৫
    সমুদ্র হক ॥ হাজারো মানুষের একটি প্রশ্ন : দেশে কী এমন ঘটল যে টানা অবরোধের কর্মসূচী এলো। আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে মহাজোট সরকারের গত এক বছর ও আগের পাঁচ বছরসহ মোট ছয় বছরের খতিয়ানে দেশে এমন কিছু ঘটেনি যা সাধারণ মানুষের কল্যাণের বাইরে চলে গিয়েছে। তবে ব্যত্যয় যে একেবারে নেই তাও নয়। ছোট বড় পরিবারই ভুল-ত্রুটি নিয়ে এগিয়ে যায়, আর দেশ পরিচালনা করা সরকারের সফলতা ব্যর্থতা থাকবে এটাই স্বাভাবিক। এর মধ্যে সফলতার পাল্লা অনেক বেশি হয়ে ব্যর্থতাগুলো চিহ্নিত করে তা সফল করার পরিকল্পনা নিয়ে যখন সরকার এগিয়ে যায় তখন হুট করে আন্দোলনের ডাক দিয়ে কী ধরনের গণতন্ত্রের দাবি করে বিএনপি-জামায়াত! এই কথাগুলোই আলোচিত হচ্ছে। এই মুহূর্তে সবচেয়ে বেশি আলোচিত হচ্ছে বিশ্ব এজতেমার বিষয়টি। এই সময়টায় দেশের চারদিক হতে এবং বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে ধর্মপ্রাণ মুসলমানগণ বিশ্ব এজতেমায় যোগদান করার জন্য সমবেত হতে থাকেন। তুরাগ নদীর তীরে পৌঁছতে তাঁদের কত যে বেহাল অবস্থার মধ্যে পড়তে হয়েছে তা ভুক্তভোগীরা কঠিনভাবে বুঝতে পারছেন। অনেক ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের বলতে শোনা যাচ্ছে বিএনপি ও জামায়াতসহ যে রাজনৈতিকদলগুলো টানা অবরোধের ডাক দেয় তারা কি ইসলামের আদর্শ আদৌ লালন করে! তা না হলে দ্বিতীয় হজ হিসেবে পরিচিতি পাওয়া বিশ্ব এজতেমার এই সময়টায় কেউ এভাবে হটকারী রাজনৈতিক সিদ্ধান্তে রাজপথ, রেলপথ, নৌপথ অবরোধ দিতে পারে! এ কেমন রাজনীতি! এ কেমন গণতন্ত্রের কথা! জনগণকে নিয়ে যে গণতন্ত্র সেই জনগণকেই চরম দুর্ভোগের মধ্যে ফেলে দেয়ার নাম কী রাজনীতি! এ ধরনের রাজনীতিকে অপরাজনীতি বললে কী খুব ভুল বলা হবে! এক সূত্র জানাচ্ছে, বিশ্ব এজতেমাকে সামনে রেখে হয়ত অবরোধ-হরতালের মতো কর্মসূচী নাও দিতে পারে বিএনপি-জামায়াত। এই বিষয়ে ক'জনের মন্তব্য, যারা কোমলমতি শিশু-কিশোরদের পাবলিক পরীক্ষার কথা বিবেচনায় আনে না, বিশ্ব এজতেমার দুই-তিন দিন আগে যারা রাজপথ অবরোধ করে তাদের কাছে কী আশা করা যায়! এই জনগণকে নিয়ে এদের কত মায়াকান্না। এ দেশের মানুষ এখন অনেক কিছু বুঝতে শিখেছে। একবিংশ শতকের এক দশক চলে গিয়ে দ্বিতীয় দশকেরও যখন অর্ধেক চলে যাচ্ছে, মানুষ যখন বিশ্বকে হাতের মুঠোয় পেয়েছে প্রযুক্তির কল্যাণে তখন বিএনপি-জামায়াত ও তাদের অনুসারী রাজনৈতিক দলগুলো এখনও বিংশ শতকের মধ্যভাগেই পড়ে আছে। ২০১৩ সালের শেষের দিকে বিএনপি-জামায়াতের ধ্বংসাত্মক রাজনীতির কবলে পড়ে দেশে যে চরম ক্ষতি হয়েছে তার মাসুল আজও দিতে হচ্ছে এই নিরীহ মানুষকে। অনেকেই ধরে নিয়েছিল নির্বাচন হবে না, অন্য কিছু হবে। তা যখন হয়নি তখন সাধারণ মানুষের মধ্যে অন্তত এইটুকু আস্থা জমেছে ধ্বংসের রাজনীতি আর যাই হোক কোন কল্যাণ বয়ে আনে না। জোর করে কোন কিছু চাপিয়ে দিলেই তা হয় না। এই ধ্বংস ঠিকঠাক করে দেশের পূর্বের পাঁচ বছরের অর্জনের ধারাবাহিকতায় গেল এক বছরসহ মোট ছয় বছরের উন্নয়নের চিত্র চোখে পড়ার মতো। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের (বাংলাদেশ ব্যাংক) এক সূত্রের মতে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ত্রিশ বিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি পৌঁছে গিয়েছে। যা এ যাবতকালের সর্বোচ্চ এবং এই ধারা অব্যাহত রয়েছে। এই রিজার্ভ বাড়িয়ে দিয়েছে আমরা যাদের চাষাভুষা বলি সেই গাঁও-গেরামের কৃষকের সন্তানেরা। যাঁরা বিদেশ বিভূঁইতে পরবাসী হয়ে কঠিন শ্রম দিয়ে রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন। গ্রামের নারী যাঁরা রাজধানীমুখী হয়ে দেশের গার্মেন্টস শিল্পকে টিকিয়ে রেখেছেন। রানা প্লাজা ধসে পড়ার পরও যাঁদের মন ধসে পড়েনি এই নারী শ্রমিক গতর খেটে সেলাই মেশিন চালিয়ে বিদেশে পোশাক পাঠিয়ে দেশের সুনামের সঙ্গে বৈদেশিক মুদ্রা এনে দিচ্ছেন। গ্রামের এই চাষাভুষা কৃষক যন্ত্র কৃষি শৈলী ব্যবহার করে ভর বছর নানা ধরনের ফসল ফলিয়ে দেশের খাদ্য নিরাপত্তা এনে সবজি রফতানির পর চাল রফতানির পথ তৈরি করেছে। দেশের প্রায় বেশিরভাগ গ্রামের সড়ক পাকা হয়ে বিদ্যুত পৌঁছে প্রযুক্তি ও ইলেকট্রনিক (ই) প্রযুক্তি ব্যবহারে উন্নয়নের অনেক ধারা তৈরি হয়েছে। জাতিসংঘের এক সংস্থার রিপোর্ট, বাংলাদেশ নির্ধারিত সময়ের আগেই মিলেনিয়াম ডেভেলপমেন্ট গোলের (সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা) সাতটির মধ্যে প্রথম চারটি শর্ত পূরণ করেছে। বড় অর্জন দারিদ্র্য বিমোচনে আশাতীত অগ্রগতি। বছর দশেক আগেও দেশের উত্তরাঞ্চলে আশ্বিন-কার্তিক মাসের তীব্র অভাবে (মঙ্গা নামে অধিক পরিচিত) মানুষের চরম দুর্ভোগের চিত্র মিডিয়ায় ছিল হট আইটেম। আজ মিডিয়ার লোকজন হাইডেফিনেশনের দামী ক্যামেরার অধিক দূরত্বের টেলিফটো লেন্স দিয়ে মঙ্গা খুঁজে পায় না। বিশ্বের অনেক মিডিয়া এখন বলাবলি করে বাংলাদেশে স্থিতিশীল সরকার আছে বলেই এত অর্জন হয়ে উন্নয়নের ধারায় দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। উন্নয়নশীল দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকারই এখন প্রয়োজন। গণতন্ত্রের ধারায় উন্নয়ন এগিয়ে দেয় শক্তিশালী বিরোধী দল। যারা জনগণের কল্যাণের কর্মসূচী দিয়ে গঠনমূলক ও দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করবে। ধ্বংসাত্মক ও জনবিরোধী কর্মসূচীর কোন রাজনৈতিক দলকে সাধারণ মানুষ গ্রহণ করে না। তাদের বর্জন করে। যে রাজনীতিকদের এই দায়িত্বজ্ঞান নেই তাঁরা এক সময় সাধারণ মানুষের কাছে পরিত্যক্ত হবেন।


    2015-01-07 16:50 GMT-05:00 Abid Bahar <abid.bahar@gmail.com>:
    FIGHTING AGAINST BKSAL 2 FASCISM IS A MOVEMENT TOWARD PROGRESS

    Change toward a nation`s desired direction is called progress. Bangladeshis now want this illegal government to resign. Leaders fighting against BKSAL 2 are progressive fighters. Zoglul Hossain and many others with him are helping Bangladesh to progress. Important to note that ``progressive and left leaning politics`` is not defined anymore by the self righteous Stalinist fascist Indian followers in Bangladesh. 
    The opponents of Hasina`s BKSAL 2 are clearly the progressive forces. Zoglul Hossain is a progressive leader of this anti BKSALITE movement.
     Zoglul Hossain is our Che, the revolutionary and his ideas to fight against Mujibbadi home grown fascism and its fascist chatona is an inspiration to the modern progressive Bangladeshis. Our salute to Zoglul Hossain!


    2015-01-07 6:12 GMT-05:00 Farida Majid <farida_majid@hotmail.com>:

    I find echoes of Zaglul lies in the Right-wing assault that goes on in America against Obama, and the anti-Muslim-immigrants in Germany and Holland.

    http://www.dailykos.com/story/2012/01/09/1053088/-An-open-letter-to-the-people-who-hate-Obama-more-than-they-love-America?detail=email

    <<  I meet you all the time. You hate Obama. You hate gay people. You hate black people, immigrants, Muslims, labor unions, women who want the right to make choices concerning their bodies, you hate em all. You hate being called racist. You hate being called a bigot. Maybe if you talked about creating jobs more than you talk about why you hate gay people we wouldn't call you bigots. Maybe if you talked about black people without automatically assuming they are on food stamps while demanding their birth certificates we wouldn't call you racist. You hate socialism and social justice. You hate regulations and taxes and spending and the Government. You hate.  >>


    From: zoglul@hotmail.co.uk
    To: zoglul@hotmail.co.uk
    Subject: {PFC-Friends} Blockade Day 3
    Date: Tue, 6 Jan 2015 23:47:07 +0000


    Blockade Day 3: The opposition fought back BKSAL fascism with renewed vigour and greater intensity, especially the arrest of Fakhrul by the police today added fuel to the fire. The opposition roared and marched further forward, and the BKSAL seemed to be losing ground. Fakhrul said, the movement will be stronger and stronger until the govt. falls.
     
    Khaleda, still besieged  at her Gulshan Office, was very unwell today after yesterday's pepper spray by the police. Also 10 other women leaders were very unwell there because of the same reason. Professor Emajuddin broke the news about the illnesses to the press today. 
     
    The 20-party activists fought BKSAL fascism with high spirits throughout the country today. Khaleda called for non-stop countrywide blockade yesterday. The activists have been doing just that. 
     
    অবরোধের ১ম দিনে উত্তপ্ত ঢাকা, দেশজুড়ে সহিংসতা
    ০৬ জানুয়ারি,২০১৫
     
     নিজস্ব প্রতিবেদক
    আরটিএনএন
    ঢাকা: বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০-দলের ডাকা লাগাতার অবরোধের প্রথম দিনে উত্তপ্ত ছিল রাজধানী ঢাকা। দেশজুড়ে বিক্ষিপ্ত সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে।

     
    সড়ক অবরোধ, গাড়িতে আগুন ও ভাঙচুর এবং পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ ও গুলিবর্ষণে কেটেছে মঙ্গলবার অবরোধের প্রথম দিন।
     
    অবরোধে রাজধানী ঢাকায় বিচ্ছিন্নভাবে মিছিল করেছে বিএনপিসহ ২০-দলের নেতাকর্মীরা। তবে এ দিন রাজধানীতে অন্তত ১২টি বাস, প্রাইভেটকার, পিকআপ এবং সিএনজি অটোরিকশায় আগুন দেয়ার ঘটনা ঘটেছে।
     
    সকাল থেকে অবরোধ সমর্থনে বিএনপি, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল এবং ছাত্রদল নেতাকর্মীরা রাজধানীতে মিছিল এবং গাড়ি ভাঙুচুর করে। রাজপথে সক্রিয় ছিল জামায়াত-শিবির নেতাকর্মীরাও। এ সময় তাদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষের ঘটনাও ঘটে। আটক করা হয় বেশ কয়েকজনকে।
     
    তবে সকালের দিকে একাধিক বাসে আগুন দেয়া হলেও দুপুরের পর বেশ কয়েকটি যানবাহনে আগুন দেয়ার ঘটনা ঘটে। রাত ১০টা নাগাদ রাজধানীতে অন্তত ৮টি বাস, ১টি প্রাইভেটকার ও ১টি পিকাআপ এবং দুটি সিএনজি অটোরিকশায় অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে।
     
    রাজধানীতে যান চলাচল ছিল কম। কিছু গণপরিবহন চললেও ব্যক্তিগত গাড়ি চলেনি বললেই চলে। এতে বিপাকে পড়ে সাধারণ মানুষ। দূরপাল্লার যান চলাচল বন্ধ থাকায় যাত্রীদের চাপ পড়েছে ট্রেনে। লঞ্চ চলাচল স্বাভাবিক থাকলেও যাত্রী ছিল কম।
     
    এদিকে, অবরোধের দেশের বেশ কয়েকটি জেলায় সহিংসতার খবর পাওয়া গেছে। এ সব ঘটনায় পুলিশসহ বহু আহত হয়েছে। তিনটি বাস, দুটি ট্রাক এবং একটি প্রাইভেটকারে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। তবে এতে হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি।
     
    রাজশাহীতে অবরোধ সমর্থনে সড়ক অবরোধ করে শিবির নেতাকর্মীরা। পুলিশ তাদের সরিয়ে দিতে গেলে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় শিবির কর্মীদের পিটুনিতে দুই পুলিশ সদস্য আহত হন। পরে আধা-সামরিক সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবির সদস্যরা তাদের উদ্ধার করেন।
     
    এ ছাড়া বগুড়া, গাজীপুর ও কুমিল্লায় সড়ক অবরোধ করে গাড়ি ভাঙচুর করে ২০ দলের নেতাকর্মীরা। নোয়াখালীর সেনবাগে পুলিশ ও আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের সঙ্গে বিএনপি জোটের নেতাকর্মীদের সংঘর্ষ হয়।
     
    অবরোধে মূলতঃ ঢাকার বাইরে জনজীবনে স্থবিরতা নেমে আসে। উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার কারণে জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ঘরের বাইরে যাননি সাধারণ মানুষ।
     
    http://www.rtnn.net/bangla//newsdetail/detail/1/1/96881#.VKxsl9KsVpo
     
    সহিংসতার খবরে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বেগ
    ডেস্ক রিপোর্ট
    বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। জনগণ যাতে অবাধে, শান্তিপূর্ণভাবে তাদের রাজনৈতিক মত প্রকাশ করতে পারে তা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র এ তথ্য দিয়েছেন। এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে- সহিংসতার খবরে যুক্তরাষ্ট্র উদ্বিগ্ন। একই সঙ্গে আমরা সব পক্ষকে সহিংসতা পরিহার করার আহ্বান জানাই। প্রাণহানি, আহত হওয়া ও সহায় সম্পত্তির ক্ষতিতে দুঃখ প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। ওই বিবৃতিতে সব রাজনৈতিক দলকে সহিংসতা ও ভয়ভীতি প্রদর্শন পরিহার করার আহ্বান জানানো হয়েছে। উল্লেখ্য, ৫ই জানুয়ারি গত জাতীয় নির্বাচনের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে পরস্পরবিরোধী কর্মসূচি হাতে নেয় বিএনপি নেতৃত্বাধীন জোট ও ক্ষমতাসীনরা। এতে রাজধানী ঢাকা সহ সারা দেশে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। জারি করা হয় ১৪৪ ধারা। কিন্তু তা ভঙ্গ করে ঢাকায় পুরানা পল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে 'গণতন্ত্র হত্যা দিবস' পালনের ঘোষণা দেয় বিএনপি। তা প্রতিহতের ঘোষণায় উত্তেজনার পারদ তুঙ্গে ওঠে। ওইদিন দেশের বিভিন্ন স্থানে বিএনপিপন্থি নেতাকর্মীদের সঙ্গে নিরাপত্তা রক্ষাকারী বাহিনীর সংঘর্ষ হয়। এতে নিহত হন কমপক্ষে ৪ জন। আগুন দেয়া হয় গাড়িতে, প্রতিপক্ষের স্থানীয় অফিসে, বাড়িতে। রণক্ষেত্রে পরিণত হয় নাটোর, চট্টগ্রাম, সিলেট সহ দেশের প্রতিটি এলাকা। গতকাল প্রেস ক্লাবের সামনে থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে। বিদেশী কোন কোন মাধ্যম এ নিয়ে মন্তব্য করছে যে, এর মাধ্যমে দেশকে প্রতিবাদের উপলক্ষ্য তৈরি করে দেয়া হচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে রাষ্ট্রবিজ্ঞানীরা গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছেন। সমাজের প্রতিটি স্তরের মানুষ রাজনৈতিক মতপার্থক্য কমিয়ে সংলাপের মাধ্যমে একটি সমঝোতায় পৌঁছার আহ্বান জানাচ্ছেন। তা সত্ত্বেও দেশে যে সহিংস অবস্থা বিরাজ করছে তাতে যুক্তরাষ্ট্র ওই উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।

     
    http://www.amardeshonline.com/pages/details/2015/01/07/264118#.VKxvFNKsVpo
     




    __._,_.___

    Posted by: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>


    ****************************************************
    Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
    Call For Articles:

    http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

    http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

    ****************************************************

    VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

    ****************************************************

    "I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
                   -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





    __,_._,___